বাগমারা প্রতিনিধি
নির্বাচনী অফিস ভেঙে ফেলার অভিযোগ করেছেন বাগমারার নরদাশ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী গোলাম সারওয়ার। নির্বাচনের আগে প্রশাসনের এ রকম আচরণ সুষ্ঠু নির্বাচন ব্যবস্থাকে বাধাগ্রস্ত করবে বলে অভিযোগ করেন তিনি। যদিও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারুক সুফিয়ান বলেন, নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের ফলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে অবৈধ অফিস ভাঙা হচ্ছে।
আসন্ন পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে আগামী ৫ জানুয়ারি বাগমারার ১৬ ইউপিতে ভোট হবে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন চেয়ারম্যানসহ সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদপ্রার্থীরা। কিন্তু কোনো কোনো প্রার্থীর অভিযোগ, উপজেলা প্রশাসন অনেক চেয়ারম্যান প্রার্থীর নির্বাচনী অফিস গুঁড়িয়ে দিয়েছে।
ইউএনও ফারুক সুফিয়ান গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে পুলিশ এবং আনসার সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে বিভিন্ন ইউনিয়নে অভিযান চালান। অভিযানে নরদাশ ইউনিয়নের মাদিলা মোড়ে নৌকার প্রার্থী গোলাম সারওয়ারের একটি এবং গোবিন্দপাড়া ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী আল-মামুন প্রামানিকের তিনটি নির্বাচনী অফিস গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় অফিসে থাকা নৌকাসহ ব্যানার পোস্টার।
নির্বাচনী নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রতি চেয়ারম্যান প্রার্থী তিনটি এবং সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্যরা একটি করে নির্বাচনী অফিস করে প্রচার চালাতে পারবেন। কাগজে কলমে এমন নির্দেশনা থাকলেও দেশের কোথায় এমন নিয়ম মানার প্রবণতা নেই। সেই নিয়ম অনুযায়ী অবৈধ অফিস ভেঙে দেওয়া হচ্ছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে।
নৌকার প্রার্থী গোলাম সারওয়ার বলেন, ‘প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমাদের জানালে অতিরিক্ত অফিস সরিয়ে ফেলতাম।’ কিছু না বলে নির্বাচনী অফিস কেন ভাঙা হলো এ প্রশ্ন তোলেন তিনি।
নৌকার এই প্রার্থী আরও বলেন, ‘নরদাশ ইউনিয়নে আমি আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী। নির্বাচনী অফিস গুঁড়িয়ে দেওয়ায় নরদাশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। প্রশাসনের এমন ভূমিকায় সুষ্ঠু নির্বাচন হওয়া নিয়ে আশঙ্কায় রয়েছেন নৌকার প্রার্থীরা।’
নির্বাচনী অফিস গুঁড়িয়ে দেওয়ার প্রতিবাদে বিকেলে নরদাশ ও গোবিন্দপাড়া ইউনিয়নে নৌকা সমর্থিত প্রার্থীরা প্রতিবাদ করেন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারুক সুফিয়ান বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতে অবৈধ নির্বাচনী অফিস ভেঙে ফেলা হচ্ছে। সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে প্রশাসন। নির্বাচন নিয়ে কোনো বিশৃঙ্খলা হলে ছাড় দেওয়া হবে না।
নির্বাচনী অফিস ভেঙে ফেলার অভিযোগ করেছেন বাগমারার নরদাশ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী গোলাম সারওয়ার। নির্বাচনের আগে প্রশাসনের এ রকম আচরণ সুষ্ঠু নির্বাচন ব্যবস্থাকে বাধাগ্রস্ত করবে বলে অভিযোগ করেন তিনি। যদিও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারুক সুফিয়ান বলেন, নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের ফলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে অবৈধ অফিস ভাঙা হচ্ছে।
আসন্ন পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে আগামী ৫ জানুয়ারি বাগমারার ১৬ ইউপিতে ভোট হবে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন চেয়ারম্যানসহ সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদপ্রার্থীরা। কিন্তু কোনো কোনো প্রার্থীর অভিযোগ, উপজেলা প্রশাসন অনেক চেয়ারম্যান প্রার্থীর নির্বাচনী অফিস গুঁড়িয়ে দিয়েছে।
ইউএনও ফারুক সুফিয়ান গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে পুলিশ এবং আনসার সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে বিভিন্ন ইউনিয়নে অভিযান চালান। অভিযানে নরদাশ ইউনিয়নের মাদিলা মোড়ে নৌকার প্রার্থী গোলাম সারওয়ারের একটি এবং গোবিন্দপাড়া ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী আল-মামুন প্রামানিকের তিনটি নির্বাচনী অফিস গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় অফিসে থাকা নৌকাসহ ব্যানার পোস্টার।
নির্বাচনী নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রতি চেয়ারম্যান প্রার্থী তিনটি এবং সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্যরা একটি করে নির্বাচনী অফিস করে প্রচার চালাতে পারবেন। কাগজে কলমে এমন নির্দেশনা থাকলেও দেশের কোথায় এমন নিয়ম মানার প্রবণতা নেই। সেই নিয়ম অনুযায়ী অবৈধ অফিস ভেঙে দেওয়া হচ্ছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে।
নৌকার প্রার্থী গোলাম সারওয়ার বলেন, ‘প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমাদের জানালে অতিরিক্ত অফিস সরিয়ে ফেলতাম।’ কিছু না বলে নির্বাচনী অফিস কেন ভাঙা হলো এ প্রশ্ন তোলেন তিনি।
নৌকার এই প্রার্থী আরও বলেন, ‘নরদাশ ইউনিয়নে আমি আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী। নির্বাচনী অফিস গুঁড়িয়ে দেওয়ায় নরদাশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। প্রশাসনের এমন ভূমিকায় সুষ্ঠু নির্বাচন হওয়া নিয়ে আশঙ্কায় রয়েছেন নৌকার প্রার্থীরা।’
নির্বাচনী অফিস গুঁড়িয়ে দেওয়ার প্রতিবাদে বিকেলে নরদাশ ও গোবিন্দপাড়া ইউনিয়নে নৌকা সমর্থিত প্রার্থীরা প্রতিবাদ করেন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারুক সুফিয়ান বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতে অবৈধ নির্বাচনী অফিস ভেঙে ফেলা হচ্ছে। সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে প্রশাসন। নির্বাচন নিয়ে কোনো বিশৃঙ্খলা হলে ছাড় দেওয়া হবে না।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪