সবুর শুভ, চট্টগ্রাম
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বারআউলিয়ার পুণ্যভূমি চট্টগ্রামের ১৬টি আসনে অংশ নিয়েছিলেন ছয়টি ইসলামি দলের ৪১ প্রার্থী। কিন্তু তাঁরা জয় পাওয়া তো দূরের কথা, কেউ-ই জামানত রক্ষা পর্যন্ত করতে পারেননি।
চট্টগ্রামের ১৬টি আসনে আওয়ামী লীগসহ ২০টি দল এবং স্বতন্ত্র মিলিয়ে ১২৫ জন প্রার্থী অংশ নিয়েছিলেন। এর মধ্যে পাঁচটি দলের চেয়ারম্যানসহ ৯৫ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। যেখানে ১৮ দলের একজনেরও জামানত রক্ষা হয়নি।
এদিকে চট্টগ্রামে বিভিন্ন কর্মসূচিতে ছয়টি ইসলামি দলের কর্মীদের ব্যাপক উপস্থিতি দেখা গেলেও ভোটের মাঠে সেই প্রভাব দেখা যায়নি। ১৬ আসনের মধ্যে ১২টিতে অংশ নিয়ে সব আসনেই জামানত হারিয়েছেন বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের (মোমবাতি) প্রার্থীরা। ১৫ আসনে অংশ নিয়ে সব আসনে জামানত হারান ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের (চেয়ার প্রতীক) সব প্রার্থী। ৯টি আসনে জামানত হারিয়েছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (একতারা) প্রার্থীরা, দুটি করে আসনে অংশ নিয়ে জামানত হারান বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন (ফুলের মালা) ও ইসলামী ঐক্যজোটের (মিনার) প্রার্থীরা। আর একটি আসনে অংশ নিয়ে জামানত রক্ষা করতে পারেননি বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের (বটগাছ) প্রার্থী।
চট্টগ্রাম-১ (মিরসরাই) আসনে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের (চেয়ার) মো. আব্দুল মান্নান পেয়েছেন মাত্র ২০৫ ভোট। একই আসনে সুপ্রিম পার্টির মো. নুরুল করিম আবসার (একতারা) প্রার্থী পেয়েছেন ১৯৯ ভোট। চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনে চেয়ার প্রতীক নিয়ে মীর মুহাম্মদের প্রাপ্ত ভোট ৫২৬। এই আসনে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের (মোমবাতি) প্রতীক নিয়ে মুহাম্মদ হামিদ উল্লাহ পেয়েছেন ১ হাজার ৫৩৮ ভোট। সুপ্রিম পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দিন মাইজভান্ডারি পেয়েছেন ৩ হাজার ১৫১ ভোট। ফুলের মালা প্রতীক নিয়ে তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি পেয়েছেন ২৩১ ভোট। চট্টগ্রাম-৩ আসনে চেয়ার প্রতীকের আব্দুর রহীম পেয়েছেন ১১৭ ভোট। মোমবাতির প্রার্থী মুহাম্মদ উল্যাহ খান পেয়েছেন ২২২ ভোট। একতারা নিয়ে সুপ্রিম পার্টির প্রার্থী নুরুল আনোয়ার পান ৭০ ভোট। চট্টগ্রাম-৪ আসনের প্রার্থী মো. মোজাম্মেল হোসেন পান ১ হাজার ৭২৩ ভোট।
চট্টগ্রাম-৫ (হাটহাজারী) আসনে চেয়ার প্রতীক নিয়ে সৈয়দ হাফেজ আহমদ পেয়েছেন ৬৯১ ভোট। মোমবাতি প্রতীকের সৈয়দ মোখতার আহমেদ পান ৬ হাজার ৮৩১ ভোট। চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) থেকে চেয়ার প্রতীকের স ম জাফর উল্লাহ পেয়েছেন ১৯৩৭ ভোট। চট্টগ্রামের সব আসনেই ইসমালি দলগুলোর প্রার্থীদের ভোটের ফলের চিত্র মোটামুটি একই।
সুশাসনের জন্য নাগরিকের সাধারণ সম্পাদক আখতার কবির চৌধুরী বলেন, ‘চট্টগ্রাম থেকে ২০ দল অংশ নিয়ে ১৮ দলের সবাই জামানত হারিয়েছেন। ফল দেখে এটাই বোঝা যাচ্ছে, ইসলামি এসব দল উচ্ছিষ্টভোগী হিসেবে নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক করার জন্য অংশ নিয়েছিল; কিন্তু জনগণ তাঁদের পক্ষে সাড়া দেননি।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বারআউলিয়ার পুণ্যভূমি চট্টগ্রামের ১৬টি আসনে অংশ নিয়েছিলেন ছয়টি ইসলামি দলের ৪১ প্রার্থী। কিন্তু তাঁরা জয় পাওয়া তো দূরের কথা, কেউ-ই জামানত রক্ষা পর্যন্ত করতে পারেননি।
চট্টগ্রামের ১৬টি আসনে আওয়ামী লীগসহ ২০টি দল এবং স্বতন্ত্র মিলিয়ে ১২৫ জন প্রার্থী অংশ নিয়েছিলেন। এর মধ্যে পাঁচটি দলের চেয়ারম্যানসহ ৯৫ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। যেখানে ১৮ দলের একজনেরও জামানত রক্ষা হয়নি।
এদিকে চট্টগ্রামে বিভিন্ন কর্মসূচিতে ছয়টি ইসলামি দলের কর্মীদের ব্যাপক উপস্থিতি দেখা গেলেও ভোটের মাঠে সেই প্রভাব দেখা যায়নি। ১৬ আসনের মধ্যে ১২টিতে অংশ নিয়ে সব আসনেই জামানত হারিয়েছেন বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের (মোমবাতি) প্রার্থীরা। ১৫ আসনে অংশ নিয়ে সব আসনে জামানত হারান ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের (চেয়ার প্রতীক) সব প্রার্থী। ৯টি আসনে জামানত হারিয়েছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (একতারা) প্রার্থীরা, দুটি করে আসনে অংশ নিয়ে জামানত হারান বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন (ফুলের মালা) ও ইসলামী ঐক্যজোটের (মিনার) প্রার্থীরা। আর একটি আসনে অংশ নিয়ে জামানত রক্ষা করতে পারেননি বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের (বটগাছ) প্রার্থী।
চট্টগ্রাম-১ (মিরসরাই) আসনে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের (চেয়ার) মো. আব্দুল মান্নান পেয়েছেন মাত্র ২০৫ ভোট। একই আসনে সুপ্রিম পার্টির মো. নুরুল করিম আবসার (একতারা) প্রার্থী পেয়েছেন ১৯৯ ভোট। চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনে চেয়ার প্রতীক নিয়ে মীর মুহাম্মদের প্রাপ্ত ভোট ৫২৬। এই আসনে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের (মোমবাতি) প্রতীক নিয়ে মুহাম্মদ হামিদ উল্লাহ পেয়েছেন ১ হাজার ৫৩৮ ভোট। সুপ্রিম পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দিন মাইজভান্ডারি পেয়েছেন ৩ হাজার ১৫১ ভোট। ফুলের মালা প্রতীক নিয়ে তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি পেয়েছেন ২৩১ ভোট। চট্টগ্রাম-৩ আসনে চেয়ার প্রতীকের আব্দুর রহীম পেয়েছেন ১১৭ ভোট। মোমবাতির প্রার্থী মুহাম্মদ উল্যাহ খান পেয়েছেন ২২২ ভোট। একতারা নিয়ে সুপ্রিম পার্টির প্রার্থী নুরুল আনোয়ার পান ৭০ ভোট। চট্টগ্রাম-৪ আসনের প্রার্থী মো. মোজাম্মেল হোসেন পান ১ হাজার ৭২৩ ভোট।
চট্টগ্রাম-৫ (হাটহাজারী) আসনে চেয়ার প্রতীক নিয়ে সৈয়দ হাফেজ আহমদ পেয়েছেন ৬৯১ ভোট। মোমবাতি প্রতীকের সৈয়দ মোখতার আহমেদ পান ৬ হাজার ৮৩১ ভোট। চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) থেকে চেয়ার প্রতীকের স ম জাফর উল্লাহ পেয়েছেন ১৯৩৭ ভোট। চট্টগ্রামের সব আসনেই ইসমালি দলগুলোর প্রার্থীদের ভোটের ফলের চিত্র মোটামুটি একই।
সুশাসনের জন্য নাগরিকের সাধারণ সম্পাদক আখতার কবির চৌধুরী বলেন, ‘চট্টগ্রাম থেকে ২০ দল অংশ নিয়ে ১৮ দলের সবাই জামানত হারিয়েছেন। ফল দেখে এটাই বোঝা যাচ্ছে, ইসলামি এসব দল উচ্ছিষ্টভোগী হিসেবে নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক করার জন্য অংশ নিয়েছিল; কিন্তু জনগণ তাঁদের পক্ষে সাড়া দেননি।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪