মো. শামীমুল ইসলাম, আগৈলঝাড়া
আগৈলঝাড়ায় একটি রাস্তা দীর্ঘদিনেও সংস্কার না হওয়ায় চলাচলে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ীসহ এলাকার বাসিন্দাদের। উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার গৈলা ইউনিয়নের গৈলা দাখিল মাদ্রাসা থেকে পূর্বসুজনকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত রাস্তাটি দীর্ঘদিনেও সংস্কার হয়নি। এতে স্কুল, মাদ্রাসার শিক্ষার্থী, বাজারের ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসীর চলাচলে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। এই রাস্তাটি দিয়ে প্রতিদিন গৈলা বাজারের ব্যবসায়ী, গৈলা দাখিল মাদ্রাসা থেকে পূর্বসুজনকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করেন। রাস্তাটির কিছু কিছু জায়গায় ভেঙে সমস্যা বেড়েছে। ওই রাস্তায় চলাচলকারী অনেকেই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন।
বেহাল রাস্তায় চলাচলকারী গৈলা দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থী সাব্বির আকন বলেন, ‘রাস্তাটিতে সাইকেল চালিয়ে যাওয়া এখন খুবই কষ্টকর। বাধ্য হয়ে এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে আমাদের।’
এলাকাবাসী এলজিইডি বিভাগে বারবার সংস্কারের দাবি জানিয়েও কাজ হয়নি বলে অভিযোগ মিলেছে। গত মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার গৈলা দাখিল মাদ্রাসা থেকে পূর্বসুজনকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত একটি অন্যতম সড়ক এটি। এই রাস্তায় চলাচলকারী সিফাত হোসেন, আনোয়ার হোসেন জানান, এ রাস্তাটি নির্মাণে নিম্নমানের কাজ করা হয়েছিল। রাস্তাটি মেরামত না করায় রাস্তার বেশির ভাগ স্থানেই বিটুমিন ও ইট-পাথর উঠে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা মনিরুজ্জামান জানান, রাস্তার অসংখ্য স্থানে কার্পেটিং উঠে ইটের খোয়া ও পাথর বেরিয়ে পড়েছে। রাস্তা জুড়ে সৃষ্টি হয়েছে ছোট-বড় খানাখন্দ। এর মধ্যে ঝুঁকি নিয়ে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও ভ্যান, ইঞ্জিনচালিত যানবাহন চলাচল করছে।
আগৈলঝাড়ায় একটি রাস্তা দীর্ঘদিনেও সংস্কার না হওয়ায় চলাচলে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ীসহ এলাকার বাসিন্দাদের। উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার গৈলা ইউনিয়নের গৈলা দাখিল মাদ্রাসা থেকে পূর্বসুজনকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত রাস্তাটি দীর্ঘদিনেও সংস্কার হয়নি। এতে স্কুল, মাদ্রাসার শিক্ষার্থী, বাজারের ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসীর চলাচলে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। এই রাস্তাটি দিয়ে প্রতিদিন গৈলা বাজারের ব্যবসায়ী, গৈলা দাখিল মাদ্রাসা থেকে পূর্বসুজনকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করেন। রাস্তাটির কিছু কিছু জায়গায় ভেঙে সমস্যা বেড়েছে। ওই রাস্তায় চলাচলকারী অনেকেই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন।
বেহাল রাস্তায় চলাচলকারী গৈলা দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থী সাব্বির আকন বলেন, ‘রাস্তাটিতে সাইকেল চালিয়ে যাওয়া এখন খুবই কষ্টকর। বাধ্য হয়ে এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে আমাদের।’
এলাকাবাসী এলজিইডি বিভাগে বারবার সংস্কারের দাবি জানিয়েও কাজ হয়নি বলে অভিযোগ মিলেছে। গত মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার গৈলা দাখিল মাদ্রাসা থেকে পূর্বসুজনকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত একটি অন্যতম সড়ক এটি। এই রাস্তায় চলাচলকারী সিফাত হোসেন, আনোয়ার হোসেন জানান, এ রাস্তাটি নির্মাণে নিম্নমানের কাজ করা হয়েছিল। রাস্তাটি মেরামত না করায় রাস্তার বেশির ভাগ স্থানেই বিটুমিন ও ইট-পাথর উঠে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা মনিরুজ্জামান জানান, রাস্তার অসংখ্য স্থানে কার্পেটিং উঠে ইটের খোয়া ও পাথর বেরিয়ে পড়েছে। রাস্তা জুড়ে সৃষ্টি হয়েছে ছোট-বড় খানাখন্দ। এর মধ্যে ঝুঁকি নিয়ে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও ভ্যান, ইঞ্জিনচালিত যানবাহন চলাচল করছে।
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
৯ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪