মির্জাপুর প্রতিনিধি
সবুজে ভরে গেছে মির্জাপুর উপজেলা সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয়। কর্মপরিবেশকে সুন্দর করার লক্ষ্যে সহকারী কমিশনার (ভূমি) জুবায়ের হোসেন এ উদ্যোগ নিয়েছেন বলে জানান। প্রায় ৫০ প্রজাতির ফল, ফুল ও পাতাবাহার গাছে ভরে উঠেছে তাঁর কার্যালয়।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের জুন মাসে সহকারী কমিশনারের (ভূমি) নতুন কার্যালয়ের কার্যক্রম শুরু হয়। এর পর থেকে এ কার্যালয়ের কর্মপরিবেশ সুন্দর করতে গাছ লাগানোর উদ্যোগ নেন। বিভিন্ন জায়গা থেকে প্রায় ৫০ প্রজাতির ফুল, ফল ও পাতাবাহার গাছের চারা সংগ্রহ করেন।
কার্যালয়ে লাগানো ফলের গাছের মধ্যে রয়েছে ডালিম, পেঁপে, আম ও চালতা। ফুল ও নানা ধরনের পাতাবাহার গাছের মধ্যে বকুল, রঙ্গন, বোতল ব্রাশ, টগর মিনি, লাইলি-মজনু, ক্রিসমাস ট্রি, দোলনচাঁপা, শিউলি, কামিনী, জবা, নিম ঝুরি, মাধবীলতা, গন্ধরাজ, হাসনাহেনা, ঝাউ, টিকুমা, ছোট লাল বটসহ নানা রকমের গাছ।
ভূমি কার্যালয়ের সামনে একপাশে খালি জায়গায় বিভিন্ন প্রজাতির ফল ও সবজির গাছ লাগান। তা ছাড়া অফিসের সিঁড়ি থেকে বারান্দা ও রুমে টবে পাতাবাহার গাছ লাগানো রয়েছে। এ ছাড়া সেবাগ্রহীতাদের বসার জন্য রাখা বেঞ্চের পাশে নানা ধরনের গাছের টব বসানো আছে।
জুবায়ের হোসেন ২০২০ সালের মার্চ মাসে মির্জাপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিসেবে যোগদান করেন। এরপর উপজেলার ভূমি কার্যালয়ে সেবার মান বৃদ্ধিতে নানা উদ্যোগ নেন। পাশাপাশি বাল্যবিবাহ বন্ধ ও অবৈধ জমি উদ্ধার করে ভূমিহীনদের বসতবাড়ি নির্মাণ করে প্রশংসিত হন। এ ছাড়া তিনি মাদক নির্মূলে শক্ত ভূমিকা রাখছেন।
রাজস্ব আদায়েও তাঁর ভূমিকা প্রশংসিত। তিনি জেলার শ্রেষ্ঠ রাজস্ব আদায়কারী সহকারী কমিশনার (ভূমি) নির্বাচিত হন। জুবায়ের হোসেন মনে করেন, সবুজের কাছাকাছি থাকলে মানুষের মন সুন্দর হয়। এ ছাড়া মানুষের আয়ু বাড়ে।
এ ব্যাপারে সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. জুবায়ের হোসেন বলেন, ‘সরকার প্রায় প্রতিটি উপজেলায় আধুনিক ভূমি কার্যালয় করে দিয়েছে। আমি মনে করেন, একটু উদ্যোগী হলেই এসব কার্যালয়ের কর্মপরিবেশ সুন্দর করা যায়। আমি সেই উদ্যোগই নিয়েছি মাত্র। আর গাছে মানুষের মন ভালো রাখার পাশাপাশি আয়ু বাড়ায়।’
সবুজে ভরে গেছে মির্জাপুর উপজেলা সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয়। কর্মপরিবেশকে সুন্দর করার লক্ষ্যে সহকারী কমিশনার (ভূমি) জুবায়ের হোসেন এ উদ্যোগ নিয়েছেন বলে জানান। প্রায় ৫০ প্রজাতির ফল, ফুল ও পাতাবাহার গাছে ভরে উঠেছে তাঁর কার্যালয়।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের জুন মাসে সহকারী কমিশনারের (ভূমি) নতুন কার্যালয়ের কার্যক্রম শুরু হয়। এর পর থেকে এ কার্যালয়ের কর্মপরিবেশ সুন্দর করতে গাছ লাগানোর উদ্যোগ নেন। বিভিন্ন জায়গা থেকে প্রায় ৫০ প্রজাতির ফুল, ফল ও পাতাবাহার গাছের চারা সংগ্রহ করেন।
কার্যালয়ে লাগানো ফলের গাছের মধ্যে রয়েছে ডালিম, পেঁপে, আম ও চালতা। ফুল ও নানা ধরনের পাতাবাহার গাছের মধ্যে বকুল, রঙ্গন, বোতল ব্রাশ, টগর মিনি, লাইলি-মজনু, ক্রিসমাস ট্রি, দোলনচাঁপা, শিউলি, কামিনী, জবা, নিম ঝুরি, মাধবীলতা, গন্ধরাজ, হাসনাহেনা, ঝাউ, টিকুমা, ছোট লাল বটসহ নানা রকমের গাছ।
ভূমি কার্যালয়ের সামনে একপাশে খালি জায়গায় বিভিন্ন প্রজাতির ফল ও সবজির গাছ লাগান। তা ছাড়া অফিসের সিঁড়ি থেকে বারান্দা ও রুমে টবে পাতাবাহার গাছ লাগানো রয়েছে। এ ছাড়া সেবাগ্রহীতাদের বসার জন্য রাখা বেঞ্চের পাশে নানা ধরনের গাছের টব বসানো আছে।
জুবায়ের হোসেন ২০২০ সালের মার্চ মাসে মির্জাপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিসেবে যোগদান করেন। এরপর উপজেলার ভূমি কার্যালয়ে সেবার মান বৃদ্ধিতে নানা উদ্যোগ নেন। পাশাপাশি বাল্যবিবাহ বন্ধ ও অবৈধ জমি উদ্ধার করে ভূমিহীনদের বসতবাড়ি নির্মাণ করে প্রশংসিত হন। এ ছাড়া তিনি মাদক নির্মূলে শক্ত ভূমিকা রাখছেন।
রাজস্ব আদায়েও তাঁর ভূমিকা প্রশংসিত। তিনি জেলার শ্রেষ্ঠ রাজস্ব আদায়কারী সহকারী কমিশনার (ভূমি) নির্বাচিত হন। জুবায়ের হোসেন মনে করেন, সবুজের কাছাকাছি থাকলে মানুষের মন সুন্দর হয়। এ ছাড়া মানুষের আয়ু বাড়ে।
এ ব্যাপারে সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. জুবায়ের হোসেন বলেন, ‘সরকার প্রায় প্রতিটি উপজেলায় আধুনিক ভূমি কার্যালয় করে দিয়েছে। আমি মনে করেন, একটু উদ্যোগী হলেই এসব কার্যালয়ের কর্মপরিবেশ সুন্দর করা যায়। আমি সেই উদ্যোগই নিয়েছি মাত্র। আর গাছে মানুষের মন ভালো রাখার পাশাপাশি আয়ু বাড়ায়।’
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
২০ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪