শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
ঈদের আর মাত্র কয়েক দিন বাকি। এরই মধ্যে গ্রামের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন অনেকে। ফলে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায় এ নৌপথে ঈদ উপলক্ষে ঘরমুখী মানুষের ভিড় বাড়ছে। দীর্ঘ হচ্ছে যানবাহনের সারি।
এদিকে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া ঘাটে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ফেরি চলছে। ঈদে ভিড় বাড়লে ২৪ ঘণ্টা ফেরি চালু রাখার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গেছে।
আর অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ঘাটে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ফেরিঘাটে অস্থায়ী ক্যাম্প করছে র্যাব। থাকবে সার্বক্ষণিক মেডিকেল ক্যাম্পও।
বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, ঈদ সামনে রেখে ঘাটে ঘরমুখী যাত্রীর চাপ বাড়তে শুরু করেছে। লঞ্চ ও স্পিডবোটে আসা যাত্রীদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু।
বাংলাবাজার ট্রাফিক পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ফেরি চলাচল স্বাভাবিক থাকলে ঘাটে কোনো সমস্যা হবে না। ঘাট এলাকায় নিয়ম মেনে গাড়ি ফেরিতে ওঠানামা করছে। পদ্মা পার হতে আসা গাড়িগুলো ঘাটের টার্মিনালে রাখা হচ্ছে। পরে সিরিয়াল মেনে ফেরিতে গাড়ি ওঠানো হচ্ছে। আগামী বৃহস্পতি ও শুক্রবার যাত্রীদের চাপ বাড়বে। দুর্ভোগ এড়াতে ঘাটে ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা তৎপর রয়েছেন।
বিআইডব্লিউটিএর বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, নৌপথে মোট ৮৭টি লঞ্চ চলাচল করবে। ধারণক্ষমতা অনুযায়ী লঞ্চগুলোতে যাত্রী পারাপার করা হচ্ছে। ঈদে ঘরমুখী যাত্রীদের চাপ পুরোপুরি না বাড়লেও বৃহস্পতিবার থেকে লঞ্চে যাত্রীদের চাপ বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে মঙ্গলবার সকাল থেকে নৌপথে লঞ্চে যাত্রীদের কিছুটা ভিড় রয়েছে। শিমুলিয়া থেকে যাত্রীরা বাংলাবাজার ঘাটে আসছেন। অন্যদিকে ঢাকাগামী যাত্রীও রয়েছেন ঘাটে। নদী স্বাভাবিক থাকায় লঞ্চে যাত্রী বেশি পারাপার হচ্ছেন।
সুলতানা আক্তার বলেন, ‘ঈদের ভিড় শুরুর আগেই বাড়ি যাচ্ছি। বাচ্চাদের নিয়ে দুর্ভোগে পড়তে চাই না। এখনই ঘাটে যাত্রীদের চাপ একটু একটু করে বাড়ছে।’
যাত্রী মো. আলতাব হোসেন বলেন, ‘পরিবারের সদস্যদের আগেই বাড়ি পাঠিয়ে দিচ্ছি। ঘাটে ভোগান্তি থেকে মুক্তি পেতে তাঁদের বাড়িতে পাঠিয়ে দিচ্ছি। ঘাট থেকে আমি আবার ঢাকা ফিরব। আগামী শনিবার বাড়ির উদ্দেশে ঢাকা ছাড়ব।’
বাংলাবাজার ফেরিঘাট সূত্রে জানা গেছে, বাংলাবাজার-শিমুলিয়া ও মাঝিকান্দি-শিমুলিয়া নৌপথে দুটি ফ্ল্যাট ফেরিসহ মোট ৭টি ফেরিতে যাত্রী ও পরিবহন পারাপার করা হবে।
এর মধ্যে দুটি ফ্ল্যাট ফেরি মাঝিরকান্দি পথে চলছে। এ ছাড়া ফেরি কুঞ্জলতা, ক্যামেলিয়া, কর্ণফুলী, কুমিল্লা ও বেগম সুফিয়া কামাল বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌপথে চলছে। বর্তমানে সকাল-সন্ধ্যা চললেও ঈদের চাপ বাড়লে ২৪ ঘণ্টা ফেরি সার্ভিস চালু রাখার সম্ভাবনা রয়েছে। এ ছাড়া আরও ৩-৪টি ফেরি এই পথে যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অন্য নৌপথ থেকে বেগম রোকেয়া, কদম ও ফরিদপুর নামের তিনটি ফেরি এই রুটে বৃহস্পতিবার থেকে চলাচল করতে পারে।
বিআইডব্লিউটিএর বাংলাবাজার লঞ্চঘাটের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর আক্তার হোসেন বলেন, ‘নৌপথে পর্যাপ্ত লঞ্চ রয়েছে। আবহাওয়া স্বাভাবিক থাকলে যাত্রীরা নির্বিঘ্নে পদ্মা পার হতে পারবেন। ৮৭টি লঞ্চের পাশাপাশি শতাধিক স্পিডবোট রয়েছে এ নৌপথে।’
বাংলাবাজার ঘাটে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশের সার্জেন্ট আসিব বলেন, ‘এই নৌপথে ১০টি ফেরি চলবে। লঞ্চ-স্পিডবোট চলাচল করায় ফেরিতে যাত্রীদের চাপ কিছুটা কম হবে বলে আশা করি। যানবাহন নিয়ে ঘরমুখী মানুষ নির্বিঘ্নে বাড়ি ফিরতে পারবেন বলে আশা করছি। সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।’
হাইওয়ে পুলিশের মাদারীপুর জোনের পুলিশ সুপার মো. হামিদুল আলম বলেন, ‘ঈদে ঘরমুখী মানুষের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। যাত্রীদের নিরাপত্তায় মহাসড়কে পর্যাপ্ত পুলিশের টহল দল থাকবে। ঘাট এলাকায় ওয়াচ টাওয়ার করা হয়েছে। আশা করি যাত্রীরা ভোগান্তি ছাড়াই বাড়ি ফিরতে পারবেন।’
ঈদের আর মাত্র কয়েক দিন বাকি। এরই মধ্যে গ্রামের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন অনেকে। ফলে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায় এ নৌপথে ঈদ উপলক্ষে ঘরমুখী মানুষের ভিড় বাড়ছে। দীর্ঘ হচ্ছে যানবাহনের সারি।
এদিকে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া ঘাটে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ফেরি চলছে। ঈদে ভিড় বাড়লে ২৪ ঘণ্টা ফেরি চালু রাখার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গেছে।
আর অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ঘাটে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ফেরিঘাটে অস্থায়ী ক্যাম্প করছে র্যাব। থাকবে সার্বক্ষণিক মেডিকেল ক্যাম্পও।
বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, ঈদ সামনে রেখে ঘাটে ঘরমুখী যাত্রীর চাপ বাড়তে শুরু করেছে। লঞ্চ ও স্পিডবোটে আসা যাত্রীদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু।
বাংলাবাজার ট্রাফিক পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ফেরি চলাচল স্বাভাবিক থাকলে ঘাটে কোনো সমস্যা হবে না। ঘাট এলাকায় নিয়ম মেনে গাড়ি ফেরিতে ওঠানামা করছে। পদ্মা পার হতে আসা গাড়িগুলো ঘাটের টার্মিনালে রাখা হচ্ছে। পরে সিরিয়াল মেনে ফেরিতে গাড়ি ওঠানো হচ্ছে। আগামী বৃহস্পতি ও শুক্রবার যাত্রীদের চাপ বাড়বে। দুর্ভোগ এড়াতে ঘাটে ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা তৎপর রয়েছেন।
বিআইডব্লিউটিএর বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, নৌপথে মোট ৮৭টি লঞ্চ চলাচল করবে। ধারণক্ষমতা অনুযায়ী লঞ্চগুলোতে যাত্রী পারাপার করা হচ্ছে। ঈদে ঘরমুখী যাত্রীদের চাপ পুরোপুরি না বাড়লেও বৃহস্পতিবার থেকে লঞ্চে যাত্রীদের চাপ বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে মঙ্গলবার সকাল থেকে নৌপথে লঞ্চে যাত্রীদের কিছুটা ভিড় রয়েছে। শিমুলিয়া থেকে যাত্রীরা বাংলাবাজার ঘাটে আসছেন। অন্যদিকে ঢাকাগামী যাত্রীও রয়েছেন ঘাটে। নদী স্বাভাবিক থাকায় লঞ্চে যাত্রী বেশি পারাপার হচ্ছেন।
সুলতানা আক্তার বলেন, ‘ঈদের ভিড় শুরুর আগেই বাড়ি যাচ্ছি। বাচ্চাদের নিয়ে দুর্ভোগে পড়তে চাই না। এখনই ঘাটে যাত্রীদের চাপ একটু একটু করে বাড়ছে।’
যাত্রী মো. আলতাব হোসেন বলেন, ‘পরিবারের সদস্যদের আগেই বাড়ি পাঠিয়ে দিচ্ছি। ঘাটে ভোগান্তি থেকে মুক্তি পেতে তাঁদের বাড়িতে পাঠিয়ে দিচ্ছি। ঘাট থেকে আমি আবার ঢাকা ফিরব। আগামী শনিবার বাড়ির উদ্দেশে ঢাকা ছাড়ব।’
বাংলাবাজার ফেরিঘাট সূত্রে জানা গেছে, বাংলাবাজার-শিমুলিয়া ও মাঝিকান্দি-শিমুলিয়া নৌপথে দুটি ফ্ল্যাট ফেরিসহ মোট ৭টি ফেরিতে যাত্রী ও পরিবহন পারাপার করা হবে।
এর মধ্যে দুটি ফ্ল্যাট ফেরি মাঝিরকান্দি পথে চলছে। এ ছাড়া ফেরি কুঞ্জলতা, ক্যামেলিয়া, কর্ণফুলী, কুমিল্লা ও বেগম সুফিয়া কামাল বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌপথে চলছে। বর্তমানে সকাল-সন্ধ্যা চললেও ঈদের চাপ বাড়লে ২৪ ঘণ্টা ফেরি সার্ভিস চালু রাখার সম্ভাবনা রয়েছে। এ ছাড়া আরও ৩-৪টি ফেরি এই পথে যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অন্য নৌপথ থেকে বেগম রোকেয়া, কদম ও ফরিদপুর নামের তিনটি ফেরি এই রুটে বৃহস্পতিবার থেকে চলাচল করতে পারে।
বিআইডব্লিউটিএর বাংলাবাজার লঞ্চঘাটের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর আক্তার হোসেন বলেন, ‘নৌপথে পর্যাপ্ত লঞ্চ রয়েছে। আবহাওয়া স্বাভাবিক থাকলে যাত্রীরা নির্বিঘ্নে পদ্মা পার হতে পারবেন। ৮৭টি লঞ্চের পাশাপাশি শতাধিক স্পিডবোট রয়েছে এ নৌপথে।’
বাংলাবাজার ঘাটে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশের সার্জেন্ট আসিব বলেন, ‘এই নৌপথে ১০টি ফেরি চলবে। লঞ্চ-স্পিডবোট চলাচল করায় ফেরিতে যাত্রীদের চাপ কিছুটা কম হবে বলে আশা করি। যানবাহন নিয়ে ঘরমুখী মানুষ নির্বিঘ্নে বাড়ি ফিরতে পারবেন বলে আশা করছি। সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।’
হাইওয়ে পুলিশের মাদারীপুর জোনের পুলিশ সুপার মো. হামিদুল আলম বলেন, ‘ঈদে ঘরমুখী মানুষের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। যাত্রীদের নিরাপত্তায় মহাসড়কে পর্যাপ্ত পুলিশের টহল দল থাকবে। ঘাট এলাকায় ওয়াচ টাওয়ার করা হয়েছে। আশা করি যাত্রীরা ভোগান্তি ছাড়াই বাড়ি ফিরতে পারবেন।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪