বান্দরবান প্রতিনিধি
বান্দরবানের রুমায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে সন্ত্রাসীদের বন্দুকযুদ্ধের পর ওই এলাকায় টহল জোরদার করেছে নিরাপত্তা বাহিনী। তবে ওই ঘটনার পর এখন পর্যন্ত কোনো সন্ত্রাসীকে আটক করা যায়নি। এদিকে নিহত ৩ সন্ত্রাসীর মরদেহ বান্দরবান সদর হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় ‘বেওয়ারিশ’ হিসেবে বান্দরবান কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ শ্মশানে সৎকার সম্পন্ন হয়েছে। বান্দরবান পৌরসভার মাধ্যমে এ সৎকার করা হয়।
বান্দরবান পৌরসভার সচিব তৌহিদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রুমা থানার ওসি তিনজনের পরিচয়হীন মরদেহ সৎকারের জন্য বান্দরবান পৌরসভা কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেন। হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে শুক্রবার সন্ধ্যায় বান্দরবান ওয়াপদা ব্রিজ-সংলগ্ন শ্মশানে পৌরসভার তত্ত্বাবধানে সৎকার করা হয়।’
এদিকে ওই ঘটনার পর গতকাল শুক্রবার দুপুরে সেনাবাহিনীর চট্টগ্রাম অঞ্চলের এরিয়া কমান্ডার ও জিওসি মেজর জেনারেল সাইফুল আবেদীন বান্দরবানের রুমা পরিদর্শনে যান। এ সময় রুমা গ্যারিসনে সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে উপজেলার সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময় করেন তিনি।
মতবিনিময়কালে দেশের নিরাপত্তায় সেনাসদস্যদের অবদান স্মরণ করিয়ে দেন তিনি। জিওসি সেনা কর্মকর্তা ও সদস্যদের মনোবল দৃঢ় রেখে নিষ্ঠা, আন্তরিকতা ও সাহসিকতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান।
এদিকে গুলিতে নিহত তিন সন্ত্রাসীর নাম, পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। রুমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কাসেম বলেন, ‘নিহত তিনজনের নাম পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তাঁদের মরদেহ কেউ নিতে আসেনি। তাই “বেওয়ারিশ” হিসেবে বান্দরবান সদর হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়।’
নিরাপত্তা বাহিনী সূত্রে জানা গেছে, বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বান্দরবানের রুমা সেনা জোনের আওতাধীন বথিপাড়া এলাকায় সেনাবাহিনীর টহল দলের ওপর সন্ত্রাসীদের গুলিবর্ষণ ও আত্মরক্ষার্থে সেনাবাহিনীর পাল্টা গুলির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নিরাপত্তা বাহিনী বথিপাড়া এলাকায় টহল জোরদার করেছে।
বুধবার রাতে সন্ত্রাসীরা সেনাবাহিনীর রুমা জোনের একটি টহল দলের ওপর গুলিবর্ষণ করলে সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার হাবিব মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন এবং সৈনিক ফিরোজ পায়ে গুলিবিদ্ধ হন। নিহত হাবিবকে গত বৃহস্পতিবার তাঁর গ্রামের বাড়ি পটুয়াখালীতে দাফন করা হয়। সৈনিক ফিরোজকে চট্টগ্রাম সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
বান্দরবানের রুমায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে সন্ত্রাসীদের বন্দুকযুদ্ধের পর ওই এলাকায় টহল জোরদার করেছে নিরাপত্তা বাহিনী। তবে ওই ঘটনার পর এখন পর্যন্ত কোনো সন্ত্রাসীকে আটক করা যায়নি। এদিকে নিহত ৩ সন্ত্রাসীর মরদেহ বান্দরবান সদর হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় ‘বেওয়ারিশ’ হিসেবে বান্দরবান কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ শ্মশানে সৎকার সম্পন্ন হয়েছে। বান্দরবান পৌরসভার মাধ্যমে এ সৎকার করা হয়।
বান্দরবান পৌরসভার সচিব তৌহিদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রুমা থানার ওসি তিনজনের পরিচয়হীন মরদেহ সৎকারের জন্য বান্দরবান পৌরসভা কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেন। হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে শুক্রবার সন্ধ্যায় বান্দরবান ওয়াপদা ব্রিজ-সংলগ্ন শ্মশানে পৌরসভার তত্ত্বাবধানে সৎকার করা হয়।’
এদিকে ওই ঘটনার পর গতকাল শুক্রবার দুপুরে সেনাবাহিনীর চট্টগ্রাম অঞ্চলের এরিয়া কমান্ডার ও জিওসি মেজর জেনারেল সাইফুল আবেদীন বান্দরবানের রুমা পরিদর্শনে যান। এ সময় রুমা গ্যারিসনে সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে উপজেলার সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময় করেন তিনি।
মতবিনিময়কালে দেশের নিরাপত্তায় সেনাসদস্যদের অবদান স্মরণ করিয়ে দেন তিনি। জিওসি সেনা কর্মকর্তা ও সদস্যদের মনোবল দৃঢ় রেখে নিষ্ঠা, আন্তরিকতা ও সাহসিকতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান।
এদিকে গুলিতে নিহত তিন সন্ত্রাসীর নাম, পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। রুমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কাসেম বলেন, ‘নিহত তিনজনের নাম পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তাঁদের মরদেহ কেউ নিতে আসেনি। তাই “বেওয়ারিশ” হিসেবে বান্দরবান সদর হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়।’
নিরাপত্তা বাহিনী সূত্রে জানা গেছে, বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বান্দরবানের রুমা সেনা জোনের আওতাধীন বথিপাড়া এলাকায় সেনাবাহিনীর টহল দলের ওপর সন্ত্রাসীদের গুলিবর্ষণ ও আত্মরক্ষার্থে সেনাবাহিনীর পাল্টা গুলির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নিরাপত্তা বাহিনী বথিপাড়া এলাকায় টহল জোরদার করেছে।
বুধবার রাতে সন্ত্রাসীরা সেনাবাহিনীর রুমা জোনের একটি টহল দলের ওপর গুলিবর্ষণ করলে সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার হাবিব মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন এবং সৈনিক ফিরোজ পায়ে গুলিবিদ্ধ হন। নিহত হাবিবকে গত বৃহস্পতিবার তাঁর গ্রামের বাড়ি পটুয়াখালীতে দাফন করা হয়। সৈনিক ফিরোজকে চট্টগ্রাম সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪