প্রশ্ন: দুই বছরের বেশি সময় ধরে লিগ হচ্ছে না। নিয়মিত লিগ না হওয়াটাই কি নিয়ম হয়ে গেল?
রাসেল মাহমুদ জিমি: আমি যখন থেকে খেলা শুরু করেছি, কখনো দেখিনি যে প্রতিবছর নিয়ম মেনে লিগ হচ্ছে। তবু তখন এক বছর বিরতি দিয়ে হলেও লিগ হতো। এরপর ব্যবধানটা বাড়তে থাকল। সবশেষ লিগের আগে তো চার বছরের ব্যবধান ছিল। আমরা খেলোয়াড়েরা আশায় থাকি, আমাদের অবস্থা এখন এমন যে লিগ হলে হবে...। এই লিগ তো শুধু আমাদের জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের জন্য না, পুরো বাংলাদেশের হকি খেলোয়াড়দেরই। আমরা যারা নৌবাহিনীতে বা অন্য বাহিনীতে আছি, তারা হয়তো চাকরি করে সচ্ছলভাবে চলতে পারছি। নৌবাহিনী আমাদের ভালো রেখেছে। যারা বাহিনীর বাইরে, তারা তো নানা সমস্যায়। তাদের জন্য হলেও লিগটা হওয়ার দরকার ছিল। কেন নিয়মিত লিগ হয় না, সেই প্রশ্নের উত্তর আজও খুঁজে পেলাম না!
প্রশ্ন: আফসোস হয় না?
জিমি: নিজের কাছে ভীষণ দুঃখ লাগে, আফসোস তো আছেই। ফুটবলে দেখুন, একটা লিগ শেষ হওয়ার আগেই তাদের দলবদল হয়ে যায়। ক্রিকেটে লিগ হয়। শুধু আমাদেরই হয় না। একই ক্লাব ফুটবল খেলে, ক্রিকেট খেলে আবার হকিও খেলে। ফুটবল-ক্রিকেট যদি নিয়ম মেনে প্রতিবছর হতে পারে, আমাদের কেন হয় না! ক্লাবগুলো ফুটবলের, ক্রিকেটের দল গড়তে পারে কিন্তু হকিতে কেন পারে না? যারা ক্লাবের সদস্য, তারাই কিন্তু ফেডারেশনের সঙ্গে জড়িত। তাদের আন্তরিকতা থাকতে হবে যে আমাদের কিছু না হোক অন্তত খেলাটা মাঠে থাকুক। ক্লাব যদি অংশ নেয়, খেলোয়াড়েরাও বাধ্য হবে খেলায় অংশ নিতে। আমরা ধরেই নিয়েছি যে এ বছর লিগ হলে পরের বছর আর হবে না। সবশেষ লিগ খেলেছি ২০২১ সালে। ২০২২, ২০২৩ সালে লিগ হয়নি। খেলতে গেলে প্রশ্ন উঠবে আমরা কোন বছরের লিগ খেলছি। শুনতে পাচ্ছি, জানুয়ারির মাঝামাঝি বা শেষ দিকে দলবদল শুরু হবে।
প্রশ্ন: ঘরোয়া হকি নিয়ে সব সময়ই একটা অনিশ্চয়তা থাকে। এই অনিশ্চয়তার পেছনে দায় বেশি কার—ক্লাবের নাকি ফেডারেশনের?
জিমি: সবার। ক্লাব যদি দল না করে তাহলে ফেডারেশন লিগ আয়োজন করতে পারবে না। এখানে সবার সমান আন্তরিকতার দরকার। আগেই বলেছি, ক্লাবের সদস্যরাই ফেডারেশনের কর্মকর্তা। ঘুরেফিরে তাঁরাই হকি চালান।
প্রশ্ন: নিয়মিত লিগ না হওয়াটা পেশা হিসেবে হকিকে বেছে নিতে চাওয়া তরুণদের কি নেতিবাচক বার্তা দেয় না?
জিমি: হকিকে কখনোই খারাপ বলা যাবে না। আজকে আমার যা পরিচিতি, সবই হকির কারণে। হকি খারাপ হলে বিশ্বকাপও হতো না, অলিম্পিকও হতো না। শুধু আমাদের দেশেই হকিটা নড়বড়ে অবস্থায়। এই সমস্যা আজ থেকে নয়, দীর্ঘদিনের। মাঝখানে একটা ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ হলো, আমরা ভালো কিছুর আশ্বাস পেয়েছিলাম। সেটাও এক বছর হয়ে গেল হচ্ছে না। আশা করছি, যদি এই বছর লিগ ও ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ হয়, তাহলে নতুন যারা আসবে, তারা ভালো কিছুর স্বপ্ন দেখতে পারবে।
প্রশ্ন: বড় কিছুর স্বপ্ন নিয়ে শুরু হওয়া ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগেও বিরতি। টুর্নামেন্টকে ঘিরে যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, তার কতখানি পূরণ হয়েছে?
জিমি: প্রথম ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট আমার নিজের কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। আমি আমার জীবনে এত ভালো টুর্নামেন্ট আমি কখনো খেলিনি। সেই টুর্নামেন্ট হয়েছিল নভেম্বরের দিকে। এবারও হয়তো সেই সময়টাতেই হতো। শুনেছি নির্বাচনের পর তাঁরা ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ করবেন। হলে আমাদের খেলোয়াড়দের জন্যই ভালো।
প্রশ্ন: ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের অর্ধেক পারিশ্রমিক এখনো আপনাদের পাওনা। বকেয়া পরিশোধ না হওয়ায় কখনো কী নিজেকে প্রতারিত মনে হয়েছে?
জিমি: এটা আমাদের প্রাপ্য। আমরা ফেডারেশনকে জানিয়েছি, ফেডারেশন বলছে তারা দেখছে। দলগুলোর সঙ্গে তারা বসবেন বলে জানিয়েছে। আমরা এখনো সেই আশ্বাসেই আছি।
ক্লাব যদি দল না করে, তাহলে ফেডারেশন লিগ আয়োজন করতে পারবে না। এখানে সবার সমান আন্তরিকতার দরকার। আগেই বলেছি, ক্লাবের সদস্যরাই ফেডারেশনের কর্মকর্তা। ঘুরেফিরে তাঁরাই হকি চালান।
প্রশ্ন: দুই দশকের লম্বা এক ক্যারিয়ার আপনার। হকির শুরুর সময়টা আর বর্তমান সময়টা যদি তুলনা করতে বলি, কোন সময়টাকে এগিয়ে রাখবেন?
জিমি: আমি উঠে এসেছি হকি পরিবার থেকে। যখন খেলা শুরু করি, তখন ফুটবলটাই শুধু জনপ্রিয় ছিল। জানতামই না যে ক্রিকেট খেলা হয়। ক্রিকেট তখনো এতটা জনপ্রিয়তা পায়নি। আমার নিজেরও ইচ্ছা ছিল, ফুটবল খেলোয়াড় হই। কিন্তু পরিবারের ব্যাকগ্রাউন্ডের একটা বিষয় ছিল। তাই হকি নিয়ে স্বপ্ন দেখা শুরু করলাম। তখন হকির রমরমা সময়ও ছিল। লিগ ছিল জমজমাট। আবাহনী-মোহামেডান প্রতিটি খেলা দেখতে যেতাম। সে জন্যই হকিতে আসা। ২০ বছর পর দেখছি হকির জৌলুশ হারিয়ে গেছে। যাও একটা ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ দেখেছিলাম, সেটাও এখন অনিশ্চয়তায়। তবে আশা করি, নতুন বছরে সব পাল্টে যাবে।
প্রশ্ন: কোনো শিশু-কিশোর এসে আপনার কাছে যদি জানায়, হকি খেলোয়াড় হওয়ার স্বপ্ন তার; কী পরামর্শ দেবেন?
জিমি: পেশা হিসেবে খেলাধুলার কথা যদি বলেন, তাহলে ক্রিকেট ছাড়া আর কোনো খেলায় তেমন ভবিষ্যৎ নেই। আমার জন্য এটা বলা কঠিন। উন্নত বিশ্বে হকি জনপ্রিয় একটি খেলা কিন্তু আমাদের ফেডারেশনেই সমস্যা। আমাকে অনেক মেধাবী তরুণ খেলোয়াড় জিজ্ঞেস করে, হকি খেলে কী হবে? ঠিকমতো লিগ হয় না, আমাদের ভবিষ্যৎ কী? আমার পক্ষে এর উত্তর দেওয়া খুবই কঠিন।
প্রশ্ন: দুই বছরের বেশি সময় ধরে লিগ হচ্ছে না। নিয়মিত লিগ না হওয়াটাই কি নিয়ম হয়ে গেল?
রাসেল মাহমুদ জিমি: আমি যখন থেকে খেলা শুরু করেছি, কখনো দেখিনি যে প্রতিবছর নিয়ম মেনে লিগ হচ্ছে। তবু তখন এক বছর বিরতি দিয়ে হলেও লিগ হতো। এরপর ব্যবধানটা বাড়তে থাকল। সবশেষ লিগের আগে তো চার বছরের ব্যবধান ছিল। আমরা খেলোয়াড়েরা আশায় থাকি, আমাদের অবস্থা এখন এমন যে লিগ হলে হবে...। এই লিগ তো শুধু আমাদের জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের জন্য না, পুরো বাংলাদেশের হকি খেলোয়াড়দেরই। আমরা যারা নৌবাহিনীতে বা অন্য বাহিনীতে আছি, তারা হয়তো চাকরি করে সচ্ছলভাবে চলতে পারছি। নৌবাহিনী আমাদের ভালো রেখেছে। যারা বাহিনীর বাইরে, তারা তো নানা সমস্যায়। তাদের জন্য হলেও লিগটা হওয়ার দরকার ছিল। কেন নিয়মিত লিগ হয় না, সেই প্রশ্নের উত্তর আজও খুঁজে পেলাম না!
প্রশ্ন: আফসোস হয় না?
জিমি: নিজের কাছে ভীষণ দুঃখ লাগে, আফসোস তো আছেই। ফুটবলে দেখুন, একটা লিগ শেষ হওয়ার আগেই তাদের দলবদল হয়ে যায়। ক্রিকেটে লিগ হয়। শুধু আমাদেরই হয় না। একই ক্লাব ফুটবল খেলে, ক্রিকেট খেলে আবার হকিও খেলে। ফুটবল-ক্রিকেট যদি নিয়ম মেনে প্রতিবছর হতে পারে, আমাদের কেন হয় না! ক্লাবগুলো ফুটবলের, ক্রিকেটের দল গড়তে পারে কিন্তু হকিতে কেন পারে না? যারা ক্লাবের সদস্য, তারাই কিন্তু ফেডারেশনের সঙ্গে জড়িত। তাদের আন্তরিকতা থাকতে হবে যে আমাদের কিছু না হোক অন্তত খেলাটা মাঠে থাকুক। ক্লাব যদি অংশ নেয়, খেলোয়াড়েরাও বাধ্য হবে খেলায় অংশ নিতে। আমরা ধরেই নিয়েছি যে এ বছর লিগ হলে পরের বছর আর হবে না। সবশেষ লিগ খেলেছি ২০২১ সালে। ২০২২, ২০২৩ সালে লিগ হয়নি। খেলতে গেলে প্রশ্ন উঠবে আমরা কোন বছরের লিগ খেলছি। শুনতে পাচ্ছি, জানুয়ারির মাঝামাঝি বা শেষ দিকে দলবদল শুরু হবে।
প্রশ্ন: ঘরোয়া হকি নিয়ে সব সময়ই একটা অনিশ্চয়তা থাকে। এই অনিশ্চয়তার পেছনে দায় বেশি কার—ক্লাবের নাকি ফেডারেশনের?
জিমি: সবার। ক্লাব যদি দল না করে তাহলে ফেডারেশন লিগ আয়োজন করতে পারবে না। এখানে সবার সমান আন্তরিকতার দরকার। আগেই বলেছি, ক্লাবের সদস্যরাই ফেডারেশনের কর্মকর্তা। ঘুরেফিরে তাঁরাই হকি চালান।
প্রশ্ন: নিয়মিত লিগ না হওয়াটা পেশা হিসেবে হকিকে বেছে নিতে চাওয়া তরুণদের কি নেতিবাচক বার্তা দেয় না?
জিমি: হকিকে কখনোই খারাপ বলা যাবে না। আজকে আমার যা পরিচিতি, সবই হকির কারণে। হকি খারাপ হলে বিশ্বকাপও হতো না, অলিম্পিকও হতো না। শুধু আমাদের দেশেই হকিটা নড়বড়ে অবস্থায়। এই সমস্যা আজ থেকে নয়, দীর্ঘদিনের। মাঝখানে একটা ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ হলো, আমরা ভালো কিছুর আশ্বাস পেয়েছিলাম। সেটাও এক বছর হয়ে গেল হচ্ছে না। আশা করছি, যদি এই বছর লিগ ও ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ হয়, তাহলে নতুন যারা আসবে, তারা ভালো কিছুর স্বপ্ন দেখতে পারবে।
প্রশ্ন: বড় কিছুর স্বপ্ন নিয়ে শুরু হওয়া ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগেও বিরতি। টুর্নামেন্টকে ঘিরে যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, তার কতখানি পূরণ হয়েছে?
জিমি: প্রথম ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট আমার নিজের কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। আমি আমার জীবনে এত ভালো টুর্নামেন্ট আমি কখনো খেলিনি। সেই টুর্নামেন্ট হয়েছিল নভেম্বরের দিকে। এবারও হয়তো সেই সময়টাতেই হতো। শুনেছি নির্বাচনের পর তাঁরা ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ করবেন। হলে আমাদের খেলোয়াড়দের জন্যই ভালো।
প্রশ্ন: ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের অর্ধেক পারিশ্রমিক এখনো আপনাদের পাওনা। বকেয়া পরিশোধ না হওয়ায় কখনো কী নিজেকে প্রতারিত মনে হয়েছে?
জিমি: এটা আমাদের প্রাপ্য। আমরা ফেডারেশনকে জানিয়েছি, ফেডারেশন বলছে তারা দেখছে। দলগুলোর সঙ্গে তারা বসবেন বলে জানিয়েছে। আমরা এখনো সেই আশ্বাসেই আছি।
ক্লাব যদি দল না করে, তাহলে ফেডারেশন লিগ আয়োজন করতে পারবে না। এখানে সবার সমান আন্তরিকতার দরকার। আগেই বলেছি, ক্লাবের সদস্যরাই ফেডারেশনের কর্মকর্তা। ঘুরেফিরে তাঁরাই হকি চালান।
প্রশ্ন: দুই দশকের লম্বা এক ক্যারিয়ার আপনার। হকির শুরুর সময়টা আর বর্তমান সময়টা যদি তুলনা করতে বলি, কোন সময়টাকে এগিয়ে রাখবেন?
জিমি: আমি উঠে এসেছি হকি পরিবার থেকে। যখন খেলা শুরু করি, তখন ফুটবলটাই শুধু জনপ্রিয় ছিল। জানতামই না যে ক্রিকেট খেলা হয়। ক্রিকেট তখনো এতটা জনপ্রিয়তা পায়নি। আমার নিজেরও ইচ্ছা ছিল, ফুটবল খেলোয়াড় হই। কিন্তু পরিবারের ব্যাকগ্রাউন্ডের একটা বিষয় ছিল। তাই হকি নিয়ে স্বপ্ন দেখা শুরু করলাম। তখন হকির রমরমা সময়ও ছিল। লিগ ছিল জমজমাট। আবাহনী-মোহামেডান প্রতিটি খেলা দেখতে যেতাম। সে জন্যই হকিতে আসা। ২০ বছর পর দেখছি হকির জৌলুশ হারিয়ে গেছে। যাও একটা ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ দেখেছিলাম, সেটাও এখন অনিশ্চয়তায়। তবে আশা করি, নতুন বছরে সব পাল্টে যাবে।
প্রশ্ন: কোনো শিশু-কিশোর এসে আপনার কাছে যদি জানায়, হকি খেলোয়াড় হওয়ার স্বপ্ন তার; কী পরামর্শ দেবেন?
জিমি: পেশা হিসেবে খেলাধুলার কথা যদি বলেন, তাহলে ক্রিকেট ছাড়া আর কোনো খেলায় তেমন ভবিষ্যৎ নেই। আমার জন্য এটা বলা কঠিন। উন্নত বিশ্বে হকি জনপ্রিয় একটি খেলা কিন্তু আমাদের ফেডারেশনেই সমস্যা। আমাকে অনেক মেধাবী তরুণ খেলোয়াড় জিজ্ঞেস করে, হকি খেলে কী হবে? ঠিকমতো লিগ হয় না, আমাদের ভবিষ্যৎ কী? আমার পক্ষে এর উত্তর দেওয়া খুবই কঠিন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৭ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪