সাগর খান, আদমদীঘি (বগুড়া)
বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহার রেলওয়ে জংশন স্টেশন দেশের প্রাচীন রেলস্টেশন। এই স্টেশনে তিনটি ফুটওভারব্রিজ (পদচারী-সেতু) আছে। দুটি ব্রডগেজে এবং অন্যটি মিটারগেজে। বর্তমানে ব্রডগেজের সান্তাহার টিকিট ঘরের প্রবেশমুখের পদচারী-সেতুর বেশ কিছু স্থানে পাটাতন ভেঙে গেছে। দিনের বেলা পাটাতনের ফাঁকা স্থান দেখা গেলেও রাতের অন্ধকারে বোঝার উপায় নেই, কোথায় পাটাতন নেই। এতে যেকোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। দ্রুত এই পদচারী-সেতু সংস্কার কিংবা পুনর্নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন যাত্রীরা।
সান্তাহার জংশন স্টেশন অফিস সূত্রে জানা গেছে, ব্রিটিশ আমলে নির্মিত এই স্টেশনে পদচারী-সেতুটি দীর্ঘদিন সংস্কার করা হয়নি। এ কারণে ব্রিজটি জরাজীর্ণ ও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন শত শত রেলযাত্রী এই পদচারী-সেতু দিয়ে চলাচল করছে।
মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে ৬ কোটি ২০ লাখ টাকার একটি প্রকল্পের কাজ চলমান আছে। স্টেশন উঁচুকরণ ও প্রশস্তকরণের সেই কাজ প্রায় শেষের পথে। বর্তমানে এটি দৃষ্টিনন্দন স্টেশনে পরিণত হয়েছে। প্রতিদিন অনেক মানুষ স্টেশনের নির্মাণকাজ ও স্টেশন দেখতে আসে।
বর্তমানে সান্তাহার স্টেশনটি উঁচু করার কারণে রেলযাত্রীদের পদচারী-সেতু দিয়ে যাতায়াত করতে হয়। তা ছাড়া স্টেশনের টিকিট ঘরটি সেতুর মুখে অবস্থিত। ফলে প্রতিদিন কয়েক শ রেলযাত্রী পদচারী-সেতু ব্যবহার করেন। স্টেশনের ১, ২, ৩, ৪ ও ৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মের যাত্রীরা এই সেতু ব্যবহার করে। বর্তমানে এর বেশির ভাগ স্থানে বাতি নেই। এ কারণে অন্ধকারের মধ্য দিয়ে যাত্রীদের ঝুঁকি নিয়ে চলতে হয়। এ ছাড়া এই সেতুতে প্রায় সময় হকার ও কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা দেখা যায়।
এ বিষয়ে এনামুল হক নামের এক ট্রেনযাত্রী বলেন, রাতে আলোর ব্যবস্থা না থাকায় অন্ধকারের মধ্যে যেকোনো সময় পাটাতনের ফাঁকা স্থানে পা পড়ে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
আলমগীর হোসেন নামের আরেক ট্রেনযাত্রী বলেন, স্টেশনের পদচারী-সেতু বর্তমানে ঝুঁকিতে আছে। অচিরেই এটির সংস্কার অথবা পুনর্নির্মাণ করা প্রয়োজন।
সান্তাহার নাগরিক কমিটির সভাপতি মোসলেম উদ্দিন বলেন, সান্তাহার স্টেশনের পদচারী-সেতুটি সংস্কারের সঙ্গে সঙ্গে এটিকে কিশোর গ্যাং মুক্ত করা প্রয়োজন।
সান্তাহার রেলস্টেশনের উপসহকারী প্রকৌশলী (কার্য) আব্দুর রহমান বলেন, ‘সান্তাহার পদচারী-সেতুর সংস্কারকাজের বিষয়টি আমার দপ্তরের মধ্যে পড়ে না। তারপরও আমি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের জানানোর চেষ্টা করব।’
সান্তাহার জংশন স্টেশন মাস্টার রেজাউল করিম ডালিম বলেন, ‘সান্তাহার স্টেশনের পদচারী-সেতুর সংস্কার বিষয়ে আমি সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে অবহিত করেছি।’
জানতে চাইলে বাংলাদেশ রেলওয়ে (পশ্চিম) সিনিয়র উপসহকারী প্রকৌশলী (ব্রিজ) (পাকশী) হাসান আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সান্তাহার রেলস্টেশনের পদচারী-সেতুটি পরিদর্শন করেছি এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে এটি পুনর্নির্মাণ করার জন্য আবেদন করেছি।’
বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহার রেলওয়ে জংশন স্টেশন দেশের প্রাচীন রেলস্টেশন। এই স্টেশনে তিনটি ফুটওভারব্রিজ (পদচারী-সেতু) আছে। দুটি ব্রডগেজে এবং অন্যটি মিটারগেজে। বর্তমানে ব্রডগেজের সান্তাহার টিকিট ঘরের প্রবেশমুখের পদচারী-সেতুর বেশ কিছু স্থানে পাটাতন ভেঙে গেছে। দিনের বেলা পাটাতনের ফাঁকা স্থান দেখা গেলেও রাতের অন্ধকারে বোঝার উপায় নেই, কোথায় পাটাতন নেই। এতে যেকোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। দ্রুত এই পদচারী-সেতু সংস্কার কিংবা পুনর্নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন যাত্রীরা।
সান্তাহার জংশন স্টেশন অফিস সূত্রে জানা গেছে, ব্রিটিশ আমলে নির্মিত এই স্টেশনে পদচারী-সেতুটি দীর্ঘদিন সংস্কার করা হয়নি। এ কারণে ব্রিজটি জরাজীর্ণ ও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন শত শত রেলযাত্রী এই পদচারী-সেতু দিয়ে চলাচল করছে।
মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে ৬ কোটি ২০ লাখ টাকার একটি প্রকল্পের কাজ চলমান আছে। স্টেশন উঁচুকরণ ও প্রশস্তকরণের সেই কাজ প্রায় শেষের পথে। বর্তমানে এটি দৃষ্টিনন্দন স্টেশনে পরিণত হয়েছে। প্রতিদিন অনেক মানুষ স্টেশনের নির্মাণকাজ ও স্টেশন দেখতে আসে।
বর্তমানে সান্তাহার স্টেশনটি উঁচু করার কারণে রেলযাত্রীদের পদচারী-সেতু দিয়ে যাতায়াত করতে হয়। তা ছাড়া স্টেশনের টিকিট ঘরটি সেতুর মুখে অবস্থিত। ফলে প্রতিদিন কয়েক শ রেলযাত্রী পদচারী-সেতু ব্যবহার করেন। স্টেশনের ১, ২, ৩, ৪ ও ৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মের যাত্রীরা এই সেতু ব্যবহার করে। বর্তমানে এর বেশির ভাগ স্থানে বাতি নেই। এ কারণে অন্ধকারের মধ্য দিয়ে যাত্রীদের ঝুঁকি নিয়ে চলতে হয়। এ ছাড়া এই সেতুতে প্রায় সময় হকার ও কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা দেখা যায়।
এ বিষয়ে এনামুল হক নামের এক ট্রেনযাত্রী বলেন, রাতে আলোর ব্যবস্থা না থাকায় অন্ধকারের মধ্যে যেকোনো সময় পাটাতনের ফাঁকা স্থানে পা পড়ে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
আলমগীর হোসেন নামের আরেক ট্রেনযাত্রী বলেন, স্টেশনের পদচারী-সেতু বর্তমানে ঝুঁকিতে আছে। অচিরেই এটির সংস্কার অথবা পুনর্নির্মাণ করা প্রয়োজন।
সান্তাহার নাগরিক কমিটির সভাপতি মোসলেম উদ্দিন বলেন, সান্তাহার স্টেশনের পদচারী-সেতুটি সংস্কারের সঙ্গে সঙ্গে এটিকে কিশোর গ্যাং মুক্ত করা প্রয়োজন।
সান্তাহার রেলস্টেশনের উপসহকারী প্রকৌশলী (কার্য) আব্দুর রহমান বলেন, ‘সান্তাহার পদচারী-সেতুর সংস্কারকাজের বিষয়টি আমার দপ্তরের মধ্যে পড়ে না। তারপরও আমি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের জানানোর চেষ্টা করব।’
সান্তাহার জংশন স্টেশন মাস্টার রেজাউল করিম ডালিম বলেন, ‘সান্তাহার স্টেশনের পদচারী-সেতুর সংস্কার বিষয়ে আমি সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে অবহিত করেছি।’
জানতে চাইলে বাংলাদেশ রেলওয়ে (পশ্চিম) সিনিয়র উপসহকারী প্রকৌশলী (ব্রিজ) (পাকশী) হাসান আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সান্তাহার রেলস্টেশনের পদচারী-সেতুটি পরিদর্শন করেছি এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে এটি পুনর্নির্মাণ করার জন্য আবেদন করেছি।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪