বরিশাল প্রতিনিধি
বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) ৭ কাউন্সিলরের ছয়টি অভিযোগই মিথ্যা দাবি করলেন মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ। গৃহকর বৃদ্ধি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ওএসডি করে রাখা, হাট-বাজার ইজারা না দেওয়া এবং সম্মানী কম দেওয়াসহ ছয়টি অভিযোগ তুলে মেয়র, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সচিবকে গত ৩ জানুয়ারি আইনি নোটিশ দিয়েছিলেন সাতজন কাউন্সিলর।
গত মঙ্গলবার দেওয়া জবাবে নোটিশের অভিযোগগুলো মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে জানিয়েছে বিসিসি। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিসিসির জনসংযোগ কর্মকর্তা (দায়িত্বপ্রাপ্ত) স্বপন কুমার রোহান। আইনি নোটিশ দেওয়া এ ৭ জন কাউন্সিলর আওয়ামী লীগ দলীয়।
বিসিসির পক্ষে আইনি নোটিশের জবাব দেন অ্যাডভোকেট জগদীশ চন্দ্র সরকার। সাত কাউন্সিলরের পক্ষে আইনি নোটিশ দাতা অ্যাডভোকেট আজাদ রহমান জানান, তিনি বুধবার নোটিশের জবাব গ্রহণ করেছেন।
বিসিসির দেওয়া জবাবের প্রেক্ষিতে আইনি নোটিশদাতা কাউন্সিলরদের অন্যতম ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের শরীফ আনিসুর রহমান বলেন, তাদের প্রধান অভিযোগ ছিল, অন্য কাউন্সিলরদের ৫০ হাজার টাকা করে সম্মানী দেওয়া হলেও সাত কাউন্সিলরকে পেতেন সাড়ে ৪৩ হাজার টাকা করে। মঙ্গলবার দেওয়া বিবিসির জবাবে বলা হয়েছে কাউন্সিলরদের সম্মানী সাড়ে ৪৩ হাজার টাকা। তবে মাসিক সভায় অংশগ্রহণকারীরা যাতায়াত ভাতা বাবদ আরও সাড়ে ৬ হাজার টাকা পাচ্ছেন। নোটিশদাতা কাউন্সিলররা সভায় আসেন না, ভাউচার দেন না, তাই যাতায়াত ভাতার বিল পাচ্ছেন না। এ জবাব দেওয়ার একদিন পরই বুধবার সাত কাউন্সিলরের হিসেব নম্বরে ডিসেম্বর মাসের সম্মানী ৫০ হাজার টাকা করে জমা হয়েছে বলে জানান আনিছ শরীফ। তিনি বিসিসি কর্তৃপক্ষকে উল্টো প্রশ্ন তোলেন, তারা যাতায়াত ভাতার ভাউচার দেননি, তারপরও কীভাবে ডিসেম্বরের সম্মানী ৫০ হাজার টাকা পেলেন?
বিসিসির জবাবে বলা হয়েছে, অসৎ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দুর্নীতির প্রমাণের ভিত্তিতেই ওএসডি করা হয়েছে। নগর ভবনের কাজ স্বাভাবিক রাখতে চুক্তিভিত্তিক জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়। এ ছাড়া নগর ভবনে সরকারি আইন-কানুনের বিষয়গুলো দেখতে কয়েকজন কর্মকর্তা প্রেষণে নিযুক্ত আছেন।
উল্লেখ্য, বিসিসি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর সঙ্গে কিছুদিন ধরে আওয়ামী লীগ দলীয় কাউন্সিলরদের একাংশের দূরত্ব চলছে। ওই কাউন্সিলররা মেয়রের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অবস্থান নিয়ে সদর আসনের সাংসদ পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক শামীমের সঙ্গে রাজনীতি করার ঘোষণা দিয়েছেন সম্প্রতি।
বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) ৭ কাউন্সিলরের ছয়টি অভিযোগই মিথ্যা দাবি করলেন মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ। গৃহকর বৃদ্ধি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ওএসডি করে রাখা, হাট-বাজার ইজারা না দেওয়া এবং সম্মানী কম দেওয়াসহ ছয়টি অভিযোগ তুলে মেয়র, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সচিবকে গত ৩ জানুয়ারি আইনি নোটিশ দিয়েছিলেন সাতজন কাউন্সিলর।
গত মঙ্গলবার দেওয়া জবাবে নোটিশের অভিযোগগুলো মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে জানিয়েছে বিসিসি। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিসিসির জনসংযোগ কর্মকর্তা (দায়িত্বপ্রাপ্ত) স্বপন কুমার রোহান। আইনি নোটিশ দেওয়া এ ৭ জন কাউন্সিলর আওয়ামী লীগ দলীয়।
বিসিসির পক্ষে আইনি নোটিশের জবাব দেন অ্যাডভোকেট জগদীশ চন্দ্র সরকার। সাত কাউন্সিলরের পক্ষে আইনি নোটিশ দাতা অ্যাডভোকেট আজাদ রহমান জানান, তিনি বুধবার নোটিশের জবাব গ্রহণ করেছেন।
বিসিসির দেওয়া জবাবের প্রেক্ষিতে আইনি নোটিশদাতা কাউন্সিলরদের অন্যতম ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের শরীফ আনিসুর রহমান বলেন, তাদের প্রধান অভিযোগ ছিল, অন্য কাউন্সিলরদের ৫০ হাজার টাকা করে সম্মানী দেওয়া হলেও সাত কাউন্সিলরকে পেতেন সাড়ে ৪৩ হাজার টাকা করে। মঙ্গলবার দেওয়া বিবিসির জবাবে বলা হয়েছে কাউন্সিলরদের সম্মানী সাড়ে ৪৩ হাজার টাকা। তবে মাসিক সভায় অংশগ্রহণকারীরা যাতায়াত ভাতা বাবদ আরও সাড়ে ৬ হাজার টাকা পাচ্ছেন। নোটিশদাতা কাউন্সিলররা সভায় আসেন না, ভাউচার দেন না, তাই যাতায়াত ভাতার বিল পাচ্ছেন না। এ জবাব দেওয়ার একদিন পরই বুধবার সাত কাউন্সিলরের হিসেব নম্বরে ডিসেম্বর মাসের সম্মানী ৫০ হাজার টাকা করে জমা হয়েছে বলে জানান আনিছ শরীফ। তিনি বিসিসি কর্তৃপক্ষকে উল্টো প্রশ্ন তোলেন, তারা যাতায়াত ভাতার ভাউচার দেননি, তারপরও কীভাবে ডিসেম্বরের সম্মানী ৫০ হাজার টাকা পেলেন?
বিসিসির জবাবে বলা হয়েছে, অসৎ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দুর্নীতির প্রমাণের ভিত্তিতেই ওএসডি করা হয়েছে। নগর ভবনের কাজ স্বাভাবিক রাখতে চুক্তিভিত্তিক জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়। এ ছাড়া নগর ভবনে সরকারি আইন-কানুনের বিষয়গুলো দেখতে কয়েকজন কর্মকর্তা প্রেষণে নিযুক্ত আছেন।
উল্লেখ্য, বিসিসি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর সঙ্গে কিছুদিন ধরে আওয়ামী লীগ দলীয় কাউন্সিলরদের একাংশের দূরত্ব চলছে। ওই কাউন্সিলররা মেয়রের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অবস্থান নিয়ে সদর আসনের সাংসদ পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক শামীমের সঙ্গে রাজনীতি করার ঘোষণা দিয়েছেন সম্প্রতি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪