আব্দুর রহিম পায়েল, গঙ্গাচড়া (রংপুর)
হতদরিদ্রের কর্মসৃজন কর্মসূচিতে প্রতি সপ্তাহে মজুরি পরিশোধের কথা থাকলেও রংপুরের গঙ্গাচড়ায় আড়াই হাজারের বেশি শ্রমিক পুরো মেয়াদ শেষ করেও কোনো টাকা পাননি বলে অভিযোগ করেছেন। সময়মতো পারিশ্রমিক না পেয়ে তাঁরা পরিবার নিয়ে অতিকষ্টে দিনযাপন করছেন।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার (পিআইও) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, কর্মসৃজন কর্মসূচি প্রকল্পে গঙ্গাচড়ায় ২ হাজার ৬১৬ জন শ্রমিক আছেন। প্রকল্পের আওতায় তাঁরা ৪০ দিন কাজ করেছেন। তাঁদের মজুরি বাবদ বরাদ্দ দেওয়া হয় ৪ কোটি ২০ লাখ ১৮ হাজার টাকা। গত ২৬ নভেম্বর কাজ শুরু হয়ে ১৮ জানুয়ারি শেষ হয়েছে।
বিধি অনুযায়ী, এ প্রকল্পে কাজ করে মজুরি হিসেবে একজন সাধারণ শ্রমিক দৈনিক ৪০০ টাকা আর দলনেতা পাবেন ৪৫০ টাকা। প্রতি সপ্তাহে এই মজুরির টাকা পরিশোধের কথা। কিন্তু গঙ্গাচড়ার ৯ ইউনিয়নের শ্রমিকদের ৪০ কর্মদিবস শেষ হয়েছে প্রায় এক সপ্তাহ আগে। কিন্তু এখনো মজুরি পাননি শ্রমিকেরা।
কোলকোন্দ ইউনিয়নের কুড়িবিশ্বা গ্রামের রুহুল আমিন বলেন, ৪০ দিন কাজ করে এক টাকাও পাননি। কাজ করে যদি উপাস থাকা লাগে, তাহলে এই কাজ করে লাভ কী?
সদর ইউনিয়নের বোল্লারপাড় গ্রামের মোহছেনা বেগম বলেন, এবার টাকা দেওয়ার কোনো নাম নাই? সপ্তাহে সপ্তাহে মোবাইলে টাকা পাব বলে জানানো হয়েছিল। কিন্তু কাজ শেষ করেও কোনো টাকা পাননি। টাকা না পেয়ে খুব কষ্টে আছেন। টাকা পাবেন পাবেন করে প্রায় আট হাজার টাকা ধার করে খরচ করেছেন। এখন পাওনাদার টাকার জন্য প্রতিদিন বাড়ি আসেন। কাজের টাকাগুলা দিলে খুব ভালো হয়।
শুধু রুহুল বা মোহছেনা নন, টাকা না পেয়ে কষ্টে আছেন উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন আড়াই হাজার শ্রমিক। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মুনিমুল হক বলেন, ‘প্রকল্পের শ্রমিকদের টাকা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে দেওয়া হয়। আমরা ২৫ দিনের কাজের প্রতিবেদন পাঠিয়েছি তো। তাঁরা ২৫ দিনের কাজের টাকা তাঁদের মোবাইল ফোনের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন।’
হতদরিদ্রের কর্মসৃজন কর্মসূচিতে প্রতি সপ্তাহে মজুরি পরিশোধের কথা থাকলেও রংপুরের গঙ্গাচড়ায় আড়াই হাজারের বেশি শ্রমিক পুরো মেয়াদ শেষ করেও কোনো টাকা পাননি বলে অভিযোগ করেছেন। সময়মতো পারিশ্রমিক না পেয়ে তাঁরা পরিবার নিয়ে অতিকষ্টে দিনযাপন করছেন।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার (পিআইও) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, কর্মসৃজন কর্মসূচি প্রকল্পে গঙ্গাচড়ায় ২ হাজার ৬১৬ জন শ্রমিক আছেন। প্রকল্পের আওতায় তাঁরা ৪০ দিন কাজ করেছেন। তাঁদের মজুরি বাবদ বরাদ্দ দেওয়া হয় ৪ কোটি ২০ লাখ ১৮ হাজার টাকা। গত ২৬ নভেম্বর কাজ শুরু হয়ে ১৮ জানুয়ারি শেষ হয়েছে।
বিধি অনুযায়ী, এ প্রকল্পে কাজ করে মজুরি হিসেবে একজন সাধারণ শ্রমিক দৈনিক ৪০০ টাকা আর দলনেতা পাবেন ৪৫০ টাকা। প্রতি সপ্তাহে এই মজুরির টাকা পরিশোধের কথা। কিন্তু গঙ্গাচড়ার ৯ ইউনিয়নের শ্রমিকদের ৪০ কর্মদিবস শেষ হয়েছে প্রায় এক সপ্তাহ আগে। কিন্তু এখনো মজুরি পাননি শ্রমিকেরা।
কোলকোন্দ ইউনিয়নের কুড়িবিশ্বা গ্রামের রুহুল আমিন বলেন, ৪০ দিন কাজ করে এক টাকাও পাননি। কাজ করে যদি উপাস থাকা লাগে, তাহলে এই কাজ করে লাভ কী?
সদর ইউনিয়নের বোল্লারপাড় গ্রামের মোহছেনা বেগম বলেন, এবার টাকা দেওয়ার কোনো নাম নাই? সপ্তাহে সপ্তাহে মোবাইলে টাকা পাব বলে জানানো হয়েছিল। কিন্তু কাজ শেষ করেও কোনো টাকা পাননি। টাকা না পেয়ে খুব কষ্টে আছেন। টাকা পাবেন পাবেন করে প্রায় আট হাজার টাকা ধার করে খরচ করেছেন। এখন পাওনাদার টাকার জন্য প্রতিদিন বাড়ি আসেন। কাজের টাকাগুলা দিলে খুব ভালো হয়।
শুধু রুহুল বা মোহছেনা নন, টাকা না পেয়ে কষ্টে আছেন উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন আড়াই হাজার শ্রমিক। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মুনিমুল হক বলেন, ‘প্রকল্পের শ্রমিকদের টাকা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে দেওয়া হয়। আমরা ২৫ দিনের কাজের প্রতিবেদন পাঠিয়েছি তো। তাঁরা ২৫ দিনের কাজের টাকা তাঁদের মোবাইল ফোনের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪