মাইনউদ্দিন শাহেদ, কক্সবাজার ও মীর মহিবুল্লাহ, পটুয়াখালী
কক্সবাজার উপকূল ও পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতে বেশ কিছুদিন ধরে ভেসে আসছে মরা জেলিফিশ। সেই সঙ্গে সাগরে মাছ ধরতে যাওয়া জেলেদের জালেও ঝাঁকে ঝাঁকে জেলিফিশ আটকা পড়ছে। অথচ মাছ পাচ্ছেন না জেলেরা।
এমন পরিস্থিতিতে মৎস্য বিভাগ বলছে, কচ্ছপ কমে যাওয়া এবং পানি অতিরিক্ত লবণাক্ত হওয়ার কারণে প্রতিবছর এমন সময়ে জেলিফিশ ভেসে আসছে।
সমুদ্রবিজ্ঞানী ও গবেষকেরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, পানিতে লবণাক্ততা বেড়ে যাওয়া, সামুদ্রিক কচ্ছপের বিচরণ ও সংখ্যা কমে যাওয়া এবং অতিরিক্ত মাছ ধরার কারণে ‘জেলিফিশ ব্লুম’ বা উচ্চ প্রজননহারের ঘটনা ঘটছে।
এদিকে বঙ্গোপসাগরে ধরা পড়া জেলিফিশ বিষাক্ত নয় জানিয়ে এগুলো রপ্তানি করার মতো অবকাঠামো গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তার কথা জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
গত শনিবার কক্সবাজারের বাঁকখালী নদীর মোহনায় দেশের অন্যতম সামুদ্রিক মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের ৬ নম্বর জেটিতে গিয়ে দেখা যায়, কয়েক শ মাছ ধরার ট্রলার নোঙর করে রাখা।
নুনিয়ারছড়া ৬ নম্বর ঘাটে গিয়ে দেখা যায়, অলস সময় কাটাচ্ছেন এফবি মায়ের দোয়ার মাঝি সৈয়দ আহমদসহ কয়েকজন জেলে। সৈয়দ আহমদ বলেন, ‘তিন-চার দফা সাগরে গিয়ে মাছ না পেয়ে শূন্য হাতে ফিরে এসেছি। সাগরে নুইন্যা (জেলিফিশ) ছাড়া মাছই ওঠে না। অবস্থা ভালো হলে সাগরে যাওয়ার অপেক্ষায় আছি।’
জেলা ট্রলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন বলেন, কক্সবাজার উপকূলে ছোট-বড় ৭ হাজার মাছ ধরার ট্রলার রয়েছে। দুই-আড়াই মাস ধরে অধিকাংশ ট্রলার সাগরে নেমে মাছ না পেয়ে ফিরে আসছে। অল্পসল্প যা পায়, তাতে জ্বালানি খরচও উঠছে না।
কক্সবাজার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক মো. বদরুদ্দোজা বলেন, ১ থেকে ১৭ মার্চ পর্যন্ত এ কেন্দ্রে ১৫৬ টন ইলিশ, ১৩ টন রিটা, ৯ টন চাঁদা ও ১৭৩ টন মিশ্রিত মাছ আহরণ হয়েছে। এর আগে ফেব্রুয়ারিতে ২৬৭ দশমিক ৮৮ টন ইলিশ, অন্যান্য মাছসহ মাত্র ৪৭১ টন মাছ আহরণ হয়েছে। জানুয়ারি মাসে আহরণ হয়েছিল ৪২৪ দশমিক ৫৩ টন ইলিশসহ ৭১৯ টন মাছ।
এদিকে কুয়াকাটা সৈকতের ঝাউবন এলাকার জেলে আবুল কালাম বলেন, ‘এক সপ্তাহ ধরে জেলিফিশের উৎপাত বাড়তে শুরু করেছে। প্রথম দিকে কম থাকলেও এখন পরিমাণটা অনেক বেশি। সাগরে জালে কোনো মাছ ধরা পড়ছে না জেলিফিশের কারণে, পুরো জাল আটকে থাকে জেলিফিশে। আমাদের জাল, রশি নষ্ট করে ফেলে, তাই জাল তুলে নিয়ে আসছি। জেলিফিশ কমলে আবার জাল দিব।’
পটুয়াখালী জেলা ইউএস-এইড/ইকো-ফিশ-২, ওয়ার্ল্ড ফিশ বাংলাদেশ প্রকল্পের সহযোগী গবেষক সাগরিকা স্মৃতি বলেন, বৃষ্টি হলে লবণাক্ততার পরিমাণ কমে যাবে এবং জেলিফিশও কমে আসবে। পটুয়াখালী জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. কামরুল ইসলাম বলেন, ‘আশা করি, আগামী ১৫ দিনের মধ্যে এ সমস্যা থাকবে না।’
জেলিফিশ বাড়ার কারণ
সাগরে জেলিফিশ বেড়ে যাওয়ার কয়েকটি কারণের মধ্যে সামুদ্রিক কচ্ছপ বিচরণ কমে যাওয়া অন্যতম কারণ বলে মনে করেন বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের চেয়ারম্যান ও সমুদ্রবিজ্ঞানী সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলিফিশ কাছিমের প্রধান খাদ্য। কাছিম কমে গেলে জেলিফিশের আধিক্য স্বাভাবিক বেড়ে যায়।
সাম্প্রতিক সাগর-মহাসাগরে জেলিফিশ ব্লুম বা উচ্চ প্রজনন জেলেদের দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এতে জেলেদের জালে মাছের পরিবর্তে হাজার হাজার জেলিফিশ আটকা পড়ে মারা যাচ্ছে। বাজারমূল্য না থাকায় জেলেরা এসব মৃত জেলিফিশ সাগরে ফেলে দেয়।
সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর জানান, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উষ্ণতা বৃদ্ধি, পানির লবণাক্ততা বেড়ে যাওয়া, উপকূলীয় উন্নয়ন এবং অতিরিক্ত মাছ ধরাকেও জেলিফিশ ব্লুমের জন্য দায়ী করা হয়।
জেলিফিশের অর্থনৈতিক মূল্য
বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউট (বোরি) জেলিফিশ সংগ্রহ, ব্যবস্থাপনা ও বাজার সৃষ্টি নিয়ে ৬ মাস ধরে গবেষণা করছে বলে জানিয়েছেন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা সৌমিত্র চৌধুরী। তিনি বলেন, বঙ্গোপসাগরে ২২ প্রজাতির জেলিফিশ শনাক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে অধিকাংশ খাওয়ার উপযোগী। এর মধ্যে জেলিফিশের উচ্চ প্রজননের বিষয়ে গবেষণা শুরু হয়েছে।
সমুদ্রবিজ্ঞানী সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর জানান, জেলিফিশ মূলত একধরনের অমেরুদণ্ডী প্রাণী। একটি জেলিফিশ ১ কেজি থেকে ১৪-১৫ কেজি ওজন পর্যন্ত হয়ে থাকে। বিশ্বে আড়াই থেকে তিন হাজার প্রজাতির জেলিফিশ রয়েছে। দুর্বল প্রকৃতির এই প্রাণী সামান্য আঘাতে কিংবা জালে আটকা পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই মারা যায়।
এই সমুদ্রবিজ্ঞানী বলেন, বঙ্গোপসাগরে ধরা পড়া জেলিফিশ বিষাক্ত না হলেও এগুলো রপ্তানি করার মতো অবকাঠামো দেশে গড়ে ওঠেনি। ফলে বাজারমূল্য না থাকায় জেলেরা মৃত জেলিফিশ সাগরে ফেলে দেন। এতে সাগরের পরিবেশ এবং জোয়ারে ভেসে এসে উপকূলের পরিবেশ নষ্ট করে।
সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর আরও বলেন, বিশ্বে জেলিফিশের ৩৬২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাজারমূল্য রয়েছে। চীন, হংকং, কোরিয়াসহ বিভিন্ন উন্নত দেশ এর প্রধান বাজার। এতে অবহেলিত সামুদ্রিক এই পণ্যের স্থানীয় বাজার সৃষ্টিসহ রপ্তানি করে দেশ সুনীল অর্থনীতিতে অনন্য ভূমিকা রাখতে পারে।
কক্সবাজার উপকূল ও পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতে বেশ কিছুদিন ধরে ভেসে আসছে মরা জেলিফিশ। সেই সঙ্গে সাগরে মাছ ধরতে যাওয়া জেলেদের জালেও ঝাঁকে ঝাঁকে জেলিফিশ আটকা পড়ছে। অথচ মাছ পাচ্ছেন না জেলেরা।
এমন পরিস্থিতিতে মৎস্য বিভাগ বলছে, কচ্ছপ কমে যাওয়া এবং পানি অতিরিক্ত লবণাক্ত হওয়ার কারণে প্রতিবছর এমন সময়ে জেলিফিশ ভেসে আসছে।
সমুদ্রবিজ্ঞানী ও গবেষকেরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, পানিতে লবণাক্ততা বেড়ে যাওয়া, সামুদ্রিক কচ্ছপের বিচরণ ও সংখ্যা কমে যাওয়া এবং অতিরিক্ত মাছ ধরার কারণে ‘জেলিফিশ ব্লুম’ বা উচ্চ প্রজননহারের ঘটনা ঘটছে।
এদিকে বঙ্গোপসাগরে ধরা পড়া জেলিফিশ বিষাক্ত নয় জানিয়ে এগুলো রপ্তানি করার মতো অবকাঠামো গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তার কথা জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
গত শনিবার কক্সবাজারের বাঁকখালী নদীর মোহনায় দেশের অন্যতম সামুদ্রিক মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের ৬ নম্বর জেটিতে গিয়ে দেখা যায়, কয়েক শ মাছ ধরার ট্রলার নোঙর করে রাখা।
নুনিয়ারছড়া ৬ নম্বর ঘাটে গিয়ে দেখা যায়, অলস সময় কাটাচ্ছেন এফবি মায়ের দোয়ার মাঝি সৈয়দ আহমদসহ কয়েকজন জেলে। সৈয়দ আহমদ বলেন, ‘তিন-চার দফা সাগরে গিয়ে মাছ না পেয়ে শূন্য হাতে ফিরে এসেছি। সাগরে নুইন্যা (জেলিফিশ) ছাড়া মাছই ওঠে না। অবস্থা ভালো হলে সাগরে যাওয়ার অপেক্ষায় আছি।’
জেলা ট্রলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন বলেন, কক্সবাজার উপকূলে ছোট-বড় ৭ হাজার মাছ ধরার ট্রলার রয়েছে। দুই-আড়াই মাস ধরে অধিকাংশ ট্রলার সাগরে নেমে মাছ না পেয়ে ফিরে আসছে। অল্পসল্প যা পায়, তাতে জ্বালানি খরচও উঠছে না।
কক্সবাজার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক মো. বদরুদ্দোজা বলেন, ১ থেকে ১৭ মার্চ পর্যন্ত এ কেন্দ্রে ১৫৬ টন ইলিশ, ১৩ টন রিটা, ৯ টন চাঁদা ও ১৭৩ টন মিশ্রিত মাছ আহরণ হয়েছে। এর আগে ফেব্রুয়ারিতে ২৬৭ দশমিক ৮৮ টন ইলিশ, অন্যান্য মাছসহ মাত্র ৪৭১ টন মাছ আহরণ হয়েছে। জানুয়ারি মাসে আহরণ হয়েছিল ৪২৪ দশমিক ৫৩ টন ইলিশসহ ৭১৯ টন মাছ।
এদিকে কুয়াকাটা সৈকতের ঝাউবন এলাকার জেলে আবুল কালাম বলেন, ‘এক সপ্তাহ ধরে জেলিফিশের উৎপাত বাড়তে শুরু করেছে। প্রথম দিকে কম থাকলেও এখন পরিমাণটা অনেক বেশি। সাগরে জালে কোনো মাছ ধরা পড়ছে না জেলিফিশের কারণে, পুরো জাল আটকে থাকে জেলিফিশে। আমাদের জাল, রশি নষ্ট করে ফেলে, তাই জাল তুলে নিয়ে আসছি। জেলিফিশ কমলে আবার জাল দিব।’
পটুয়াখালী জেলা ইউএস-এইড/ইকো-ফিশ-২, ওয়ার্ল্ড ফিশ বাংলাদেশ প্রকল্পের সহযোগী গবেষক সাগরিকা স্মৃতি বলেন, বৃষ্টি হলে লবণাক্ততার পরিমাণ কমে যাবে এবং জেলিফিশও কমে আসবে। পটুয়াখালী জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. কামরুল ইসলাম বলেন, ‘আশা করি, আগামী ১৫ দিনের মধ্যে এ সমস্যা থাকবে না।’
জেলিফিশ বাড়ার কারণ
সাগরে জেলিফিশ বেড়ে যাওয়ার কয়েকটি কারণের মধ্যে সামুদ্রিক কচ্ছপ বিচরণ কমে যাওয়া অন্যতম কারণ বলে মনে করেন বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের চেয়ারম্যান ও সমুদ্রবিজ্ঞানী সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলিফিশ কাছিমের প্রধান খাদ্য। কাছিম কমে গেলে জেলিফিশের আধিক্য স্বাভাবিক বেড়ে যায়।
সাম্প্রতিক সাগর-মহাসাগরে জেলিফিশ ব্লুম বা উচ্চ প্রজনন জেলেদের দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এতে জেলেদের জালে মাছের পরিবর্তে হাজার হাজার জেলিফিশ আটকা পড়ে মারা যাচ্ছে। বাজারমূল্য না থাকায় জেলেরা এসব মৃত জেলিফিশ সাগরে ফেলে দেয়।
সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর জানান, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উষ্ণতা বৃদ্ধি, পানির লবণাক্ততা বেড়ে যাওয়া, উপকূলীয় উন্নয়ন এবং অতিরিক্ত মাছ ধরাকেও জেলিফিশ ব্লুমের জন্য দায়ী করা হয়।
জেলিফিশের অর্থনৈতিক মূল্য
বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউট (বোরি) জেলিফিশ সংগ্রহ, ব্যবস্থাপনা ও বাজার সৃষ্টি নিয়ে ৬ মাস ধরে গবেষণা করছে বলে জানিয়েছেন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা সৌমিত্র চৌধুরী। তিনি বলেন, বঙ্গোপসাগরে ২২ প্রজাতির জেলিফিশ শনাক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে অধিকাংশ খাওয়ার উপযোগী। এর মধ্যে জেলিফিশের উচ্চ প্রজননের বিষয়ে গবেষণা শুরু হয়েছে।
সমুদ্রবিজ্ঞানী সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর জানান, জেলিফিশ মূলত একধরনের অমেরুদণ্ডী প্রাণী। একটি জেলিফিশ ১ কেজি থেকে ১৪-১৫ কেজি ওজন পর্যন্ত হয়ে থাকে। বিশ্বে আড়াই থেকে তিন হাজার প্রজাতির জেলিফিশ রয়েছে। দুর্বল প্রকৃতির এই প্রাণী সামান্য আঘাতে কিংবা জালে আটকা পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই মারা যায়।
এই সমুদ্রবিজ্ঞানী বলেন, বঙ্গোপসাগরে ধরা পড়া জেলিফিশ বিষাক্ত না হলেও এগুলো রপ্তানি করার মতো অবকাঠামো দেশে গড়ে ওঠেনি। ফলে বাজারমূল্য না থাকায় জেলেরা মৃত জেলিফিশ সাগরে ফেলে দেন। এতে সাগরের পরিবেশ এবং জোয়ারে ভেসে এসে উপকূলের পরিবেশ নষ্ট করে।
সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর আরও বলেন, বিশ্বে জেলিফিশের ৩৬২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাজারমূল্য রয়েছে। চীন, হংকং, কোরিয়াসহ বিভিন্ন উন্নত দেশ এর প্রধান বাজার। এতে অবহেলিত সামুদ্রিক এই পণ্যের স্থানীয় বাজার সৃষ্টিসহ রপ্তানি করে দেশ সুনীল অর্থনীতিতে অনন্য ভূমিকা রাখতে পারে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪