তেরখাদা প্রতিনিধি
তৃতীয় ধাপে আগামী ২৮ নভেম্বর তেরখাদা উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচন ঘিরে উপজেলার সর্বত্র এখন চোখে পড়ছে পোস্টার আর পোস্টার। সড়কের দুই ধারে গাছে গাছে, রশিতে রশিতে ঝুলছে চেয়ারম্যান, সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ও সাধারণ সদস্য প্রার্থীদের প্রতীক ও নিজ ছবি সংবলিত সাদা কালো পোস্টার।
প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে যার যার মার্কা নিয়ে নিজ এলাকায় প্রচারে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। প্রতিটি ওয়ার্ডের বাজার, পাড়া ও মহল্লায় প্রার্থীরা নির্বাচনী অফিস বসিয়েছে। সেখানে কর্মী সমর্থকদের সরব উপস্থিতি দেখা গেছে। পাশাপাশি প্রার্থীরা ভোটারদের আকৃষ্ট করতে অংশ নিচ্ছেন উঠান বৈঠক, পথসভা, মিটিং ও মিছিলে।
ইখড়ি এলাকার মোস্তাফিজুর নামে এক ভোটার বলেন, এলাকার মানুষের পাশে থাকবেন এবং উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারবেন এমন প্রার্থীকে দেখে বুঝে ভোট দেবেন তারা। এবারে বিএনপির দলীয় প্রার্থী না থাকায় তারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন।
এ ছাড়া ৬টি ইউপিতে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত নৌকার প্রার্থীর পাশাপাশি অনেকে দলের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেন। উপজেলার ২টি ইউনিয়নে ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের মনোনীত হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী ও একটি ইউনিয়নে বিএনপি জামায়াত সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনে অংশ নিতে দেখা গেছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, প্রার্থীরা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ভোট প্রার্থনার সময় নানান প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন। নৌকার প্রার্থীরা দিচ্ছেন উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষার প্রতিশ্রুতি আর জামায়াত-বিএনপি সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা বলেছেন, সুষ্ঠু নির্বাচনে জয়লাভ করে শান্তিপূর্ণ সমাজ গঠনের কথা। অপর বিদ্রোহী প্রার্থীরা বলেছেন মাদক, সন্ত্রাস মুক্ত নিরাপদ এলাকা গঠন ও জনগণের অধিকার বাস্তবায়নের কথা। তেরখাদা ছাগলাদহ ইউনিয়নের এক ভোটার বলেন, আমাকে অনেক প্রার্থী ভোটের সময় এসে নানা প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোট নিয়ে যায়, পরে আর খোঁজ খবর রাখে না। অতীতের অভিজ্ঞতায় এবার যোগ্য প্রার্থীকেই আমরা ভোট দিয়ে নির্বাচিত করব।
আগামী ২৮ নভেম্বর উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের ৫৫টি কেন্দ্রে ইউপি নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। চেয়ারম্যান পদে ২৮ জন, সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ৭৭ জন ও সাধারণ সদস্য পদে ২২৯ জন প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। এ উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা ৯৫ হাজার ১২৪ জন।
তৃতীয় ধাপে আগামী ২৮ নভেম্বর তেরখাদা উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচন ঘিরে উপজেলার সর্বত্র এখন চোখে পড়ছে পোস্টার আর পোস্টার। সড়কের দুই ধারে গাছে গাছে, রশিতে রশিতে ঝুলছে চেয়ারম্যান, সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ও সাধারণ সদস্য প্রার্থীদের প্রতীক ও নিজ ছবি সংবলিত সাদা কালো পোস্টার।
প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে যার যার মার্কা নিয়ে নিজ এলাকায় প্রচারে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। প্রতিটি ওয়ার্ডের বাজার, পাড়া ও মহল্লায় প্রার্থীরা নির্বাচনী অফিস বসিয়েছে। সেখানে কর্মী সমর্থকদের সরব উপস্থিতি দেখা গেছে। পাশাপাশি প্রার্থীরা ভোটারদের আকৃষ্ট করতে অংশ নিচ্ছেন উঠান বৈঠক, পথসভা, মিটিং ও মিছিলে।
ইখড়ি এলাকার মোস্তাফিজুর নামে এক ভোটার বলেন, এলাকার মানুষের পাশে থাকবেন এবং উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারবেন এমন প্রার্থীকে দেখে বুঝে ভোট দেবেন তারা। এবারে বিএনপির দলীয় প্রার্থী না থাকায় তারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন।
এ ছাড়া ৬টি ইউপিতে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত নৌকার প্রার্থীর পাশাপাশি অনেকে দলের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেন। উপজেলার ২টি ইউনিয়নে ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের মনোনীত হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী ও একটি ইউনিয়নে বিএনপি জামায়াত সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনে অংশ নিতে দেখা গেছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, প্রার্থীরা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ভোট প্রার্থনার সময় নানান প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন। নৌকার প্রার্থীরা দিচ্ছেন উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষার প্রতিশ্রুতি আর জামায়াত-বিএনপি সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা বলেছেন, সুষ্ঠু নির্বাচনে জয়লাভ করে শান্তিপূর্ণ সমাজ গঠনের কথা। অপর বিদ্রোহী প্রার্থীরা বলেছেন মাদক, সন্ত্রাস মুক্ত নিরাপদ এলাকা গঠন ও জনগণের অধিকার বাস্তবায়নের কথা। তেরখাদা ছাগলাদহ ইউনিয়নের এক ভোটার বলেন, আমাকে অনেক প্রার্থী ভোটের সময় এসে নানা প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোট নিয়ে যায়, পরে আর খোঁজ খবর রাখে না। অতীতের অভিজ্ঞতায় এবার যোগ্য প্রার্থীকেই আমরা ভোট দিয়ে নির্বাচিত করব।
আগামী ২৮ নভেম্বর উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের ৫৫টি কেন্দ্রে ইউপি নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। চেয়ারম্যান পদে ২৮ জন, সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ৭৭ জন ও সাধারণ সদস্য পদে ২২৯ জন প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। এ উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা ৯৫ হাজার ১২৪ জন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪