গ্রামাঞ্চলে এক সময়ে বসতবাড়ির আশপাশে, ঝোপঝাড়ে ও পতিত জমিতে দেখা মিলত দেশি আনারসের। এখন অবশ্য তা দুষ্প্রাপ্য। আগের মতো নজরে পড়ে না এসব দেশি আনারস। এমনকি নিজেদের খাওয়ার জন্যও কোনো পরিবার এ আনারস লাগায় না।
গ্রামাঞ্চলের যখন এমন অবস্থা তখন ঝিকরগাছার পানিসারা ইউনিয়নের নারাঙ্গালী গ্রামে দেখা গেছে দেশি আনারস। ঝোপঝাড়, গাছের নিচে, পতিত জমিতে এ আনারসের বাগান। আঁকারে এতটাই বড় যে দেখে বোঝার উপায় নেই এটা দেশি আনারস। এ আনারস বাগানের মালিক কাজী শাহজামাল। বাড়িরপাশে পাঁচ বিঘা পতিত জমিতে তাঁর এই দেশি আনারসের খেত।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বিভিন্ন গাছ-গাছালির নিচে ঝোপ-ঝাড়, গাছের নিচে, পতিত জমিতে রয়েছে দেশি আনারসের গাছ। গাছগুলো প্রায় সব নুয়ে পড়েছে আনারসের ভারে। পাঁচ বিঘা জমিতে সাড়ে তিন হাজার আনারস গাছ রয়েছে। কোনো পরিচর্যা ছাড়াই এ বাগান থেকে প্রতিবছর ৬০-৭০ হাজার টাকার আনারস বিক্রি করা যায়। এ বছর প্রায় লাখ টাকার আনারস বিক্রির সম্ভাবনা রয়েছে।
কাজী শাহজামাল বলেন, বাপ-দাদার আমল থেকে বাড়ির পাশে জঙ্গলে আনারসের গাছগুলো রয়েছে। যা থেকে বছরে প্রায় ৬০-৭০ হাজার টাকার আনারস বিক্রি করা হয়। বিনা পরিচর্যায় পতিত জমি থেকে আনারস বিক্রি করে প্রতিবছর এ টাকা পাই। প্রতিটা আনারস পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা করে। এবার লাখের কাছাকাছি টাকা বিক্রি করতে পারব। গত কয়েক দিন ধরে যা বিক্রি করেছি তাতে প্রায় ২০-২৫ হাজার টাকা বিক্রি হয়েছে।
শাহজামাল আরও বলেন, প্রতিটি গাছে একটি করে আনারস ধরে। তার গোঁড়া থেকে একাধিক বোগ (নতুন গাছ) বের হয়। এ বোগ লাগালে তিন বছর পর তাতে আনারস ধরে। দেশি আনারসের গুণাগুণ বেশি তাই এর চাহিদাও অনেক বেশি। আনারস চাষে কোনো কীটনাশক, সেচ ও পরিচর্যার প্রয়োজন হয় না।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মাসুদ হোসেন পলাশ বলেন, ঝিকরগাছার মাটি বেলে ও দোআঁশ মাটি। এ মাটিতে আনারস ভালো হয়। আনারসে রোগ-বালাই নেই বললেই চলে। এতে সার-কীটনাশক ও সেচ একেবারেই লাগে না। শরীরের জন্য খুবই উপকারী। পরিচর্যা লাগে না বলে খরচও কম। স্থানীয় কৃষকেরা যদি আনারস চাষে আগ্রহী হন তাহলে কৃষি বিভাগ সর্বাত্মক সহায়তা করবে।
গ্রামাঞ্চলে এক সময়ে বসতবাড়ির আশপাশে, ঝোপঝাড়ে ও পতিত জমিতে দেখা মিলত দেশি আনারসের। এখন অবশ্য তা দুষ্প্রাপ্য। আগের মতো নজরে পড়ে না এসব দেশি আনারস। এমনকি নিজেদের খাওয়ার জন্যও কোনো পরিবার এ আনারস লাগায় না।
গ্রামাঞ্চলের যখন এমন অবস্থা তখন ঝিকরগাছার পানিসারা ইউনিয়নের নারাঙ্গালী গ্রামে দেখা গেছে দেশি আনারস। ঝোপঝাড়, গাছের নিচে, পতিত জমিতে এ আনারসের বাগান। আঁকারে এতটাই বড় যে দেখে বোঝার উপায় নেই এটা দেশি আনারস। এ আনারস বাগানের মালিক কাজী শাহজামাল। বাড়িরপাশে পাঁচ বিঘা পতিত জমিতে তাঁর এই দেশি আনারসের খেত।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বিভিন্ন গাছ-গাছালির নিচে ঝোপ-ঝাড়, গাছের নিচে, পতিত জমিতে রয়েছে দেশি আনারসের গাছ। গাছগুলো প্রায় সব নুয়ে পড়েছে আনারসের ভারে। পাঁচ বিঘা জমিতে সাড়ে তিন হাজার আনারস গাছ রয়েছে। কোনো পরিচর্যা ছাড়াই এ বাগান থেকে প্রতিবছর ৬০-৭০ হাজার টাকার আনারস বিক্রি করা যায়। এ বছর প্রায় লাখ টাকার আনারস বিক্রির সম্ভাবনা রয়েছে।
কাজী শাহজামাল বলেন, বাপ-দাদার আমল থেকে বাড়ির পাশে জঙ্গলে আনারসের গাছগুলো রয়েছে। যা থেকে বছরে প্রায় ৬০-৭০ হাজার টাকার আনারস বিক্রি করা হয়। বিনা পরিচর্যায় পতিত জমি থেকে আনারস বিক্রি করে প্রতিবছর এ টাকা পাই। প্রতিটা আনারস পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা করে। এবার লাখের কাছাকাছি টাকা বিক্রি করতে পারব। গত কয়েক দিন ধরে যা বিক্রি করেছি তাতে প্রায় ২০-২৫ হাজার টাকা বিক্রি হয়েছে।
শাহজামাল আরও বলেন, প্রতিটি গাছে একটি করে আনারস ধরে। তার গোঁড়া থেকে একাধিক বোগ (নতুন গাছ) বের হয়। এ বোগ লাগালে তিন বছর পর তাতে আনারস ধরে। দেশি আনারসের গুণাগুণ বেশি তাই এর চাহিদাও অনেক বেশি। আনারস চাষে কোনো কীটনাশক, সেচ ও পরিচর্যার প্রয়োজন হয় না।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মাসুদ হোসেন পলাশ বলেন, ঝিকরগাছার মাটি বেলে ও দোআঁশ মাটি। এ মাটিতে আনারস ভালো হয়। আনারসে রোগ-বালাই নেই বললেই চলে। এতে সার-কীটনাশক ও সেচ একেবারেই লাগে না। শরীরের জন্য খুবই উপকারী। পরিচর্যা লাগে না বলে খরচও কম। স্থানীয় কৃষকেরা যদি আনারস চাষে আগ্রহী হন তাহলে কৃষি বিভাগ সর্বাত্মক সহায়তা করবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪