মো. শামীমুল ইসলাম, আগৈলঝাড়া (বরিশাল)
তীব্র শীত, কুয়াশায় বরিশালের আগৈলঝাড়ায় পানের বাজারে ধস নেমেছে। ঠান্ডাজনিত কারণে পান গাছে দাগ, শিকড় পচা, পাতাঝরাসহ নানা রোগ দেখা দিয়েছে। এর ফলে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন পানচাষি ও ব্যবসায়ীরা। এক সপ্তাহের মধ্যে পানের দাম কমেছে আশঙ্কাজনক হারে।
পানচাষি নির্মল চৌধুরী বলেন, এক বছর ধরে বাজারে পানের দাম বেশি ছিল। কিন্তু আকস্মিক শৈত্যপ্রবাহে পানের পাতায় হলদে দাগ দেখা দিয়েছে। পচে যাচ্ছে পান। এক পোয়া (৩২ বিড়াই এক পোয়া ও ৬৪ পানে এক বিড়া) বড় পানের দাম ৩ হাজার টাকা থেকে নেমেছে ৮০০ টাকায়। মাঝারি আকারের পান প্রতি পোয়া ১ হাজার ৬০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকায় নেমেছে। ছোট পানের প্রতি মাত্র ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে উপজেলার মোকামগুলো থেকে কম দামে পান কিনেও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন বলে দাবি করেছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, পানের পাতায় কালো দাগ থাকায় ও পচে যাওয়ায় আরও কম দামে পান বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। পান পরিবহন ও বিক্রিতে অন্তত দুদিন সময় লাগে। আর এ সময়ের মধ্যে পান নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
পান ব্যবসায়ী আব্দুল হাকিম খান, রুবেল খান, স্বপন গাজীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বরজ থেকে ঝরে পরা পান সংগ্রহ করতে গেলে অন্য পানও ঝরে পড়ছে। এসব পান বাজারজাত করতে গোছানোর সময় দেখা যায়, পাতায় কালো দাগ। আবার পচা পাতাও পাওয়া যাচ্ছে। ফলে পানের বাজারে ধস নেমেছে।
মোল্লাপাড়া গ্রামের পানচাষি শহিদুল ইসলাম বলেন, এক বিঘা জমিতে বরজ করতে তাঁর এবার খরচ হয়েছে ছয় লাখ টাকা। লাভ তো দূরের কথা, এবার উৎপাদন ব্যয় উঠবে কিনা তা নিয়েও দুশ্চিন্তায় আছেন তিনি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দোলন চন্দ্র রায় জানান, কৃষি অফিস থেকে চাষিদের সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হচ্ছে। তাঁদের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। যে সব বরজে রোগবালাইয়ে দেখা গেছে, সেখানে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। অতিরিক্ত শীতের কারণে এ ধরনের রোগবালাই হচ্ছে।
তীব্র শীত, কুয়াশায় বরিশালের আগৈলঝাড়ায় পানের বাজারে ধস নেমেছে। ঠান্ডাজনিত কারণে পান গাছে দাগ, শিকড় পচা, পাতাঝরাসহ নানা রোগ দেখা দিয়েছে। এর ফলে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন পানচাষি ও ব্যবসায়ীরা। এক সপ্তাহের মধ্যে পানের দাম কমেছে আশঙ্কাজনক হারে।
পানচাষি নির্মল চৌধুরী বলেন, এক বছর ধরে বাজারে পানের দাম বেশি ছিল। কিন্তু আকস্মিক শৈত্যপ্রবাহে পানের পাতায় হলদে দাগ দেখা দিয়েছে। পচে যাচ্ছে পান। এক পোয়া (৩২ বিড়াই এক পোয়া ও ৬৪ পানে এক বিড়া) বড় পানের দাম ৩ হাজার টাকা থেকে নেমেছে ৮০০ টাকায়। মাঝারি আকারের পান প্রতি পোয়া ১ হাজার ৬০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকায় নেমেছে। ছোট পানের প্রতি মাত্র ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে উপজেলার মোকামগুলো থেকে কম দামে পান কিনেও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন বলে দাবি করেছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, পানের পাতায় কালো দাগ থাকায় ও পচে যাওয়ায় আরও কম দামে পান বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। পান পরিবহন ও বিক্রিতে অন্তত দুদিন সময় লাগে। আর এ সময়ের মধ্যে পান নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
পান ব্যবসায়ী আব্দুল হাকিম খান, রুবেল খান, স্বপন গাজীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বরজ থেকে ঝরে পরা পান সংগ্রহ করতে গেলে অন্য পানও ঝরে পড়ছে। এসব পান বাজারজাত করতে গোছানোর সময় দেখা যায়, পাতায় কালো দাগ। আবার পচা পাতাও পাওয়া যাচ্ছে। ফলে পানের বাজারে ধস নেমেছে।
মোল্লাপাড়া গ্রামের পানচাষি শহিদুল ইসলাম বলেন, এক বিঘা জমিতে বরজ করতে তাঁর এবার খরচ হয়েছে ছয় লাখ টাকা। লাভ তো দূরের কথা, এবার উৎপাদন ব্যয় উঠবে কিনা তা নিয়েও দুশ্চিন্তায় আছেন তিনি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দোলন চন্দ্র রায় জানান, কৃষি অফিস থেকে চাষিদের সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হচ্ছে। তাঁদের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। যে সব বরজে রোগবালাইয়ে দেখা গেছে, সেখানে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। অতিরিক্ত শীতের কারণে এ ধরনের রোগবালাই হচ্ছে।
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
৯ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪