টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জ-৩ (টুঙ্গিপাড়া ও কোটালীপাড়া) আসনটি আওয়ামী লীগের দুর্ভেদ্য ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। এই আসন থেকে সাতবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে নির্বাচনী এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। বেড়েছে শিক্ষার হার, সৃষ্টি হয়েছে নতুন কর্মসংস্থান। তাই শেখ হাসিনার প্রতি এই আসনের ভোটারদের আস্থা অবিচল। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এই আসনটিতে এবার শেখ হাসিনার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হিসেবে ভোটের মাঠে রয়েছেন পাঁচ নতুন মুখ। তবে ভোটাররা তাঁদের গ্রহণ করবেন কি না তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।
নৌকার বাইরে পাঁচ প্রার্থী হলেন বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির এম নিজাম উদ্দিন লস্কর, গণফ্রন্টের সৈয়দা লিমা হাসান, জাকের পার্টির মাহাবুর মোল্লা, বাংলাদেশ কংগ্রেসের শহিদুল ইসলাম মিন্টু ও ন্যাশনাল পিপলস পার্টির শেখ আবুল কালাম। নতুন এই প্রার্থীরা প্রত্যাশা অনুযায়ী ভোট পাবেন বলে আশাবাদী।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, টুঙ্গিপাড়া-কোটালীপাড়ায় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক কাঠামো খুবই শক্তিশালী। আসনটি আওয়ামী লীগের ভোটব্যাংক হিসেবে পরিচিত। এখানে প্রায় সব মানুষই আওয়ামী লীগের সমর্থক। এ আসনে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় পার্টি, জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি, বাসদ, সিপিবি বা অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের সাংগঠনিক তৎপরতা নেই।
২০১৮ সালের একাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২ লাখ ২৯ হাজার ৫৩৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এস এম জিলানী পান ১২৩ ভোট।
দশম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ১ লাখ ৮৭ হাজার ১৮৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এ জেড অপু শেখ পান ২ হাজার ৪৩০ ভোট। আগের নির্বাচনগুলোতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিএনপি ও অন্যান্য দলের প্রার্থীরা বরাবরই জামানত হারিয়েছেন। তবে এবারের নির্বাচনে অংশ নেওয়া অন্য পাঁচ প্রার্থী জামানত টেকানোর বিষয়ে আশাবাদী।
আসনটিতে বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী শহিদুল ইসলাম মিন্টু বলেন, ‘নির্বাচনী প্রচার চালাচ্ছি। পোস্টারিং, লিফলেট বিতরণ করে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে ভোট চেয়েছি। আশা করছি সম্মানজনক ভোট পাব।’
জাকের পার্টির প্রার্থী মাহাবুর মোল্লা বলেন, ‘জাকের পার্টি মূলত মানবতা ও শান্তিকামী মানুষের জন্য কাজ করে আসছে। কমিটির সদস্যদের নিয়েই নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। ভোট পাব কি পাব না, তা জানি না, তবে নির্বাচনের মাঠে থাকব।’
ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনএনপি) প্রার্থী শেখ আবুল কালাম বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে নির্বাচন করে আগে সব প্রার্থী জামানত হারিয়েছে। আমি এই নির্বাচনে সম্মানজনক ভোট পেয়ে জামানত রক্ষা করতে পারব বলে আশা করছি।’
গণফ্রন্টের প্রার্থী সৈয়দা লিমা হাসান বলেন, ‘এখানে আমাদের সাংগঠনিক তৎপরতা নেই। প্রচার-প্রচারণায় নেমে যতটুকু গুছিয়ে নিতে পেরেছি, তার ওপর নির্ভর করেই ভোট প্রত্যাশা করছি।’ বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির প্রার্থী এম নিজাম উদ্দিন লস্কর বলেন, ‘নির্বাচনে হয়তো জয়লাভ করতে পারব না, কিন্তু জামানত রক্ষার বিষয়ে আশাবাদী।’
গোপালগঞ্জ-৩ (টুঙ্গিপাড়া ও কোটালীপাড়া) আসনটি আওয়ামী লীগের দুর্ভেদ্য ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। এই আসন থেকে সাতবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে নির্বাচনী এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। বেড়েছে শিক্ষার হার, সৃষ্টি হয়েছে নতুন কর্মসংস্থান। তাই শেখ হাসিনার প্রতি এই আসনের ভোটারদের আস্থা অবিচল। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এই আসনটিতে এবার শেখ হাসিনার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হিসেবে ভোটের মাঠে রয়েছেন পাঁচ নতুন মুখ। তবে ভোটাররা তাঁদের গ্রহণ করবেন কি না তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।
নৌকার বাইরে পাঁচ প্রার্থী হলেন বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির এম নিজাম উদ্দিন লস্কর, গণফ্রন্টের সৈয়দা লিমা হাসান, জাকের পার্টির মাহাবুর মোল্লা, বাংলাদেশ কংগ্রেসের শহিদুল ইসলাম মিন্টু ও ন্যাশনাল পিপলস পার্টির শেখ আবুল কালাম। নতুন এই প্রার্থীরা প্রত্যাশা অনুযায়ী ভোট পাবেন বলে আশাবাদী।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, টুঙ্গিপাড়া-কোটালীপাড়ায় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক কাঠামো খুবই শক্তিশালী। আসনটি আওয়ামী লীগের ভোটব্যাংক হিসেবে পরিচিত। এখানে প্রায় সব মানুষই আওয়ামী লীগের সমর্থক। এ আসনে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় পার্টি, জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি, বাসদ, সিপিবি বা অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের সাংগঠনিক তৎপরতা নেই।
২০১৮ সালের একাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২ লাখ ২৯ হাজার ৫৩৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এস এম জিলানী পান ১২৩ ভোট।
দশম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ১ লাখ ৮৭ হাজার ১৮৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এ জেড অপু শেখ পান ২ হাজার ৪৩০ ভোট। আগের নির্বাচনগুলোতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিএনপি ও অন্যান্য দলের প্রার্থীরা বরাবরই জামানত হারিয়েছেন। তবে এবারের নির্বাচনে অংশ নেওয়া অন্য পাঁচ প্রার্থী জামানত টেকানোর বিষয়ে আশাবাদী।
আসনটিতে বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী শহিদুল ইসলাম মিন্টু বলেন, ‘নির্বাচনী প্রচার চালাচ্ছি। পোস্টারিং, লিফলেট বিতরণ করে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে ভোট চেয়েছি। আশা করছি সম্মানজনক ভোট পাব।’
জাকের পার্টির প্রার্থী মাহাবুর মোল্লা বলেন, ‘জাকের পার্টি মূলত মানবতা ও শান্তিকামী মানুষের জন্য কাজ করে আসছে। কমিটির সদস্যদের নিয়েই নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। ভোট পাব কি পাব না, তা জানি না, তবে নির্বাচনের মাঠে থাকব।’
ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনএনপি) প্রার্থী শেখ আবুল কালাম বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে নির্বাচন করে আগে সব প্রার্থী জামানত হারিয়েছে। আমি এই নির্বাচনে সম্মানজনক ভোট পেয়ে জামানত রক্ষা করতে পারব বলে আশা করছি।’
গণফ্রন্টের প্রার্থী সৈয়দা লিমা হাসান বলেন, ‘এখানে আমাদের সাংগঠনিক তৎপরতা নেই। প্রচার-প্রচারণায় নেমে যতটুকু গুছিয়ে নিতে পেরেছি, তার ওপর নির্ভর করেই ভোট প্রত্যাশা করছি।’ বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির প্রার্থী এম নিজাম উদ্দিন লস্কর বলেন, ‘নির্বাচনে হয়তো জয়লাভ করতে পারব না, কিন্তু জামানত রক্ষার বিষয়ে আশাবাদী।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪