ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি
অনুকূল আবহাওয়া ও কোনো রোগবালাই না হওয়ায় নীলফামারীর ডোমারে এ বছর আখের ফলন ভালো হয়েছে। একই সঙ্গে বাজারে ভালো দাম পাওয়ায় খুশি আখচাষিরা। ভ্রাম্যমাণ বিক্রেতারাও চাষিদের কাছ থেকে আখ কিনে লাভবান হচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. বকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত বছরের তুলনায় চলতি মৌসুমে আখ চাষ বেড়েছে। এবারে ১৩ হেক্টর জমিতে আখ চাষ করা হয়েছে, যা গত বছরের তুলনায় এক হেক্টর বেশি। আখ চাষের বিষয়টি ঈশ্বরদী ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র দেখভাল করলেও কৃষি দপ্তর চাষিদের রোগবালাই দূরীকরণে পরামর্শ দিয়ে থাকে। এসব জাতের আখ বাণিজ্যিকভাবে বিক্রি করা হয় না। শুধু মুখে চিবিয়ে ও মেশিনে রস বের করে পান করা হয়।
জানা গেছে, গত বছর অন্য ফসলের তুলনায় আখ চাষে লাভ বেশি হওয়ায় উপজেলায় বেড়েছে আখের চাষ ও আখচাষি। উঁচু জমি, পানি নিষ্কাশনব্যবস্থা থাকা, ডাঙা ও সমতল জমিতে আখের ভালো উৎপাদন হয়।
উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের আখচাষি জয়নাল আবেদীন ও উপেন চন্দ্র রায় বলেন, ‘প্রায় ১০ থেকে ১২ বছর আখ চাষ করছি। এবারে গত বছরের তুলনায় বেশি চাষ করেছি।’ একই এলাকার হযরত আলী, মো. আমিন ও নুরুল হক বলেন, এবার রোগবালাই কম হয়েছে। প্রচণ্ড গরম চলছে। বাজারে আখের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। ব্যবসায়ীরা খেত থেকে ১০ টাকা থেকে শুরু করে ৩০ টাকা পর্যন্ত প্রতি পিস আখ কিনে নিয়ে যাচ্ছেন।
প্রতি বিঘা হাইব্রিড (ঈশ্বরদী-৪১/৪২) জাতের আখ (৩৩ শতক) ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। কৃষকদের স্থানীয় ভাষায় গেন্ডারিয়া ও ঈশ্বরদী জাতের আখ প্রতি বিঘায় ৫০ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি করা যায়।
আখচাষি এজার উদ্দিন বলেন, ‘এক বিঘা জমিতে হাইব্রিড (ঈশ্বরদী-৪১) জাতের আখ চাষ করেছি। ভালো ফলন হয়েছে, ৭৫ হাজার টাকায় বিক্রি করেছি। আগামী মৌসুমে তিন বিঘা জমিতে আখ চাষ করব।’
ডোমার উপজেলা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা কামরুজ্জামান বলেন, এ এলাকায় যে আখ চাষ করা হয়, সবই ঈশ্বরদী জাতের। এখানকার জমি ঈশ্বরদী-৩১, ৩২, ৩৭, ৩৮ ও ৪১, ৪২ জাতের আখ চাষের উপযোগী। এখানে ঈশ্বরদী-৪১ ও ৪২ জাতের আখের ভালো ফলন হয় এবং অন্যান্য জাতের তুলনায় বাজারে চাহিদা বেশি থাকে, দামও ভালো পাওয়া যায়।
অনুকূল আবহাওয়া ও কোনো রোগবালাই না হওয়ায় নীলফামারীর ডোমারে এ বছর আখের ফলন ভালো হয়েছে। একই সঙ্গে বাজারে ভালো দাম পাওয়ায় খুশি আখচাষিরা। ভ্রাম্যমাণ বিক্রেতারাও চাষিদের কাছ থেকে আখ কিনে লাভবান হচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. বকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত বছরের তুলনায় চলতি মৌসুমে আখ চাষ বেড়েছে। এবারে ১৩ হেক্টর জমিতে আখ চাষ করা হয়েছে, যা গত বছরের তুলনায় এক হেক্টর বেশি। আখ চাষের বিষয়টি ঈশ্বরদী ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র দেখভাল করলেও কৃষি দপ্তর চাষিদের রোগবালাই দূরীকরণে পরামর্শ দিয়ে থাকে। এসব জাতের আখ বাণিজ্যিকভাবে বিক্রি করা হয় না। শুধু মুখে চিবিয়ে ও মেশিনে রস বের করে পান করা হয়।
জানা গেছে, গত বছর অন্য ফসলের তুলনায় আখ চাষে লাভ বেশি হওয়ায় উপজেলায় বেড়েছে আখের চাষ ও আখচাষি। উঁচু জমি, পানি নিষ্কাশনব্যবস্থা থাকা, ডাঙা ও সমতল জমিতে আখের ভালো উৎপাদন হয়।
উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের আখচাষি জয়নাল আবেদীন ও উপেন চন্দ্র রায় বলেন, ‘প্রায় ১০ থেকে ১২ বছর আখ চাষ করছি। এবারে গত বছরের তুলনায় বেশি চাষ করেছি।’ একই এলাকার হযরত আলী, মো. আমিন ও নুরুল হক বলেন, এবার রোগবালাই কম হয়েছে। প্রচণ্ড গরম চলছে। বাজারে আখের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। ব্যবসায়ীরা খেত থেকে ১০ টাকা থেকে শুরু করে ৩০ টাকা পর্যন্ত প্রতি পিস আখ কিনে নিয়ে যাচ্ছেন।
প্রতি বিঘা হাইব্রিড (ঈশ্বরদী-৪১/৪২) জাতের আখ (৩৩ শতক) ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। কৃষকদের স্থানীয় ভাষায় গেন্ডারিয়া ও ঈশ্বরদী জাতের আখ প্রতি বিঘায় ৫০ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি করা যায়।
আখচাষি এজার উদ্দিন বলেন, ‘এক বিঘা জমিতে হাইব্রিড (ঈশ্বরদী-৪১) জাতের আখ চাষ করেছি। ভালো ফলন হয়েছে, ৭৫ হাজার টাকায় বিক্রি করেছি। আগামী মৌসুমে তিন বিঘা জমিতে আখ চাষ করব।’
ডোমার উপজেলা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা কামরুজ্জামান বলেন, এ এলাকায় যে আখ চাষ করা হয়, সবই ঈশ্বরদী জাতের। এখানকার জমি ঈশ্বরদী-৩১, ৩২, ৩৭, ৩৮ ও ৪১, ৪২ জাতের আখ চাষের উপযোগী। এখানে ঈশ্বরদী-৪১ ও ৪২ জাতের আখের ভালো ফলন হয় এবং অন্যান্য জাতের তুলনায় বাজারে চাহিদা বেশি থাকে, দামও ভালো পাওয়া যায়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪