মাইনউদ্দিন শাহেদ, কক্সবাজার
কক্সবাজার শহর থেকে টেকনাফ পর্যন্ত ৮৪ কিলোমিটার মেরিন ড্রাইভ। এ সড়ক ধরে যেতেই দুই পাশে চোখে পড়ে বিস্তীর্ণ তরমুজের খেত।
চাষিরা বলছেন, এখন অসময় হলেও তরমুজ বেশ সুস্বাদু। ফলনও ভালো হয়েছে। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে জেলার বাইরে চট্টগ্রাম ও ঢাকায় তরমুজ পাঠানো হচ্ছে। ভালো মুনাফা পাচ্ছেন তাঁরা। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা মাঠে গিয়ে পরামর্শ দেওয়ায় তাঁরা উপকৃত হচ্ছেন।
সাধারণত তরমুজ গরমের ফল হিসেবে বেশ জনপ্রিয়। এপ্রিল-মে মাসে এ ফলের উৎপাদন বেশি হয়। কিন্তু দু-তিন বছর ধরে টেকনাফ ও উখিয়ায় সাগরতীরবর্তী এলাকায় তরমুজ চাষের ব্যাপকতা বেড়েছে; পাশাপাশি রামু ও সদর উপজেলায় হচ্ছে আগাম তরমুজের চাষ।
সরেজমিন কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের উখিয়ার মনখালীতে দেখা গেছে, সড়কের দুই পাশে বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে তরমুজের আবাদ হয়েছে। খেত পরিচর্যায় ব্যস্ত চাষিরা। কেউ তরমুজ তুলছেন, আবার কেউ পানি দিচ্ছেন।
ফল ব্যবসায়ী আবু বক্কর (৪০) কক্সবাজার শহর থেকে এসেছেন তরমুজ কিনতে। তিনি চাষিদের কাছ থেকে তরমুজ সংগ্রহ করে শহরে নিয়ে বিক্রি করেন। আবু বক্কর বলেন, এ সময় তরমুজ চাষ হয়, তা অনেকেই জানেন না। যাঁরা চাষের খবর জানেন, তাঁরা কিন্তু তরমুজ খুঁজে কেনেন। একেকটি তরমুজ আকারভেদে ৭০ থেকে ২০০ টাকায় কিনছেন।
চাষি ছৈয়দ আলম (৪৫) বলেন, এক একর জমিতে তিনি তরমুজের চাষ করেছেন। এখন ফল ওঠানোর মাঝামাঝি সময়। ইতিমধ্যে তিনি ১ লাখ টাকার তরমুজ বিক্রি করেছেন।
তরমুজ চাষে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মেরিন ড্রাইভ সড়কের বেশির ভাগ জায়গায় এখন তরমুজ পাওয়ায় পর্যটকেরাও বেশ উৎফুল্ল। কারণ তাঁরা সরাসরি মাঠ থেকে নিয়ে তরমুজ খেতে পারছেন।
কৃষি অধিদপ্তরের হিসাবমতে, উখিয়া ও টেকনাফে ৪০০ একর জমিতে তরমুজের চাষ হয়েছে। দুই উপজেলার তিন শতাধিক চাষি তরমুজের চাষ করছেন।
টেকনাফের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা শফিউল আলম বলেন, ‘আগাম তরমুজ চাষ বাড়ানোর জন্য চাষিদের সরেজমিন পরামর্শ দিই। প্রতিনিয়ত রোগবালাই ও পরিচর্যার খবর নিই।’
কক্সবাজার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. এখলাছ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগাম তরমুজ চাষে চাষিরা বেশ সাফল্য পাচ্ছেন। ভবিষ্যতে আরও ভালো করার জন্য মাঠপর্যায়ে কৃষি কর্মকর্তাদের সার্বক্ষণিক দেখভাল করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
কক্সবাজার শহর থেকে টেকনাফ পর্যন্ত ৮৪ কিলোমিটার মেরিন ড্রাইভ। এ সড়ক ধরে যেতেই দুই পাশে চোখে পড়ে বিস্তীর্ণ তরমুজের খেত।
চাষিরা বলছেন, এখন অসময় হলেও তরমুজ বেশ সুস্বাদু। ফলনও ভালো হয়েছে। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে জেলার বাইরে চট্টগ্রাম ও ঢাকায় তরমুজ পাঠানো হচ্ছে। ভালো মুনাফা পাচ্ছেন তাঁরা। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা মাঠে গিয়ে পরামর্শ দেওয়ায় তাঁরা উপকৃত হচ্ছেন।
সাধারণত তরমুজ গরমের ফল হিসেবে বেশ জনপ্রিয়। এপ্রিল-মে মাসে এ ফলের উৎপাদন বেশি হয়। কিন্তু দু-তিন বছর ধরে টেকনাফ ও উখিয়ায় সাগরতীরবর্তী এলাকায় তরমুজ চাষের ব্যাপকতা বেড়েছে; পাশাপাশি রামু ও সদর উপজেলায় হচ্ছে আগাম তরমুজের চাষ।
সরেজমিন কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের উখিয়ার মনখালীতে দেখা গেছে, সড়কের দুই পাশে বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে তরমুজের আবাদ হয়েছে। খেত পরিচর্যায় ব্যস্ত চাষিরা। কেউ তরমুজ তুলছেন, আবার কেউ পানি দিচ্ছেন।
ফল ব্যবসায়ী আবু বক্কর (৪০) কক্সবাজার শহর থেকে এসেছেন তরমুজ কিনতে। তিনি চাষিদের কাছ থেকে তরমুজ সংগ্রহ করে শহরে নিয়ে বিক্রি করেন। আবু বক্কর বলেন, এ সময় তরমুজ চাষ হয়, তা অনেকেই জানেন না। যাঁরা চাষের খবর জানেন, তাঁরা কিন্তু তরমুজ খুঁজে কেনেন। একেকটি তরমুজ আকারভেদে ৭০ থেকে ২০০ টাকায় কিনছেন।
চাষি ছৈয়দ আলম (৪৫) বলেন, এক একর জমিতে তিনি তরমুজের চাষ করেছেন। এখন ফল ওঠানোর মাঝামাঝি সময়। ইতিমধ্যে তিনি ১ লাখ টাকার তরমুজ বিক্রি করেছেন।
তরমুজ চাষে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মেরিন ড্রাইভ সড়কের বেশির ভাগ জায়গায় এখন তরমুজ পাওয়ায় পর্যটকেরাও বেশ উৎফুল্ল। কারণ তাঁরা সরাসরি মাঠ থেকে নিয়ে তরমুজ খেতে পারছেন।
কৃষি অধিদপ্তরের হিসাবমতে, উখিয়া ও টেকনাফে ৪০০ একর জমিতে তরমুজের চাষ হয়েছে। দুই উপজেলার তিন শতাধিক চাষি তরমুজের চাষ করছেন।
টেকনাফের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা শফিউল আলম বলেন, ‘আগাম তরমুজ চাষ বাড়ানোর জন্য চাষিদের সরেজমিন পরামর্শ দিই। প্রতিনিয়ত রোগবালাই ও পরিচর্যার খবর নিই।’
কক্সবাজার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. এখলাছ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগাম তরমুজ চাষে চাষিরা বেশ সাফল্য পাচ্ছেন। ভবিষ্যতে আরও ভালো করার জন্য মাঠপর্যায়ে কৃষি কর্মকর্তাদের সার্বক্ষণিক দেখভাল করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪