খান রফিক, বরিশাল
বর্জ্যের স্তর বেরিয়ে আসছে বরিশালের কীর্তনখোলা নদী থেকে। খননকালে প্লাস্টিক পলিথিন ও জালে আটকে যাচ্ছে ড্রেজিং মেশিন (খননযন্ত্র)। ড্রেজিং বিভাগ দাবি করেছে, নদীতে এত বেশি বর্জ্য যে খনন কাজে ধীরগতি হচ্ছে। পরিবেশবাদীরা জানিয়েছেন, এসব বর্জ্য পচনশীল না হওয়ায় নদীতে পলিযুক্ত আস্তরণ সৃষ্টি করছে। বাধাগ্রস্ত হচ্ছে মাছের বিচরণও।
গত সোমবার সকালে বরিশাল নৌবন্দর ঘুরে দেখা গেছে, ড্রেজার ‘সুরমা’ কীর্তনখোলা নদী খনন করছে। কিছুক্ষণ পরপর ড্রেজার থামিয়ে পলিথিন, প্লাস্টিক, জাল অপসারণ করা হচ্ছে। খননযন্ত্র সুরমার দায়িত্বপ্রাপ্ত মাস্টার রফিকুল ইসলাম বলেন, তাঁরা ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকে বরিশাল নৌবন্দর-সংলগ্ন কীর্তনখোলা নদীতে খনন শুরু করেছেন। কিন্তু আধা ঘণ্টা পরপর ময়লা আটকে ড্রেজার বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তিনি আরও বলেন, বেরিয়ে আসা বেশির ভাগই পলিথিন ও প্লাস্টিকের বিভিন্ন বস্তু। এগুলো পচনশীল না হওয়ার কারণে নদীর ভেতরে জট পাকানো অবস্থায় পড়ে থাকে। একপর্যায়ে নদীতে পলিযুক্ত হয়ে আস্তরণ সৃষ্টি করে। কীর্তনখোলায় এত বেশি বর্জ্য যে, নির্দিষ্ট সময়ের বেশি সময় লাগছে খননে।
এমভি সুন্দরবন-১০ লঞ্চের মাস্টার মজিবর রহমান বলেন, এসব পলিথিন, প্লাস্টিক বিভিন্ন লঞ্চ থেকে ফেলা হচ্ছে। বহুবার চেষ্টা করেও একতলা-দোতলা লঞ্চকে এই বর্জ্য নদীতে ফেলা বন্ধ করা যায়নি।
গত ৪ ডিসেম্বর বরিশাল নৌবন্দরে খননবিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় বিআইডব্লিউটিএর ড্রেজিং বিভাগের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, লঞ্চের বর্জ্য অপসারণে বরিশাল সিটি করপোরেশনের সঙ্গে বৈঠক করা হয়েছিল। সেখানে নগরীর খালগুলোকে প্লাস্টিকজাত বর্জ্যমুক্ত রাখার পাশাপাশি লঞ্চের বর্জ্য অপসারণের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল; কিন্তু সিটি করপোরেশন কোনো উদ্যোগ নেয়নি।
জানতে চাইলে পরিবেশ অধিদপ্তর বরিশাল জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আব্দুল মালেক মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, পলিথিন ও ওয়ানটাইম প্লাস্টিক নিষিদ্ধ। এগুলোর জন্য নদীর নিচে স্তর পড়ে যাচ্ছে, যা স্বাভাবিক জোয়ার-ভাটার প্রবাহ বাধাগ্রস্ত করছে।
বরিশাল বিআইডব্লিউটিএর নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের উপপরিচালক মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, জনগণ সচেতন না হওয়ায় কীর্তনখোলায় এত প্লাস্টিক ও পলিথিনের স্তর সৃষ্টি হচ্ছে। লঞ্চগুলো থেকেও ময়লা ফেলছে।
বর্জ্যের স্তর বেরিয়ে আসছে বরিশালের কীর্তনখোলা নদী থেকে। খননকালে প্লাস্টিক পলিথিন ও জালে আটকে যাচ্ছে ড্রেজিং মেশিন (খননযন্ত্র)। ড্রেজিং বিভাগ দাবি করেছে, নদীতে এত বেশি বর্জ্য যে খনন কাজে ধীরগতি হচ্ছে। পরিবেশবাদীরা জানিয়েছেন, এসব বর্জ্য পচনশীল না হওয়ায় নদীতে পলিযুক্ত আস্তরণ সৃষ্টি করছে। বাধাগ্রস্ত হচ্ছে মাছের বিচরণও।
গত সোমবার সকালে বরিশাল নৌবন্দর ঘুরে দেখা গেছে, ড্রেজার ‘সুরমা’ কীর্তনখোলা নদী খনন করছে। কিছুক্ষণ পরপর ড্রেজার থামিয়ে পলিথিন, প্লাস্টিক, জাল অপসারণ করা হচ্ছে। খননযন্ত্র সুরমার দায়িত্বপ্রাপ্ত মাস্টার রফিকুল ইসলাম বলেন, তাঁরা ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকে বরিশাল নৌবন্দর-সংলগ্ন কীর্তনখোলা নদীতে খনন শুরু করেছেন। কিন্তু আধা ঘণ্টা পরপর ময়লা আটকে ড্রেজার বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তিনি আরও বলেন, বেরিয়ে আসা বেশির ভাগই পলিথিন ও প্লাস্টিকের বিভিন্ন বস্তু। এগুলো পচনশীল না হওয়ার কারণে নদীর ভেতরে জট পাকানো অবস্থায় পড়ে থাকে। একপর্যায়ে নদীতে পলিযুক্ত হয়ে আস্তরণ সৃষ্টি করে। কীর্তনখোলায় এত বেশি বর্জ্য যে, নির্দিষ্ট সময়ের বেশি সময় লাগছে খননে।
এমভি সুন্দরবন-১০ লঞ্চের মাস্টার মজিবর রহমান বলেন, এসব পলিথিন, প্লাস্টিক বিভিন্ন লঞ্চ থেকে ফেলা হচ্ছে। বহুবার চেষ্টা করেও একতলা-দোতলা লঞ্চকে এই বর্জ্য নদীতে ফেলা বন্ধ করা যায়নি।
গত ৪ ডিসেম্বর বরিশাল নৌবন্দরে খননবিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় বিআইডব্লিউটিএর ড্রেজিং বিভাগের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, লঞ্চের বর্জ্য অপসারণে বরিশাল সিটি করপোরেশনের সঙ্গে বৈঠক করা হয়েছিল। সেখানে নগরীর খালগুলোকে প্লাস্টিকজাত বর্জ্যমুক্ত রাখার পাশাপাশি লঞ্চের বর্জ্য অপসারণের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল; কিন্তু সিটি করপোরেশন কোনো উদ্যোগ নেয়নি।
জানতে চাইলে পরিবেশ অধিদপ্তর বরিশাল জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আব্দুল মালেক মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, পলিথিন ও ওয়ানটাইম প্লাস্টিক নিষিদ্ধ। এগুলোর জন্য নদীর নিচে স্তর পড়ে যাচ্ছে, যা স্বাভাবিক জোয়ার-ভাটার প্রবাহ বাধাগ্রস্ত করছে।
বরিশাল বিআইডব্লিউটিএর নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের উপপরিচালক মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, জনগণ সচেতন না হওয়ায় কীর্তনখোলায় এত প্লাস্টিক ও পলিথিনের স্তর সৃষ্টি হচ্ছে। লঞ্চগুলো থেকেও ময়লা ফেলছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪