পাবনা প্রতিনিধি
দিনদিন ক্রমশ নষ্ট হচ্ছে পাবনা জেনারেল হাসপাতালের পরিবেশ। যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা, তেলাপোকা, বিড়ালের উৎপাতে অতিষ্ঠ রোগী ও রোগীর স্বজনেরা। এ হাসপাতালে নতুন করে যোগ হয়েছে হকারদের উৎপাত। হাসপাতালে চিকিৎসক-নার্সদের চোখের সামনে পাঁপর বিক্রি করলেও কারও যেন চোখেই পড়ে না।
পাবনা জেলায় গত কয়েক দিনে করোনা রোগীর সংখ্যা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। চলতি মাসে করোনা পরীক্ষায় পজিটিভের সংখ্যা তিন গুণেরও বেশি। এদিকে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে করোনা ওয়ার্ডের প্রবেশমুখে আবর্জনা ও টয়লেট নোংরা থাকে বলে অভিযোগ করেন রোগীরা। বর্তমানে পাবনা জেনারেল হাসপাতালের করোনার নমুনা সংগ্রহ কেন্দ্রের পাশে মেডিসিন ওয়ার্ড আর তার পাশেই করোনা রোগীর জন্য ৪০ শয্যার একটি কক্ষ রয়েছে। করোনা সন্দেহভাজন রোগীর সঙ্গে স্বজনেরা এসে আবার দেখাও করছেন। কোনো রকম সাবধানতা নেই বললেই চলে।
এ ছাড়া হাসপাতালের সাধারণ রোগীদের ওয়ার্ডে রয়েছে তেলাপোকার উৎপাত। বিড়ালের অত্যাচারেও অতিষ্ঠ রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা। মশার উপদ্রবও ব্যাপকভাবে দেখা গেছে। শিশু ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন এক শিশুর অভিভাবক আব্দুল মতীন বলেন, ‘বাচ্চাদের তেলাপোকা কামড়ায়। নিজেরা জেগে থেকেও এর থেকে বাঁচা যায় না। ডাক্তারদের বারবার বলার পরও কোনো সুফল নেই। রাতে মশার অত্যাচারে টেকা যায় না।’
হাসপাতালের এক পাশে স্তূপ করে রাখা হয়েছে সিরিঞ্জ, সুচসহ সার্জিক্যাল কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন সরঞ্জাম। হাসপাতালে ভর্তির পরে রোগীদের ঠিকমতো ওষুধ বিতরণ না করার অভিযোগ করেন রোগী ও স্বজনেরা। জটিল শিশু রোগী ও বয়স্ক রোগীদের ওয়ার্ডে সারা দিনে একবার শুধু ডাক্তার রাউন্ড দিয়ে থাকেন বলে জানা গেছে।
মেডিসিন ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রাকিবুল ইসলাম বলেন, ‘হাসপাতালে ভর্তির পর থেকে দেখছি প্রতিদিন ওয়ার্ডের ভেতরে ঢুকে হকাররা বাদাম, পাঁপর বিক্রি করেন। এটা কীভাবে সম্ভব হয় বুঝতে পারি না। এক অরাজক পরিবেশ বিরাজ করছে। যেন দেখার কেউ নেই।’
পাবনা জেনারেল হাসপাতালের সহকারী পরিচালক এ কে এম আবু জাফর জানান, তাঁরা বিভিন্ন সময়ে চেষ্টা করেন বহিরাগতদের আনাগোনা বন্ধ করতে। হাসপাতালের ভেতরে, ওয়ার্ডে হকারদের অবাধ যাতায়াত বন্ধ করতে সবার সম্মিলিত উদ্যোগ ও চেষ্টা প্রয়োজন। কারণ, হাসপাতালের চারপাশের অনেক মানুষের জীবন-জীবিকা জড়িত হাসপাতালের সঙ্গে। এ ছাড়া ওয়ার্ড পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে সব সময় চেষ্টা করা হয়। লোকবলও কম। সমস্যা হচ্ছে একজন রোগীর সঙ্গে চার থেকে পাঁচজন থাকে। তারাও সচেতন নন। সব মিলিয়ে অনেক চেষ্টাই বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয় না।
দিনদিন ক্রমশ নষ্ট হচ্ছে পাবনা জেনারেল হাসপাতালের পরিবেশ। যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা, তেলাপোকা, বিড়ালের উৎপাতে অতিষ্ঠ রোগী ও রোগীর স্বজনেরা। এ হাসপাতালে নতুন করে যোগ হয়েছে হকারদের উৎপাত। হাসপাতালে চিকিৎসক-নার্সদের চোখের সামনে পাঁপর বিক্রি করলেও কারও যেন চোখেই পড়ে না।
পাবনা জেলায় গত কয়েক দিনে করোনা রোগীর সংখ্যা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। চলতি মাসে করোনা পরীক্ষায় পজিটিভের সংখ্যা তিন গুণেরও বেশি। এদিকে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে করোনা ওয়ার্ডের প্রবেশমুখে আবর্জনা ও টয়লেট নোংরা থাকে বলে অভিযোগ করেন রোগীরা। বর্তমানে পাবনা জেনারেল হাসপাতালের করোনার নমুনা সংগ্রহ কেন্দ্রের পাশে মেডিসিন ওয়ার্ড আর তার পাশেই করোনা রোগীর জন্য ৪০ শয্যার একটি কক্ষ রয়েছে। করোনা সন্দেহভাজন রোগীর সঙ্গে স্বজনেরা এসে আবার দেখাও করছেন। কোনো রকম সাবধানতা নেই বললেই চলে।
এ ছাড়া হাসপাতালের সাধারণ রোগীদের ওয়ার্ডে রয়েছে তেলাপোকার উৎপাত। বিড়ালের অত্যাচারেও অতিষ্ঠ রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা। মশার উপদ্রবও ব্যাপকভাবে দেখা গেছে। শিশু ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন এক শিশুর অভিভাবক আব্দুল মতীন বলেন, ‘বাচ্চাদের তেলাপোকা কামড়ায়। নিজেরা জেগে থেকেও এর থেকে বাঁচা যায় না। ডাক্তারদের বারবার বলার পরও কোনো সুফল নেই। রাতে মশার অত্যাচারে টেকা যায় না।’
হাসপাতালের এক পাশে স্তূপ করে রাখা হয়েছে সিরিঞ্জ, সুচসহ সার্জিক্যাল কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন সরঞ্জাম। হাসপাতালে ভর্তির পরে রোগীদের ঠিকমতো ওষুধ বিতরণ না করার অভিযোগ করেন রোগী ও স্বজনেরা। জটিল শিশু রোগী ও বয়স্ক রোগীদের ওয়ার্ডে সারা দিনে একবার শুধু ডাক্তার রাউন্ড দিয়ে থাকেন বলে জানা গেছে।
মেডিসিন ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রাকিবুল ইসলাম বলেন, ‘হাসপাতালে ভর্তির পর থেকে দেখছি প্রতিদিন ওয়ার্ডের ভেতরে ঢুকে হকাররা বাদাম, পাঁপর বিক্রি করেন। এটা কীভাবে সম্ভব হয় বুঝতে পারি না। এক অরাজক পরিবেশ বিরাজ করছে। যেন দেখার কেউ নেই।’
পাবনা জেনারেল হাসপাতালের সহকারী পরিচালক এ কে এম আবু জাফর জানান, তাঁরা বিভিন্ন সময়ে চেষ্টা করেন বহিরাগতদের আনাগোনা বন্ধ করতে। হাসপাতালের ভেতরে, ওয়ার্ডে হকারদের অবাধ যাতায়াত বন্ধ করতে সবার সম্মিলিত উদ্যোগ ও চেষ্টা প্রয়োজন। কারণ, হাসপাতালের চারপাশের অনেক মানুষের জীবন-জীবিকা জড়িত হাসপাতালের সঙ্গে। এ ছাড়া ওয়ার্ড পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে সব সময় চেষ্টা করা হয়। লোকবলও কম। সমস্যা হচ্ছে একজন রোগীর সঙ্গে চার থেকে পাঁচজন থাকে। তারাও সচেতন নন। সব মিলিয়ে অনেক চেষ্টাই বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয় না।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২১ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫