গাজী আব্দুল কুদ্দুস, ডুমুরিয়া
আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ডুমুরিয়া উপজেলার ১৪টি ইউপিতে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। প্রতীক পেয়ে বুধবার বিকেল থেকেই আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থীরা মাঠে নেমে পড়েছেন। কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে তাঁরা বিশাল মিছিল, মোটর শোভাযাত্রা ও সভা সমাবেশ করেছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে রাস্তাঘাট, বাড়িঘরের দেয়াল ও গাছে-গাছে শোভা পাচ্ছে তাঁদের প্রতীক সংবলিত পোস্টার। উপজেলার ১৪টি ইউপিতে ৬৩ জন চেয়ারম্যান, ১৬২ জন সংরক্ষিত সদস্য ও ৫৪২ জন সাধারণ ওয়ার্ড সদস্য পদে প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।
গত বুধবার রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে দেওয়া হয়েছে এ প্রতীক। নির্বাচন সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, দ্বিতীয় ধাপে ইউপি নির্বাচনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ডুমুরিয়া উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদে ৬৩ জন, ৪২টি সংরক্ষিত ওয়ার্ড সদস্য পদে ১৬২ জন ও ১২৬টি সাধারণ ওয়ার্ড সদস্য পদে ৫৪২ জন চূড়ান্ত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়। চেয়ারম্যান পদে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত ১৪ জন এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ৭ জন প্রার্থী দলীয় প্রতীক পেলেও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ক্ষেত্রে লটারির মাধ্যমে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।
চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে যাঁরা যে প্রতীক পেয়েছেন তাঁরা হলেন—১ নম্বর ধামালিয়া ইউপিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. রেজোয়ান হোসেন মোল্লা (নৌকা), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী কামরুজ্জামান ফকির (হাতপাখা), স্বতন্ত্র প্রার্থী বিএম জহুরুল হক (আনারস), এসএম তোফাজ্জেল হক (রজনী গন্ধ্যা), জাহাঙ্গীর হাবিব টাইফুন (মোটরসাইকেল), মো. আনারুল ইসলাম (অটোরিকশা) ও জিএম সাকি (ঘোড়া)।
২ নম্বর রঘুনাথপুরে খান শাকুর উদ্দিন (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী মনোজিৎ বালা (আনারস), গাজী আব্দুল হক (ঘোড়া) ও এ এম আমিনুর রহমান (চশমা)। ৩ নম্বর রুদাঘরা ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মোস্তফা কামাল খোকন (নৌকা), মাহাবুব আলম (হাতপাখা), স্বতন্ত্র প্রার্থী গাজী তৌহিদুজ্জামান (আনারস), এম এম ইমরান হোসেন (ঘোড়া) প্রতীক পেয়েছেন।
৪ নম্বর খর্ণিয় আফরোজা খানম মিতা (নৌকা), আহম্মদ আলী (হাতপাখা), স্বতন্ত্র প্রার্থী শেখ দিদারুল হোসেন দিদার (ঘোড়া), শেখ হেফজুর রহমান (আনারস), মেহেদি হাসান বিপ্লব (অটোরিকশা) এবং ৫ নম্বর আটলিয়ায় প্রতাপ কুমার রায় (নৌকা), শেখ হেলাল উদ্দিন (আনারস) এবং দৌলত হোসেন সরদার (ঘোড়া) পেয়েছেন।
৬ নম্বর মাগুরাঘোনায় রফিকুল ইসলাম হেলাল (নৌকা), শফিকুল ইসলাম বিশ্বাস (হাতপাখা), মো. আব্দুল আজিজ (আনারস), মো. আব্দুল আজিজ শেখ (অটোরিকশা), শহিদুল ইসলাম (চশমা), আশরাফুল শেখ (ঘোড়া) ও আব্দুল হালিম (মোটরসাইকেল), ৭ নম্বর শোভনায় সরদার আব্দুল গণি (নৌকা) ও সুরঞ্জিত কুমার বৈদ্য (মোটরসাইকেল)। ৮ নম্বর শরাফপুর ইউপিতে উবাঈদ উল্লাহ (নৌকা), শেখ রবিউল ইসলাম (চশমা), হাফেজ মো. ওহিদুজ্জামান (ঘোড়া) ও বিএম আলমগীর হোসেন (আনারস) প্রতীক দেওয়া হয়।
৯ নম্বর সাহস ইউপিতে শেখ আব্দুল কুদ্দুস (নৌকা), সৈয়দ মোস্তাফিজুর রহমান (হাতপাখা), মাহবুবুর রহমান মোল্লা (আনারস), শাহজালাল মোড়ল (ঘোড়া) ও আনিচুর রহমান (মোটরসাইকেল), ১০ নম্বর ভান্ডারপাড়ায় হিমাংশু বিশ্বাস (নৌকা), গোপাল চন্দ্র দে (মোটরসাইকেল), খান জিয়াউর রহমান (আনারস) ও বিপুল মণ্ডল (ঘোড়া)। ১১ নম্বর ডুমুরিয়া সদর ইউপিতে শাহ নেওয়াজ হোসেন জোয়ারদার (নৌকা), আব্দুস সালাম খান (হাতপাখা), গাজী হুমায়ুন কবির বুলু (চশমা), শেখ রবিউল ইসলাম (মোটরসাইকেল), এস এম জাহাঙ্গীর আলম (আনারস) ও মাসুদ রানা নান্টু (ঘোড়া) প্রতীক দেওয়া হয়।
১২ নম্বর রংপুরে রামপ্রসাদ জোয়ারদার (নৌকা), অধ্যক্ষ সমরেশ মণ্ডল (ঘোড়া) ও কাজল বিশ্বাস (আনারস), ১৩ নম্বর গুটুদিয়ায় কাজী আলমগীর হোসেন (নৌকা), কবির সানা (হাতপাখা), মোস্তফা সরোয়ার (চশমা), আবুল হাসান গাজী (আনারস), শেখ তুহিনুল ইসলাম (ঢোল), কাজী আব্দুল্লাহ (মোটরসাইকেল) ও সুস্মিতা রানি গাইন (ঘোড়া)। ১৪ নম্বর মাগুরখালিতে বিমল কৃষ্ণ সানা (নৌকা), সুজিত কুমার মণ্ডল (আনারস) প্রতীক পেয়েছেন। এ ছাড়া ১৪২ জন সংরক্ষিত সদস্য ও ৫৪২ জন সাধারণ ওয়ার্ড সদস্যের মাঝে তাঁদের পছন্দের প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়। আগামী ১১ নভেম্বর এ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত।
জানা গেছে, প্রতীক পেয়েই আনুষ্ঠানিক প্রচারণা বা গণসংযোগে নেমে পড়েছেন প্রার্থীরা। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, উৎসবমুখর পরিবেশের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ সম্পন্ন হয়েছে। এ সময় প্রতিদ্বন্দ্বী কোনো প্রার্থীর মধ্যে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। সব প্রার্থীই প্রতীক নিয়ে আনন্দ মিছিল সহকারে উপজেলা ত্যাগ করেন। এরপর প্রার্থীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে নির্বাচনে নেমে পড়েছেন। তবে দুয়েক জায়গায় তুচ্ছ ঘটনা ছাড়া নির্বাচনের পরিবেশ স্বাভাবিক রয়েছে।
আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ডুমুরিয়া উপজেলার ১৪টি ইউপিতে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। প্রতীক পেয়ে বুধবার বিকেল থেকেই আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থীরা মাঠে নেমে পড়েছেন। কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে তাঁরা বিশাল মিছিল, মোটর শোভাযাত্রা ও সভা সমাবেশ করেছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে রাস্তাঘাট, বাড়িঘরের দেয়াল ও গাছে-গাছে শোভা পাচ্ছে তাঁদের প্রতীক সংবলিত পোস্টার। উপজেলার ১৪টি ইউপিতে ৬৩ জন চেয়ারম্যান, ১৬২ জন সংরক্ষিত সদস্য ও ৫৪২ জন সাধারণ ওয়ার্ড সদস্য পদে প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।
গত বুধবার রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে দেওয়া হয়েছে এ প্রতীক। নির্বাচন সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, দ্বিতীয় ধাপে ইউপি নির্বাচনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ডুমুরিয়া উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদে ৬৩ জন, ৪২টি সংরক্ষিত ওয়ার্ড সদস্য পদে ১৬২ জন ও ১২৬টি সাধারণ ওয়ার্ড সদস্য পদে ৫৪২ জন চূড়ান্ত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়। চেয়ারম্যান পদে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত ১৪ জন এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ৭ জন প্রার্থী দলীয় প্রতীক পেলেও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ক্ষেত্রে লটারির মাধ্যমে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।
চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে যাঁরা যে প্রতীক পেয়েছেন তাঁরা হলেন—১ নম্বর ধামালিয়া ইউপিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. রেজোয়ান হোসেন মোল্লা (নৌকা), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী কামরুজ্জামান ফকির (হাতপাখা), স্বতন্ত্র প্রার্থী বিএম জহুরুল হক (আনারস), এসএম তোফাজ্জেল হক (রজনী গন্ধ্যা), জাহাঙ্গীর হাবিব টাইফুন (মোটরসাইকেল), মো. আনারুল ইসলাম (অটোরিকশা) ও জিএম সাকি (ঘোড়া)।
২ নম্বর রঘুনাথপুরে খান শাকুর উদ্দিন (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী মনোজিৎ বালা (আনারস), গাজী আব্দুল হক (ঘোড়া) ও এ এম আমিনুর রহমান (চশমা)। ৩ নম্বর রুদাঘরা ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মোস্তফা কামাল খোকন (নৌকা), মাহাবুব আলম (হাতপাখা), স্বতন্ত্র প্রার্থী গাজী তৌহিদুজ্জামান (আনারস), এম এম ইমরান হোসেন (ঘোড়া) প্রতীক পেয়েছেন।
৪ নম্বর খর্ণিয় আফরোজা খানম মিতা (নৌকা), আহম্মদ আলী (হাতপাখা), স্বতন্ত্র প্রার্থী শেখ দিদারুল হোসেন দিদার (ঘোড়া), শেখ হেফজুর রহমান (আনারস), মেহেদি হাসান বিপ্লব (অটোরিকশা) এবং ৫ নম্বর আটলিয়ায় প্রতাপ কুমার রায় (নৌকা), শেখ হেলাল উদ্দিন (আনারস) এবং দৌলত হোসেন সরদার (ঘোড়া) পেয়েছেন।
৬ নম্বর মাগুরাঘোনায় রফিকুল ইসলাম হেলাল (নৌকা), শফিকুল ইসলাম বিশ্বাস (হাতপাখা), মো. আব্দুল আজিজ (আনারস), মো. আব্দুল আজিজ শেখ (অটোরিকশা), শহিদুল ইসলাম (চশমা), আশরাফুল শেখ (ঘোড়া) ও আব্দুল হালিম (মোটরসাইকেল), ৭ নম্বর শোভনায় সরদার আব্দুল গণি (নৌকা) ও সুরঞ্জিত কুমার বৈদ্য (মোটরসাইকেল)। ৮ নম্বর শরাফপুর ইউপিতে উবাঈদ উল্লাহ (নৌকা), শেখ রবিউল ইসলাম (চশমা), হাফেজ মো. ওহিদুজ্জামান (ঘোড়া) ও বিএম আলমগীর হোসেন (আনারস) প্রতীক দেওয়া হয়।
৯ নম্বর সাহস ইউপিতে শেখ আব্দুল কুদ্দুস (নৌকা), সৈয়দ মোস্তাফিজুর রহমান (হাতপাখা), মাহবুবুর রহমান মোল্লা (আনারস), শাহজালাল মোড়ল (ঘোড়া) ও আনিচুর রহমান (মোটরসাইকেল), ১০ নম্বর ভান্ডারপাড়ায় হিমাংশু বিশ্বাস (নৌকা), গোপাল চন্দ্র দে (মোটরসাইকেল), খান জিয়াউর রহমান (আনারস) ও বিপুল মণ্ডল (ঘোড়া)। ১১ নম্বর ডুমুরিয়া সদর ইউপিতে শাহ নেওয়াজ হোসেন জোয়ারদার (নৌকা), আব্দুস সালাম খান (হাতপাখা), গাজী হুমায়ুন কবির বুলু (চশমা), শেখ রবিউল ইসলাম (মোটরসাইকেল), এস এম জাহাঙ্গীর আলম (আনারস) ও মাসুদ রানা নান্টু (ঘোড়া) প্রতীক দেওয়া হয়।
১২ নম্বর রংপুরে রামপ্রসাদ জোয়ারদার (নৌকা), অধ্যক্ষ সমরেশ মণ্ডল (ঘোড়া) ও কাজল বিশ্বাস (আনারস), ১৩ নম্বর গুটুদিয়ায় কাজী আলমগীর হোসেন (নৌকা), কবির সানা (হাতপাখা), মোস্তফা সরোয়ার (চশমা), আবুল হাসান গাজী (আনারস), শেখ তুহিনুল ইসলাম (ঢোল), কাজী আব্দুল্লাহ (মোটরসাইকেল) ও সুস্মিতা রানি গাইন (ঘোড়া)। ১৪ নম্বর মাগুরখালিতে বিমল কৃষ্ণ সানা (নৌকা), সুজিত কুমার মণ্ডল (আনারস) প্রতীক পেয়েছেন। এ ছাড়া ১৪২ জন সংরক্ষিত সদস্য ও ৫৪২ জন সাধারণ ওয়ার্ড সদস্যের মাঝে তাঁদের পছন্দের প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়। আগামী ১১ নভেম্বর এ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত।
জানা গেছে, প্রতীক পেয়েই আনুষ্ঠানিক প্রচারণা বা গণসংযোগে নেমে পড়েছেন প্রার্থীরা। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, উৎসবমুখর পরিবেশের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ সম্পন্ন হয়েছে। এ সময় প্রতিদ্বন্দ্বী কোনো প্রার্থীর মধ্যে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। সব প্রার্থীই প্রতীক নিয়ে আনন্দ মিছিল সহকারে উপজেলা ত্যাগ করেন। এরপর প্রার্থীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে নির্বাচনে নেমে পড়েছেন। তবে দুয়েক জায়গায় তুচ্ছ ঘটনা ছাড়া নির্বাচনের পরিবেশ স্বাভাবিক রয়েছে।
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
১২ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪