নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের জন্য পদ্মা সেতু হচ্ছে বড় চ্যালেঞ্জিং একটি নির্মাণ প্রকল্প। খরস্রোতা পদ্মা নদীর বুকে দৃশ্যমান বিশাল এ স্থাপনা নির্মাণের পেছনেও রয়েছে বিরাট এক কর্মযজ্ঞের গল্প। শ্রমিক-প্রকৌশলীসহ প্রায় ১২ হাজার কর্মীর মেধা ও শ্রমে তৈরি হয়েছে পদ্মা সেতু। এখনো সেতুর কাজ অল্প বাকি, যার জন্য শ্রমিক-প্রকৌশলীরা দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন।
দেশে সেতুসহ নানা অবকাঠামো নির্মাণের ক্ষেত্রে সরকার সব সময়ই বিদেশি পরামর্শক ও ঠিকাদারদের যুক্ত করেছে। পদ্মা সেতু এ ক্ষেত্রে অনেকটাই ব্যতিক্রম।
এই বড় প্রকল্পে বিদেশিদের পাশাপাশি বাংলাদেশি প্রকৌশলী ও ঠিকাদারেরাও কাজ করেছেন সমান তালে। সেতুর সংযোগ সড়কের কাজ আন্তর্জাতিক টেন্ডারের মাধ্যমে বাংলাদেশি ঠিকাদারেরা করেছেন। পরামর্শক প্রতিষ্ঠানেও বেশির ভাগ বাংলাদেশি প্রকৌশলী কাজ করেছেন।
এই বিষয়ে পদ্মা সেতু প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক শফিকুল ইসলাম বলেন, পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজের সঙ্গে প্রায় ১২ হাজার লোকবল কাজ করেছে। এর মধ্যে চীনের শ্রমিক-প্রকৌশলী ছিল ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ জন। এর বাইরে সবাই ছিলেন বাংলাদেশের।
স্বপ্নের পদ্মা সেতুর সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
শফিকুল ইসলাম আরও বলেন, ‘সেতুর কাজ শুরুর পর এক দিনের জন্যও নির্মাণকাজ বন্ধ রাখা হয়নি। একটানা কাজ করে আসছি। ঈদের দিনও কাজ চালু রাখা হয়েছিল। করোনাভাইরাসের সময় কাজ চালু রাখা আমাদের জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছিল। সে সময় কাজ চালু রাখতে আমরা প্রকল্পের কর্মীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করেছিলাম। তাতে কাজে ধীরগতি হয়তো এসেছে, কিন্তু কখনো কাজ পুরোপুরি বন্ধ হয়নি।’
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের জন্য পদ্মা সেতু হচ্ছে বড় চ্যালেঞ্জিং একটি নির্মাণ প্রকল্প। খরস্রোতা পদ্মা নদীর বুকে দৃশ্যমান বিশাল এ স্থাপনা নির্মাণের পেছনেও রয়েছে বিরাট এক কর্মযজ্ঞের গল্প। শ্রমিক-প্রকৌশলীসহ প্রায় ১২ হাজার কর্মীর মেধা ও শ্রমে তৈরি হয়েছে পদ্মা সেতু। এখনো সেতুর কাজ অল্প বাকি, যার জন্য শ্রমিক-প্রকৌশলীরা দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন।
দেশে সেতুসহ নানা অবকাঠামো নির্মাণের ক্ষেত্রে সরকার সব সময়ই বিদেশি পরামর্শক ও ঠিকাদারদের যুক্ত করেছে। পদ্মা সেতু এ ক্ষেত্রে অনেকটাই ব্যতিক্রম।
এই বড় প্রকল্পে বিদেশিদের পাশাপাশি বাংলাদেশি প্রকৌশলী ও ঠিকাদারেরাও কাজ করেছেন সমান তালে। সেতুর সংযোগ সড়কের কাজ আন্তর্জাতিক টেন্ডারের মাধ্যমে বাংলাদেশি ঠিকাদারেরা করেছেন। পরামর্শক প্রতিষ্ঠানেও বেশির ভাগ বাংলাদেশি প্রকৌশলী কাজ করেছেন।
এই বিষয়ে পদ্মা সেতু প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক শফিকুল ইসলাম বলেন, পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজের সঙ্গে প্রায় ১২ হাজার লোকবল কাজ করেছে। এর মধ্যে চীনের শ্রমিক-প্রকৌশলী ছিল ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ জন। এর বাইরে সবাই ছিলেন বাংলাদেশের।
স্বপ্নের পদ্মা সেতুর সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
শফিকুল ইসলাম আরও বলেন, ‘সেতুর কাজ শুরুর পর এক দিনের জন্যও নির্মাণকাজ বন্ধ রাখা হয়নি। একটানা কাজ করে আসছি। ঈদের দিনও কাজ চালু রাখা হয়েছিল। করোনাভাইরাসের সময় কাজ চালু রাখা আমাদের জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছিল। সে সময় কাজ চালু রাখতে আমরা প্রকল্পের কর্মীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করেছিলাম। তাতে কাজে ধীরগতি হয়তো এসেছে, কিন্তু কখনো কাজ পুরোপুরি বন্ধ হয়নি।’
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪