নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণমাধ্যমে আসা এক বিজ্ঞপ্তিকে কেন্দ্র করে জাতীয় পার্টির (জাপা) নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বিরোধ আবার প্রকাশ্য। সরব হয়ে উঠেছেন নেতারা। দীর্ঘদিন ধরে চলা বিরোধকে চাঙা করেছে জাপার প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদের সই করা একটি বিজ্ঞপ্তি; যাতে তিনি ভারত সফরে থাকা দলের চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদেরকে (জি এম কাদের) অব্যাহতি দিয়ে নিজেকে চেয়ারম্যান ঘোষণা করেছেন।
এ নিয়ে রওশন এরশাদ গণমাধ্যমে মুখ না খুললেও তাঁর অনুসারী নেতারা এই বিজ্ঞপ্তিকে ‘ষড়যন্ত্রমূলক’ বলে অভিহিত করেছেন। জি এম কাদেরপন্থী নেতারা বলছেন ‘ভুয়া’।
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের সঙ্গে রওশন এরশাদের দ্বন্দ্ব পুরোনো। সূত্র বলেছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে তাঁদের দ্বন্দ্ব আরও বাড়ছে। বেশ কিছুদিন ধরে জি এম কাদের ও তাঁর অনুসারী নেতাদের মুখে সরকারের সমালোচনার সুর। অন্যদিকে আগের মতোই সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রয়েছে রওশন এরশাদের। তিনি ১৯ আগস্ট গণভবনে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেন এবং বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন।
২০ আগস্ট ভারত সফরে যান জি এম কাদের। তিনি গতকাল মঙ্গলবার ভারতেই ছিলেন। এর মধ্যে গতকাল দুপুরে রওশন এরশাদের সই করা একটি বিজ্ঞপ্তি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আমি বেগম রওশন এরশাদ, এমপি, জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা কো-চেয়ারম্যান এই মর্মে ঘোষণা করছি যে পার্টির সিনিয়র নেতাদের পরামর্শে ও সিদ্ধান্তক্রমে দলের গতিশীলতা বজায় রাখার স্বার্থে দলের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহণ করলাম।’
এদিন আরেকটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, পার্টির সংখ্যাগরিষ্ঠ কো-চেয়ারম্যানদের আগে নেওয়া সিদ্ধান্ত গতকাল সকালে আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ করেন রওশন এরশাদ। সে অনুযায়ী আগামী জাতীয় সম্মেলন পর্যন্ত চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালন করবেন। এর আগে জাপার অধিকাংশ প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংসদ সদস্যের মতামত এবং চারজন কো-চেয়ারম্যানের উপস্থিতিতে দলের চলমান ক্রান্তিকাল মোকাবিলায় রওশন এরশাদকে চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়। গত বছরের ৭ ডিসেম্বরের সভার সিদ্ধান্তে গতকাল রওশন সই করেছেন বলে জানা যায়।
এ বিষয়ে জানতে রওশন এরশাদকে ফোন করা হলেও তিনি সাড়া দেননি। তাঁর রাজনৈতিক সচিব গোলাম মসীহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ষড়যন্ত্রমূলকভাবে এই বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হতে পারে। তিনি বলেন, ‘ওই চিঠির সঙ্গে ম্যাডাম (রওশন এরশাদ) জড়িত নন, আমরাও জড়িত নই। হঠাৎ করে একটা চিঠি চলে এসেছে।’ চিঠিটি (বিজ্ঞপ্তি) কারা দিলেন, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘কারা করেছে, বুঝতে পারছি না। চেয়ারম্যান কে হবেন, সেটা তো গঠনতন্ত্রে বলা হয়েছে। এভাবে তো চিঠি দিয়ে একজন বলতে পারেন না যে তিনি চেয়ারম্যান। এটার তো একটা প্রক্রিয়া আছে।’
জানতে চাইলে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উনি (রওশন এরশাদ) দলের কেউ নন। সাংগঠনিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা তাঁর নেই। তিনি কী করলেন, না করলেন, সে নিয়ে আমাদের চিন্তা নেই।’ পরে রওশন এরশাদের ঘোষণার বিষয়টিকে ‘অসত্য’ দাবি করে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘জাতীয় পার্টি থেকে বহিষ্কৃত কিছু ব্যক্তি ম্যাডামের (রওশন এরশাদ) নাম ব্যবহার করে এমন একটি ফেক নিউজ দিয়েছে। এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি এবং এমন ঘটনার সুযোগও নেই।’
মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘জাতীয় পার্টির যে কয়েকজন কো-চেয়ারম্যানের কথা বলা হয়েছে, তাঁদের প্রত্যেকের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তাঁরা এমন কোনো সিদ্ধান্তে সহায়তা করেননি এবং স্বাক্ষর করেননি বলে জানিয়েছেন।’
গতকালের ঘটনাকে দলে বিভক্তির অপচেষ্টা হিসেবে দেখছেন কোনো কোনো নেতা। জাপার কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, দলে বিভক্তি আনার জন্য কোনো মহল এ ধরনের তৎপরতা চালাচ্ছে। আরেক কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা বলেন, ‘জি এম কাদের আছেন, থাকবেন। রওশন এরশাদ আমাদের মায়ের মতো। তিনি আমাদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক।’
জাপার সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শফিকুল ইসলাম সেন্টু এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘জি এম কাদের জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হিসেবে বহাল আছেন। আমরা তাঁর নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ আছি এবং থাকব।’
নির্বাচনের আগে জাপায় এই অস্থিরতাকে ‘সাময়িক’ মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। নির্বাচনের আগে দুই পক্ষের মধ্যে সমঝোতার সম্ভাবনাও দেখছেন তাঁরা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সাব্বির আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, জাতীয় পার্টি সব সময়ই ক্ষমতার সংস্পর্শে থাকতে চেয়েছে। এবারও এর ব্যতিক্রম ঘটার খুব একটা সম্ভাবনা নেই। কোনো কারণে হয়তো জি এম কাদের আপাতত সরকারের নেক নজরে নেই। তবে আবার যে নেক নজরে আসবেন না, সেটাও বলা যাচ্ছে না। এ অবস্থায় নির্বাচনের আগে দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল মিটিয়ে ফেলা হবে বলে তিনি মনে করেন।
গণমাধ্যমে আসা এক বিজ্ঞপ্তিকে কেন্দ্র করে জাতীয় পার্টির (জাপা) নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বিরোধ আবার প্রকাশ্য। সরব হয়ে উঠেছেন নেতারা। দীর্ঘদিন ধরে চলা বিরোধকে চাঙা করেছে জাপার প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদের সই করা একটি বিজ্ঞপ্তি; যাতে তিনি ভারত সফরে থাকা দলের চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদেরকে (জি এম কাদের) অব্যাহতি দিয়ে নিজেকে চেয়ারম্যান ঘোষণা করেছেন।
এ নিয়ে রওশন এরশাদ গণমাধ্যমে মুখ না খুললেও তাঁর অনুসারী নেতারা এই বিজ্ঞপ্তিকে ‘ষড়যন্ত্রমূলক’ বলে অভিহিত করেছেন। জি এম কাদেরপন্থী নেতারা বলছেন ‘ভুয়া’।
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের সঙ্গে রওশন এরশাদের দ্বন্দ্ব পুরোনো। সূত্র বলেছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে তাঁদের দ্বন্দ্ব আরও বাড়ছে। বেশ কিছুদিন ধরে জি এম কাদের ও তাঁর অনুসারী নেতাদের মুখে সরকারের সমালোচনার সুর। অন্যদিকে আগের মতোই সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রয়েছে রওশন এরশাদের। তিনি ১৯ আগস্ট গণভবনে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেন এবং বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন।
২০ আগস্ট ভারত সফরে যান জি এম কাদের। তিনি গতকাল মঙ্গলবার ভারতেই ছিলেন। এর মধ্যে গতকাল দুপুরে রওশন এরশাদের সই করা একটি বিজ্ঞপ্তি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আমি বেগম রওশন এরশাদ, এমপি, জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা কো-চেয়ারম্যান এই মর্মে ঘোষণা করছি যে পার্টির সিনিয়র নেতাদের পরামর্শে ও সিদ্ধান্তক্রমে দলের গতিশীলতা বজায় রাখার স্বার্থে দলের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব গ্রহণ করলাম।’
এদিন আরেকটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, পার্টির সংখ্যাগরিষ্ঠ কো-চেয়ারম্যানদের আগে নেওয়া সিদ্ধান্ত গতকাল সকালে আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ করেন রওশন এরশাদ। সে অনুযায়ী আগামী জাতীয় সম্মেলন পর্যন্ত চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালন করবেন। এর আগে জাপার অধিকাংশ প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংসদ সদস্যের মতামত এবং চারজন কো-চেয়ারম্যানের উপস্থিতিতে দলের চলমান ক্রান্তিকাল মোকাবিলায় রওশন এরশাদকে চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়। গত বছরের ৭ ডিসেম্বরের সভার সিদ্ধান্তে গতকাল রওশন সই করেছেন বলে জানা যায়।
এ বিষয়ে জানতে রওশন এরশাদকে ফোন করা হলেও তিনি সাড়া দেননি। তাঁর রাজনৈতিক সচিব গোলাম মসীহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ষড়যন্ত্রমূলকভাবে এই বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হতে পারে। তিনি বলেন, ‘ওই চিঠির সঙ্গে ম্যাডাম (রওশন এরশাদ) জড়িত নন, আমরাও জড়িত নই। হঠাৎ করে একটা চিঠি চলে এসেছে।’ চিঠিটি (বিজ্ঞপ্তি) কারা দিলেন, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘কারা করেছে, বুঝতে পারছি না। চেয়ারম্যান কে হবেন, সেটা তো গঠনতন্ত্রে বলা হয়েছে। এভাবে তো চিঠি দিয়ে একজন বলতে পারেন না যে তিনি চেয়ারম্যান। এটার তো একটা প্রক্রিয়া আছে।’
জানতে চাইলে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উনি (রওশন এরশাদ) দলের কেউ নন। সাংগঠনিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা তাঁর নেই। তিনি কী করলেন, না করলেন, সে নিয়ে আমাদের চিন্তা নেই।’ পরে রওশন এরশাদের ঘোষণার বিষয়টিকে ‘অসত্য’ দাবি করে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘জাতীয় পার্টি থেকে বহিষ্কৃত কিছু ব্যক্তি ম্যাডামের (রওশন এরশাদ) নাম ব্যবহার করে এমন একটি ফেক নিউজ দিয়েছে। এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি এবং এমন ঘটনার সুযোগও নেই।’
মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘জাতীয় পার্টির যে কয়েকজন কো-চেয়ারম্যানের কথা বলা হয়েছে, তাঁদের প্রত্যেকের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তাঁরা এমন কোনো সিদ্ধান্তে সহায়তা করেননি এবং স্বাক্ষর করেননি বলে জানিয়েছেন।’
গতকালের ঘটনাকে দলে বিভক্তির অপচেষ্টা হিসেবে দেখছেন কোনো কোনো নেতা। জাপার কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, দলে বিভক্তি আনার জন্য কোনো মহল এ ধরনের তৎপরতা চালাচ্ছে। আরেক কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা বলেন, ‘জি এম কাদের আছেন, থাকবেন। রওশন এরশাদ আমাদের মায়ের মতো। তিনি আমাদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক।’
জাপার সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শফিকুল ইসলাম সেন্টু এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘জি এম কাদের জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হিসেবে বহাল আছেন। আমরা তাঁর নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ আছি এবং থাকব।’
নির্বাচনের আগে জাপায় এই অস্থিরতাকে ‘সাময়িক’ মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। নির্বাচনের আগে দুই পক্ষের মধ্যে সমঝোতার সম্ভাবনাও দেখছেন তাঁরা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সাব্বির আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, জাতীয় পার্টি সব সময়ই ক্ষমতার সংস্পর্শে থাকতে চেয়েছে। এবারও এর ব্যতিক্রম ঘটার খুব একটা সম্ভাবনা নেই। কোনো কারণে হয়তো জি এম কাদের আপাতত সরকারের নেক নজরে নেই। তবে আবার যে নেক নজরে আসবেন না, সেটাও বলা যাচ্ছে না। এ অবস্থায় নির্বাচনের আগে দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল মিটিয়ে ফেলা হবে বলে তিনি মনে করেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪