খেলোয়াড়ি জীবন শেষে ধারাভাষ্যকার হিসেবে ক্যারিয়ার গড়েছেন ফারভিজ মাহরুফ। সাবেক এই শ্রীলঙ্কান ফাস্ট বোলিং অলরাউন্ডার বাংলাদেশে নিয়মিত ধারাভাষ্য দেওয়ায় সাকিব-তাসকিনদের পারফরম্যান্স নিয়ে ভালোভাবেই অবগত। গতকাল সন্ধ্যায় তাঁর ‘দ্বিতীয় ঘর’ কলম্বোর বিখ্যাত ননডেসক্রিপ্ট ক্রিকেট ক্লাবে বসে সূক্ষ্মভাবে বিশ্লেষণ করলেন বাংলাদেশের পারফরম্যান্স। মাহরুফের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন রানা আব্বাস।
প্রশ্ন: শ্রীলঙ্কার কাছে বাংলাদেশ টানা দুটি ম্যাচ হারল ২০২৩ এশিয়া কাপে। অথচ বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুমে চন্ডিকা হাথুরুসিংহে-রঙ্গনা হেরাথের মতোন লঙ্কান কোচ আছেন। বিষয়টি নিয়ে বেশ কথা হচ্ছে।
ফারভিজ মাহরুফ: আশা করতে পারেন না, কোচরাই জিতিয়ে দেবে। আমি নিশ্চিত, হাথুরুসিংহে যতটা সম্ভব শ্রীলঙ্কার মাঠ, কন্ডিশন, খেলোয়াড়, দল—সব তথ্যই খেলোয়াড়দের দিয়েছে। কোচের দায়িত্ব কৌশল সাজানো পর্যন্ত। মাঠে বাকি দায়িত্ব খেলোয়াড়দের। হাথুরু-হেরাথ তাদের কাজ ঠিকঠাক করেছে। বাংলাদেশের সমস্যা ধারাবাহিকতার অভাব। দেশের মাঠে তারা অন্য রকম দল। যখন দেশের বাইরে যায়, তখন আরেক রকম। এবার যেটা দেখছি, তারা তাদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হারিয়েছে। এখনো মনে করি, তারা ভালো দল। ভালো কিছু ফাস্ট বোলার আছে। সবচেয়ে অভিজ্ঞ সাকিব আল হাসান তাদের অধিনায়ক। লিটন দাস আছে, নিজের দিনে যেকোনো দলের বোলিং আক্রমণকে গুঁড়িয়ে দিতে পারে। অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম আছে। অলরাউন্ডার মিরাজ আছে। দুর্ভাগ্য, শান্ত চোটে পড়েছে। এটা তাদের জন্য অনেক বড় ধাক্কা। টুর্নামেন্টে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচটা এখনো বাকি বাংলাদেশের। কঠিন হলেও তাদের এখান থেকে অনেক কিছু নেওয়ার আছে। তবে মাঠে তাদের স্মার্ট ডিসিশন নিতে হবে।
প্রশ্ন: সেই স্মার্ট ডিসিশন কেমন হতে পারে?
মাহরুফ: বাংলাদেশের সমস্যা হচ্ছে ব্যাটিংয়ে। তাদের বোলিং বিভাগ দারুণ। মেহেদী, নাসুম, সাকিব—এশিয়া কাপে ভালো বোলিং করেছে। মোস্তাফিজুর রহমান একাদশে জায়গা পাচ্ছে না। কারণ, তরুণ পেসাররা ভালো করছে। ব্যাটিংয়ে তাদের সিদ্ধান্ত আরও স্মার্ট হতে হবে। সহজেই উইকেট বিলিয়ে দেওয়া যাবে না। আফগানিস্তানের বিপক্ষে দেখুন, ভালো ব্যাটিং করেছে, ম্যাচও জিতেছে তারা। ফাস্ট বোলাররা নিজেদের কাজটা দারুণভাবে করেছে। টানা উইকেট হারানো যাবে না। যে ব্যাটার থিতু হয়ে যাবে, তাকে অনেক এগিয়ে যেতে হবে। ব্যাটার বিশেষ করে অভিজ্ঞ খেলোয়াড়দের দায়িত্ব নিতে হবে।
প্রশ্ন: লোয়ার মিডল অর্ডারে অভিজ্ঞ খেলোয়াড়ের ঘাটতি দেখছেন অনেকে। মাহমুদউল্লাহর না থাকা নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে।
মাহরুফ: জানি না সে কেন দলে নেই। তবে বাংলাদেশের মিডল অর্ডারে ভালো খেলোয়াড় আছে। তাওহীদ হৃদয়, আফিফ হোসেনের ব্যাটিং আমি বিপিএল ও কয়েকটি সিরিজে খুব কাছ থেকে দেখেছি। তারা ভালো খেলোয়াড়। অনেক তরুণ খেলোয়াড় এসে গেছে। এটা মাহমুদউল্লাহর জন্য আসলেই কঠিন (জায়গা পাওয়া)। সিনিয়র খেলোয়াড় অনেক সময় ফিল্ডিংয়ে স্লো হয়ে যায়। তখন আসলে দলে জায়গা পাওয়া কঠিন হয়। আমি হাথুরুসিংহেকে চিনি, সে বেশি বেশি চটপটে খেলোয়াড় পছন্দ করে। সাকিব-মুশফিক-তামিমের মতো অভিজ্ঞ খেলোয়াড় তো আছেই। তামিম যদিও এখন নেই। তবে দলে তার অন্তর্ভুক্তি গুরুত্বপূর্ণ হবে।
প্রশ্ন: মোস্তাফিজ জায়গা পাচ্ছে না বলছিলেন, তাঁর সমস্যা কোথায় মনে হচ্ছে?
মাহরুফ: যেকোনো বোলারের এই কঠিন সময় আসে। আত্মবিশ্বাস নেমে যায়। কিছু চোটাঘাত থাকে। শতভাগ দিতে পারে না। আমার চোখে, ও নতুন বলে সুইং হারিয়েছে। সম্ভবত তার রিস্ট পজিশনের কারণে। আফগানিস্তান সিরিজের সময় গত জুনে ওর সঙ্গে আমার ঢাকায় কথা হয়েছিল। চম্পাকা রামানায়েকের সঙ্গে কাজ করছিল। আশা করি, মোস্তাফিজ তার সুইং ফিরে পেতে পারে। গতিও ফিরবে। মনে হচ্ছে, মোস্তাফিজ ওর আত্মবিশ্বাসও কিছুটা হারিয়ে ফেলেছে। তরুণ পেসাররা চলে এসেছে। জায়গা পেতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা বেড়ে গেছে। শরীফুল এসে গেছে, যে ইনসুইংয়ের সঙ্গে বাউন্সার দিতে পারে। দুজন একই জায়গার জন্য লড়ছে। আশা করি, টিম ম্যানেজমেন্ট তাকে যথেষ্ট সমর্থন দিচ্ছে। সে একজন সিনিয়র ক্রিকেটার, বাংলাদেশের অনেক স্মরণীয় ম্যাচে তার অবদান আছে।
প্রশ্ন: তাসকিনের উন্নতি কীভাবে দেখেন?
মাহরুফ: ওহ্ ম্যাসিভ! ওকে আমি আমার খেলোয়াড়ি জীবন থেকেই চিনি। যখন বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেট খেলেছি, তখন সে খুবই তরুণ। সে অসাধারণ করছে। ফিটনেস নিয়ে অনেক কাজ করে। জাস্ট ডেডিকেশন, নিজের ফিটনেস, ক্রিকেটের প্রতি তার নিবেদন এখানে নিয়ে এসেছে।
প্রশ্ন: ভারতে হতে যাওয়া এই বিশ্বকাপে পেসারদের কী চ্যালেঞ্জ থাকবে?
মাহরুফ: ভারতের উইকেটে নতুন বল ভালো ব্যাটে আসে। আপনি যদি সুইং করাতে পারেন; বিশেষ করে বিকেল, সন্ধ্যার দিকে; তখন খুব একটা সিম করে না। যদি সুইং করানো যায়, সফল হতে পারে পেসাররা। চেন্নাই, দিল্লির উইকেট কিছুটা মন্থর, নিচু। মুম্বাই, পুনেতে আবার বাউন্স মিলতে পারে। ফাস্ট বোলারদের বড় পরীক্ষা অপেক্ষা করছে। তবে ভারতেও ভালো ফাস্ট বোলাররা ভালো করতে পারবে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ফাস্ট বোলারদের নিয়ে কতটা আশাবাদী আপনি?
মাহরুফ: তাদের ভালো পেস বোলিং অলরাউন্ডার খেলানোর বিলাসিতা নেই। তাসকিন, শরীফুল, মোস্তাফিজ, হাসান, ইবাদতের মধ্যে জানি না কারা বিশ্বকাপ দলে থাকবে। দেখুন, তাদের চারজন ফাস্ট বোলারকে নিতে হবে। তাদের বাঁহাতি পেসার আছে, গতিময় বোলার আছে, বাউন্স আছে। সিম বোলার আছে। পরিস্থিতি কন্ডিশন, পরিস্থিতি বুঝে তারা কেমন পেস আক্রমণ সাজায়, সেটার ওপর নির্ভর করছে।
খেলোয়াড়ি জীবন শেষে ধারাভাষ্যকার হিসেবে ক্যারিয়ার গড়েছেন ফারভিজ মাহরুফ। সাবেক এই শ্রীলঙ্কান ফাস্ট বোলিং অলরাউন্ডার বাংলাদেশে নিয়মিত ধারাভাষ্য দেওয়ায় সাকিব-তাসকিনদের পারফরম্যান্স নিয়ে ভালোভাবেই অবগত। গতকাল সন্ধ্যায় তাঁর ‘দ্বিতীয় ঘর’ কলম্বোর বিখ্যাত ননডেসক্রিপ্ট ক্রিকেট ক্লাবে বসে সূক্ষ্মভাবে বিশ্লেষণ করলেন বাংলাদেশের পারফরম্যান্স। মাহরুফের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন রানা আব্বাস।
প্রশ্ন: শ্রীলঙ্কার কাছে বাংলাদেশ টানা দুটি ম্যাচ হারল ২০২৩ এশিয়া কাপে। অথচ বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুমে চন্ডিকা হাথুরুসিংহে-রঙ্গনা হেরাথের মতোন লঙ্কান কোচ আছেন। বিষয়টি নিয়ে বেশ কথা হচ্ছে।
ফারভিজ মাহরুফ: আশা করতে পারেন না, কোচরাই জিতিয়ে দেবে। আমি নিশ্চিত, হাথুরুসিংহে যতটা সম্ভব শ্রীলঙ্কার মাঠ, কন্ডিশন, খেলোয়াড়, দল—সব তথ্যই খেলোয়াড়দের দিয়েছে। কোচের দায়িত্ব কৌশল সাজানো পর্যন্ত। মাঠে বাকি দায়িত্ব খেলোয়াড়দের। হাথুরু-হেরাথ তাদের কাজ ঠিকঠাক করেছে। বাংলাদেশের সমস্যা ধারাবাহিকতার অভাব। দেশের মাঠে তারা অন্য রকম দল। যখন দেশের বাইরে যায়, তখন আরেক রকম। এবার যেটা দেখছি, তারা তাদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হারিয়েছে। এখনো মনে করি, তারা ভালো দল। ভালো কিছু ফাস্ট বোলার আছে। সবচেয়ে অভিজ্ঞ সাকিব আল হাসান তাদের অধিনায়ক। লিটন দাস আছে, নিজের দিনে যেকোনো দলের বোলিং আক্রমণকে গুঁড়িয়ে দিতে পারে। অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম আছে। অলরাউন্ডার মিরাজ আছে। দুর্ভাগ্য, শান্ত চোটে পড়েছে। এটা তাদের জন্য অনেক বড় ধাক্কা। টুর্নামেন্টে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচটা এখনো বাকি বাংলাদেশের। কঠিন হলেও তাদের এখান থেকে অনেক কিছু নেওয়ার আছে। তবে মাঠে তাদের স্মার্ট ডিসিশন নিতে হবে।
প্রশ্ন: সেই স্মার্ট ডিসিশন কেমন হতে পারে?
মাহরুফ: বাংলাদেশের সমস্যা হচ্ছে ব্যাটিংয়ে। তাদের বোলিং বিভাগ দারুণ। মেহেদী, নাসুম, সাকিব—এশিয়া কাপে ভালো বোলিং করেছে। মোস্তাফিজুর রহমান একাদশে জায়গা পাচ্ছে না। কারণ, তরুণ পেসাররা ভালো করছে। ব্যাটিংয়ে তাদের সিদ্ধান্ত আরও স্মার্ট হতে হবে। সহজেই উইকেট বিলিয়ে দেওয়া যাবে না। আফগানিস্তানের বিপক্ষে দেখুন, ভালো ব্যাটিং করেছে, ম্যাচও জিতেছে তারা। ফাস্ট বোলাররা নিজেদের কাজটা দারুণভাবে করেছে। টানা উইকেট হারানো যাবে না। যে ব্যাটার থিতু হয়ে যাবে, তাকে অনেক এগিয়ে যেতে হবে। ব্যাটার বিশেষ করে অভিজ্ঞ খেলোয়াড়দের দায়িত্ব নিতে হবে।
প্রশ্ন: লোয়ার মিডল অর্ডারে অভিজ্ঞ খেলোয়াড়ের ঘাটতি দেখছেন অনেকে। মাহমুদউল্লাহর না থাকা নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে।
মাহরুফ: জানি না সে কেন দলে নেই। তবে বাংলাদেশের মিডল অর্ডারে ভালো খেলোয়াড় আছে। তাওহীদ হৃদয়, আফিফ হোসেনের ব্যাটিং আমি বিপিএল ও কয়েকটি সিরিজে খুব কাছ থেকে দেখেছি। তারা ভালো খেলোয়াড়। অনেক তরুণ খেলোয়াড় এসে গেছে। এটা মাহমুদউল্লাহর জন্য আসলেই কঠিন (জায়গা পাওয়া)। সিনিয়র খেলোয়াড় অনেক সময় ফিল্ডিংয়ে স্লো হয়ে যায়। তখন আসলে দলে জায়গা পাওয়া কঠিন হয়। আমি হাথুরুসিংহেকে চিনি, সে বেশি বেশি চটপটে খেলোয়াড় পছন্দ করে। সাকিব-মুশফিক-তামিমের মতো অভিজ্ঞ খেলোয়াড় তো আছেই। তামিম যদিও এখন নেই। তবে দলে তার অন্তর্ভুক্তি গুরুত্বপূর্ণ হবে।
প্রশ্ন: মোস্তাফিজ জায়গা পাচ্ছে না বলছিলেন, তাঁর সমস্যা কোথায় মনে হচ্ছে?
মাহরুফ: যেকোনো বোলারের এই কঠিন সময় আসে। আত্মবিশ্বাস নেমে যায়। কিছু চোটাঘাত থাকে। শতভাগ দিতে পারে না। আমার চোখে, ও নতুন বলে সুইং হারিয়েছে। সম্ভবত তার রিস্ট পজিশনের কারণে। আফগানিস্তান সিরিজের সময় গত জুনে ওর সঙ্গে আমার ঢাকায় কথা হয়েছিল। চম্পাকা রামানায়েকের সঙ্গে কাজ করছিল। আশা করি, মোস্তাফিজ তার সুইং ফিরে পেতে পারে। গতিও ফিরবে। মনে হচ্ছে, মোস্তাফিজ ওর আত্মবিশ্বাসও কিছুটা হারিয়ে ফেলেছে। তরুণ পেসাররা চলে এসেছে। জায়গা পেতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা বেড়ে গেছে। শরীফুল এসে গেছে, যে ইনসুইংয়ের সঙ্গে বাউন্সার দিতে পারে। দুজন একই জায়গার জন্য লড়ছে। আশা করি, টিম ম্যানেজমেন্ট তাকে যথেষ্ট সমর্থন দিচ্ছে। সে একজন সিনিয়র ক্রিকেটার, বাংলাদেশের অনেক স্মরণীয় ম্যাচে তার অবদান আছে।
প্রশ্ন: তাসকিনের উন্নতি কীভাবে দেখেন?
মাহরুফ: ওহ্ ম্যাসিভ! ওকে আমি আমার খেলোয়াড়ি জীবন থেকেই চিনি। যখন বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেট খেলেছি, তখন সে খুবই তরুণ। সে অসাধারণ করছে। ফিটনেস নিয়ে অনেক কাজ করে। জাস্ট ডেডিকেশন, নিজের ফিটনেস, ক্রিকেটের প্রতি তার নিবেদন এখানে নিয়ে এসেছে।
প্রশ্ন: ভারতে হতে যাওয়া এই বিশ্বকাপে পেসারদের কী চ্যালেঞ্জ থাকবে?
মাহরুফ: ভারতের উইকেটে নতুন বল ভালো ব্যাটে আসে। আপনি যদি সুইং করাতে পারেন; বিশেষ করে বিকেল, সন্ধ্যার দিকে; তখন খুব একটা সিম করে না। যদি সুইং করানো যায়, সফল হতে পারে পেসাররা। চেন্নাই, দিল্লির উইকেট কিছুটা মন্থর, নিচু। মুম্বাই, পুনেতে আবার বাউন্স মিলতে পারে। ফাস্ট বোলারদের বড় পরীক্ষা অপেক্ষা করছে। তবে ভারতেও ভালো ফাস্ট বোলাররা ভালো করতে পারবে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ফাস্ট বোলারদের নিয়ে কতটা আশাবাদী আপনি?
মাহরুফ: তাদের ভালো পেস বোলিং অলরাউন্ডার খেলানোর বিলাসিতা নেই। তাসকিন, শরীফুল, মোস্তাফিজ, হাসান, ইবাদতের মধ্যে জানি না কারা বিশ্বকাপ দলে থাকবে। দেখুন, তাদের চারজন ফাস্ট বোলারকে নিতে হবে। তাদের বাঁহাতি পেসার আছে, গতিময় বোলার আছে, বাউন্স আছে। সিম বোলার আছে। পরিস্থিতি কন্ডিশন, পরিস্থিতি বুঝে তারা কেমন পেস আক্রমণ সাজায়, সেটার ওপর নির্ভর করছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪