সাজিদ মোহন
কোনো এক সংসদ নির্বাচনের ঘটনা। সন্ধ্যায় ফলাফল ঘোষণার পর বিভিন্ন এলাকা থেকে দলে দলে কর্মী-সমর্থকেরা রওনা দিয়েছেন নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যের বাসভবনের উদ্দেশে। তাঁর বাড়ির সামনে বিশাল ভিড়। নেতা-কর্মীদের স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত। ভিড় ঠেলে বাড়ির গেট পর্যন্ত গিয়ে আটকা পড়লাম। বাসভবন থেকে বেরিয়ে এসেছেন ওই সংসদ সদস্য।
সংসদ সদস্যের সঙ্গে আগের জানাশোনা নেই। অথচ বাসভবন থেকে বেরিয়ে তিনি এত মানুষের ভিড়ে দৃষ্টি নিক্ষেপ করলেন আমার দিকেই। বললেন, ‘গাড়ি ঘোরাও।’ মোটরসাইকেল ঘোরাতেই পেছনে উঠে বসলেন তিনি। ঘটনার আকস্মিকতায় আমি কিংকর্তব্যবিমূঢ়। রওনা
হয়েছি অজানা গন্তব্যে। পথে টুকটাক কথা হলো। আমার পরিচয় জানলেন তিনি। কিছুক্ষণের মধ্যেই আমরা গন্তব্যে পৌঁছালাম। ইতিমধ্যে তাঁর মার্সিডিজ গাড়িটি চলে এসেছে। সুযোগ বুঝে আমিও কেটে পড়লাম।
ঘটনা যা-ই হোক, একটি বিষয় লক্ষ করে অবাক হলাম। সংসদ সদস্যের বাসভবন থেকে বের হওয়ার পর বিপরীত দিক থেকে শত শত মোটরসাইকেল যাচ্ছিল তাঁর বাসভবনের দিকে। সড়কের দুই পাশে ঝলমলে আলো। কিন্তু একবারও কেউ তাঁকে লক্ষ করল না। পথে একটি বড় বাজারে জ্যামে আটকা পড়েছিলাম। যে যার মতো হেঁটে যাচ্ছিল পাশ দিয়ে। এলাকার সদ্য নির্বাচিত সংসদ সদস্য বসে আছেন মোটরসাইকেলের পেছনে, কেউ এসে কুশলবিনিময় করছে না। এমন না যে তাঁকে কেউ চেনে না। অন্য সময় যখন মার্সিডিজ বেঞ্জ গাড়ি হাঁকিয়ে এই রাস্তায়, এই বাজারের ওপর দিয়ে ধুলো উড়িয়ে চলে যান তিনি, লোকজন দূর থেকে হাত তুলে সালাম দেয়, গাড়ি থামালে ঘিরে ধরে, সুখ-দুঃখের আলাপ জমায়।
এ রকম আশ্চর্য ঘটনা কেন ঘটল! বিষয়টি বুঝতে এলাকার কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছিলাম। তাঁরা বলেছেন, সেদিন সন্ধ্যায় সংসদ সদস্যের মতো একজনকে মোটরসাইকেলের পেছনে দেখলেও তাঁরা বিশ্বাস করেননি। মাঝে মাঝে চোখের সামনে এমন ঘটনা ঘটে, যা মেনে নিতে সচরাচর আমরা অভ্যস্ত নই। ঘটনা সত্য হলেও বিশ্বাস করতে পারি না। আবার মাঝে মাঝে এমন ঘটনা ঘটে, মিথ্যা জেনেও সত্য বলে বিশ্বাস করতে হয়।
হান্স ক্রিশ্চিয়ান অ্যান্ডারসনের ‘রাজার নতুন পোশাক’ গল্পে রাজা কিছু না পরেই রাজপথে শোভাযাত্রা করে চললেন। রাজার পরনে কিছু নেই দেখেও ‘আহাম্মক ও পদের অযোগ্য’ গণ্য হওয়ার ভয়ে সবাই বিশ্বাস করলেন, নতুন পোশাকে রাজাকে কী চমৎকারই না দেখাচ্ছে! রাজা নিজেও বিশ্বাস করে বসে আছেন তাঁর গায়ে চমৎকার পোশাক।
আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে জনপ্রতিনিধিদের সম্পর্কে বদ্ধমূল কিছু ধারণা তৈরি হয়ে আছে—তাঁরা থাকবেন সুরম্য অট্টালিকার শীতাতপনিয়ন্ত্রিত কক্ষে, চড়বেন শুল্ক ফাঁকি দেওয়া বিলাসবহুল বিএমডব্লিউ, মার্সিডিজ বেঞ্জ, পোরশে, লেক্সাস, ল্যান্ড রোভারে; পরিবেষ্টিত হয়ে থাকবেন পারিতোষক দ্বারা। জনমনে তৈরি হওয়া এসব ধারণার পেছনে জনগণ দায়ী নয়, জনপ্রতিনিধিদের দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক চর্চা ও লাইফস্টাইলই তাঁদের সম্পর্কে এমন ধারণার জন্ম দিয়েছে। জনবিচ্ছিন্ন জনপ্রতিনিধিরা ভুলে বসে আছেন জনগণের প্রতি তাঁদের দায়িত্ব ও কর্তব্য। জনগণও বিস্মৃত হয়ে বসে আছে অধিকারের বিষয়গুলো।
যুগ যুগ ধরে কৌশলে বৈষম্যমূলক মিথ্যা ধারণাগুলো জনগণের মজ্জায় গেঁথে দেওয়া হয়েছে। ব্যক্তিস্বার্থে মিথ্যাকে এমনভাবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে যে সত্য রূপ নিয়ে কেউ কাছে এসে দাঁড়ালেও আমরা তাকে চিনতে পারি না, বিশ্বাস করি না। শুধু জনপ্রতিনিধি নন, অন্যদের বেলায়ও বিষয়গুলো প্রযোজ্য হয়ে উঠেছে।
বেলজিয়ামের রানির আমন্ত্রণে আলবার্ট আইনস্টাইন আসবেন বেড়াতে। রাজকীয় সংবর্ধনা, আপ্যায়নের যাবতীয় প্রস্তুতি শেষ। ব্রাসেলস রেলস্টেশনে গণমান্য লোকজন উপস্থিত। মহামান্য অতিথিকে স্বাগত জানাবেন তাঁরা। আইনস্টাইনকে আনতে যাঁরা স্টেশনে গিয়েছিলেন, তাঁদের ধারণা ছিল বড় বিজ্ঞানীর থাকবে বাহারি পোশাক, চলনে-বলনে থাকবে অহংকারের ছাপ, আর দশজনের ভিড় থেকে সহজেই তাঁকে চিনে নেওয়া যাবে। অথচ সাধারণ বেশভূষায় আইনস্টাইন সবার দৃষ্টি এড়িয়ে একাই পৌঁছে গিয়েছিলেন রাজপ্রাসাদে।
পোশাক খুলে নিলে, গাড়ি-বাড়ি-ক্ষমতা কেড়ে নিলে একজন জনবিচ্ছিন্ন জনপ্রতিনিধির কী শোচনীয় পরিস্থিতি হয়, তার বাস্তব চিত্র বিশ্ববাসী আরেকবার দেখেছে শ্রীলঙ্কার রাজাপক্ষে ও তাঁর পরিবারের পতনের মধ্য দিয়ে। একজন জনবিচ্ছিন্ন স্বৈরশাসকের ক্ষমতা কেড়ে নিলে কী পরিণতি হয়, রূপকের মাধ্যমে তা সেলুলয়েডে বন্দী হয়ে আছে ল্যারি চার্লস পরিচালিত দ্য ডিক্টেটর চলচ্চিত্রের জেনারেল আলাদিন চরিত্রে।
জনগণ ও জনপ্রতিনিধি পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ার পরিণাম ১৭৫৭ সালে পলাশির যুদ্ধে নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয়। স্বাধীনতার হন্তারক রবার্ট ক্লাইভ ব্যক্তিগত ডায়েরিতে লিখেছেন, ২৯ জুন ২০০ ইউরোপীয় ও ৫০০ দেশীয় সৈন্য নিয়ে মুর্শিদাবাদে প্রবেশ করেন তিনি। এ উপলক্ষে লাখো দর্শক উপস্থিত হয়।
তারা ইচ্ছা করলে শুধু লাঠি ও ঢিলা দিয়েই ইউরোপীয় সৈন্যদের মেরে ফেলতে পারত। কিন্তু বাঙালিরা তা করেনি!
কোনো এক সংসদ নির্বাচনের ঘটনা। সন্ধ্যায় ফলাফল ঘোষণার পর বিভিন্ন এলাকা থেকে দলে দলে কর্মী-সমর্থকেরা রওনা দিয়েছেন নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যের বাসভবনের উদ্দেশে। তাঁর বাড়ির সামনে বিশাল ভিড়। নেতা-কর্মীদের স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত। ভিড় ঠেলে বাড়ির গেট পর্যন্ত গিয়ে আটকা পড়লাম। বাসভবন থেকে বেরিয়ে এসেছেন ওই সংসদ সদস্য।
সংসদ সদস্যের সঙ্গে আগের জানাশোনা নেই। অথচ বাসভবন থেকে বেরিয়ে তিনি এত মানুষের ভিড়ে দৃষ্টি নিক্ষেপ করলেন আমার দিকেই। বললেন, ‘গাড়ি ঘোরাও।’ মোটরসাইকেল ঘোরাতেই পেছনে উঠে বসলেন তিনি। ঘটনার আকস্মিকতায় আমি কিংকর্তব্যবিমূঢ়। রওনা
হয়েছি অজানা গন্তব্যে। পথে টুকটাক কথা হলো। আমার পরিচয় জানলেন তিনি। কিছুক্ষণের মধ্যেই আমরা গন্তব্যে পৌঁছালাম। ইতিমধ্যে তাঁর মার্সিডিজ গাড়িটি চলে এসেছে। সুযোগ বুঝে আমিও কেটে পড়লাম।
ঘটনা যা-ই হোক, একটি বিষয় লক্ষ করে অবাক হলাম। সংসদ সদস্যের বাসভবন থেকে বের হওয়ার পর বিপরীত দিক থেকে শত শত মোটরসাইকেল যাচ্ছিল তাঁর বাসভবনের দিকে। সড়কের দুই পাশে ঝলমলে আলো। কিন্তু একবারও কেউ তাঁকে লক্ষ করল না। পথে একটি বড় বাজারে জ্যামে আটকা পড়েছিলাম। যে যার মতো হেঁটে যাচ্ছিল পাশ দিয়ে। এলাকার সদ্য নির্বাচিত সংসদ সদস্য বসে আছেন মোটরসাইকেলের পেছনে, কেউ এসে কুশলবিনিময় করছে না। এমন না যে তাঁকে কেউ চেনে না। অন্য সময় যখন মার্সিডিজ বেঞ্জ গাড়ি হাঁকিয়ে এই রাস্তায়, এই বাজারের ওপর দিয়ে ধুলো উড়িয়ে চলে যান তিনি, লোকজন দূর থেকে হাত তুলে সালাম দেয়, গাড়ি থামালে ঘিরে ধরে, সুখ-দুঃখের আলাপ জমায়।
এ রকম আশ্চর্য ঘটনা কেন ঘটল! বিষয়টি বুঝতে এলাকার কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছিলাম। তাঁরা বলেছেন, সেদিন সন্ধ্যায় সংসদ সদস্যের মতো একজনকে মোটরসাইকেলের পেছনে দেখলেও তাঁরা বিশ্বাস করেননি। মাঝে মাঝে চোখের সামনে এমন ঘটনা ঘটে, যা মেনে নিতে সচরাচর আমরা অভ্যস্ত নই। ঘটনা সত্য হলেও বিশ্বাস করতে পারি না। আবার মাঝে মাঝে এমন ঘটনা ঘটে, মিথ্যা জেনেও সত্য বলে বিশ্বাস করতে হয়।
হান্স ক্রিশ্চিয়ান অ্যান্ডারসনের ‘রাজার নতুন পোশাক’ গল্পে রাজা কিছু না পরেই রাজপথে শোভাযাত্রা করে চললেন। রাজার পরনে কিছু নেই দেখেও ‘আহাম্মক ও পদের অযোগ্য’ গণ্য হওয়ার ভয়ে সবাই বিশ্বাস করলেন, নতুন পোশাকে রাজাকে কী চমৎকারই না দেখাচ্ছে! রাজা নিজেও বিশ্বাস করে বসে আছেন তাঁর গায়ে চমৎকার পোশাক।
আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে জনপ্রতিনিধিদের সম্পর্কে বদ্ধমূল কিছু ধারণা তৈরি হয়ে আছে—তাঁরা থাকবেন সুরম্য অট্টালিকার শীতাতপনিয়ন্ত্রিত কক্ষে, চড়বেন শুল্ক ফাঁকি দেওয়া বিলাসবহুল বিএমডব্লিউ, মার্সিডিজ বেঞ্জ, পোরশে, লেক্সাস, ল্যান্ড রোভারে; পরিবেষ্টিত হয়ে থাকবেন পারিতোষক দ্বারা। জনমনে তৈরি হওয়া এসব ধারণার পেছনে জনগণ দায়ী নয়, জনপ্রতিনিধিদের দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক চর্চা ও লাইফস্টাইলই তাঁদের সম্পর্কে এমন ধারণার জন্ম দিয়েছে। জনবিচ্ছিন্ন জনপ্রতিনিধিরা ভুলে বসে আছেন জনগণের প্রতি তাঁদের দায়িত্ব ও কর্তব্য। জনগণও বিস্মৃত হয়ে বসে আছে অধিকারের বিষয়গুলো।
যুগ যুগ ধরে কৌশলে বৈষম্যমূলক মিথ্যা ধারণাগুলো জনগণের মজ্জায় গেঁথে দেওয়া হয়েছে। ব্যক্তিস্বার্থে মিথ্যাকে এমনভাবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে যে সত্য রূপ নিয়ে কেউ কাছে এসে দাঁড়ালেও আমরা তাকে চিনতে পারি না, বিশ্বাস করি না। শুধু জনপ্রতিনিধি নন, অন্যদের বেলায়ও বিষয়গুলো প্রযোজ্য হয়ে উঠেছে।
বেলজিয়ামের রানির আমন্ত্রণে আলবার্ট আইনস্টাইন আসবেন বেড়াতে। রাজকীয় সংবর্ধনা, আপ্যায়নের যাবতীয় প্রস্তুতি শেষ। ব্রাসেলস রেলস্টেশনে গণমান্য লোকজন উপস্থিত। মহামান্য অতিথিকে স্বাগত জানাবেন তাঁরা। আইনস্টাইনকে আনতে যাঁরা স্টেশনে গিয়েছিলেন, তাঁদের ধারণা ছিল বড় বিজ্ঞানীর থাকবে বাহারি পোশাক, চলনে-বলনে থাকবে অহংকারের ছাপ, আর দশজনের ভিড় থেকে সহজেই তাঁকে চিনে নেওয়া যাবে। অথচ সাধারণ বেশভূষায় আইনস্টাইন সবার দৃষ্টি এড়িয়ে একাই পৌঁছে গিয়েছিলেন রাজপ্রাসাদে।
পোশাক খুলে নিলে, গাড়ি-বাড়ি-ক্ষমতা কেড়ে নিলে একজন জনবিচ্ছিন্ন জনপ্রতিনিধির কী শোচনীয় পরিস্থিতি হয়, তার বাস্তব চিত্র বিশ্ববাসী আরেকবার দেখেছে শ্রীলঙ্কার রাজাপক্ষে ও তাঁর পরিবারের পতনের মধ্য দিয়ে। একজন জনবিচ্ছিন্ন স্বৈরশাসকের ক্ষমতা কেড়ে নিলে কী পরিণতি হয়, রূপকের মাধ্যমে তা সেলুলয়েডে বন্দী হয়ে আছে ল্যারি চার্লস পরিচালিত দ্য ডিক্টেটর চলচ্চিত্রের জেনারেল আলাদিন চরিত্রে।
জনগণ ও জনপ্রতিনিধি পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ার পরিণাম ১৭৫৭ সালে পলাশির যুদ্ধে নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয়। স্বাধীনতার হন্তারক রবার্ট ক্লাইভ ব্যক্তিগত ডায়েরিতে লিখেছেন, ২৯ জুন ২০০ ইউরোপীয় ও ৫০০ দেশীয় সৈন্য নিয়ে মুর্শিদাবাদে প্রবেশ করেন তিনি। এ উপলক্ষে লাখো দর্শক উপস্থিত হয়।
তারা ইচ্ছা করলে শুধু লাঠি ও ঢিলা দিয়েই ইউরোপীয় সৈন্যদের মেরে ফেলতে পারত। কিন্তু বাঙালিরা তা করেনি!
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪