মো. ইমরান হোসাইন, কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম)
আইন অনুযায়ী, খেলার মাঠ খেলাধুলা ছাড়া অন্য কোনো কাজে ব্যবহার বা ভাড়া দেওয়া দণ্ডনীয় অপরাধ। কিন্তু এই আইন লঙ্ঘন করে প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই চট্টগ্রামের আনোয়ারার সিইউএফএল-সংলগ্ন খেলার মাঠে চলছে মাসব্যাপী ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প মেলা। এতে মাঠের অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। খেলাধুলার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে স্থানীয় শিশু-কিশোর ও তরুণ খেলোয়াড়েরা।
জানা গেছে, ১৫ জানুয়ারি থেকে মাঠে মাসব্যাপী ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়। এ মেলা আয়োজনের মাধ্যমে দোকানভাড়া দিয়ে আয়োজকেরা লাখ লাখ টাকা আয় করে নিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, মাসব্যাপী এ মেলায় ১০০টি স্টলে জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা ব্যবসায়ীরা পসরা নিয়ে বসেছেন। মাঠের অর্ধেকের বেশি দখল করে চলছে এই মেলা। এ জন্য মাঠে অস্থায়ী মঞ্চ এবং টিন দিয়ে বিভিন্ন দোকান তৈরি করা হয়। মেলা উপলক্ষে সরঞ্জাম নিয়ে প্রতিদিন মাঠে ঢুকছে ট্রাক ও পিকআপ ভ্যান। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে মাঠ।
মো. তৌহিদুর আলম নামের এক শিক্ষার্থী বলে, ‘এই মাঠে বন্ধুদের সঙ্গে প্রতিদিন বিকেলে ক্রিকেট খেলতাম। মেলা আয়োজন করায় খেলাধুলা বন্ধ হয়ে গেছে। তাই এখন বাসায় মোবাইলে গেম খেলি।’
দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী আতিকুর রহমান বলে, ‘খেলার মাঠটা অনেক বড়, তাই এখানে খেলতে ভালো লাগে। এখন মাঠজুড়ে মেলা চলছে। খেলব কোথায়?’
আনোয়ারার ক্রীড়া সংগঠকেরা বলছেন, খেলার মাঠে যুগ যুগ ধরে খেলাধুলা ও চর্চা করে আসছে শিশু, তরুণ ও খেলোয়াড়েরা। সিইউএফএল আবাসিক এলাকায় শিশু-কিশোর ও তরুণদের খেলাধুলায় ভরসাও এই মাঠ। এখানে বয়সভিত্তিক বিভিন্ন ক্রিকেট ও ফুটবল টুর্নামেন্ট হতো। এখন মাঠজুড়ে মেলা চলার কারণে সব বন্ধ হয়ে গেছে।
চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেডের (সিইউএফএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিজানুর রহমান বলেন, ‘আমাদের খেলার মাঠে এত বড় মেলার আয়োজন করেছে, আমাদের কিছুই জানাননি আয়োজকেরা। আমাদের না জানিয়ে মেলার আয়োজন করার বিষয়টি জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে লিখিতভাবে জানিয়েছি।’
প্রশাসনের অনুমতির বিষয়ে জানতে চাইলে মেলার আয়োজক ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প চট্টগ্রামের সভাপতি আশিক উল্লাহ্ চৌধুরী টুকু বলেন, ‘মেলা আয়োজনের জন্য জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের কাছ থেকে অনুমতি চেয়েছি, কিন্তু এখনো পাইনি।’
আনোয়ারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সোহেল আহমেদ বলেন, ‘খেলার মাঠে মেলা আয়োজনের কোনো অনুমতি নেই। তাদের কোনো ধরনের অনুমতি না দেওয়ার জন্য পুলিশ সুপারকে আমরা লিখিতভাবে জানিয়েছি।’
আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ইশতিয়াক ইমন বলেন, খেলার মাঠে মেলা বসানোর জন্য আয়োজকেরা কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেছেন। তবে সেটি এখনো প্রক্রিয়াধীন।
আইন অনুযায়ী, খেলার মাঠ খেলাধুলা ছাড়া অন্য কোনো কাজে ব্যবহার বা ভাড়া দেওয়া দণ্ডনীয় অপরাধ। কিন্তু এই আইন লঙ্ঘন করে প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই চট্টগ্রামের আনোয়ারার সিইউএফএল-সংলগ্ন খেলার মাঠে চলছে মাসব্যাপী ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প মেলা। এতে মাঠের অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। খেলাধুলার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে স্থানীয় শিশু-কিশোর ও তরুণ খেলোয়াড়েরা।
জানা গেছে, ১৫ জানুয়ারি থেকে মাঠে মাসব্যাপী ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়। এ মেলা আয়োজনের মাধ্যমে দোকানভাড়া দিয়ে আয়োজকেরা লাখ লাখ টাকা আয় করে নিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, মাসব্যাপী এ মেলায় ১০০টি স্টলে জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা ব্যবসায়ীরা পসরা নিয়ে বসেছেন। মাঠের অর্ধেকের বেশি দখল করে চলছে এই মেলা। এ জন্য মাঠে অস্থায়ী মঞ্চ এবং টিন দিয়ে বিভিন্ন দোকান তৈরি করা হয়। মেলা উপলক্ষে সরঞ্জাম নিয়ে প্রতিদিন মাঠে ঢুকছে ট্রাক ও পিকআপ ভ্যান। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে মাঠ।
মো. তৌহিদুর আলম নামের এক শিক্ষার্থী বলে, ‘এই মাঠে বন্ধুদের সঙ্গে প্রতিদিন বিকেলে ক্রিকেট খেলতাম। মেলা আয়োজন করায় খেলাধুলা বন্ধ হয়ে গেছে। তাই এখন বাসায় মোবাইলে গেম খেলি।’
দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী আতিকুর রহমান বলে, ‘খেলার মাঠটা অনেক বড়, তাই এখানে খেলতে ভালো লাগে। এখন মাঠজুড়ে মেলা চলছে। খেলব কোথায়?’
আনোয়ারার ক্রীড়া সংগঠকেরা বলছেন, খেলার মাঠে যুগ যুগ ধরে খেলাধুলা ও চর্চা করে আসছে শিশু, তরুণ ও খেলোয়াড়েরা। সিইউএফএল আবাসিক এলাকায় শিশু-কিশোর ও তরুণদের খেলাধুলায় ভরসাও এই মাঠ। এখানে বয়সভিত্তিক বিভিন্ন ক্রিকেট ও ফুটবল টুর্নামেন্ট হতো। এখন মাঠজুড়ে মেলা চলার কারণে সব বন্ধ হয়ে গেছে।
চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেডের (সিইউএফএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিজানুর রহমান বলেন, ‘আমাদের খেলার মাঠে এত বড় মেলার আয়োজন করেছে, আমাদের কিছুই জানাননি আয়োজকেরা। আমাদের না জানিয়ে মেলার আয়োজন করার বিষয়টি জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে লিখিতভাবে জানিয়েছি।’
প্রশাসনের অনুমতির বিষয়ে জানতে চাইলে মেলার আয়োজক ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প চট্টগ্রামের সভাপতি আশিক উল্লাহ্ চৌধুরী টুকু বলেন, ‘মেলা আয়োজনের জন্য জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের কাছ থেকে অনুমতি চেয়েছি, কিন্তু এখনো পাইনি।’
আনোয়ারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সোহেল আহমেদ বলেন, ‘খেলার মাঠে মেলা আয়োজনের কোনো অনুমতি নেই। তাদের কোনো ধরনের অনুমতি না দেওয়ার জন্য পুলিশ সুপারকে আমরা লিখিতভাবে জানিয়েছি।’
আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ইশতিয়াক ইমন বলেন, খেলার মাঠে মেলা বসানোর জন্য আয়োজকেরা কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেছেন। তবে সেটি এখনো প্রক্রিয়াধীন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪