নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দলের চেয়ারপারসনের মুক্তি ও তাঁর বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে নিয়মতান্ত্রিকভাবে আন্দোলন করে যাচ্ছে বিএনপি। এরই মধ্যে দেশজুড়ে গণ-অনশন, সমাবেশসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছে। ছোট ছোট কর্মসূচি পালনের মধ্য দিয়ে পরিস্থিতি বুঝে রাজপথ দখলে নিয়ে বড় আন্দোলনে যাবে–দলটির পরিকল্পনা এমনই। গতকাল মঙ্গলবার নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিএনপির সমাবেশ থেকে এই বিষয়টি অনেকটাই স্পষ্ট হয়েছে।
গতকালের সমাবেশে দলের নেতা-কর্মীদের ঢল নামে নয়াপল্টনে। মঞ্চে নেতাদের বক্তব্য আর কর্মীদের মুহুর্মুহু স্লোগানে প্রকম্পিত হয় সমাবেশস্থল। বেলা ১টা থেকে সমাবেশ শুরুর কথা থাকলেও ২টা থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে তা শুরু হয়। তবে সকাল থেকেই ছোট-বড় মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে জড়ো হতে থাকেন নেতা-কর্মীরা। সমাবেশ শুরুর পরেও ঢাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে মিছিল নিয়ে আসতে থাকেন নেতা-কর্মীরা। বেলা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে নেতা-কর্মীদের ঢল নামে নয়াপল্টনে। খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি সংবলিত ব্যানার ও ফেস্টুন, দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ছবি নিয়ে মঞ্চের সামনে বসে এবং দাঁড়িয়ে নেতাদের বক্তব্য শোনেন তাঁরা। নেতা-কর্মীদের ভিড় নয়াপল্টন ছাড়িয়ে পূর্ব দিকে ফকিরাপুল মোড় এবং পশ্চিমে কাকরাইল মোড় পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। সমাবেশের কারণে নয়াপল্টন ও আশপাশের এলাকায় যানজটের সৃষ্টি হয়। সমাবেশকে ঘিরে দিনব্যাপী ওই এলাকায় সতর্ক অবস্থান নেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সদস্যরা। বিকেল সাড়ে চারটার দিকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে সমাবেশ শেষ হয়। কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে নেতা-কর্মীদের ব্যাপক উপস্থিতি ও উদ্দীপনায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে লাখো জনতার ঢল নেমেছে। এই ঢলেই প্রমাণিত হয় যে, দেশের মানুষ খালেদা জিয়ার মুক্তি চায়। সবাই চায় খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হোক। তাঁকে মুক্ত করে দেশের বাইরে চিকিৎসার ব্যবস্থা না করলে এই দেশের মানুষ কখনই চুপ করে বসে থাকবে না। খালেদা জিয়ার কিছু হলে তার সব দায় সরকারের। যদি তাঁর কিছু হয়ে যায়, এই দেশের মানুষ কোনো দিনই রেহাই দেবে না। তারা সরকারকে উৎখাত করে খালেদা জিয়াকে মুক্ত করবে।’
এরপরেই সমাবেশে খালেদা জিয়ার সবশেষ শারীরিক অবস্থার কথা জানান ফখরুল। তিনি বলেন, লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত খালেদা জিয়ার আবারও রক্তক্ষরণ হয়েছে। রক্তক্ষরণ অবশ্য বন্ধ হয়েছে। এখন আগের চেয়ে তাঁর অবস্থা ভালো। তবে এই ভালো ভালো নয় বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন।
গত ১৩ নভেম্বর থেকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন খালেদা জিয়া। গত রোববার খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা। তাঁরা সেখানে জানান, খালেদা জিয়ার লিভার সিরোসিস শনাক্ত হয়েছে। তিন দফায় খালেদা জিয়ার রক্তক্ষরণ হয়েছে এবং তিনি রক্তক্ষরণের উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছেন। তাঁরা খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য অনতিবিলম্বে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য অথবা জার্মানিতে পাঠানোর পরামর্শ দেন।
পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী দলের চেয়ারপারসনের মুক্তি ও তাঁর বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে মঙ্গলবার রাজধানীসহ বিভাগীয় শহরগুলোতে (বরিশাল বাদে) সমাবেশের কর্মসূচি পালন করে বিএনপি। বিভাগীয় পর্যায়ে কর্মসূচি সফল করতে কেন্দ্রীয় নেতাদের অনেকেই গেছেন ঢাকার বাইরে। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে কেন্দ্রীয়ভাবে নয়াপল্টনে সমাবেশ হয়। আগামী দুই-এক দিনের মধ্যে দাবি আদায়ে নতুন কর্মসূচির ঘোষণা আসবে বলে জানান মির্জা ফখরুল।
‘সরকারের পতন শুরু হয়ে গেছে’ মন্তব্য করে ফখরুল বলেন, ‘ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অর্ধেকেরও বেশি প্রার্থী হেরেছে। এতে প্রমাণিত হয় তাদের (সরকার) পতন শুরু হয়ে গেছে।’
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে আব্দুল মঈন খান, সেলিমা রহমান, মেজর (অব.) হাফিউদ্দিন আহমেদ, শাহজাহান ওমর, আহমেদ আজম খান, আব্দুস সালামসহ আরও অনেকে বক্তব্য রাখেন।
সরকারের উদ্দেশ্যে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে মঈন খান বলেন, ‘পুলিশ বাহিনীকে ব্যারাকে রেখে রাজপথে আসেন। আওয়ামী লীগ-বিএনপি খেলা হবে। দেখা যাবে, কে জেতে আর কে হারে।’
সেলিমা রহমান বলেন, ‘মিথ্যা আইনের ফাঁদে ফেলে খালেদা জিয়াকে তিল তিল করে মারার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমাদের কথা জনগণের সঙ্গে। খালেদা জিয়াকে বাঁচাতে হলে আপনারা (জনগণ) রুখে দাঁড়ান, আওয়াজ তুলুন।’
মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘এই সরকার কোনোক্রমেই খালেদা জিয়ার মুক্তি দেবে না। দাবি আদায় করতে হবে।’
দলের চেয়ারপারসনের মুক্তি ও তাঁর বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে নিয়মতান্ত্রিকভাবে আন্দোলন করে যাচ্ছে বিএনপি। এরই মধ্যে দেশজুড়ে গণ-অনশন, সমাবেশসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছে। ছোট ছোট কর্মসূচি পালনের মধ্য দিয়ে পরিস্থিতি বুঝে রাজপথ দখলে নিয়ে বড় আন্দোলনে যাবে–দলটির পরিকল্পনা এমনই। গতকাল মঙ্গলবার নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিএনপির সমাবেশ থেকে এই বিষয়টি অনেকটাই স্পষ্ট হয়েছে।
গতকালের সমাবেশে দলের নেতা-কর্মীদের ঢল নামে নয়াপল্টনে। মঞ্চে নেতাদের বক্তব্য আর কর্মীদের মুহুর্মুহু স্লোগানে প্রকম্পিত হয় সমাবেশস্থল। বেলা ১টা থেকে সমাবেশ শুরুর কথা থাকলেও ২টা থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে তা শুরু হয়। তবে সকাল থেকেই ছোট-বড় মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে জড়ো হতে থাকেন নেতা-কর্মীরা। সমাবেশ শুরুর পরেও ঢাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে মিছিল নিয়ে আসতে থাকেন নেতা-কর্মীরা। বেলা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে নেতা-কর্মীদের ঢল নামে নয়াপল্টনে। খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি সংবলিত ব্যানার ও ফেস্টুন, দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ছবি নিয়ে মঞ্চের সামনে বসে এবং দাঁড়িয়ে নেতাদের বক্তব্য শোনেন তাঁরা। নেতা-কর্মীদের ভিড় নয়াপল্টন ছাড়িয়ে পূর্ব দিকে ফকিরাপুল মোড় এবং পশ্চিমে কাকরাইল মোড় পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। সমাবেশের কারণে নয়াপল্টন ও আশপাশের এলাকায় যানজটের সৃষ্টি হয়। সমাবেশকে ঘিরে দিনব্যাপী ওই এলাকায় সতর্ক অবস্থান নেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সদস্যরা। বিকেল সাড়ে চারটার দিকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে সমাবেশ শেষ হয়। কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে নেতা-কর্মীদের ব্যাপক উপস্থিতি ও উদ্দীপনায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে লাখো জনতার ঢল নেমেছে। এই ঢলেই প্রমাণিত হয় যে, দেশের মানুষ খালেদা জিয়ার মুক্তি চায়। সবাই চায় খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হোক। তাঁকে মুক্ত করে দেশের বাইরে চিকিৎসার ব্যবস্থা না করলে এই দেশের মানুষ কখনই চুপ করে বসে থাকবে না। খালেদা জিয়ার কিছু হলে তার সব দায় সরকারের। যদি তাঁর কিছু হয়ে যায়, এই দেশের মানুষ কোনো দিনই রেহাই দেবে না। তারা সরকারকে উৎখাত করে খালেদা জিয়াকে মুক্ত করবে।’
এরপরেই সমাবেশে খালেদা জিয়ার সবশেষ শারীরিক অবস্থার কথা জানান ফখরুল। তিনি বলেন, লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত খালেদা জিয়ার আবারও রক্তক্ষরণ হয়েছে। রক্তক্ষরণ অবশ্য বন্ধ হয়েছে। এখন আগের চেয়ে তাঁর অবস্থা ভালো। তবে এই ভালো ভালো নয় বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন।
গত ১৩ নভেম্বর থেকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন খালেদা জিয়া। গত রোববার খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা। তাঁরা সেখানে জানান, খালেদা জিয়ার লিভার সিরোসিস শনাক্ত হয়েছে। তিন দফায় খালেদা জিয়ার রক্তক্ষরণ হয়েছে এবং তিনি রক্তক্ষরণের উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছেন। তাঁরা খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য অনতিবিলম্বে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য অথবা জার্মানিতে পাঠানোর পরামর্শ দেন।
পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী দলের চেয়ারপারসনের মুক্তি ও তাঁর বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে মঙ্গলবার রাজধানীসহ বিভাগীয় শহরগুলোতে (বরিশাল বাদে) সমাবেশের কর্মসূচি পালন করে বিএনপি। বিভাগীয় পর্যায়ে কর্মসূচি সফল করতে কেন্দ্রীয় নেতাদের অনেকেই গেছেন ঢাকার বাইরে। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে কেন্দ্রীয়ভাবে নয়াপল্টনে সমাবেশ হয়। আগামী দুই-এক দিনের মধ্যে দাবি আদায়ে নতুন কর্মসূচির ঘোষণা আসবে বলে জানান মির্জা ফখরুল।
‘সরকারের পতন শুরু হয়ে গেছে’ মন্তব্য করে ফখরুল বলেন, ‘ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অর্ধেকেরও বেশি প্রার্থী হেরেছে। এতে প্রমাণিত হয় তাদের (সরকার) পতন শুরু হয়ে গেছে।’
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে আব্দুল মঈন খান, সেলিমা রহমান, মেজর (অব.) হাফিউদ্দিন আহমেদ, শাহজাহান ওমর, আহমেদ আজম খান, আব্দুস সালামসহ আরও অনেকে বক্তব্য রাখেন।
সরকারের উদ্দেশ্যে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে মঈন খান বলেন, ‘পুলিশ বাহিনীকে ব্যারাকে রেখে রাজপথে আসেন। আওয়ামী লীগ-বিএনপি খেলা হবে। দেখা যাবে, কে জেতে আর কে হারে।’
সেলিমা রহমান বলেন, ‘মিথ্যা আইনের ফাঁদে ফেলে খালেদা জিয়াকে তিল তিল করে মারার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমাদের কথা জনগণের সঙ্গে। খালেদা জিয়াকে বাঁচাতে হলে আপনারা (জনগণ) রুখে দাঁড়ান, আওয়াজ তুলুন।’
মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘এই সরকার কোনোক্রমেই খালেদা জিয়ার মুক্তি দেবে না। দাবি আদায় করতে হবে।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫