Ajker Patrika

ঘাঘটের ভাঙনঝুঁকিতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ

শহিদুল ইসলাম শাহিন, সাদুল্লাপুর (গাইবান্ধা)
আপডেট : ২০ অক্টোবর ২০২১, ১৪: ২৭
ঘাঘটের ভাঙনঝুঁকিতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ

গাইবান্ধায় ঘাঘট নদে নাব্যসংকট ও পানির প্রবাহ কম থাকলেও ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। গত এক মাসের ব্যবধানে শতাধিক পরিবার তাঁদের ঘরবাড়ি অন্যত্র সরিয়ে নিয়েছেন। ভাঙনে নদীপাড়ের ২৬ কিলোমিটারের দীর্ঘ একটি বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধসহ বহু ছোট–বড় স্থাপনা, স্কুল–কলেজ, মসজিদ ও একটি গুচ্ছগ্রাম হুমকিতে রয়েছে। যেকোনো মুহূর্তে নদে বিলীন হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

সরেজমিনে দেখা যায়, সাদুল্লাপুর উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নের মধ্য দিয়ে বয়ে চলা ঘাঘট নদ ঠেকেছে রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলায়। দুই জেলার সীমান্তবর্তী হলেও পুরো নদ রয়েছে এ জেলায়। অথচ নদের ওপারে নদী শাসন, জিও ব্যাগ ও ব্লক নির্মাণসহ নেওয়া হয়েছে নানা পদক্ষেপ। বন্যার সময় উজানের পানির চাপ এসে ভর করে গাইবান্ধার অংশে। বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের কয়েকটি পয়েন্ট ইতিমধ্যে নদে বিলীন হয়েছে।

এলাকাবাসী জানান, সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়ন হয়ে সাদুল্লাপুর উপজেলার টুনির চর পর্যন্ত দীর্ঘ ৩০ কিলোমিটার ঘাঘটপাড়ে রয়েছে একটি বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ। এ বাঁধেই আশ্রয় নিয়েছে ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ। কিন্তু প্রতিবছরের বন্যা আর নদের ভাঙনে নিঃস্ব হয়ে পড়ছে অধিকাংশ পরিবার। অনেকে মাথা গোঁজার ঠাঁই হারিয়ে পথে বসেছেন। এ ছাড়া সাদুল্লাপুর উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের প্রামানিকপাড়া, রহমতপুর, চাঁন্দেরবাজার ও মহিষবান্দি গ্রামসহ দামোদরপুর ইউনিয়নের ভাঙ্গামোড়, কুটিপাড়া, ভাঙ্গারদহ ও জামুডাঙ্গা গ্রামের হাজারো পরিবারের দিন কাটছে চরম আতঙ্কে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা মাসুদ আহমেদের সব পদ স্থগিত

টিআইএন নেওয়ার পরে কিন্তু ঘুমাইতে পারবেন না: এনবিআর চেয়ারম্যান

আ. লীগ নির্বাচনে অংশ নেবে কি না, তারাই সিদ্ধান্ত নেবে: বিবিসিকে প্রধান উপদেষ্টা

এনআইডির তথ্য ফাঁস করে ২০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জিয়াউলের বিরুদ্ধে

সাতকানিয়ায় নিহত জামায়াত কর্মীর লাশের পাশে ব্রাজিলের তৈরি অত্যাধুনিক পিস্তল

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত