শেখ আবু হাসান, খুলনা
নগরীর পরিবেশদূষণ রোধে পবিত্র ঈদুল আজহায় সড়কের ওপরসহ যত্রতত্র কোরবানির পশু জবাই বন্ধের উদ্যোগ নিয়েছে খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) কর্তৃপক্ষ। পশু কোরবানির জন্য গতবারের মতো এবারও কেসিসি নগরীর ৩১ ওয়ার্ডে ১৪২টি স্থান নির্ধারণ করেছে। এসব স্থানে কোরবানির পশু জবাই করার জন্য কেসিসি কর্তৃপক্ষ নগরবাসীকে আহ্বান জানিয়েছে।
গত রোববার খুলনা সিটি মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক নগরীর জোড়াগেটে পশুহাট উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বলেন, নগরীর পরিবেশ দূষণমুক্ত রাখতে কোরবানির পশু যত্রতত্র জবাই না দিয়ে কেসিসির নির্ধারিত স্থানে করা উচিত। নির্ধারিত স্থান থেকে জবাই করা পশুর বর্জ্য কেসিসির পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা দ্রুত নিয়ে আসবেন। এর ফলে ওই এলাকার পরিবেশ ভালো থাকবে। নগরীর পরিবেশ ভালো রাখতে নগরবাসীকে এগিয়ে আসতে হবে।
প্রতিবছর ঈদুল আজহার দিন পশুর মালিকেরা তাঁদের বাড়ির সামনে অথবা সড়কের ওপর গরু-ছাগল কোরবানি দিয়ে আসছেন। এর ফলে জবাই করা পশুর রক্তসহ অন্যান্য বর্জ্য সড়কে ছড়িয়ে পড়ে পরিবেশদূষণ হতে দেখা গেছে। এ ছাড়া পশুর বর্জ্য সরাসরি ড্রেনে ফেলায় পানিপ্রবাহ বন্ধ হয়ে এলাকায় দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। এসব সড়কে লোকজনের চলাচলে অসুবিধার সৃষ্টি হয়। বর্জ্য বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকায় কেসিসির পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা সঠিকভাবে এবং সময়মতো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ করতে পারেন না। এর ফলে দীর্ঘ সময় ওই সব এলাকায় মারাত্মকভাবে পরিবেশদূষণের সৃষ্টি হয়। এই অবস্থা নিরসনে সরকারের নির্দেশ বাস্তবায়নে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়েছে খুলনা সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ।
এ ব্যাপারে কেসিসির সিনিয়র ভেটেরিনারি কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, নগরীর পরিবেশদূষণ রোধে গত বছর থেকে কোরবানির পশু জবাই করার জন্য কেসিসি কর্তৃপক্ষ নগরীতে নির্ধারিত স্থানের ব্যবস্থা করেছে। গত বছর নগরীর ৩১টি ওয়ার্ডে ১৪০টি পশু জবাইয়ের স্থান নির্ধারণ করা হয়েছিল। এবার কেসিসি আরও ২টি বাড়িয়ে ১৪২টি স্থান নির্ধারণ করেছে। গত বছর কেসিসির নির্ধারিত স্থানে ২০ শতাংশের বেশি পশু জবাই করা হয়েছিল। নগরীতে ১০ হাজারের মতো পশু কোরবানি করা হয়। ওই বছর নির্ধারিত স্থানে পশু জবাই হয়েছে ২ হাজার ১৫০টি।
মো. রেজাউল করিম আরও জানান, কোরবানিদাতাদের বাড়িতে জায়গা থাকলে তাঁরা নির্ধারিত স্থানে পশু নিয়ে আসেন না। তাই কিছু স্থান ফাঁকা পড়ে থাকে। নির্ধারিত স্থানে পশু কোরবানির আহ্বান জানিয়ে নগরীতে লিফলেট বিলি ও মাইকিং করা হচ্ছে। পশু জবাই ও মাংস কাটার জন্য নিজস্ব উদ্যোগে জবাইকারী ও কসাই আনতে হবে। নির্ধারিত স্থানে বর্জ্য রাখা ও পানির পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
কেসিসির প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ও তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আব্দুল আজিজ আজকের পত্রিকাকে জানান, প্রতিবছর কোরবানি পশু জবাই করার পর কিছু ব্যক্তি সড়কের ওপর বা ড্রেনের মধ্যে পশুর রক্ত ও অন্যান্য বর্জ্য ফেলে পরিবেশ মারাত্মকভাবে দূষণ করেন। এতে এলাকায় দুর্গন্ধ ছড়ায় এবং ড্রেনে পানিপ্রবাহে বিঘ্ন ঘটে। পরিবেশদূষণের ফলে ঈদেও নির্মল আনন্দ নষ্ট হয়। এ ব্যাপারে তাঁর বিভাগ থেকে নগরীতে তদারক করা হবে বলে তিনি জানান। এ ছাড়া পরিবেশদূষণ রোধে নগরবাসীকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানান।
নগরীর পরিবেশদূষণ রোধে পবিত্র ঈদুল আজহায় সড়কের ওপরসহ যত্রতত্র কোরবানির পশু জবাই বন্ধের উদ্যোগ নিয়েছে খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) কর্তৃপক্ষ। পশু কোরবানির জন্য গতবারের মতো এবারও কেসিসি নগরীর ৩১ ওয়ার্ডে ১৪২টি স্থান নির্ধারণ করেছে। এসব স্থানে কোরবানির পশু জবাই করার জন্য কেসিসি কর্তৃপক্ষ নগরবাসীকে আহ্বান জানিয়েছে।
গত রোববার খুলনা সিটি মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক নগরীর জোড়াগেটে পশুহাট উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বলেন, নগরীর পরিবেশ দূষণমুক্ত রাখতে কোরবানির পশু যত্রতত্র জবাই না দিয়ে কেসিসির নির্ধারিত স্থানে করা উচিত। নির্ধারিত স্থান থেকে জবাই করা পশুর বর্জ্য কেসিসির পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা দ্রুত নিয়ে আসবেন। এর ফলে ওই এলাকার পরিবেশ ভালো থাকবে। নগরীর পরিবেশ ভালো রাখতে নগরবাসীকে এগিয়ে আসতে হবে।
প্রতিবছর ঈদুল আজহার দিন পশুর মালিকেরা তাঁদের বাড়ির সামনে অথবা সড়কের ওপর গরু-ছাগল কোরবানি দিয়ে আসছেন। এর ফলে জবাই করা পশুর রক্তসহ অন্যান্য বর্জ্য সড়কে ছড়িয়ে পড়ে পরিবেশদূষণ হতে দেখা গেছে। এ ছাড়া পশুর বর্জ্য সরাসরি ড্রেনে ফেলায় পানিপ্রবাহ বন্ধ হয়ে এলাকায় দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। এসব সড়কে লোকজনের চলাচলে অসুবিধার সৃষ্টি হয়। বর্জ্য বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকায় কেসিসির পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা সঠিকভাবে এবং সময়মতো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ করতে পারেন না। এর ফলে দীর্ঘ সময় ওই সব এলাকায় মারাত্মকভাবে পরিবেশদূষণের সৃষ্টি হয়। এই অবস্থা নিরসনে সরকারের নির্দেশ বাস্তবায়নে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়েছে খুলনা সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ।
এ ব্যাপারে কেসিসির সিনিয়র ভেটেরিনারি কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, নগরীর পরিবেশদূষণ রোধে গত বছর থেকে কোরবানির পশু জবাই করার জন্য কেসিসি কর্তৃপক্ষ নগরীতে নির্ধারিত স্থানের ব্যবস্থা করেছে। গত বছর নগরীর ৩১টি ওয়ার্ডে ১৪০টি পশু জবাইয়ের স্থান নির্ধারণ করা হয়েছিল। এবার কেসিসি আরও ২টি বাড়িয়ে ১৪২টি স্থান নির্ধারণ করেছে। গত বছর কেসিসির নির্ধারিত স্থানে ২০ শতাংশের বেশি পশু জবাই করা হয়েছিল। নগরীতে ১০ হাজারের মতো পশু কোরবানি করা হয়। ওই বছর নির্ধারিত স্থানে পশু জবাই হয়েছে ২ হাজার ১৫০টি।
মো. রেজাউল করিম আরও জানান, কোরবানিদাতাদের বাড়িতে জায়গা থাকলে তাঁরা নির্ধারিত স্থানে পশু নিয়ে আসেন না। তাই কিছু স্থান ফাঁকা পড়ে থাকে। নির্ধারিত স্থানে পশু কোরবানির আহ্বান জানিয়ে নগরীতে লিফলেট বিলি ও মাইকিং করা হচ্ছে। পশু জবাই ও মাংস কাটার জন্য নিজস্ব উদ্যোগে জবাইকারী ও কসাই আনতে হবে। নির্ধারিত স্থানে বর্জ্য রাখা ও পানির পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
কেসিসির প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ও তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আব্দুল আজিজ আজকের পত্রিকাকে জানান, প্রতিবছর কোরবানি পশু জবাই করার পর কিছু ব্যক্তি সড়কের ওপর বা ড্রেনের মধ্যে পশুর রক্ত ও অন্যান্য বর্জ্য ফেলে পরিবেশ মারাত্মকভাবে দূষণ করেন। এতে এলাকায় দুর্গন্ধ ছড়ায় এবং ড্রেনে পানিপ্রবাহে বিঘ্ন ঘটে। পরিবেশদূষণের ফলে ঈদেও নির্মল আনন্দ নষ্ট হয়। এ ব্যাপারে তাঁর বিভাগ থেকে নগরীতে তদারক করা হবে বলে তিনি জানান। এ ছাড়া পরিবেশদূষণ রোধে নগরবাসীকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানান।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৮ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫