কেশবপুর (যশোর) প্রতিনিধি
কেশবপুরে বিনা মূল্যে উন্নত জাতের পাটবীজ পাচ্ছেন ২ হাজার ১০০ কৃষক। উন্নত প্রযুক্তি-নির্ভর পাট ও পাটবীজ উৎপাদন এবং সম্প্রসারণ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় তাঁদের পাটবীজ দেওয়া হচ্ছে। বাজারমূল্য বেশি হওয়ায় এ উপজেলার কৃষকেরা পাটের আবাদে ঝুঁকেছেন। দাম ভালো পাওয়ায় গত বছর লক্ষ্য মাত্রার চেয়ে ৭০০ হেক্টর জমিতে বেশি আবাদ করা হয়েছিল পাট।
উপজেলা ১১ ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা নিয়ে গঠিত। এর মধ্যে উপজেলার হাসানপুর, ত্রিমোহিনী, মঙ্গলকোট, পাঁজিয়া, সাতবাড়িয়া ও মজিদপুর ইউনিয়নে সম্প্রতি তালিকা অনুযায়ী কৃষকের মাঝে বিনা মূল্যে ১ কেজি করে তোষা জাতের পাটবীজ এবং ১২ কেজি করে মিশ্র সার দেওয়া হয়েছে। আগামী সপ্তাহের মধ্যে উপজেলার অন্য ইউনিয়নে পাটবীজ ও সার বিতরণ শুরু করা হবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, উপসহকারী পাট উন্নয়ন কর্মকর্তা মফিজুল ইসলাম রঞ্জু।
গত ২২ মার্চ কেশবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এম এম আরাফাত হোসেন পরিষদ চত্বরে কৃষকের মাঝে বিনা মূল্যে পাটবীজ ও সার বিতরণের উদ্বোধন করেন। পরে ইউনিয়ন পর্যায়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, কৃষক লীগের নেতৃবৃন্দ ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে কৃষকদের মাঝে এসব প্রণোদনা বিতরণ অব্যাহত রয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার মজিদপুর ইউনিয়নে কৃষকদের মাঝে দেওয়া হয় পাট বীজ ও সার। এ ছাড়া গত বুধবার হাসানপুর ইউনিয়নে প্রধান অতিথি হিসেবে পাটবীজ ও সার বিতরণ করেন ইউপি চেয়ারম্যান মো. তৌহিদুজ্জামান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপসহকারী পাট উন্নয়ন কর্মকর্তা মফিজুল ইসলাম রঞ্জু, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মশিউর রহমান, উপপরিদর্শক মাহফুজুর রহমান, উপজেলা আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক এস এম বাবর আলী প্রমুখ।
হাসানপুর ইউনিয়নের বগা গ্রামের কৃষক রওশন আলী বলেন, ‘পাটের ভালো ফলনে লাভবান হওয়ায় এবারও প্রায় ২ বিঘা খেতে পাট চাষ করবেন। ইতিমধ্যে খেত প্রস্তুতের কাজ শুরু হয়েছে।’
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মনির হোসেন বলেন, ‘গত বছর এ উপজেলায় ৪ হাজার ১০০ হেক্টর জমিতে পাট আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৭০০ হেক্টর জমিতে অর্থাৎ ৪ হাজার ৮ শ হেক্টর জমিতে কৃষকেরা পাটের আবাদ করেন। এপ্রিল মাস পাট বপনের উত্তম সময়।
কেশবপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ঋতুরাজ সরকার বলেন, পাটের বাজারমূল্য বেশি হওয়ায় এ উপজেলার চাষিরা পাট আবাদে ঝুঁকেছেন। অনুকূল আবহাওয়া ও পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত হলে গত বছরের মতো এবারও কৃষকেরা পাট বিক্রি করে ভালো দাম পাবেন বলে আশা করছি। সোনালি আঁশে সুদিন ফিরছে।’
কেশবপুরে বিনা মূল্যে উন্নত জাতের পাটবীজ পাচ্ছেন ২ হাজার ১০০ কৃষক। উন্নত প্রযুক্তি-নির্ভর পাট ও পাটবীজ উৎপাদন এবং সম্প্রসারণ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় তাঁদের পাটবীজ দেওয়া হচ্ছে। বাজারমূল্য বেশি হওয়ায় এ উপজেলার কৃষকেরা পাটের আবাদে ঝুঁকেছেন। দাম ভালো পাওয়ায় গত বছর লক্ষ্য মাত্রার চেয়ে ৭০০ হেক্টর জমিতে বেশি আবাদ করা হয়েছিল পাট।
উপজেলা ১১ ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা নিয়ে গঠিত। এর মধ্যে উপজেলার হাসানপুর, ত্রিমোহিনী, মঙ্গলকোট, পাঁজিয়া, সাতবাড়িয়া ও মজিদপুর ইউনিয়নে সম্প্রতি তালিকা অনুযায়ী কৃষকের মাঝে বিনা মূল্যে ১ কেজি করে তোষা জাতের পাটবীজ এবং ১২ কেজি করে মিশ্র সার দেওয়া হয়েছে। আগামী সপ্তাহের মধ্যে উপজেলার অন্য ইউনিয়নে পাটবীজ ও সার বিতরণ শুরু করা হবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, উপসহকারী পাট উন্নয়ন কর্মকর্তা মফিজুল ইসলাম রঞ্জু।
গত ২২ মার্চ কেশবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এম এম আরাফাত হোসেন পরিষদ চত্বরে কৃষকের মাঝে বিনা মূল্যে পাটবীজ ও সার বিতরণের উদ্বোধন করেন। পরে ইউনিয়ন পর্যায়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, কৃষক লীগের নেতৃবৃন্দ ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে কৃষকদের মাঝে এসব প্রণোদনা বিতরণ অব্যাহত রয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার মজিদপুর ইউনিয়নে কৃষকদের মাঝে দেওয়া হয় পাট বীজ ও সার। এ ছাড়া গত বুধবার হাসানপুর ইউনিয়নে প্রধান অতিথি হিসেবে পাটবীজ ও সার বিতরণ করেন ইউপি চেয়ারম্যান মো. তৌহিদুজ্জামান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপসহকারী পাট উন্নয়ন কর্মকর্তা মফিজুল ইসলাম রঞ্জু, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মশিউর রহমান, উপপরিদর্শক মাহফুজুর রহমান, উপজেলা আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক এস এম বাবর আলী প্রমুখ।
হাসানপুর ইউনিয়নের বগা গ্রামের কৃষক রওশন আলী বলেন, ‘পাটের ভালো ফলনে লাভবান হওয়ায় এবারও প্রায় ২ বিঘা খেতে পাট চাষ করবেন। ইতিমধ্যে খেত প্রস্তুতের কাজ শুরু হয়েছে।’
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মনির হোসেন বলেন, ‘গত বছর এ উপজেলায় ৪ হাজার ১০০ হেক্টর জমিতে পাট আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৭০০ হেক্টর জমিতে অর্থাৎ ৪ হাজার ৮ শ হেক্টর জমিতে কৃষকেরা পাটের আবাদ করেন। এপ্রিল মাস পাট বপনের উত্তম সময়।
কেশবপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ঋতুরাজ সরকার বলেন, পাটের বাজারমূল্য বেশি হওয়ায় এ উপজেলার চাষিরা পাট আবাদে ঝুঁকেছেন। অনুকূল আবহাওয়া ও পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত হলে গত বছরের মতো এবারও কৃষকেরা পাট বিক্রি করে ভালো দাম পাবেন বলে আশা করছি। সোনালি আঁশে সুদিন ফিরছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৫ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪