জাবি প্রতিনিধি
করোনা মহামারিতে আত্মহত্যাকারী শিক্ষার্থীদের ৭২ শতাংশই ছাত্রী। অথচ মহামারির আগে আত্মহত্যাকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্রের সংখ্যা ছিল ৭১ শতাংশ। ‘মহামারিতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের লিঙ্গ ও প্রবণতা ভিত্তিক আত্মহত্যা’ শীর্ষক গবেষণায় এসব তথ্য জানা যায়।
গবেষণায় ২০২০ সালের মার্চ মাস থেকে ২০২১ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত দেশব্যাপী তথ্য সংগ্রহ করা হয়। এতে ১২৭ জন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার ঘটনা বিশ্লেষণ করে এ তথ্য পাওয়া গেছে। গত ২৮ ডিসেম্বর ইংল্যান্ডের কিংস কলেজ অব লন্ডনের প্রকাশনা সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব সোশ্যাল সাইকিয়াট্রিতে গবেষণাটি প্রকাশ করে।
গবেষণাটি ‘চিন্তা রিসার্চ বাংলাদেশ’ নামক প্রতিষ্ঠানের তত্ত্বাবধানে সম্পন্ন হয়। এই গবেষকদলে ছিলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিকস বিভাগের শিক্ষক মোহাম্মদ আল মামুন, শিক্ষার্থী মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন, ফিরোজ আল মামুন, ইসমাইল হোসেন এবং অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক ইসতিহাক রায়হান ও শিক্ষার্থী তানভির আহমেদ।
গবেষণায় উল্লেখ করা হয়, ১৪ থেকে ১৮ বছরের কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে আত্মহত্যার হার ৪২ শতাংশ। এ ছাড়া ৪৩ শতাংশ মাধ্যমিক ও ২৬ শতাংশ উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষার্থী এই সময়ে আত্মহত্যা করেন। আত্মহননকারীদের ৮০ শতাংশ গলায় ফাঁস ও ১০ শতাংশ বিষপানে জীবন বিসর্জন দেয়।
গবেষণায় উল্লেখ করা হয়, ২০১৮ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৯ সালের জুন পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের আত্মহত্যার ঘটনা ৫৬টি। কিন্তু মহামারিতে এই সংখ্যা দ্বিগুণ। এর কারণ মহামারিতে আত্মহত্যার ধরনে পরিবর্তন এসেছে।
এই গবেষণায় প্রথম দেশব্যাপী শিক্ষার্থীদের আত্মহত্যার ম্যাপিং করা হয়। এতে জানা যায়, ঢাকা জেলায় এবং দেশের উত্তর অঞ্চলের মানুষের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেশি। অন্যদিকে দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলোতে আত্মহত্যার প্রবণতা কম।
মোহাম্মদ আল মামুন বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে প্রতিটি আত্মহত্যার পেছনে প্রায় ২০টি অসফল আত্মহত্যার চেষ্টা করা হয়। এর আগে অথবা এই সময়েই আমাদের শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে হবে। কিন্তু এটা হয়ে ওঠে না। এখানে অভিভাবকদের গাফিলতি আছে। তাই সমাজে একটি আত্মহত্যাবিরোধী সচেতনতামূলক আন্দোলন করা প্রয়োজন।’
করোনা মহামারিতে আত্মহত্যাকারী শিক্ষার্থীদের ৭২ শতাংশই ছাত্রী। অথচ মহামারির আগে আত্মহত্যাকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্রের সংখ্যা ছিল ৭১ শতাংশ। ‘মহামারিতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের লিঙ্গ ও প্রবণতা ভিত্তিক আত্মহত্যা’ শীর্ষক গবেষণায় এসব তথ্য জানা যায়।
গবেষণায় ২০২০ সালের মার্চ মাস থেকে ২০২১ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত দেশব্যাপী তথ্য সংগ্রহ করা হয়। এতে ১২৭ জন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার ঘটনা বিশ্লেষণ করে এ তথ্য পাওয়া গেছে। গত ২৮ ডিসেম্বর ইংল্যান্ডের কিংস কলেজ অব লন্ডনের প্রকাশনা সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব সোশ্যাল সাইকিয়াট্রিতে গবেষণাটি প্রকাশ করে।
গবেষণাটি ‘চিন্তা রিসার্চ বাংলাদেশ’ নামক প্রতিষ্ঠানের তত্ত্বাবধানে সম্পন্ন হয়। এই গবেষকদলে ছিলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিকস বিভাগের শিক্ষক মোহাম্মদ আল মামুন, শিক্ষার্থী মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন, ফিরোজ আল মামুন, ইসমাইল হোসেন এবং অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক ইসতিহাক রায়হান ও শিক্ষার্থী তানভির আহমেদ।
গবেষণায় উল্লেখ করা হয়, ১৪ থেকে ১৮ বছরের কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে আত্মহত্যার হার ৪২ শতাংশ। এ ছাড়া ৪৩ শতাংশ মাধ্যমিক ও ২৬ শতাংশ উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষার্থী এই সময়ে আত্মহত্যা করেন। আত্মহননকারীদের ৮০ শতাংশ গলায় ফাঁস ও ১০ শতাংশ বিষপানে জীবন বিসর্জন দেয়।
গবেষণায় উল্লেখ করা হয়, ২০১৮ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৯ সালের জুন পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের আত্মহত্যার ঘটনা ৫৬টি। কিন্তু মহামারিতে এই সংখ্যা দ্বিগুণ। এর কারণ মহামারিতে আত্মহত্যার ধরনে পরিবর্তন এসেছে।
এই গবেষণায় প্রথম দেশব্যাপী শিক্ষার্থীদের আত্মহত্যার ম্যাপিং করা হয়। এতে জানা যায়, ঢাকা জেলায় এবং দেশের উত্তর অঞ্চলের মানুষের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেশি। অন্যদিকে দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলোতে আত্মহত্যার প্রবণতা কম।
মোহাম্মদ আল মামুন বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে প্রতিটি আত্মহত্যার পেছনে প্রায় ২০টি অসফল আত্মহত্যার চেষ্টা করা হয়। এর আগে অথবা এই সময়েই আমাদের শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে হবে। কিন্তু এটা হয়ে ওঠে না। এখানে অভিভাবকদের গাফিলতি আছে। তাই সমাজে একটি আত্মহত্যাবিরোধী সচেতনতামূলক আন্দোলন করা প্রয়োজন।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৮ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪