শেখ আবু হাসান, খুলনা
খুলনায় আধুনিক কারাগার নির্মাণ প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে। কয়েক দফা বাড়িয়ে এখন সেটা গিয়ে ঠেকছে ২০২৪ সালের ৩০ জুনে। বাড়তি এই আট বছরেও কাজ শেষ হবে কি না, সেই নিশ্চয়তা নেই। এদিকে ১৪৪ কোটি টাকার প্রকল্পের ব্যয় বেড়ে হয়ে গেছে ২৮৮ কোটি টাকা।
গণপূর্ত বিভাগ-২ খুলনার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আবু জাফর সিদ্দিক বলেন, করোনা, জমি অধিগ্রহণ জটিলতা এবং নকশায় ত্রুটির কারণে প্রকল্প বাস্তবায়নে দেরি হয়েছে। তবে বর্তমানে অবকাঠামোর গড়ে ৮৫ থেকে ৮৮ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। কিছু ভবনে শেষ মুহূর্তের কাজ চলছে। এ ছাড়া অভ্যন্তরীণ সড়কের ৪০ শতাংশ ও ড্রেনের ৬৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। আশা করা হচ্ছে, ২০২৪ সালের জুনের মধ্যে হস্তান্তর করা সম্ভব হবে।
গণপূর্ত দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, নগরের ভৈরব নদের তীরে ১৯০৬ সালে খুলনা জেলা কারাগার নির্মাণ করা হয়। কারাগারটি জরাজীর্ণ ও বন্দীর জায়গার সংকুলান না হওয়ায় ২০০৮ সালে নগরীর সিটি বাইপাস সড়কের জয় বাংলা মোড়ের কাছে চক মথুরাবাদের হাসানখালী মৌজায় ৩০ একর জমিতে আধুনিক কারাগার নির্মাণের প্রকল্প নেওয়া হয়। এ প্রকল্প ব্যয় নির্ধারণ করা হয় ১৪৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মেয়াদ ছিল ২০১৬ সালের ৩০ জুন। কিন্তু জমি অধিগ্রহণে জটিলতা ও নকশায় ত্রুটির কারণে ২০১৭ সালের ৬ জুন প্রকল্পটি প্রথমবার সংশোধন করা হয়। এতে ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ২৫১ কোটি ২ লাখ টাকা। কাজ শেষ করার কথা ছিল ২০১৯ সালের ৩০ জুন। তবে সেই মেয়াদেও কাজ শেষ হয়নি।
এরপর ব্যয় বাড়ানো ছাড়াই ২০২০ সালের ৩০ জুন, ২০২১ সালের ৩০ জুন ও ২০২২ সালের ৩০ জুন, অর্থাৎ তিন দফায় তিন বছর সময় বাড়ানো হয়। এরপরও কাজ শেষ হয়নি। তাই ২০২২ সালে দ্বিতীয় দফা প্রকল্প সংশোধন করা হয়। এতে ব্যয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮৮ কোটি ২৬ লাখ টাকা। কাজের মেয়াদ ছিল ২০২৩ সালের ৩০ জুন। কিন্তু এই মেয়াদেও কাজ শেষ না হওয়ায় ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত ব্যয় বাড়ানোসহ সময়ও বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।
প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, মাস্টারপ্ল্যান অনুযায়ী এ প্রকল্পে ৩৯টি অঙ্গ রয়েছে। এখানে চার হাজার বন্দী রাখা যাবে। তবে আপাতত দুই হাজার বন্দী রাখার অবকাঠামো তৈরি হচ্ছে। এখানে বিচারাধীন ও সাজাপ্রাপ্ত বন্দীদের পৃথক স্থানে রাখা হবে। কিশোর ও কিশোরী বন্দীদের জন্য রয়েছে পৃথক ব্যারাক। নারীদের জন্য পৃথক হাসপাতাল, মোটিভেশন সেন্টার ও ওয়ার্কশেড। একইভাবে পুরুষ বন্দীদের জন্য ৫০ শয্যার হাসপাতাল এবং কারারক্ষীর সন্তানদের জন্য স্কুল, লাইব্রেরি, ডাইনিং রুম, আধুনিক সেলুন ও লন্ড্রি থাকবে।
শিশুসন্তানসহ নারী বন্দীদের জন্য থাকবে পৃথক ওয়ার্ড ও ডে-কেয়ার সেন্টার। সেখানে শিশুদের জন্য লেখাপড়া, খেলাধুলা, বিনোদন ও সংস্কৃতিচর্চার ব্যবস্থা থাকবে। পুরুষ ও নারী বন্দীদের হস্তশিল্পের কাজের জন্য আলাদা ওয়ার্কশেড, বিনোদনকেন্দ্র ও নামাজের ঘর থাকবে।
প্রকল্প এলাকা ঘুরে দেখা যায়, পেরিমিটার ওয়াল ও ভবনগুলোর অবকাঠামো নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। চারতলা হাসপাতাল ভবন, দোতলা স্কুলভবন ও গেটের ফিনিশিং কাজ চলছে। তবে অভ্যন্তরীণ সড়ক ও ড্রেন নির্মাণকাজ এখনো অনেকটাই বাকি রয়েছে। এ ছাড়া মেইন ড্রেন নির্মাণের স্থান নিয়ে রয়েছে জমিসংক্রান্ত জটিলতা।
খুলনা জেলা কারাগারের জেলার মো. এনামুল কবীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, নতুন কারাগার নির্মিত না হওয়ায় পুরাতন জরাজীর্ণ কারাগারে বন্দীদের রাখা কষ্টকর হয়ে পড়েছে। ৬৭৮ জনের ধারণক্ষমতার কারাগারে গতকাল মঙ্গলবারও ছিলেন ১ হাজার ৩৭৪ জন। এর ফলে আবাসনসংকটসহ নানা সমস্যা প্রতিদিন মোকাবিলা করতে হচ্ছে।
এই অবস্থায় প্রকল্পটির কাজের দীর্ঘসূত্রতা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন নাগরিক নেতারা। তাঁরা বলছেন, বর্তমান কারাগারে ধারণক্ষমতার চেয়ে দ্বিগুণ বন্দী আছেন। কখনো কখনো এই সংখ্যা তিন গুণ ছাড়িয়ে যায়। ফলে বন্দীরা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। মানবাধিকারও লঙ্ঘিত হচ্ছে।
খুলনা সচেতন নাগরিক কমিটির সভাপতি আইনজীবী কুদরত-ই-খুদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, গাফিলতি ও দুর্নীতির কারণে খুলনা জেলা কারাগার নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়নে দীর্ঘসূত্রতা দেখা দিয়েছে। বর্তমান কারাগারে এখন ধারণক্ষমতার অন্তত দ্বিগুণ বেশি বন্দীর সংখ্যা। ফলে অনেক কষ্টে থাকতে হচ্ছে তাঁদের।
আর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির সভাপতি আশরাফ উজ জামান বলেন, খুলনার বড় বড় কাজ বাস্তবায়নে ধীরগতি দেখা দিয়েছে। নতুন কারাগার নির্মাণ প্রকল্প তার মধ্যে অন্যতম। এতে বন্দীরা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
খুলনায় আধুনিক কারাগার নির্মাণ প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে। কয়েক দফা বাড়িয়ে এখন সেটা গিয়ে ঠেকছে ২০২৪ সালের ৩০ জুনে। বাড়তি এই আট বছরেও কাজ শেষ হবে কি না, সেই নিশ্চয়তা নেই। এদিকে ১৪৪ কোটি টাকার প্রকল্পের ব্যয় বেড়ে হয়ে গেছে ২৮৮ কোটি টাকা।
গণপূর্ত বিভাগ-২ খুলনার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আবু জাফর সিদ্দিক বলেন, করোনা, জমি অধিগ্রহণ জটিলতা এবং নকশায় ত্রুটির কারণে প্রকল্প বাস্তবায়নে দেরি হয়েছে। তবে বর্তমানে অবকাঠামোর গড়ে ৮৫ থেকে ৮৮ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। কিছু ভবনে শেষ মুহূর্তের কাজ চলছে। এ ছাড়া অভ্যন্তরীণ সড়কের ৪০ শতাংশ ও ড্রেনের ৬৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। আশা করা হচ্ছে, ২০২৪ সালের জুনের মধ্যে হস্তান্তর করা সম্ভব হবে।
গণপূর্ত দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, নগরের ভৈরব নদের তীরে ১৯০৬ সালে খুলনা জেলা কারাগার নির্মাণ করা হয়। কারাগারটি জরাজীর্ণ ও বন্দীর জায়গার সংকুলান না হওয়ায় ২০০৮ সালে নগরীর সিটি বাইপাস সড়কের জয় বাংলা মোড়ের কাছে চক মথুরাবাদের হাসানখালী মৌজায় ৩০ একর জমিতে আধুনিক কারাগার নির্মাণের প্রকল্প নেওয়া হয়। এ প্রকল্প ব্যয় নির্ধারণ করা হয় ১৪৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মেয়াদ ছিল ২০১৬ সালের ৩০ জুন। কিন্তু জমি অধিগ্রহণে জটিলতা ও নকশায় ত্রুটির কারণে ২০১৭ সালের ৬ জুন প্রকল্পটি প্রথমবার সংশোধন করা হয়। এতে ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ২৫১ কোটি ২ লাখ টাকা। কাজ শেষ করার কথা ছিল ২০১৯ সালের ৩০ জুন। তবে সেই মেয়াদেও কাজ শেষ হয়নি।
এরপর ব্যয় বাড়ানো ছাড়াই ২০২০ সালের ৩০ জুন, ২০২১ সালের ৩০ জুন ও ২০২২ সালের ৩০ জুন, অর্থাৎ তিন দফায় তিন বছর সময় বাড়ানো হয়। এরপরও কাজ শেষ হয়নি। তাই ২০২২ সালে দ্বিতীয় দফা প্রকল্প সংশোধন করা হয়। এতে ব্যয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮৮ কোটি ২৬ লাখ টাকা। কাজের মেয়াদ ছিল ২০২৩ সালের ৩০ জুন। কিন্তু এই মেয়াদেও কাজ শেষ না হওয়ায় ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত ব্যয় বাড়ানোসহ সময়ও বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।
প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, মাস্টারপ্ল্যান অনুযায়ী এ প্রকল্পে ৩৯টি অঙ্গ রয়েছে। এখানে চার হাজার বন্দী রাখা যাবে। তবে আপাতত দুই হাজার বন্দী রাখার অবকাঠামো তৈরি হচ্ছে। এখানে বিচারাধীন ও সাজাপ্রাপ্ত বন্দীদের পৃথক স্থানে রাখা হবে। কিশোর ও কিশোরী বন্দীদের জন্য রয়েছে পৃথক ব্যারাক। নারীদের জন্য পৃথক হাসপাতাল, মোটিভেশন সেন্টার ও ওয়ার্কশেড। একইভাবে পুরুষ বন্দীদের জন্য ৫০ শয্যার হাসপাতাল এবং কারারক্ষীর সন্তানদের জন্য স্কুল, লাইব্রেরি, ডাইনিং রুম, আধুনিক সেলুন ও লন্ড্রি থাকবে।
শিশুসন্তানসহ নারী বন্দীদের জন্য থাকবে পৃথক ওয়ার্ড ও ডে-কেয়ার সেন্টার। সেখানে শিশুদের জন্য লেখাপড়া, খেলাধুলা, বিনোদন ও সংস্কৃতিচর্চার ব্যবস্থা থাকবে। পুরুষ ও নারী বন্দীদের হস্তশিল্পের কাজের জন্য আলাদা ওয়ার্কশেড, বিনোদনকেন্দ্র ও নামাজের ঘর থাকবে।
প্রকল্প এলাকা ঘুরে দেখা যায়, পেরিমিটার ওয়াল ও ভবনগুলোর অবকাঠামো নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। চারতলা হাসপাতাল ভবন, দোতলা স্কুলভবন ও গেটের ফিনিশিং কাজ চলছে। তবে অভ্যন্তরীণ সড়ক ও ড্রেন নির্মাণকাজ এখনো অনেকটাই বাকি রয়েছে। এ ছাড়া মেইন ড্রেন নির্মাণের স্থান নিয়ে রয়েছে জমিসংক্রান্ত জটিলতা।
খুলনা জেলা কারাগারের জেলার মো. এনামুল কবীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, নতুন কারাগার নির্মিত না হওয়ায় পুরাতন জরাজীর্ণ কারাগারে বন্দীদের রাখা কষ্টকর হয়ে পড়েছে। ৬৭৮ জনের ধারণক্ষমতার কারাগারে গতকাল মঙ্গলবারও ছিলেন ১ হাজার ৩৭৪ জন। এর ফলে আবাসনসংকটসহ নানা সমস্যা প্রতিদিন মোকাবিলা করতে হচ্ছে।
এই অবস্থায় প্রকল্পটির কাজের দীর্ঘসূত্রতা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন নাগরিক নেতারা। তাঁরা বলছেন, বর্তমান কারাগারে ধারণক্ষমতার চেয়ে দ্বিগুণ বন্দী আছেন। কখনো কখনো এই সংখ্যা তিন গুণ ছাড়িয়ে যায়। ফলে বন্দীরা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। মানবাধিকারও লঙ্ঘিত হচ্ছে।
খুলনা সচেতন নাগরিক কমিটির সভাপতি আইনজীবী কুদরত-ই-খুদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, গাফিলতি ও দুর্নীতির কারণে খুলনা জেলা কারাগার নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়নে দীর্ঘসূত্রতা দেখা দিয়েছে। বর্তমান কারাগারে এখন ধারণক্ষমতার অন্তত দ্বিগুণ বেশি বন্দীর সংখ্যা। ফলে অনেক কষ্টে থাকতে হচ্ছে তাঁদের।
আর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির সভাপতি আশরাফ উজ জামান বলেন, খুলনার বড় বড় কাজ বাস্তবায়নে ধীরগতি দেখা দিয়েছে। নতুন কারাগার নির্মাণ প্রকল্প তার মধ্যে অন্যতম। এতে বন্দীরা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪