বদরগঞ্জ প্রতিনিধি
বদরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) নাজমুল হুসাইনকে তাঁর পদ থেকে সরাতে চিঠি দেওয়া হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ ওঠায় এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। তবে নাজমুলের দাবি, তিনি অনেক ভালো কাজ করায় কিছু লোক তাঁর পেছনে লেগেছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (টিএইচও) আরশাদ হোসেন গত সোমবার রংপুর জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ে ওই চিঠি দেন।
টিএইচও আরশাদ স্বাক্ষরিত চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ‘উদ্ভূত ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ডা. নাজমুল হুসাইন, মেডিকেল অফিসার (আবাসিক মেডিকেল অফিসার পদের বিপরীতে) পদ পরিবর্তন করিয়া মেডিকেল অফিসার হিসেবে দায়িত্ব দেওয়ার জন্য সুপারিশ করার হইল’।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, ডা. নাজমুলের বাড়ি বদরগঞ্জ উপজেলায়। তিনি দুই বছর আগে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আরএমও হিসেবে যোগদান করেন। যোগদানের পর থেকে হাসপাতালে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন না করা, স্টাফদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার ও বেশির ভাগ সময় হাসপাতাল ছেড়ে ডায়াগনস্টিক সেন্টারে রোগী দেখাসহ নানা অভিযোগ উঠে তাঁর বিরুদ্ধে।
এ বিষয়ে টিএইচও আরশাদ বলেন, ‘উদ্ভূত পরিস্থিতি শান্ত করতেই ডা. নাজমুলকে আরএমও পদ থেকে সরাতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে সুপারিশ করেছি।’ উদ্ভূত পরিস্থিতিটা কী জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা সবাই জানে, আপনারাও জানেন, তবে বলতে পারব না। হয়তো দু-এক দিনের মধ্যে মীমাংসা হবে।’
তবে নিজের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগগুলো মিথ্যা বলে দাবি করেছেন ডা. নাজমুল। তিনি বলেন, ‘একজন জনপ্রতিনিধির কথা না শোনায় তিনি আমার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। পরে তিনি আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন জায়গায় মিথ্যা মৌখিক অভিযোগ করেন। একপর্যায়ে তাঁর চাপে টিএইচও আমার বিরুদ্ধে সিভিল সার্জনের কাছে চিঠি দিয়েছেন।’
এক প্রশ্নের জবাবে আরএমও নাজমুল বলেন, ‘আমি স্থানীয় ছেলে হিসেবে দুই বছরে হাসপাতালে অনেক ভালো কাজ করেছি। আর এই ভালো কাজ করতে যাওয়ায় কিছু লোক আমার পেছনে লেগে আছে।’
বদরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আরএমওর বিরুদ্ধে চিঠি পাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে জেলা সিভিল সার্জন ডা. হিরম্ব কুমার রায় বলেন, ‘চিঠি হাতে পেয়েছি, বিষয়টি সিরিয়াসলি দেখা হবে।’
বদরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) নাজমুল হুসাইনকে তাঁর পদ থেকে সরাতে চিঠি দেওয়া হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ ওঠায় এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। তবে নাজমুলের দাবি, তিনি অনেক ভালো কাজ করায় কিছু লোক তাঁর পেছনে লেগেছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (টিএইচও) আরশাদ হোসেন গত সোমবার রংপুর জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ে ওই চিঠি দেন।
টিএইচও আরশাদ স্বাক্ষরিত চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ‘উদ্ভূত ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ডা. নাজমুল হুসাইন, মেডিকেল অফিসার (আবাসিক মেডিকেল অফিসার পদের বিপরীতে) পদ পরিবর্তন করিয়া মেডিকেল অফিসার হিসেবে দায়িত্ব দেওয়ার জন্য সুপারিশ করার হইল’।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, ডা. নাজমুলের বাড়ি বদরগঞ্জ উপজেলায়। তিনি দুই বছর আগে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আরএমও হিসেবে যোগদান করেন। যোগদানের পর থেকে হাসপাতালে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন না করা, স্টাফদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার ও বেশির ভাগ সময় হাসপাতাল ছেড়ে ডায়াগনস্টিক সেন্টারে রোগী দেখাসহ নানা অভিযোগ উঠে তাঁর বিরুদ্ধে।
এ বিষয়ে টিএইচও আরশাদ বলেন, ‘উদ্ভূত পরিস্থিতি শান্ত করতেই ডা. নাজমুলকে আরএমও পদ থেকে সরাতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে সুপারিশ করেছি।’ উদ্ভূত পরিস্থিতিটা কী জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা সবাই জানে, আপনারাও জানেন, তবে বলতে পারব না। হয়তো দু-এক দিনের মধ্যে মীমাংসা হবে।’
তবে নিজের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগগুলো মিথ্যা বলে দাবি করেছেন ডা. নাজমুল। তিনি বলেন, ‘একজন জনপ্রতিনিধির কথা না শোনায় তিনি আমার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। পরে তিনি আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন জায়গায় মিথ্যা মৌখিক অভিযোগ করেন। একপর্যায়ে তাঁর চাপে টিএইচও আমার বিরুদ্ধে সিভিল সার্জনের কাছে চিঠি দিয়েছেন।’
এক প্রশ্নের জবাবে আরএমও নাজমুল বলেন, ‘আমি স্থানীয় ছেলে হিসেবে দুই বছরে হাসপাতালে অনেক ভালো কাজ করেছি। আর এই ভালো কাজ করতে যাওয়ায় কিছু লোক আমার পেছনে লেগে আছে।’
বদরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আরএমওর বিরুদ্ধে চিঠি পাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে জেলা সিভিল সার্জন ডা. হিরম্ব কুমার রায় বলেন, ‘চিঠি হাতে পেয়েছি, বিষয়টি সিরিয়াসলি দেখা হবে।’
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
৬ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪