আবু সাইম, ঢাকা
বাচ্চা ও খাবারের উচ্চ দাম, সঠিক ব্যবস্থাপনা এবং নীতিমালার অভাবে গভীর সংকটে দেশে সম্ভাবনাময় পোলট্রি খাত। এতে লাগামছাড়া হচ্ছে মুরগির দাম, হুমকিতে পড়ছে পুষ্টি সরবরাহ ব্যবস্থা। অন্যদিকে বেকার হয়ে পড়ছে লাখ লাখ মানুষ, যা খাতটি আমদানিনির্ভরের পথে ঠেলে দিচ্ছে। এ অবস্থায় আগামী বাজেটে সরকারের বিশেষ নজর চান এ খাতের উদ্যোক্তারা। বিশেষ করে ২০৩০ সাল পর্যন্ত কর অব্যাহতি, খাদ্যপণ্য আমদানি সহজ করা, সরকারি খামারে বাচ্চা সরবরাহ বাড়ানো, আন্তর্জাতিক মানের পরীক্ষাগার ও প্রান্তিক খামারিদের জন্য বিশেষ তহবিল চেয়েছেন উদ্যোক্তারা।
বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশন (বিপিআইএ) ও বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিলের তথ্য অনুযায়ী, প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে মুরগির খামারের সঙ্গে ৫০ লাখ লোকের কর্মসংস্থান রয়েছে। আশির দশকে মাত্র ১৫ শ কোটি টাকার শিল্পে বর্তমান বিনিয়োগ ৫০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। বাণিজ্যিক ভিত্তিতে দিনে মুরগির মাংস উৎপাদিত হয় ৩ হাজার ৫০০ টন, যার বড় অংশ আসে প্রান্তিক খামার থেকে। এসব খামারি এখন অস্তিত্ব-সংকটে আছেন।
খামারিরা বলছেন, মুরগি নিয়ে বিপাক শুরু হয় বাচ্চা থেকে। বর্তমানে প্রতিটি এক দিনের ব্রয়লারের বাচ্চার দাম ৯০ টাকা। এক বছরে খাবারের দাম দ্বিগুণ হয়েছে। ওষুধ খরচও বেড়েছে; কিন্তু মুরগি বিক্রির সময় সঠিক দাম মেলে না। লোকসানে পড়ে প্রান্তিক পোলট্রি খামারের এক-তৃতীয়াংশ ইতোমধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে। পরিস্থিতি এমন থাকলে পর্যায়ক্রমে সব প্রান্তিক খামার বন্ধ হয়ে যাবে, বেকারত্ব বাড়বে, আমদানিনির্ভর হয়ে পড়বে। এতে জাতীয় পুষ্টি সরবরাহে বিপর্যয় ঘটবে।
বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ) বলছে, ডিম ও মুরগির বাজারে করপোরেটরা সব সময়ই সুবিধাজনক অবস্থানে থাকেন। তাঁরা নিজেরাই মুরগির বাচ্চা ও খাবার উৎপাদন করছেন। নিজেদের উৎপাদিত বাচ্চা ও খাবারে খরচও কম। তা দিয়েই ডিম এবং মাংস উৎপাদন করছেন তাঁরা। আমদানির ক্ষেত্রেও তাঁরা কর ছাড়ের সুযোগ পাচ্ছেন; কিন্তু সব দুর্ভোগ প্রান্তিক খামারিদের। তাই আগামী বাজেটে তাঁদের জন্য বিশেষ বরাদ্দ দিতে হবে।
বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএ) সভাপতি সুমন হাওলাদার বলেন, একটি বাচ্চা ৯০ টাকায় কিনে খামারিরা কীভাবে টিকবেন? অথচ এসব বাচ্চায় ৩০ টাকা উৎপাদন খরচ পড়ছে। আবার খাবারের দামও বেড়েছে কয়েকগুণ। তাই প্রান্তিক খামারিদের রক্ষায় বাচ্চা ও খাবারের সিন্ডেকেট নষ্ট করতে হবে। কারণ এদের জন্য খামারি ও ভোক্তাদের চড়া মূল্য দিতে হচ্ছে। এজন্য সরকারি উদ্যোগে প্রতিটি বিভাগে একটি বাচ্চা উৎপাদন খামার এবং একটি ফিডমিল স্থাপন করতে হবে, যাতে খামারিরা সাশ্রয়ী মূল্যে বাচ্চা ও খাদ্য কিনতে পারেন।
বিপিএ সভাপতি বলেন, ‘আমাদের দাবি হচ্ছে, প্রান্তিক খামারিদের জন্য সরকার যাতে সহজ ঋণের ব্যবস্থা করে। ভুট্টা ও সয়াবিন চাষে পদক্ষেপ নিতে হবে। সব মিলিয়ে আগামী বাজেটে এ খাতের জন্য এক হাজার কোটি টাকার বিশেষ তহবিল দিতে হবে।’
সম্প্রতি ব্রয়লার মুরগির মূল্যবৃদ্ধির কারণে পোলট্রিশিল্প নতুন করে আলোচনায় আসে। সরকারের পক্ষ থেকে চাপ সৃষ্টি করা হয় সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের ওপর, এতে দামও কমছে। এতে মূল্যবৃদ্ধির জন্য করপোরেট ব্যবসায়ী ও মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্যের কথাও বলা হচ্ছে। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, বর্তমান সমস্যা অনেকটাই আমদানিনির্ভর পণ্যের কারণেই হচ্ছে। আমদানির ক্ষেত্রে শুল্ক জটিলতায় পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে এ খাতের মূলধনী যন্ত্রপাতি ও উপাদানের ক্ষেত্রে একেক অংশ একেক এসআরও-এর আওতায় পড়ে। ফলে পণ্য আমদানি ও ছাড়ে বিলম্ব হচ্ছে, ব্যবসায়ীরা হয়রানিতে পড়ছেন। আবার ১০ লাখ টাকা আয়ের ওপর কর বসানো হয়েছে, আগে যা ছিল ২০ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিআইএ) সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মুহাম্মদ মহসিন বলেন, বড় খামারিরা বা উদ্যোক্তারা আমদানির ক্ষেত্রে করসুবিধা পান। কিন্তু অন্য কোনো ব্যবসায়ী খাদ্য উপাদান বা অন্য কিছু আমদানি করতে গেলে তিনি করের আওতায় পড়ছেন। এই কর কিন্তু খামারিদের ওপরই পড়ছে। এমনিতেই দেশের পোলট্রি খাত সংকটকাল পার করছে। এ জন্য দেশীয় শিল্পকে রক্ষায় ২০৩০ সাল পর্যন্ত কর অব্যাহত সুবিধা দিতে হবে। পোলট্রি, মৎস্য ও পশুখাদ্য তৈরিতে ব্যবহৃত সব ধরনের কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি আমদানিতে সব ধরনের আগাম কর (এটি), অগ্রিম আয়কর (এআইটি), উৎসে কর (সোর্স ট্যাক্স), মূসক ও শুল্ক প্রত্যাহার করতে হবে।
খন্দকার মহসিন বলেন, ‘পোলট্রি ও প্রাণিসম্পদ খাতে জৈব নিরাপত্তা খুবই জরুরি। এজন্য টিকা দিতে হয়; কিন্তু আমাদের দেশে তেমন কোনো পরীক্ষাগার নেই। এজন্য কোনো রোগ হলে তার নমুনা বিদেশে পাঠাতে হয়, যা সময় ও ব্যয়সাপেক্ষ। এজন্য আমরা সরকারের কাছে জৈব নিরাপত্তা লেবেল-৩ মানের একটি পরীক্ষাগার স্থাপনের দাবি জানাচ্ছি। এতে মুরগির রোগ সহজেই নির্ণয় করা যাবে। সময়মতো প্রতিষেধকও দেওয়া যাবে। একই সঙ্গে যেসব এলাকায় পতিত কৃষিজমি রয়েছে, সেখানে সয়াবিন ও ভুট্টার আবাদ বাড়াতে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করার পদক্ষেপ নিতে হবে। এজন্য বাজেটে যেন পর্যাপ্ত বরাদ্দ রাখা হয়। এতে আমদানি খরচও কমবে, আবার খাবারের দামও কমবে।
বাচ্চা ও খাবারের উচ্চ দাম, সঠিক ব্যবস্থাপনা এবং নীতিমালার অভাবে গভীর সংকটে দেশে সম্ভাবনাময় পোলট্রি খাত। এতে লাগামছাড়া হচ্ছে মুরগির দাম, হুমকিতে পড়ছে পুষ্টি সরবরাহ ব্যবস্থা। অন্যদিকে বেকার হয়ে পড়ছে লাখ লাখ মানুষ, যা খাতটি আমদানিনির্ভরের পথে ঠেলে দিচ্ছে। এ অবস্থায় আগামী বাজেটে সরকারের বিশেষ নজর চান এ খাতের উদ্যোক্তারা। বিশেষ করে ২০৩০ সাল পর্যন্ত কর অব্যাহতি, খাদ্যপণ্য আমদানি সহজ করা, সরকারি খামারে বাচ্চা সরবরাহ বাড়ানো, আন্তর্জাতিক মানের পরীক্ষাগার ও প্রান্তিক খামারিদের জন্য বিশেষ তহবিল চেয়েছেন উদ্যোক্তারা।
বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশন (বিপিআইএ) ও বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিলের তথ্য অনুযায়ী, প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে মুরগির খামারের সঙ্গে ৫০ লাখ লোকের কর্মসংস্থান রয়েছে। আশির দশকে মাত্র ১৫ শ কোটি টাকার শিল্পে বর্তমান বিনিয়োগ ৫০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। বাণিজ্যিক ভিত্তিতে দিনে মুরগির মাংস উৎপাদিত হয় ৩ হাজার ৫০০ টন, যার বড় অংশ আসে প্রান্তিক খামার থেকে। এসব খামারি এখন অস্তিত্ব-সংকটে আছেন।
খামারিরা বলছেন, মুরগি নিয়ে বিপাক শুরু হয় বাচ্চা থেকে। বর্তমানে প্রতিটি এক দিনের ব্রয়লারের বাচ্চার দাম ৯০ টাকা। এক বছরে খাবারের দাম দ্বিগুণ হয়েছে। ওষুধ খরচও বেড়েছে; কিন্তু মুরগি বিক্রির সময় সঠিক দাম মেলে না। লোকসানে পড়ে প্রান্তিক পোলট্রি খামারের এক-তৃতীয়াংশ ইতোমধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে। পরিস্থিতি এমন থাকলে পর্যায়ক্রমে সব প্রান্তিক খামার বন্ধ হয়ে যাবে, বেকারত্ব বাড়বে, আমদানিনির্ভর হয়ে পড়বে। এতে জাতীয় পুষ্টি সরবরাহে বিপর্যয় ঘটবে।
বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ) বলছে, ডিম ও মুরগির বাজারে করপোরেটরা সব সময়ই সুবিধাজনক অবস্থানে থাকেন। তাঁরা নিজেরাই মুরগির বাচ্চা ও খাবার উৎপাদন করছেন। নিজেদের উৎপাদিত বাচ্চা ও খাবারে খরচও কম। তা দিয়েই ডিম এবং মাংস উৎপাদন করছেন তাঁরা। আমদানির ক্ষেত্রেও তাঁরা কর ছাড়ের সুযোগ পাচ্ছেন; কিন্তু সব দুর্ভোগ প্রান্তিক খামারিদের। তাই আগামী বাজেটে তাঁদের জন্য বিশেষ বরাদ্দ দিতে হবে।
বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএ) সভাপতি সুমন হাওলাদার বলেন, একটি বাচ্চা ৯০ টাকায় কিনে খামারিরা কীভাবে টিকবেন? অথচ এসব বাচ্চায় ৩০ টাকা উৎপাদন খরচ পড়ছে। আবার খাবারের দামও বেড়েছে কয়েকগুণ। তাই প্রান্তিক খামারিদের রক্ষায় বাচ্চা ও খাবারের সিন্ডেকেট নষ্ট করতে হবে। কারণ এদের জন্য খামারি ও ভোক্তাদের চড়া মূল্য দিতে হচ্ছে। এজন্য সরকারি উদ্যোগে প্রতিটি বিভাগে একটি বাচ্চা উৎপাদন খামার এবং একটি ফিডমিল স্থাপন করতে হবে, যাতে খামারিরা সাশ্রয়ী মূল্যে বাচ্চা ও খাদ্য কিনতে পারেন।
বিপিএ সভাপতি বলেন, ‘আমাদের দাবি হচ্ছে, প্রান্তিক খামারিদের জন্য সরকার যাতে সহজ ঋণের ব্যবস্থা করে। ভুট্টা ও সয়াবিন চাষে পদক্ষেপ নিতে হবে। সব মিলিয়ে আগামী বাজেটে এ খাতের জন্য এক হাজার কোটি টাকার বিশেষ তহবিল দিতে হবে।’
সম্প্রতি ব্রয়লার মুরগির মূল্যবৃদ্ধির কারণে পোলট্রিশিল্প নতুন করে আলোচনায় আসে। সরকারের পক্ষ থেকে চাপ সৃষ্টি করা হয় সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের ওপর, এতে দামও কমছে। এতে মূল্যবৃদ্ধির জন্য করপোরেট ব্যবসায়ী ও মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্যের কথাও বলা হচ্ছে। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, বর্তমান সমস্যা অনেকটাই আমদানিনির্ভর পণ্যের কারণেই হচ্ছে। আমদানির ক্ষেত্রে শুল্ক জটিলতায় পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে এ খাতের মূলধনী যন্ত্রপাতি ও উপাদানের ক্ষেত্রে একেক অংশ একেক এসআরও-এর আওতায় পড়ে। ফলে পণ্য আমদানি ও ছাড়ে বিলম্ব হচ্ছে, ব্যবসায়ীরা হয়রানিতে পড়ছেন। আবার ১০ লাখ টাকা আয়ের ওপর কর বসানো হয়েছে, আগে যা ছিল ২০ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিআইএ) সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মুহাম্মদ মহসিন বলেন, বড় খামারিরা বা উদ্যোক্তারা আমদানির ক্ষেত্রে করসুবিধা পান। কিন্তু অন্য কোনো ব্যবসায়ী খাদ্য উপাদান বা অন্য কিছু আমদানি করতে গেলে তিনি করের আওতায় পড়ছেন। এই কর কিন্তু খামারিদের ওপরই পড়ছে। এমনিতেই দেশের পোলট্রি খাত সংকটকাল পার করছে। এ জন্য দেশীয় শিল্পকে রক্ষায় ২০৩০ সাল পর্যন্ত কর অব্যাহত সুবিধা দিতে হবে। পোলট্রি, মৎস্য ও পশুখাদ্য তৈরিতে ব্যবহৃত সব ধরনের কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি আমদানিতে সব ধরনের আগাম কর (এটি), অগ্রিম আয়কর (এআইটি), উৎসে কর (সোর্স ট্যাক্স), মূসক ও শুল্ক প্রত্যাহার করতে হবে।
খন্দকার মহসিন বলেন, ‘পোলট্রি ও প্রাণিসম্পদ খাতে জৈব নিরাপত্তা খুবই জরুরি। এজন্য টিকা দিতে হয়; কিন্তু আমাদের দেশে তেমন কোনো পরীক্ষাগার নেই। এজন্য কোনো রোগ হলে তার নমুনা বিদেশে পাঠাতে হয়, যা সময় ও ব্যয়সাপেক্ষ। এজন্য আমরা সরকারের কাছে জৈব নিরাপত্তা লেবেল-৩ মানের একটি পরীক্ষাগার স্থাপনের দাবি জানাচ্ছি। এতে মুরগির রোগ সহজেই নির্ণয় করা যাবে। সময়মতো প্রতিষেধকও দেওয়া যাবে। একই সঙ্গে যেসব এলাকায় পতিত কৃষিজমি রয়েছে, সেখানে সয়াবিন ও ভুট্টার আবাদ বাড়াতে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করার পদক্ষেপ নিতে হবে। এজন্য বাজেটে যেন পর্যাপ্ত বরাদ্দ রাখা হয়। এতে আমদানি খরচও কমবে, আবার খাবারের দামও কমবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪