সম্পাদকীয়
ঐতিহ্যের প্রতি অঙ্গীকার সব দেশের মানুষই একটি কর্তব্য বলে মনে করে থাকে। উন্নত দেশগুলো এসব সংরক্ষণের জন্য রাষ্ট্রীয়ভাবে নানা ব্যবস্থা করে থাকে। রাষ্ট্র যদি না-ও করে, তবে সমাজ তার নিজস্ব দায়িত্ব থেকে এসব সংরক্ষণ করে এবং জীবন্ত করে রাখার চেষ্টা করে থাকে। টেক্সাসের ষাঁড় পৃথিবী বিখ্যাত। কৃষিকাজের জন্য যন্ত্র আবিষ্কারের আগে ষাঁড়ের কোনো বিকল্প ছিল না। সেই ষাঁড় পালনের সংস্কৃতি সেখানকার মানুষ নানাভাবে সংরক্ষণ করে চলেছে।
একদিন সকালে আমরা গেলাম একটা জায়গায়, যাকে বলা হয়ে থাকে ফোর্ট ওয়ার্থ স্টকইয়ার্ডস, ডালাস থেকে বেশ দূরে। রাস্তার দুই পাশে নানা দেশের মানুষ দাঁড়িয়ে আছে। কিছুক্ষণ পরে ষাঁড় গোয়ালঘর থেকে বেরিয়ে আসবে। আলো-বাতাস খেয়ে তারা আরেকটি জায়গায় যাবে। ষাঁড়ের এই দল আসার আগে দর্শকদের সাবধান করে দেওয়া হয় এবং ষাঁড়ের মাহাত্ম্যও বর্ণনা করে থাকেন একজন উপস্থাপক। দর্শকেরা সেভাবেই নিরাপদ জায়গায় দাঁড়িয়ে পড়ে। বেশ অপেক্ষার পরেই আসে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। ষাঁড়গুলো বেরিয়ে আসে। তাদের দুদিক থেকে কয়েকজন যুবক ঘোড়সওয়ার পাহারা দিয়ে আনতে থাকে। সম্মানিত দীর্ঘ শিংওয়ালা ষাঁড়েরা বেরিয়ে আসতে থাকে বেশ অহংকারের সঙ্গে। চারদিক থেকে দর্শকেরা ‘ধন্য ধন্য’ করতে থাকে। ষাঁড়গুলো যেন এই ‘ধন্য ধন্য’ ধ্বনিকে গ্রহণ করতে করতে চলে যায়।
ডালাসে এখন দাবদাহ। এর মধ্যেই দর্শকেরা এসেছে। এই দাবদাহে বেশিক্ষণ ষাঁড়দের রাখা যায় না। প্রবল এই গ্রীষ্মে তাদের প্যারেডটি দীর্ঘক্ষণ করানো যায় না। এরপর ওরা পানি খেতে চলে যায়। পানি খেয়ে অন্য জায়গায় গিয়ে তারা বিশ্রাম করে। কিন্তু মানুষের ভিড় কমে না। ফোর্ট ওয়ার্থ স্টকইয়ার্ডস ঘিরে আরও অনেক কিছুই দেখার আছে। আছে একটা প্রাচীন রেলস্টেশনও। এই রেলস্টেশন থেকেই একদা ষাঁড়গুলোকে বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যাওয়া হতো। যদিও এখন এই স্টেশন থেকে আর রেলপথে কোথাও নিয়ে যাওয়া হয় না, তবু স্টেশনটি আছে এবং রেলপথটি আছে। কারণ পর্যটকদের জন্য দিনে দুটি ট্রেন যাতায়াত করে থাকে। স্টেশনের পাশেই বিলি বব’স। সেটাও সন্ধ্যার পর থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত জাগ্রত, যেখানে কান্ট্রি মিউজিক শুনেছিলাম। ব্লুজ বা জ্যাজ শোনার সুযোগ হয়নি।
সারা বিশ্বেই খাদ্যাভ্যাসের মধ্যে আছে গো-মাংস। এই ষাঁড়গুলোও হয়তো চলে যাবে মানুষের উদরে। বিলি বব’সে এখনো মানুষের সঙ্গে ষাঁড়ের লড়াই হয়। প্রতি রাতেই মানুষ গ্যালারিতে বসে ষাঁড়ের লড়াই উপভোগ করে। স্পেনে এখনো এ লড়াই হয়। আমাদের বাল্যকালে দেশে এই লড়াই আমরা দেখেছি—ষাঁড়ে-ষাঁড়ে লড়াই, আবার মানুষে-মানুষে লড়াই। এই লড়াই বা ষাঁড় নিয়ে যে মেলা বসত তাতে এই প্রাণীর সঙ্গে সমাজের সম্পর্কটি বোঝা যেত। এখন কোরবানির গরুর হাট ছাড়া এই প্রাণীর কোনো যোগাযোগ দেখা যায় না। একদা আমাদের শিল্প-সাহিত্যেও তার প্রবল উপস্থিতি দেখা যেত। শরৎচন্দ্রের ‘মহেশ’ গল্পটি কালজয়ী হয়ে আছে মানুষ ও প্রাণীর সঙ্গে সম্পর্কের এক অসাধারণ যোগাযোগ হিসেবে।
ফোর্ট ওয়ার্থ স্টকইয়ার্ডস ঐতিহ্যকে জীবন্ত করে রাখার প্রচেষ্টা মাত্র নয়, মানবজাতিকে একটি সময় সম্পর্কে অবহিত করাও। তাই এখানে এসে খুব দ্রুতই এই প্রাণীর সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের কথা ভাবতে শুরু করি। মানুষ কি শুধুই মানুষের কথা ভাববে? আমাদের আশপাশের প্রাণিজগতের কথাও কি ভাববে না? কী দ্রুত আমাদের প্রাণী অস্তিত্বহীন হয়ে পড়ছে! সুন্দরবনের বাঘ, হরিণ, কুমির, শুশুকের কথাও কি আমরা ভাবব না? সুন্দরবনের ডলফিন একসময় সারা পৃথিবীতে বিখ্যাত ছিল। ছোটবেলায় প্রায়ই আমরা নদীতে শুশুক দেখতে পেতাম, পরে জেনেছি এটাই ডলফিন। এদের তিন বছরের শিশুদের মতো প্রজ্ঞা থাকে। প্রাণিজগতের সঙ্গে মানুষের সম্পর্কের বিষয়টি এখন পৃথিবীর সব জায়গায়ই খুব গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হয়। কিন্তু আমাদের দেশের চিড়িয়াখানায় প্রাণীগুলোর অকালমৃত্যু হচ্ছে।
ডালাসে পাখির প্রচুর কিচিরমিচির। ছোট থেকে বড়—কত পাখি! কেউ হয়তো খেয়ালও করে না কী আনন্দে পাখিরা জীবন কাটাচ্ছে। প্রচুর গাছপালা যেখানে, সেখানে পাখির নিরবচ্ছিন্ন কূজন শোনা যায়। আমাদের দেশের শিশু-কিশোরদের সঙ্গে প্রাণিজগতের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ নেই। একবার ঢাকায় একটি উচ্চবিত্তের অ্যাপার্টমেন্টে শিশুদের চিত্রাঙ্কনের একটি প্রতিযোগিতা হয়েছিল। বিষয় ছিল—একটি মোরগের ছবি আঁকা। বিচারকেরা বিপদেই পড়লেন। কাউকেই পুরস্কার দেওয়া যাচ্ছে না, কারণ কেউ একটা পুরো মোরগের ছবি ঠিকঠাক আঁকতে পারেনি। মোরগের যে যে অংশ তারা খায়, সেই সব অঙ্গেরই শুধু ছবি আঁকতে পেরেছে। একটা সম্পূর্ণ মোরগের সৌন্দর্য তারা লক্ষ করেনি।
আমাদেরও অনেক ঐতিহ্য আছে। অনেক লড়াই-সংগ্রামের ঐতিহ্য—সেগুলোকে জীবন্ত রাখার কোনো উদ্যোগই আমরা নিই না। আমাদের প্রিয় শহীদ মিনারটি সারা দিনই পরিত্যক্ত থাকে। ফেব্রুয়ারি মাসের দু-তিন দিন আগে একটু পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নের তোড়জোড় দেখা দেয়। আমাদের ভক্তি আছে হয়তো কিন্তু বিশ্বাসটা একেবারেই দৃঢ় নয়। আমরা কি একবার তাকিয়ে দেখব, চারপাশের মানুষ, অতীতের মানুষ এবং মানুষের নিত্যসঙ্গী প্রাণিকুল?
ঐতিহ্যের প্রতি অঙ্গীকার সব দেশের মানুষই একটি কর্তব্য বলে মনে করে থাকে। উন্নত দেশগুলো এসব সংরক্ষণের জন্য রাষ্ট্রীয়ভাবে নানা ব্যবস্থা করে থাকে। রাষ্ট্র যদি না-ও করে, তবে সমাজ তার নিজস্ব দায়িত্ব থেকে এসব সংরক্ষণ করে এবং জীবন্ত করে রাখার চেষ্টা করে থাকে। টেক্সাসের ষাঁড় পৃথিবী বিখ্যাত। কৃষিকাজের জন্য যন্ত্র আবিষ্কারের আগে ষাঁড়ের কোনো বিকল্প ছিল না। সেই ষাঁড় পালনের সংস্কৃতি সেখানকার মানুষ নানাভাবে সংরক্ষণ করে চলেছে।
একদিন সকালে আমরা গেলাম একটা জায়গায়, যাকে বলা হয়ে থাকে ফোর্ট ওয়ার্থ স্টকইয়ার্ডস, ডালাস থেকে বেশ দূরে। রাস্তার দুই পাশে নানা দেশের মানুষ দাঁড়িয়ে আছে। কিছুক্ষণ পরে ষাঁড় গোয়ালঘর থেকে বেরিয়ে আসবে। আলো-বাতাস খেয়ে তারা আরেকটি জায়গায় যাবে। ষাঁড়ের এই দল আসার আগে দর্শকদের সাবধান করে দেওয়া হয় এবং ষাঁড়ের মাহাত্ম্যও বর্ণনা করে থাকেন একজন উপস্থাপক। দর্শকেরা সেভাবেই নিরাপদ জায়গায় দাঁড়িয়ে পড়ে। বেশ অপেক্ষার পরেই আসে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। ষাঁড়গুলো বেরিয়ে আসে। তাদের দুদিক থেকে কয়েকজন যুবক ঘোড়সওয়ার পাহারা দিয়ে আনতে থাকে। সম্মানিত দীর্ঘ শিংওয়ালা ষাঁড়েরা বেরিয়ে আসতে থাকে বেশ অহংকারের সঙ্গে। চারদিক থেকে দর্শকেরা ‘ধন্য ধন্য’ করতে থাকে। ষাঁড়গুলো যেন এই ‘ধন্য ধন্য’ ধ্বনিকে গ্রহণ করতে করতে চলে যায়।
ডালাসে এখন দাবদাহ। এর মধ্যেই দর্শকেরা এসেছে। এই দাবদাহে বেশিক্ষণ ষাঁড়দের রাখা যায় না। প্রবল এই গ্রীষ্মে তাদের প্যারেডটি দীর্ঘক্ষণ করানো যায় না। এরপর ওরা পানি খেতে চলে যায়। পানি খেয়ে অন্য জায়গায় গিয়ে তারা বিশ্রাম করে। কিন্তু মানুষের ভিড় কমে না। ফোর্ট ওয়ার্থ স্টকইয়ার্ডস ঘিরে আরও অনেক কিছুই দেখার আছে। আছে একটা প্রাচীন রেলস্টেশনও। এই রেলস্টেশন থেকেই একদা ষাঁড়গুলোকে বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যাওয়া হতো। যদিও এখন এই স্টেশন থেকে আর রেলপথে কোথাও নিয়ে যাওয়া হয় না, তবু স্টেশনটি আছে এবং রেলপথটি আছে। কারণ পর্যটকদের জন্য দিনে দুটি ট্রেন যাতায়াত করে থাকে। স্টেশনের পাশেই বিলি বব’স। সেটাও সন্ধ্যার পর থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত জাগ্রত, যেখানে কান্ট্রি মিউজিক শুনেছিলাম। ব্লুজ বা জ্যাজ শোনার সুযোগ হয়নি।
সারা বিশ্বেই খাদ্যাভ্যাসের মধ্যে আছে গো-মাংস। এই ষাঁড়গুলোও হয়তো চলে যাবে মানুষের উদরে। বিলি বব’সে এখনো মানুষের সঙ্গে ষাঁড়ের লড়াই হয়। প্রতি রাতেই মানুষ গ্যালারিতে বসে ষাঁড়ের লড়াই উপভোগ করে। স্পেনে এখনো এ লড়াই হয়। আমাদের বাল্যকালে দেশে এই লড়াই আমরা দেখেছি—ষাঁড়ে-ষাঁড়ে লড়াই, আবার মানুষে-মানুষে লড়াই। এই লড়াই বা ষাঁড় নিয়ে যে মেলা বসত তাতে এই প্রাণীর সঙ্গে সমাজের সম্পর্কটি বোঝা যেত। এখন কোরবানির গরুর হাট ছাড়া এই প্রাণীর কোনো যোগাযোগ দেখা যায় না। একদা আমাদের শিল্প-সাহিত্যেও তার প্রবল উপস্থিতি দেখা যেত। শরৎচন্দ্রের ‘মহেশ’ গল্পটি কালজয়ী হয়ে আছে মানুষ ও প্রাণীর সঙ্গে সম্পর্কের এক অসাধারণ যোগাযোগ হিসেবে।
ফোর্ট ওয়ার্থ স্টকইয়ার্ডস ঐতিহ্যকে জীবন্ত করে রাখার প্রচেষ্টা মাত্র নয়, মানবজাতিকে একটি সময় সম্পর্কে অবহিত করাও। তাই এখানে এসে খুব দ্রুতই এই প্রাণীর সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের কথা ভাবতে শুরু করি। মানুষ কি শুধুই মানুষের কথা ভাববে? আমাদের আশপাশের প্রাণিজগতের কথাও কি ভাববে না? কী দ্রুত আমাদের প্রাণী অস্তিত্বহীন হয়ে পড়ছে! সুন্দরবনের বাঘ, হরিণ, কুমির, শুশুকের কথাও কি আমরা ভাবব না? সুন্দরবনের ডলফিন একসময় সারা পৃথিবীতে বিখ্যাত ছিল। ছোটবেলায় প্রায়ই আমরা নদীতে শুশুক দেখতে পেতাম, পরে জেনেছি এটাই ডলফিন। এদের তিন বছরের শিশুদের মতো প্রজ্ঞা থাকে। প্রাণিজগতের সঙ্গে মানুষের সম্পর্কের বিষয়টি এখন পৃথিবীর সব জায়গায়ই খুব গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হয়। কিন্তু আমাদের দেশের চিড়িয়াখানায় প্রাণীগুলোর অকালমৃত্যু হচ্ছে।
ডালাসে পাখির প্রচুর কিচিরমিচির। ছোট থেকে বড়—কত পাখি! কেউ হয়তো খেয়ালও করে না কী আনন্দে পাখিরা জীবন কাটাচ্ছে। প্রচুর গাছপালা যেখানে, সেখানে পাখির নিরবচ্ছিন্ন কূজন শোনা যায়। আমাদের দেশের শিশু-কিশোরদের সঙ্গে প্রাণিজগতের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ নেই। একবার ঢাকায় একটি উচ্চবিত্তের অ্যাপার্টমেন্টে শিশুদের চিত্রাঙ্কনের একটি প্রতিযোগিতা হয়েছিল। বিষয় ছিল—একটি মোরগের ছবি আঁকা। বিচারকেরা বিপদেই পড়লেন। কাউকেই পুরস্কার দেওয়া যাচ্ছে না, কারণ কেউ একটা পুরো মোরগের ছবি ঠিকঠাক আঁকতে পারেনি। মোরগের যে যে অংশ তারা খায়, সেই সব অঙ্গেরই শুধু ছবি আঁকতে পেরেছে। একটা সম্পূর্ণ মোরগের সৌন্দর্য তারা লক্ষ করেনি।
আমাদেরও অনেক ঐতিহ্য আছে। অনেক লড়াই-সংগ্রামের ঐতিহ্য—সেগুলোকে জীবন্ত রাখার কোনো উদ্যোগই আমরা নিই না। আমাদের প্রিয় শহীদ মিনারটি সারা দিনই পরিত্যক্ত থাকে। ফেব্রুয়ারি মাসের দু-তিন দিন আগে একটু পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নের তোড়জোড় দেখা দেয়। আমাদের ভক্তি আছে হয়তো কিন্তু বিশ্বাসটা একেবারেই দৃঢ় নয়। আমরা কি একবার তাকিয়ে দেখব, চারপাশের মানুষ, অতীতের মানুষ এবং মানুষের নিত্যসঙ্গী প্রাণিকুল?
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪