বেতাগী (বরগুনা) প্রতিনিধি
ভ্যাপসা গরমে বেতাগীতে চাহিদা বেড়েছে তালের শাঁসের। বেতাগী পৌর শহরের বাসস্ট্যান্ড, খাস কাচারি মাঠ, কাঁচাবাজারসহ উপজেলার বিভিন্ন স্থানে প্রতিদিন ভ্রাম্যমাণ দোকান নিয়ে বসছেন মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। এক কুড়ি তালের শাঁসের দাম ৮০ থেকে ১০০ টাকা আর এক কুড়ি আস্ত তাল ২০০ টাকায় বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। মৌসুম এ ফল কেউ কিনে দাঁড়িয়ে খাচ্ছেন, কেউবা নিয়ে যাচ্ছেন বাড়িতে।
বেতাগী পৌর শহরের কাঁচাবাজার এলাকায় তালের শাঁস বিক্রি করছেন নাসির উদ্দিন নামে এক ব্যক্তি। তাঁর বাড়ি উপজেলার ফুলতলা গ্রামে। গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে হাঁসফাঁস করা মানুষগুলো ভিড় করছে তাঁর দোকানে। আর নাসির ধারালো দা দিয়ে তালের শাঁস বের করে তাঁদের চাহিদা মেটাচ্ছে।
তালের শাঁস বিক্রেতা নাসির জানান, প্রতিদিন তিনি ৩ থেকে ৪ শ তাল কেটে বিক্রি করেন। প্রতিটি তালের ভেতর দুই থেকে তিনটি শাঁস থাকে এবং প্রতিটি তাল গড়ে ১০ থেকে ১৫ টাকায় বিক্রি হয়। গ্রামে গ্রামে ঘুরে এসব কচি তাল কিনে আনেন। তালের সংখ্যাভেদে একটি গাছের দাম পড়ে ৫০০ থেকে ১২০০ টাকা। গরম পড়লে তালের শাঁস অনেক বেশি বিক্রি হয়। প্রতি বছর তিনি এ মৌসুমে তালের শাঁস বিক্রি করেন।
কচি তাল কিনতে আসা শাহ আলম খলিফা বলেন, তীব্র গরমের কারণে বাজারে কচি তালের চাহিদা অনেক বেশি। যেহেতু কচি ডাবের দাম অনেক বেশি তাই সাধারণ মানুষ কচি তালের শাঁসের দিকে বেশি ঝুঁকছে। তবে চাহিদা বেশি থাকার কারণে কচি তালও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।
স্কুলশিক্ষক জাহাঙ্গীর কবির স্বপন জানান, একসময় উপজেলা ব্যাপি গ্রামে গ্রামে বড় বড় তাল গাছ ছিল। আগে রাস্তার পাশে তালের রস নিয়ে বসতো। যেভাবে তাল গাছ কাটা হচ্ছে তাতে এখন তালের শাঁস খেতে পারলেও কিছুদিন পর এগুলো আর পাওয়া যাবে না।
তালের শাঁসের গুণাগুণ সম্পর্কে জানতে চাইলে বেতাগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা রবীন্দ্রনাথ সরকার বলেন, কচি তালের বেশির ভাগ অংশ জলীয় হওয়ায় শরীরে পানির চাহিদা মেটাতে সক্ষম। গরমে শরীর থেকে দ্রুত পানি বের হয়ে গেলে তা পূরণ করার পাশাপাশি তালের শাঁস শরীরকে দ্রুত শীতল করে। তা ছাড়া তালের শাঁস অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ হওয়ায় শরীরের কোষের ক্ষয় প্রতিরোধ করে।
বেতাগী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সুহৃদ সালেহীন বলেন, তালের শাঁস শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী সুস্বাদু একটি ফল। দিন দিন তালগাছ কমে যাওয়ার কারণ হিসেবে তিনি বলেন, গ্রামাঞ্চলের মানুষ গুরুত্ব না বুঝে তালগাছ কেটে ফেলছে। তবে এখন বজ্রপাত রোধে কৃষি অফিস ও বিভিন্ন সংগঠনের মাধ্যমে বিভিন্ন স্থানে রাস্তার ধারে ও খালের পাড়ে তালগাছ রোপণ করা হচ্ছে।
ভ্যাপসা গরমে বেতাগীতে চাহিদা বেড়েছে তালের শাঁসের। বেতাগী পৌর শহরের বাসস্ট্যান্ড, খাস কাচারি মাঠ, কাঁচাবাজারসহ উপজেলার বিভিন্ন স্থানে প্রতিদিন ভ্রাম্যমাণ দোকান নিয়ে বসছেন মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। এক কুড়ি তালের শাঁসের দাম ৮০ থেকে ১০০ টাকা আর এক কুড়ি আস্ত তাল ২০০ টাকায় বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। মৌসুম এ ফল কেউ কিনে দাঁড়িয়ে খাচ্ছেন, কেউবা নিয়ে যাচ্ছেন বাড়িতে।
বেতাগী পৌর শহরের কাঁচাবাজার এলাকায় তালের শাঁস বিক্রি করছেন নাসির উদ্দিন নামে এক ব্যক্তি। তাঁর বাড়ি উপজেলার ফুলতলা গ্রামে। গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে হাঁসফাঁস করা মানুষগুলো ভিড় করছে তাঁর দোকানে। আর নাসির ধারালো দা দিয়ে তালের শাঁস বের করে তাঁদের চাহিদা মেটাচ্ছে।
তালের শাঁস বিক্রেতা নাসির জানান, প্রতিদিন তিনি ৩ থেকে ৪ শ তাল কেটে বিক্রি করেন। প্রতিটি তালের ভেতর দুই থেকে তিনটি শাঁস থাকে এবং প্রতিটি তাল গড়ে ১০ থেকে ১৫ টাকায় বিক্রি হয়। গ্রামে গ্রামে ঘুরে এসব কচি তাল কিনে আনেন। তালের সংখ্যাভেদে একটি গাছের দাম পড়ে ৫০০ থেকে ১২০০ টাকা। গরম পড়লে তালের শাঁস অনেক বেশি বিক্রি হয়। প্রতি বছর তিনি এ মৌসুমে তালের শাঁস বিক্রি করেন।
কচি তাল কিনতে আসা শাহ আলম খলিফা বলেন, তীব্র গরমের কারণে বাজারে কচি তালের চাহিদা অনেক বেশি। যেহেতু কচি ডাবের দাম অনেক বেশি তাই সাধারণ মানুষ কচি তালের শাঁসের দিকে বেশি ঝুঁকছে। তবে চাহিদা বেশি থাকার কারণে কচি তালও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।
স্কুলশিক্ষক জাহাঙ্গীর কবির স্বপন জানান, একসময় উপজেলা ব্যাপি গ্রামে গ্রামে বড় বড় তাল গাছ ছিল। আগে রাস্তার পাশে তালের রস নিয়ে বসতো। যেভাবে তাল গাছ কাটা হচ্ছে তাতে এখন তালের শাঁস খেতে পারলেও কিছুদিন পর এগুলো আর পাওয়া যাবে না।
তালের শাঁসের গুণাগুণ সম্পর্কে জানতে চাইলে বেতাগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা রবীন্দ্রনাথ সরকার বলেন, কচি তালের বেশির ভাগ অংশ জলীয় হওয়ায় শরীরে পানির চাহিদা মেটাতে সক্ষম। গরমে শরীর থেকে দ্রুত পানি বের হয়ে গেলে তা পূরণ করার পাশাপাশি তালের শাঁস শরীরকে দ্রুত শীতল করে। তা ছাড়া তালের শাঁস অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ হওয়ায় শরীরের কোষের ক্ষয় প্রতিরোধ করে।
বেতাগী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সুহৃদ সালেহীন বলেন, তালের শাঁস শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী সুস্বাদু একটি ফল। দিন দিন তালগাছ কমে যাওয়ার কারণ হিসেবে তিনি বলেন, গ্রামাঞ্চলের মানুষ গুরুত্ব না বুঝে তালগাছ কেটে ফেলছে। তবে এখন বজ্রপাত রোধে কৃষি অফিস ও বিভিন্ন সংগঠনের মাধ্যমে বিভিন্ন স্থানে রাস্তার ধারে ও খালের পাড়ে তালগাছ রোপণ করা হচ্ছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪