নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনায় কয়েক দিন ধরে বাড়ছে চোখ ওঠা রোগীর সংখ্যা। প্রতিদিন চোখ ওঠা নিয়ে অসংখ্য মানুষ হাসপাতালে আসছেন। তাদের সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসকেরা। এদিকে ফার্মেসিগুলোয় চোখ ওঠা রোগ সারানোর ড্রপ-সংকট দেখা দিয়েছে বলে জানা গেছে। জেলা সিভিল সার্জন ডা. সেলিম মিঞা বলেছেন, চোখ ওঠা রোগ নিয়ে ভয়ের কিছু নেই। এটি একটি সংক্রমণ রোগ। কয়েক দিন ঘরে থাকলে এমনিতেই ভালো হয়ে যায়।
চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দুই সপ্তাহ আগে থেকে এই জেলায় চোখ ওঠা রোগ দেখা দিয়েছে। তবে পাঁচ-ছয়দিন ধরে প্রতিদিন গড়ে ৭০-৮০ জন মানুষ হাসপাতালে আসছেন এই রোগ নিয়ে। দিন দিন রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। অনেকে হাসপাতালে না গিয়ে ফার্মেসি থেকে ড্রপ কিনে ব্যবহার করছেন।
চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, প্রতিবছর গ্রীষ্মে কনজাংটিভিটিস বা চোখ ওঠা রোগের দেখা মিললেও এবার শরতে এর প্রভাব বেড়েছে। এই রোগের ফলে কারও কারও চোখের পাতা ফুলে লাল হয়ে যাচ্ছে। কারও চোখ থেকে অনবরত পানি ঝরছে। কেউ কেউ আবার যন্ত্রণায় অস্থির। চোখ ওঠা রোগটি মূলত ছোঁয়াচে ও ভাইরাসের মাধ্যমে সংক্রমিত হয়। আক্রান্তদের কারও কারও চোখ ওঠা তিন দিনে ভালো হয়ে যায় আবার অনেকের তিন সপ্তাহ পর্যন্ত সময় লেগে যায়।
নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে প্রতিদিন গড়ে ৯০ জন চোখ ওঠা নিয়ে হাসপাতালে আসছেন। এ ছাড়া জেলার সবগুলো উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেই প্রতিদিন কমপক্ষে ৫০ জনের বেশি চোখ ওঠার রোগী চিকিৎসা নিতে আসছেন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা।
সদর উপজেলার সিংহের রোহী থেকে চোখ ওঠা রোগে গতকাল বুধবার দুপুরে নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসেন শহীদ মিয়া নামে এক ব্যক্তি। তিনি বলেন, ‘চোখ উঠেছে দুদিন হলো। চোখ ফুলে যন্ত্রণা হচ্ছে। তাই আজ ডাক্তার দেখাতে আসলাম। চিকিৎসক দেখে ড্রপ লিখে দিয়েছেন। বাইরের ফার্মেসিতে ড্রপ-সংকট।
নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালের চিকিৎসক রহুল আমিন বলেন, ‘দুই সপ্তাহ থেকে চোখ ওঠা রোগী আসতে শুরু করেছে। শুরুতে এই রোগে আক্রান্তের সংখ্যা কম থাকলেও পাঁচ-ছয়দিন ধরে রোগীর সংখ্যা কয়েকগুণ বেড়েছে। বর্তমানে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৮৫-৯০ জন চোখ ওঠা রোগী আসছেন। হঠাৎ এই রোগ দেখা দেওয়ায় হাসপাতাল ও বাইরের ফার্মেসিতে ড্রপ-সংকট দেখা দিয়েছে।’
মোহনগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শাহারিয়ার জাহান ওসমানী বলেন, ‘প্রতিদিন আমাদের এখানে ৭০-৮০ জনের বেশি চোখ ওঠা রোগী আসছেন। এ সংখ্যা প্রতিদিন বাড়ছে। সংক্রমণ হলে নিজের ঘরে থাকা, অন্য কারও সঙ্গে না মেশা, এ নিয়মটা হয়তো অনেকে মানছেন না।’
নেত্রকোনার সিভিল সার্জন ডা. মো. সেলিম মিঞা বলেন, সম্প্রতি সারা দেশেই চোখ ওঠা রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। এ সময় একটু সচেতন থাকলে ভয়ের কিছু নেই। কেউ আক্রান্ত হলে তাকে বাড়িতে থাকা উচিত। তবে বিশেষ প্রয়োজনে বাইরে গেলে চোখে কালো চশমা ব্যবহার করতে হবে।
নেত্রকোনায় কয়েক দিন ধরে বাড়ছে চোখ ওঠা রোগীর সংখ্যা। প্রতিদিন চোখ ওঠা নিয়ে অসংখ্য মানুষ হাসপাতালে আসছেন। তাদের সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসকেরা। এদিকে ফার্মেসিগুলোয় চোখ ওঠা রোগ সারানোর ড্রপ-সংকট দেখা দিয়েছে বলে জানা গেছে। জেলা সিভিল সার্জন ডা. সেলিম মিঞা বলেছেন, চোখ ওঠা রোগ নিয়ে ভয়ের কিছু নেই। এটি একটি সংক্রমণ রোগ। কয়েক দিন ঘরে থাকলে এমনিতেই ভালো হয়ে যায়।
চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দুই সপ্তাহ আগে থেকে এই জেলায় চোখ ওঠা রোগ দেখা দিয়েছে। তবে পাঁচ-ছয়দিন ধরে প্রতিদিন গড়ে ৭০-৮০ জন মানুষ হাসপাতালে আসছেন এই রোগ নিয়ে। দিন দিন রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। অনেকে হাসপাতালে না গিয়ে ফার্মেসি থেকে ড্রপ কিনে ব্যবহার করছেন।
চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, প্রতিবছর গ্রীষ্মে কনজাংটিভিটিস বা চোখ ওঠা রোগের দেখা মিললেও এবার শরতে এর প্রভাব বেড়েছে। এই রোগের ফলে কারও কারও চোখের পাতা ফুলে লাল হয়ে যাচ্ছে। কারও চোখ থেকে অনবরত পানি ঝরছে। কেউ কেউ আবার যন্ত্রণায় অস্থির। চোখ ওঠা রোগটি মূলত ছোঁয়াচে ও ভাইরাসের মাধ্যমে সংক্রমিত হয়। আক্রান্তদের কারও কারও চোখ ওঠা তিন দিনে ভালো হয়ে যায় আবার অনেকের তিন সপ্তাহ পর্যন্ত সময় লেগে যায়।
নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে প্রতিদিন গড়ে ৯০ জন চোখ ওঠা নিয়ে হাসপাতালে আসছেন। এ ছাড়া জেলার সবগুলো উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেই প্রতিদিন কমপক্ষে ৫০ জনের বেশি চোখ ওঠার রোগী চিকিৎসা নিতে আসছেন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা।
সদর উপজেলার সিংহের রোহী থেকে চোখ ওঠা রোগে গতকাল বুধবার দুপুরে নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসেন শহীদ মিয়া নামে এক ব্যক্তি। তিনি বলেন, ‘চোখ উঠেছে দুদিন হলো। চোখ ফুলে যন্ত্রণা হচ্ছে। তাই আজ ডাক্তার দেখাতে আসলাম। চিকিৎসক দেখে ড্রপ লিখে দিয়েছেন। বাইরের ফার্মেসিতে ড্রপ-সংকট।
নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালের চিকিৎসক রহুল আমিন বলেন, ‘দুই সপ্তাহ থেকে চোখ ওঠা রোগী আসতে শুরু করেছে। শুরুতে এই রোগে আক্রান্তের সংখ্যা কম থাকলেও পাঁচ-ছয়দিন ধরে রোগীর সংখ্যা কয়েকগুণ বেড়েছে। বর্তমানে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৮৫-৯০ জন চোখ ওঠা রোগী আসছেন। হঠাৎ এই রোগ দেখা দেওয়ায় হাসপাতাল ও বাইরের ফার্মেসিতে ড্রপ-সংকট দেখা দিয়েছে।’
মোহনগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শাহারিয়ার জাহান ওসমানী বলেন, ‘প্রতিদিন আমাদের এখানে ৭০-৮০ জনের বেশি চোখ ওঠা রোগী আসছেন। এ সংখ্যা প্রতিদিন বাড়ছে। সংক্রমণ হলে নিজের ঘরে থাকা, অন্য কারও সঙ্গে না মেশা, এ নিয়মটা হয়তো অনেকে মানছেন না।’
নেত্রকোনার সিভিল সার্জন ডা. মো. সেলিম মিঞা বলেন, সম্প্রতি সারা দেশেই চোখ ওঠা রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। এ সময় একটু সচেতন থাকলে ভয়ের কিছু নেই। কেউ আক্রান্ত হলে তাকে বাড়িতে থাকা উচিত। তবে বিশেষ প্রয়োজনে বাইরে গেলে চোখে কালো চশমা ব্যবহার করতে হবে।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৭ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫