সোনাগাজী (ফেনী) প্রতিনিধি
ফেনীর সোনাগাজী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০১৮ সালে যোগ হয় দুই কোটি টাকা মূল্যের ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন, যা ২০১৮ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। তবে এখনো যন্ত্রটি ব্যবহার করা হয়নি। এদিকে প্রতিদিনই উপজেলার রোগীরা সেবা না পেয়ে ফিরে যাচ্ছে।
যন্ত্রটিতে রোগীর শয্যায় গিয়ে এক্স-রে করার সুবিধা থাকায় মুমূর্ষু রোগীরও সহজে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা যেত, যার খরচ লাগত মাত্র ১০০ থেকে ১৫০ টাকা। অথচ সেই এক্স-রে ক্লিনিক থেকে করাতে হচ্ছে ৪০০-৯০০ টাকায়। সোনাগাজী পৌর শহরের বেসরকারি ক্লিনিকে প্রতিদিন অর্ধশতাধিক রোগী এক্স-রে করাচ্ছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালের অক্টোবরে এক্স-রে মেশিনটি যুক্ত হয়। তার আগে এক্স-রে মেশিন না থাকায় দুজন টেকনিশিয়ান বদলি হয়ে অন্যত্র চলে যান। ২০২০ সালের নভেম্বরে প্রকৌশলী জানান, এটি ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত করা হয়নি। পরে এটি চালুর জন্য সিভিল সার্জন বরাবর চিঠি পাঠানো হলেও এখনো জবাব আসেনি।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ল্যাব টেকনিশিয়ান মাহবুব আলম বলেন, ২০০৭ ও ২০১৩ সালে দুজন এক্স-রে টেকনিশিয়ান হিসেবে যোগদান করেন। এক্স-রে মেশিন নষ্ট হওয়ায় তাঁরা বদলি হয়ে চলে যান। মেশিন চালু হলে এক্স-রে মেশিন টেকনিশিয়ানের পদও পূর্ণ করতে হবে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা উৎপল দাশ বলেন, তিনি ২০২০ সালে যোগদানের আগে থেকে মেশিন চলত না। বিষয়টি জানিয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে চিঠি দিয়েছেন। এখনো ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত হয়নি। তাঁরাও এটা করতে পারবেন, সে জন্য দুই লক্ষাধিক টাকা প্রয়োজন। ইতিমধ্যে কিছু টাকা স্বেচ্ছায় কয়েকজন দিয়েছেন। বাকি টাকা উঠলে তাঁরাই টেকনিশিয়ান এনে চালু করতে পারবেন।
ব্র্যাক টেকনিশিয়ানের বিষয়ে সাপোর্ট দেবে বলে জানিয়েছে। উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জহির উদ্দিন মাহমুদ লিপটন বলেন, এক্স-রে মেশিন চালু না হওয়ার বিষয়টি শুনেছেন। ব্যক্তিগত তহবিল থেকে হলেও দ্রুত চালুর চেষ্টা করবেন। ইতিমধ্যে স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে যন্ত্রটি দ্রুত মেরামতের জন্য বলা হয়েছে।
ফেনীর সোনাগাজী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০১৮ সালে যোগ হয় দুই কোটি টাকা মূল্যের ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন, যা ২০১৮ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। তবে এখনো যন্ত্রটি ব্যবহার করা হয়নি। এদিকে প্রতিদিনই উপজেলার রোগীরা সেবা না পেয়ে ফিরে যাচ্ছে।
যন্ত্রটিতে রোগীর শয্যায় গিয়ে এক্স-রে করার সুবিধা থাকায় মুমূর্ষু রোগীরও সহজে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা যেত, যার খরচ লাগত মাত্র ১০০ থেকে ১৫০ টাকা। অথচ সেই এক্স-রে ক্লিনিক থেকে করাতে হচ্ছে ৪০০-৯০০ টাকায়। সোনাগাজী পৌর শহরের বেসরকারি ক্লিনিকে প্রতিদিন অর্ধশতাধিক রোগী এক্স-রে করাচ্ছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালের অক্টোবরে এক্স-রে মেশিনটি যুক্ত হয়। তার আগে এক্স-রে মেশিন না থাকায় দুজন টেকনিশিয়ান বদলি হয়ে অন্যত্র চলে যান। ২০২০ সালের নভেম্বরে প্রকৌশলী জানান, এটি ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত করা হয়নি। পরে এটি চালুর জন্য সিভিল সার্জন বরাবর চিঠি পাঠানো হলেও এখনো জবাব আসেনি।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ল্যাব টেকনিশিয়ান মাহবুব আলম বলেন, ২০০৭ ও ২০১৩ সালে দুজন এক্স-রে টেকনিশিয়ান হিসেবে যোগদান করেন। এক্স-রে মেশিন নষ্ট হওয়ায় তাঁরা বদলি হয়ে চলে যান। মেশিন চালু হলে এক্স-রে মেশিন টেকনিশিয়ানের পদও পূর্ণ করতে হবে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা উৎপল দাশ বলেন, তিনি ২০২০ সালে যোগদানের আগে থেকে মেশিন চলত না। বিষয়টি জানিয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে চিঠি দিয়েছেন। এখনো ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত হয়নি। তাঁরাও এটা করতে পারবেন, সে জন্য দুই লক্ষাধিক টাকা প্রয়োজন। ইতিমধ্যে কিছু টাকা স্বেচ্ছায় কয়েকজন দিয়েছেন। বাকি টাকা উঠলে তাঁরাই টেকনিশিয়ান এনে চালু করতে পারবেন।
ব্র্যাক টেকনিশিয়ানের বিষয়ে সাপোর্ট দেবে বলে জানিয়েছে। উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জহির উদ্দিন মাহমুদ লিপটন বলেন, এক্স-রে মেশিন চালু না হওয়ার বিষয়টি শুনেছেন। ব্যক্তিগত তহবিল থেকে হলেও দ্রুত চালুর চেষ্টা করবেন। ইতিমধ্যে স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে যন্ত্রটি দ্রুত মেরামতের জন্য বলা হয়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪