আয়নাল হোসেন, ঢাকা
করোনা মহামারিতে অনেক মানুষ ব্যবসা-চাকরি হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছেন। এরপর শুরু হয় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এতে বিশ্বব্যাপী ভোগ্যপণ্য, জ্বালানি তেল, গ্যাসসহ বিভিন্ন জিনিসের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে দেশের এক কোটি দরিদ্র পরিবারের মধ্যে ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে স্বল্পমূল্যে তেল, চিনি ও ডাল বিক্রির উদ্যোগ নেয় সরকার। তবে কার্ড বিতরণে অনিয়ম ও স্বজনপ্রীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এমনকি ভবনের মালিকও পেয়েছেন গরিবের এই কার্ড।
আজকের পত্রিকার বিভিন্ন উপজেলা প্রতিনিধিদের পাঠানো প্রতিবেদনে উঠে এসেছে অনিয়মের চিত্র। অনেকে টাকার বিনিময়ে কার্ড নিয়েছেন। অনেকে আত্মীয়ের জোরে। অনেকে দলীয় পরিচয়ে। অন্যদিকে তালিকা থেকে বাদ পড়েছে অনেক গরিব পরিবার।
গত বছরের ১৭ ফেব্রুয়ারি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক অফিস আদেশে বলা হয়, রমজান মাসে সারা দেশে তৃণমূল পর্যায়ে নিম্ন আয়ের মানুষের প্রায় এক কোটি পরিবারের মধ্যে টিসিবির পণ্য ভর্তুকি দামে বিক্রির উদ্যোগ নেওয়া হয়। টিসিবির পণ্য জেলা প্রশাসকদের কাছে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। ডিলারদের মাধ্যমে এ পণ্য বিক্রি হবে। উপকারভোগী নির্বাচন, পণ্য সংগ্রহ, মজুত, পরিবহন, বিক্রিসহ সব কার্যক্রম জেলা প্রশাসকদের তত্ত্বাবধানে দেওয়ার নির্দেশনা হয়। কর্মসূচি বাস্তবায়নে জেলা, উপজেলা, সিটি করপোরেশন এবং পৌরসভাভিত্তিক অতিরিক্ত নতুন উপকারভোগী নির্বাচনে দ্বৈততা পরিহারে করোনা মহামারিকালে প্রধানমন্ত্রীর নগদ অর্থ সহায়তার জন্য প্রণীত ডেটাবেইস থেকে নির্বাচন করা হয়।
ঢাকার দোহার উপজেলার কুসুমহাটি ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ফ্যামিলি কার্ড বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। স্থানীয় ওয়ার্ড সদস্যদের পছন্দের তালিকায় স্থান পেয়েছেন কয়েকজন প্রবাসী। আর তালিকায় স্থান পাননি বিধবা রাবেয়ার মা ও রিকশাচালক আহম্মদ আলী, রঞ্জুসহ অনেকেই।
সাতক্ষীরা শ্যামনগর প্রতিনিধি সামিউল মনির জানান, উপজেলার কাছিহারানিয়া গ্রামের দিনমজুর বরুন মণ্ডলের সাত সদস্যের পরিবার। এই পরিবার কার্ড পায়নি। গোবিন্দপুর গ্রামের আসমিনারা বেগম দিনমজুর আর মানুষের বাড়িতে গৃহস্থালির কাজ করে সংসার চালান। কিন্তু ওই নারীর পরিবার কার্ড পায়নি।
ভুরুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যানের বেয়াই আলমগীরসহ অনেক সচ্ছল ব্যক্তি টিসিবি কার্ড পেয়েছেন। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এবং সচ্ছল থাকার পরও চালতেঘাটা গ্রামের হাসান, আশরাফুল; নাগবাটি গ্রামের রবিউল ইসলাম বাচ্চুসহ অনেকে একই সুবিধার আওতায় এসেছেন।
তবে ভুরুলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি লাভলু সরদার অন্যের নামে ইস্যু করা কার্ড ব্যবহারের বিষয়টি অস্বীকার করেন। ইউপি চেয়ারম্যান জাফরুল আলম জানান, তাঁর ভাইয়ের বেয়াই আলমগীরের আর্থিক অবস্থা খারাপ থাকায় কার্ড পেয়েছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আক্তার হোসেন জানান, জনপ্রতিনিধিরা তালিকা তৈরি করেন। দুর্যোগকবলিত জনপদে সিংহভাগ মানুষ অভাবী। কার্ড স্বল্পতায় অনেকেই তা পাননি।
শ্রীপুর (হাজীপুর) প্রতিনিধি রাতুল মণ্ডল জানান, উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য দাদন মীর কার্ড দিয়েছেন বহুতল ভবনের মালিক নান্দিয়া সাঙ্গুন গ্রামের আবু নাছেরের নামে।
গোসিঙ্গা ইউপির সংরক্ষিত নারী সদস্য রেহেনা আক্তার কার্ড বিতরণে অনিয়ম করেছেন। তাঁর দেবর মাসুদ মিয়া, প্রতিবেশী চাচা আলী হোসেন চাচাশ্বশুরের মাধ্যমে কার্ড দিয়েছেন।
কাওরাইদ ইউপি চেয়ারম্যান আজিজুল হক বলেন, টিসিবি কার্ডগুলো নিম্ন আয়ের মানুষকে বিতরণে ইউপি সদস্যদের নির্দেশ দেওয়া হয়। আত্মীয়স্বজন ও বিত্তশালীদের দেওয়ার সুযোগ নেই।
জানতে চাইলে শ্রীপুরের ইউএনও মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, কার্ড বিতরণে কোনো অনিয়ম হলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি মাহিদুল ইসলাম জানিয়েছেন, উপজেলার পতনঊষার, শমশেরনগর, ইসলামপুরসহ কয়েকটি ইউনিয়নের একাধিক কার্ডধারী ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ইউপি সদস্যরা তাঁদের আত্মীয়স্বজন ও নিজস্ব ব্যক্তিদের কার্ড দেন। টাকার বিনিময়ে একজনের কার্ড দিয়ে অন্যজনকে পণ্য দিচ্ছেন।
কমলগঞ্জের ইউএনও সিফাত উদ্দিন বলেন, পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।
নবাবগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি জানান, টিসিবি পণ্যের তালিকায় ব্যাপক অনিয়ম হয়েছে। উপজেলার ৮ নম্বর মাহমুদপুর ইউনিয়নের টুপিরহাট এলাকার হতদরিদ্র ভূমিহীন ও বিধবা সায়মন বেওয়া ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে ধরনা দিয়েও কার্ড পাননি। অথচ ধান ব্যবসায়ী ইসরাফিল আলমের নাম অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
৮ নম্বর মাহমুদপুর ইউপি চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন মাসুম জানান, হতদরিদ্ররা টাকার অভাবে পণ্য নিতে পারেন না। এ কারণে তালিকা কিছুটা পরিবর্তন করা হয়েছে। তবে পছন্দের নাম দেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেন তিনি।
ইউএনও মো. এম এম আশিক রেজা জানান, ভবিষ্যতে টিসিবির তালিকার সংখ্যা বাড়বে। পছন্দের লোক তালিকায় থাকলে সংশোধন করা হবে।
ফ্যামিলি কার্ড বিতরণে অনিয়মের বিষয়ে জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ বলেন, ফ্যামিলি কার্ডের তালিকা হালনাগাদ করার চেষ্টা চলছে। সেখানে উপকারভোগীরাই স্থান পাবেন।
করোনা মহামারিতে অনেক মানুষ ব্যবসা-চাকরি হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছেন। এরপর শুরু হয় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এতে বিশ্বব্যাপী ভোগ্যপণ্য, জ্বালানি তেল, গ্যাসসহ বিভিন্ন জিনিসের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে দেশের এক কোটি দরিদ্র পরিবারের মধ্যে ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে স্বল্পমূল্যে তেল, চিনি ও ডাল বিক্রির উদ্যোগ নেয় সরকার। তবে কার্ড বিতরণে অনিয়ম ও স্বজনপ্রীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এমনকি ভবনের মালিকও পেয়েছেন গরিবের এই কার্ড।
আজকের পত্রিকার বিভিন্ন উপজেলা প্রতিনিধিদের পাঠানো প্রতিবেদনে উঠে এসেছে অনিয়মের চিত্র। অনেকে টাকার বিনিময়ে কার্ড নিয়েছেন। অনেকে আত্মীয়ের জোরে। অনেকে দলীয় পরিচয়ে। অন্যদিকে তালিকা থেকে বাদ পড়েছে অনেক গরিব পরিবার।
গত বছরের ১৭ ফেব্রুয়ারি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক অফিস আদেশে বলা হয়, রমজান মাসে সারা দেশে তৃণমূল পর্যায়ে নিম্ন আয়ের মানুষের প্রায় এক কোটি পরিবারের মধ্যে টিসিবির পণ্য ভর্তুকি দামে বিক্রির উদ্যোগ নেওয়া হয়। টিসিবির পণ্য জেলা প্রশাসকদের কাছে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। ডিলারদের মাধ্যমে এ পণ্য বিক্রি হবে। উপকারভোগী নির্বাচন, পণ্য সংগ্রহ, মজুত, পরিবহন, বিক্রিসহ সব কার্যক্রম জেলা প্রশাসকদের তত্ত্বাবধানে দেওয়ার নির্দেশনা হয়। কর্মসূচি বাস্তবায়নে জেলা, উপজেলা, সিটি করপোরেশন এবং পৌরসভাভিত্তিক অতিরিক্ত নতুন উপকারভোগী নির্বাচনে দ্বৈততা পরিহারে করোনা মহামারিকালে প্রধানমন্ত্রীর নগদ অর্থ সহায়তার জন্য প্রণীত ডেটাবেইস থেকে নির্বাচন করা হয়।
ঢাকার দোহার উপজেলার কুসুমহাটি ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ফ্যামিলি কার্ড বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। স্থানীয় ওয়ার্ড সদস্যদের পছন্দের তালিকায় স্থান পেয়েছেন কয়েকজন প্রবাসী। আর তালিকায় স্থান পাননি বিধবা রাবেয়ার মা ও রিকশাচালক আহম্মদ আলী, রঞ্জুসহ অনেকেই।
সাতক্ষীরা শ্যামনগর প্রতিনিধি সামিউল মনির জানান, উপজেলার কাছিহারানিয়া গ্রামের দিনমজুর বরুন মণ্ডলের সাত সদস্যের পরিবার। এই পরিবার কার্ড পায়নি। গোবিন্দপুর গ্রামের আসমিনারা বেগম দিনমজুর আর মানুষের বাড়িতে গৃহস্থালির কাজ করে সংসার চালান। কিন্তু ওই নারীর পরিবার কার্ড পায়নি।
ভুরুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যানের বেয়াই আলমগীরসহ অনেক সচ্ছল ব্যক্তি টিসিবি কার্ড পেয়েছেন। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এবং সচ্ছল থাকার পরও চালতেঘাটা গ্রামের হাসান, আশরাফুল; নাগবাটি গ্রামের রবিউল ইসলাম বাচ্চুসহ অনেকে একই সুবিধার আওতায় এসেছেন।
তবে ভুরুলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি লাভলু সরদার অন্যের নামে ইস্যু করা কার্ড ব্যবহারের বিষয়টি অস্বীকার করেন। ইউপি চেয়ারম্যান জাফরুল আলম জানান, তাঁর ভাইয়ের বেয়াই আলমগীরের আর্থিক অবস্থা খারাপ থাকায় কার্ড পেয়েছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আক্তার হোসেন জানান, জনপ্রতিনিধিরা তালিকা তৈরি করেন। দুর্যোগকবলিত জনপদে সিংহভাগ মানুষ অভাবী। কার্ড স্বল্পতায় অনেকেই তা পাননি।
শ্রীপুর (হাজীপুর) প্রতিনিধি রাতুল মণ্ডল জানান, উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য দাদন মীর কার্ড দিয়েছেন বহুতল ভবনের মালিক নান্দিয়া সাঙ্গুন গ্রামের আবু নাছেরের নামে।
গোসিঙ্গা ইউপির সংরক্ষিত নারী সদস্য রেহেনা আক্তার কার্ড বিতরণে অনিয়ম করেছেন। তাঁর দেবর মাসুদ মিয়া, প্রতিবেশী চাচা আলী হোসেন চাচাশ্বশুরের মাধ্যমে কার্ড দিয়েছেন।
কাওরাইদ ইউপি চেয়ারম্যান আজিজুল হক বলেন, টিসিবি কার্ডগুলো নিম্ন আয়ের মানুষকে বিতরণে ইউপি সদস্যদের নির্দেশ দেওয়া হয়। আত্মীয়স্বজন ও বিত্তশালীদের দেওয়ার সুযোগ নেই।
জানতে চাইলে শ্রীপুরের ইউএনও মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, কার্ড বিতরণে কোনো অনিয়ম হলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি মাহিদুল ইসলাম জানিয়েছেন, উপজেলার পতনঊষার, শমশেরনগর, ইসলামপুরসহ কয়েকটি ইউনিয়নের একাধিক কার্ডধারী ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ইউপি সদস্যরা তাঁদের আত্মীয়স্বজন ও নিজস্ব ব্যক্তিদের কার্ড দেন। টাকার বিনিময়ে একজনের কার্ড দিয়ে অন্যজনকে পণ্য দিচ্ছেন।
কমলগঞ্জের ইউএনও সিফাত উদ্দিন বলেন, পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।
নবাবগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি জানান, টিসিবি পণ্যের তালিকায় ব্যাপক অনিয়ম হয়েছে। উপজেলার ৮ নম্বর মাহমুদপুর ইউনিয়নের টুপিরহাট এলাকার হতদরিদ্র ভূমিহীন ও বিধবা সায়মন বেওয়া ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে ধরনা দিয়েও কার্ড পাননি। অথচ ধান ব্যবসায়ী ইসরাফিল আলমের নাম অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
৮ নম্বর মাহমুদপুর ইউপি চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন মাসুম জানান, হতদরিদ্ররা টাকার অভাবে পণ্য নিতে পারেন না। এ কারণে তালিকা কিছুটা পরিবর্তন করা হয়েছে। তবে পছন্দের নাম দেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেন তিনি।
ইউএনও মো. এম এম আশিক রেজা জানান, ভবিষ্যতে টিসিবির তালিকার সংখ্যা বাড়বে। পছন্দের লোক তালিকায় থাকলে সংশোধন করা হবে।
ফ্যামিলি কার্ড বিতরণে অনিয়মের বিষয়ে জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ বলেন, ফ্যামিলি কার্ডের তালিকা হালনাগাদ করার চেষ্টা চলছে। সেখানে উপকারভোগীরাই স্থান পাবেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪