পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া পৌর এলাকায় পাকুন্দিয়া আদর্শ মহাবিদ্যালয় কলেজ গেটের সামনে ময়লা-আবর্জনার স্তূপ। ওই এলাকার বাসাবাড়ির আবর্জনা এখানে স্তূপ করে রাখা হয়। জমে থাকা এসব ময়লা-আবর্জনা দীর্ঘদিনেও অপসারণ না করায় গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে। এতে অতিষ্ঠ কলেজের শিক্ষার্থীসহ পথচারীরা। তবে ময়লা অপসারণে দ্রুতই ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ।
জানা গেছে, পৌর এলাকার পাকুন্দিয়া-কিশোরগঞ্জ সড়কের পাকুন্দিয়া মহিলা কলেজ গেট-সংলগ্ন স্থানে দীর্ঘদিন ধরে ময়লা-আবর্জনা জমে রয়েছে। ওই এলাকায় শতাধিক বাসাবাড়ি রয়েছে। আলাদা কোনো ডাস্টবিন না থাকায় এসব বাসাবাড়ির ময়লা-আবর্জনা এখানে ফেলা হচ্ছে। তবে পৌর কর্তৃপক্ষ এসব অপসারণে কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না। ফলে দীর্ঘদিন ধরে জমে থাকা এসব ময়লা-আবর্জনা ছড়িয়ে পড়ছে আশপাশের এলাকায়। আর পড়ে থাকা ময়লা পচে ছড়াচ্ছে দুর্গন্ধ। প্রতিদিন এ সড়ক দিয়ে স্কুল-কলেজের হাজারো শিক্ষার্থীসহ পথচারীরা যাতায়াত করে থাকেন। ফলে এসব আবর্জনার দুর্গন্ধে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সড়কটির পূর্ব পাশে জমে রয়েছে ময়লা-আবর্জনার স্তূপ। বেশির ভাগই পলিথিনের ব্যাগে ভরা। এসব পলিথিন ক্ষয় না হওয়ায় সহজে পচন ধরছে না। পলিথিনে থাকা ময়লা-আবর্জনা ছড়িয়ে পড়ছে চারপাশে। ছড়াচ্ছে তীব্র গন্ধও। সড়কটি অত্যন্ত ব্যস্ততম। শত শত বাস-ট্রাক প্রতিনিয়ত আসা-যাওয়া করে। এ কারণে দ্রুত এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ছে জমে থাকা ময়লা-আবর্জনা।
কবির হোসেন নামের একজন পথচারী জানান, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক। সড়কের পাশে জমে থাকা ময়লার ভাগাড় থেকে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। অনেক সময় নাক-মুখ বন্ধ করে চলাফেরা করতে হচ্ছে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক বাসাবাড়ির মালিক বলেন, ‘এখানে শতাধিক বাসাবাড়ি রয়েছে। কিন্তু ময়লা ফেলার জন্য কোনো ডাস্টবিন নেই। বাধ্য হয়ে বাসাবাড়ির উচ্ছিষ্ট এখানে ফেলা হচ্ছে। এসব আবর্জনা থেকে যাতে কোনো দুর্গন্ধ না ছড়ায়, সে জন্য মাঝেমধ্যে আগুন দিয়ে পোড়ানো হয়। স্থায়ীভাবে এখানে একটি ডাস্টবিন নির্মাণ করা হলে উপকার হতো। তাহলে যত্রতত্র ময়লা ফেলা হতো না। কাউকে দুর্ভোগও পোহাতে হতো না। বিষয়টি সংশ্লিষ্টরা দেখবেন বলে আশা করছি।’
কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, এই সড়ক দিয়ে স্কুল-কলেজে আসা-যাওয়া করতে হয়। ময়লা-আবর্জনার স্তূপের কারণে এক পাশে চলতে হয়। এই ময়লা পচে দুর্গন্ধের পাশাপাশি জীবাণু ছড়াচ্ছে। পরিবেশের দূষণও ঘটাচ্ছে। জমে থাকা এসব ময়লার স্তূপ দ্রুত অপসারণের দাবি জানায় তারা।
এ ব্যাপারে পাকুন্দিয়া পৌরসভার নবনির্বাচিত মেয়র মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম আকন্দ বলেন, ‘আমি নতুন দায়িত্ব পেয়েছি। ময়লা-আবর্জনার স্তূপ অপসারণে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে; পাশাপাশি ওই এলাকায় একটি ডাস্টবিন নির্মাণ করা যায় কি না, তা-ও আলোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া পৌর এলাকায় পাকুন্দিয়া আদর্শ মহাবিদ্যালয় কলেজ গেটের সামনে ময়লা-আবর্জনার স্তূপ। ওই এলাকার বাসাবাড়ির আবর্জনা এখানে স্তূপ করে রাখা হয়। জমে থাকা এসব ময়লা-আবর্জনা দীর্ঘদিনেও অপসারণ না করায় গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে। এতে অতিষ্ঠ কলেজের শিক্ষার্থীসহ পথচারীরা। তবে ময়লা অপসারণে দ্রুতই ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ।
জানা গেছে, পৌর এলাকার পাকুন্দিয়া-কিশোরগঞ্জ সড়কের পাকুন্দিয়া মহিলা কলেজ গেট-সংলগ্ন স্থানে দীর্ঘদিন ধরে ময়লা-আবর্জনা জমে রয়েছে। ওই এলাকায় শতাধিক বাসাবাড়ি রয়েছে। আলাদা কোনো ডাস্টবিন না থাকায় এসব বাসাবাড়ির ময়লা-আবর্জনা এখানে ফেলা হচ্ছে। তবে পৌর কর্তৃপক্ষ এসব অপসারণে কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না। ফলে দীর্ঘদিন ধরে জমে থাকা এসব ময়লা-আবর্জনা ছড়িয়ে পড়ছে আশপাশের এলাকায়। আর পড়ে থাকা ময়লা পচে ছড়াচ্ছে দুর্গন্ধ। প্রতিদিন এ সড়ক দিয়ে স্কুল-কলেজের হাজারো শিক্ষার্থীসহ পথচারীরা যাতায়াত করে থাকেন। ফলে এসব আবর্জনার দুর্গন্ধে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সড়কটির পূর্ব পাশে জমে রয়েছে ময়লা-আবর্জনার স্তূপ। বেশির ভাগই পলিথিনের ব্যাগে ভরা। এসব পলিথিন ক্ষয় না হওয়ায় সহজে পচন ধরছে না। পলিথিনে থাকা ময়লা-আবর্জনা ছড়িয়ে পড়ছে চারপাশে। ছড়াচ্ছে তীব্র গন্ধও। সড়কটি অত্যন্ত ব্যস্ততম। শত শত বাস-ট্রাক প্রতিনিয়ত আসা-যাওয়া করে। এ কারণে দ্রুত এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ছে জমে থাকা ময়লা-আবর্জনা।
কবির হোসেন নামের একজন পথচারী জানান, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক। সড়কের পাশে জমে থাকা ময়লার ভাগাড় থেকে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। অনেক সময় নাক-মুখ বন্ধ করে চলাফেরা করতে হচ্ছে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক বাসাবাড়ির মালিক বলেন, ‘এখানে শতাধিক বাসাবাড়ি রয়েছে। কিন্তু ময়লা ফেলার জন্য কোনো ডাস্টবিন নেই। বাধ্য হয়ে বাসাবাড়ির উচ্ছিষ্ট এখানে ফেলা হচ্ছে। এসব আবর্জনা থেকে যাতে কোনো দুর্গন্ধ না ছড়ায়, সে জন্য মাঝেমধ্যে আগুন দিয়ে পোড়ানো হয়। স্থায়ীভাবে এখানে একটি ডাস্টবিন নির্মাণ করা হলে উপকার হতো। তাহলে যত্রতত্র ময়লা ফেলা হতো না। কাউকে দুর্ভোগও পোহাতে হতো না। বিষয়টি সংশ্লিষ্টরা দেখবেন বলে আশা করছি।’
কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, এই সড়ক দিয়ে স্কুল-কলেজে আসা-যাওয়া করতে হয়। ময়লা-আবর্জনার স্তূপের কারণে এক পাশে চলতে হয়। এই ময়লা পচে দুর্গন্ধের পাশাপাশি জীবাণু ছড়াচ্ছে। পরিবেশের দূষণও ঘটাচ্ছে। জমে থাকা এসব ময়লার স্তূপ দ্রুত অপসারণের দাবি জানায় তারা।
এ ব্যাপারে পাকুন্দিয়া পৌরসভার নবনির্বাচিত মেয়র মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম আকন্দ বলেন, ‘আমি নতুন দায়িত্ব পেয়েছি। ময়লা-আবর্জনার স্তূপ অপসারণে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে; পাশাপাশি ওই এলাকায় একটি ডাস্টবিন নির্মাণ করা যায় কি না, তা-ও আলোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪