শহিদুল ইসলাম শাহিন, সাদুল্লাপুর (গাইবান্ধা)
গাইবান্ধায় ঘাঘট নদে নাব্যসংকট ও পানির প্রবাহ কম থাকলেও ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। গত এক মাসের ব্যবধানে শতাধিক পরিবার তাঁদের ঘরবাড়ি অন্যত্র সরিয়ে নিয়েছেন। ভাঙনে নদীপাড়ের ২৬ কিলোমিটারের দীর্ঘ একটি বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধসহ বহু ছোট–বড় স্থাপনা, স্কুল–কলেজ, মসজিদ ও একটি গুচ্ছগ্রাম হুমকিতে রয়েছে। যেকোনো মুহূর্তে নদে বিলীন হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
সরেজমিনে দেখা যায়, সাদুল্লাপুর উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নের মধ্য দিয়ে বয়ে চলা ঘাঘট নদ ঠেকেছে রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলায়। দুই জেলার সীমান্তবর্তী হলেও পুরো নদ রয়েছে এ জেলায়। অথচ নদের ওপারে নদী শাসন, জিও ব্যাগ ও ব্লক নির্মাণসহ নেওয়া হয়েছে নানা পদক্ষেপ। বন্যার সময় উজানের পানির চাপ এসে ভর করে গাইবান্ধার অংশে। বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের কয়েকটি পয়েন্ট ইতিমধ্যে নদে বিলীন হয়েছে।
এলাকাবাসী জানান, সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়ন হয়ে সাদুল্লাপুর উপজেলার টুনির চর পর্যন্ত দীর্ঘ ৩০ কিলোমিটার ঘাঘটপাড়ে রয়েছে একটি বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ। এ বাঁধেই আশ্রয় নিয়েছে ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ। কিন্তু প্রতিবছরের বন্যা আর নদের ভাঙনে নিঃস্ব হয়ে পড়ছে অধিকাংশ পরিবার। অনেকে মাথা গোঁজার ঠাঁই হারিয়ে পথে বসেছেন। এ ছাড়া সাদুল্লাপুর উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের প্রামানিকপাড়া, রহমতপুর, চাঁন্দেরবাজার ও মহিষবান্দি গ্রামসহ দামোদরপুর ইউনিয়নের ভাঙ্গামোড়, কুটিপাড়া, ভাঙ্গারদহ ও জামুডাঙ্গা গ্রামের হাজারো পরিবারের দিন কাটছে চরম আতঙ্কে।
গাইবান্ধায় ঘাঘট নদে নাব্যসংকট ও পানির প্রবাহ কম থাকলেও ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। গত এক মাসের ব্যবধানে শতাধিক পরিবার তাঁদের ঘরবাড়ি অন্যত্র সরিয়ে নিয়েছেন। ভাঙনে নদীপাড়ের ২৬ কিলোমিটারের দীর্ঘ একটি বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধসহ বহু ছোট–বড় স্থাপনা, স্কুল–কলেজ, মসজিদ ও একটি গুচ্ছগ্রাম হুমকিতে রয়েছে। যেকোনো মুহূর্তে নদে বিলীন হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
সরেজমিনে দেখা যায়, সাদুল্লাপুর উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নের মধ্য দিয়ে বয়ে চলা ঘাঘট নদ ঠেকেছে রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলায়। দুই জেলার সীমান্তবর্তী হলেও পুরো নদ রয়েছে এ জেলায়। অথচ নদের ওপারে নদী শাসন, জিও ব্যাগ ও ব্লক নির্মাণসহ নেওয়া হয়েছে নানা পদক্ষেপ। বন্যার সময় উজানের পানির চাপ এসে ভর করে গাইবান্ধার অংশে। বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের কয়েকটি পয়েন্ট ইতিমধ্যে নদে বিলীন হয়েছে।
এলাকাবাসী জানান, সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়ন হয়ে সাদুল্লাপুর উপজেলার টুনির চর পর্যন্ত দীর্ঘ ৩০ কিলোমিটার ঘাঘটপাড়ে রয়েছে একটি বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ। এ বাঁধেই আশ্রয় নিয়েছে ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ। কিন্তু প্রতিবছরের বন্যা আর নদের ভাঙনে নিঃস্ব হয়ে পড়ছে অধিকাংশ পরিবার। অনেকে মাথা গোঁজার ঠাঁই হারিয়ে পথে বসেছেন। এ ছাড়া সাদুল্লাপুর উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের প্রামানিকপাড়া, রহমতপুর, চাঁন্দেরবাজার ও মহিষবান্দি গ্রামসহ দামোদরপুর ইউনিয়নের ভাঙ্গামোড়, কুটিপাড়া, ভাঙ্গারদহ ও জামুডাঙ্গা গ্রামের হাজারো পরিবারের দিন কাটছে চরম আতঙ্কে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪