নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে কারাবন্দী মোহাম্মদ রাসেল ও তাঁর স্ত্রী শামীমা নাসরিনকে মুক্তি দিয়ে ব্যবসা করার সুযোগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন বিতর্কিত ই-কমার্স সাইট ইভ্যালির গ্রাহক ও পণ্য সরবরাহকারীরা। তাঁরা বলছেন, রাসেল মুক্তি না পেলে ইভ্যালিতে আটকে পড়া টাকা ফেরত পাওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।
একই আদালতের গঠন করা ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পর্ষদ থেকে অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে অপসারণের দাবিও জানিয়েছেন গ্রাহক ও সরবরাহকারীরা। দ্রুত এসব দাবি পূরণ না হলে তাঁরা গণ-অনশন কর্মসূচি পালন করবেন বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। এ কর্মসূচিতে ইভ্যালির ২০ হাজারের বেশি গ্রাহক অংশ নেবেন বলে দাবি করেছেন তাঁরা।
রাসেল ও শামীমার মুক্তির দাবিতে গতকাল শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচি থেকে এ দাবি জানানো হয়।
বিচারপতি মানিকের উদ্দেশে ক্ষোভ প্রকাশ করে গতকালের মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা বলেন, বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক ই-কমার্স সম্পর্কে কিছুই জানেন না। উল্টো তিনি ইভ্যালি নিয়ে ভিত্তিহীন মন্তব্য করছেন। অবসরপ্রাপ্ত এই বিচারপতিকে ইভ্যালির দায়িত্ব থেকে অপসারণ করে অন্য কাউকে এই পদে নিয়ে আনার অনুরোধ জানান গ্রাহকেরা।
মোহাম্মদ আসিফ নামে এক গ্রাহক বলেন, রাসেল মুক্তি না পেলে আমাদের টাকা ফেরত পাওয়ার কোনো আশা নাই। ইভ্যালি অবসায়নের চেষ্টা চলতেছে। এটা না করে তাদের ব্যবসা করার সুযোগ দিতে হবে। তবেই আমরা আমাদের টাকা ফেরত পাব।
ইভ্যালির গ্রাহক ও মার্চেন্টদের সমন্বয়কারী সাকিব হাসান বলেন, ইভ্যালিকে বাঁচাতে হলে বিচারপতি মানিকের অপসারণ দরকার। রাসেলকে মুক্তি দিয়ে ইভ্যালিকে ব্যবসা করার সুযোগ না দিলে খুব শিগগিরই গণ-অনশনে যাওয়ার হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে সাকিব বলেন, ইভ্যালির ২০ হাজারের বেশি গ্রাহক এতে অংশ নেবেন।
প্রতারণার মাধ্যমে টাকা আত্মসাতের মামলায় গত ১৬ সেপ্টেম্বর রাসেল ও শামীমা গ্রেপ্তার হন। এরপর থেকে প্রতি শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে এই দম্পতির মুক্তি এবং ইভ্যালিকে ব্যবসা করতে দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ মানববন্ধনসহ নানা কর্মসূচি পালন করে আসছেন প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহক ও পণ্য সরবরাহকারীদের একাংশ। গতকাল টানা ১১তম সপ্তাহের মতো এ কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা।
রাসেলকে গ্রেপ্তারের পর গত ২২ সেপ্টেম্বর ইভ্যালির স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রি ও হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞা দেন উচ্চ আদালত। গত ৩০ সেপ্টেম্বর ইভ্যালির সব নথি তলব করেন আদালত।
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে কারাবন্দী মোহাম্মদ রাসেল ও তাঁর স্ত্রী শামীমা নাসরিনকে মুক্তি দিয়ে ব্যবসা করার সুযোগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন বিতর্কিত ই-কমার্স সাইট ইভ্যালির গ্রাহক ও পণ্য সরবরাহকারীরা। তাঁরা বলছেন, রাসেল মুক্তি না পেলে ইভ্যালিতে আটকে পড়া টাকা ফেরত পাওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।
একই আদালতের গঠন করা ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পর্ষদ থেকে অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে অপসারণের দাবিও জানিয়েছেন গ্রাহক ও সরবরাহকারীরা। দ্রুত এসব দাবি পূরণ না হলে তাঁরা গণ-অনশন কর্মসূচি পালন করবেন বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। এ কর্মসূচিতে ইভ্যালির ২০ হাজারের বেশি গ্রাহক অংশ নেবেন বলে দাবি করেছেন তাঁরা।
রাসেল ও শামীমার মুক্তির দাবিতে গতকাল শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচি থেকে এ দাবি জানানো হয়।
বিচারপতি মানিকের উদ্দেশে ক্ষোভ প্রকাশ করে গতকালের মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা বলেন, বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক ই-কমার্স সম্পর্কে কিছুই জানেন না। উল্টো তিনি ইভ্যালি নিয়ে ভিত্তিহীন মন্তব্য করছেন। অবসরপ্রাপ্ত এই বিচারপতিকে ইভ্যালির দায়িত্ব থেকে অপসারণ করে অন্য কাউকে এই পদে নিয়ে আনার অনুরোধ জানান গ্রাহকেরা।
মোহাম্মদ আসিফ নামে এক গ্রাহক বলেন, রাসেল মুক্তি না পেলে আমাদের টাকা ফেরত পাওয়ার কোনো আশা নাই। ইভ্যালি অবসায়নের চেষ্টা চলতেছে। এটা না করে তাদের ব্যবসা করার সুযোগ দিতে হবে। তবেই আমরা আমাদের টাকা ফেরত পাব।
ইভ্যালির গ্রাহক ও মার্চেন্টদের সমন্বয়কারী সাকিব হাসান বলেন, ইভ্যালিকে বাঁচাতে হলে বিচারপতি মানিকের অপসারণ দরকার। রাসেলকে মুক্তি দিয়ে ইভ্যালিকে ব্যবসা করার সুযোগ না দিলে খুব শিগগিরই গণ-অনশনে যাওয়ার হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে সাকিব বলেন, ইভ্যালির ২০ হাজারের বেশি গ্রাহক এতে অংশ নেবেন।
প্রতারণার মাধ্যমে টাকা আত্মসাতের মামলায় গত ১৬ সেপ্টেম্বর রাসেল ও শামীমা গ্রেপ্তার হন। এরপর থেকে প্রতি শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে এই দম্পতির মুক্তি এবং ইভ্যালিকে ব্যবসা করতে দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ মানববন্ধনসহ নানা কর্মসূচি পালন করে আসছেন প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহক ও পণ্য সরবরাহকারীদের একাংশ। গতকাল টানা ১১তম সপ্তাহের মতো এ কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা।
রাসেলকে গ্রেপ্তারের পর গত ২২ সেপ্টেম্বর ইভ্যালির স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রি ও হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞা দেন উচ্চ আদালত। গত ৩০ সেপ্টেম্বর ইভ্যালির সব নথি তলব করেন আদালত।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪