কেন্দুয়া প্রতিনিধি
নেত্রকোনায় সাংবাদিক রানা আকন্দের ওপর হামলার ঘটনায় মামলার ১০ দিন পেরিয়ে গেলেও প্রধান আসামি জুয়েল আকন্দসহ আসামিরা এখনো গ্রেপ্তার হয়নি। এতে হামলায় গুরুতর আহত সাংবাদিক রানাসহ বাদীপক্ষ হতাশ ও উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন। রানা আকন্দ আজকের পত্রিকার কলমাকান্দা উপজেলা প্রতিনিধি।
গত ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসের খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে সকাল পৌনে ৮টার দিকে স্থানীয় বোবাহালা-সিদলী সেতুর ওপর হামলার শিকার হন রানা আকন্দ। এ সময় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয় তাকে। ভাঙচুর করা হয় মোটরসাইকেলটি। ছিনিয়ে নেওয়া হয় ক্যামেরা, টাকা ও প্রয়োজনীয় কাগজসহ মানিব্যাগ।
হামলায় গুরুতর আহত রানার মাথায় অনেকগুলো সেলাই দেওয়া হয়। সেলাই এখনো শুকায়নি। বর্তমানে রানা চিকিৎসকদের পরামর্শে বাসায় আছেন।
পরে এ ঘটনায় নেত্রকোনা সদর থানায় একটি মামলা হয়। আহত সাংবাদিকের বাবা হাবিবুর রহমান আকন্দ বাদী হয়ে মামলাটি করেন। হত্যার উদ্দেশ্যে মারপিট করে সাংবাদিক রানা আকন্দকে গুরুতর জখম করাসহ বিভিন্ন অভিযোগে দায়ের করা ওই মামলায় কলমাকান্দা উপজেলার পাইপুকুরিয়া গ্রামের জুয়েল আকন্দকে (২৮) এক নম্বর আসামি করা হয়।
মামলার অপর আসামিরা হলেন-মইপুকুরিয়া গ্রামের রব্বানী ভূঁইয়ার ছেলে সোহেল ভূঁইয়া (৩১), কামরুল ভূঁইয়া (২৫), জুয়েল ভূঁইয়া (৪২) ও রুবেল ভূঁইয়া (৩৮)। এ ছাড়াও আসামির তালিকায় রয়েছেন অজ্ঞাত আরও ৮ থেকে ১০ জন।
মামলা দায়েরের ১০ দিন পেরিয়ে গেলেও এক ও দুই নম্বর আসামি যথাক্রমে জুয়েল আকন্দ ও সোহেল ভূঁইয়া এখনো গ্রেপ্তার হয়নি। মামলার অপর তিন আসামি জামিনে আছেন। এ অবস্থায় আসামিরা এখন রানা আকন্দ ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের দেখে নেওয়াসহ নানাভাবে হুমকি-ধমকিও দিচ্ছেন। এতে আতঙ্কের মধ্যে আছেন তাঁরা।
আহত সাংবাদিক রানা আকন্দ জানান, মাথার সেলাইগুলো এখনো শুকায়নি। চিকিৎসকদের পরামর্শে বাসায় থাকলেও এখনো ঠিকমতো হাঁটা-চলা করতে পারেন না।
মামলার প্রধান আসামিসহ কোনো আসামি গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত গ্রেপ্তার হয়নি। আসামিরা গ্রেপ্তার না হওয়ায় আমরা এখন চরম নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে আছি। হামলার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও নেত্রকোনা সদর থানার এসআই আলমগীর কবির গতকাল শনিবার বিকেলে জানান, ‘ইতিমধ্যে মামলার তিনজন আসামি আদালতে আত্মসমর্থন করেছেন। তাঁরা জামিনে রয়েছেন। এক ও দুই নম্বর আসামি পলাতক থাকায় গ্রেপ্তার করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
নেত্রকোনায় সাংবাদিক রানা আকন্দের ওপর হামলার ঘটনায় মামলার ১০ দিন পেরিয়ে গেলেও প্রধান আসামি জুয়েল আকন্দসহ আসামিরা এখনো গ্রেপ্তার হয়নি। এতে হামলায় গুরুতর আহত সাংবাদিক রানাসহ বাদীপক্ষ হতাশ ও উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন। রানা আকন্দ আজকের পত্রিকার কলমাকান্দা উপজেলা প্রতিনিধি।
গত ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসের খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে সকাল পৌনে ৮টার দিকে স্থানীয় বোবাহালা-সিদলী সেতুর ওপর হামলার শিকার হন রানা আকন্দ। এ সময় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয় তাকে। ভাঙচুর করা হয় মোটরসাইকেলটি। ছিনিয়ে নেওয়া হয় ক্যামেরা, টাকা ও প্রয়োজনীয় কাগজসহ মানিব্যাগ।
হামলায় গুরুতর আহত রানার মাথায় অনেকগুলো সেলাই দেওয়া হয়। সেলাই এখনো শুকায়নি। বর্তমানে রানা চিকিৎসকদের পরামর্শে বাসায় আছেন।
পরে এ ঘটনায় নেত্রকোনা সদর থানায় একটি মামলা হয়। আহত সাংবাদিকের বাবা হাবিবুর রহমান আকন্দ বাদী হয়ে মামলাটি করেন। হত্যার উদ্দেশ্যে মারপিট করে সাংবাদিক রানা আকন্দকে গুরুতর জখম করাসহ বিভিন্ন অভিযোগে দায়ের করা ওই মামলায় কলমাকান্দা উপজেলার পাইপুকুরিয়া গ্রামের জুয়েল আকন্দকে (২৮) এক নম্বর আসামি করা হয়।
মামলার অপর আসামিরা হলেন-মইপুকুরিয়া গ্রামের রব্বানী ভূঁইয়ার ছেলে সোহেল ভূঁইয়া (৩১), কামরুল ভূঁইয়া (২৫), জুয়েল ভূঁইয়া (৪২) ও রুবেল ভূঁইয়া (৩৮)। এ ছাড়াও আসামির তালিকায় রয়েছেন অজ্ঞাত আরও ৮ থেকে ১০ জন।
মামলা দায়েরের ১০ দিন পেরিয়ে গেলেও এক ও দুই নম্বর আসামি যথাক্রমে জুয়েল আকন্দ ও সোহেল ভূঁইয়া এখনো গ্রেপ্তার হয়নি। মামলার অপর তিন আসামি জামিনে আছেন। এ অবস্থায় আসামিরা এখন রানা আকন্দ ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের দেখে নেওয়াসহ নানাভাবে হুমকি-ধমকিও দিচ্ছেন। এতে আতঙ্কের মধ্যে আছেন তাঁরা।
আহত সাংবাদিক রানা আকন্দ জানান, মাথার সেলাইগুলো এখনো শুকায়নি। চিকিৎসকদের পরামর্শে বাসায় থাকলেও এখনো ঠিকমতো হাঁটা-চলা করতে পারেন না।
মামলার প্রধান আসামিসহ কোনো আসামি গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত গ্রেপ্তার হয়নি। আসামিরা গ্রেপ্তার না হওয়ায় আমরা এখন চরম নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে আছি। হামলার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও নেত্রকোনা সদর থানার এসআই আলমগীর কবির গতকাল শনিবার বিকেলে জানান, ‘ইতিমধ্যে মামলার তিনজন আসামি আদালতে আত্মসমর্থন করেছেন। তাঁরা জামিনে রয়েছেন। এক ও দুই নম্বর আসামি পলাতক থাকায় গ্রেপ্তার করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৫ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪