রাজশাহী প্রতিনিধি
একসময় মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছিল রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিট। তারপর ধীরে ধীরে সংকট কেটেছে। রোগী না থাকায় ইউনিটটি আপাতত বন্ধই করে দেওয়া হয়েছে। গত শুক্রবার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এটি বন্ধ ঘোষণা করে।
গতকাল শনিবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী। তিনি বলেন, ‘এখন তো করোনা রোগী নেই। মাত্র দুই-তিনজন রোগী করোনার লক্ষণ নিয়ে ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি ছিলেন। গত বৃহস্পতিবার তাঁরাও ছাড়পত্র পেয়েছেন। ফলে ওয়ার্ডটি রোগীশূন্য হয়। তাই আমরা সেটি আপাতত বন্ধ ঘোষণা করেছি।’
করোনার সংক্রমণের শুরুতে একটি ওয়ার্ডে এই হাসপাতালে চিকিৎসা শুরু হয়েছিল। তারপর দফায় দফায় ওয়ার্ডের সংখ্যা বাড়ানো হয়। একসময় হাসপাতালের ১৪টি ওয়ার্ড নিয়ে হয় করোনা ইউনিট। এসব ওয়ার্ডে শয্যার সংখ্যা হয়েছিল সর্বোচ্চ ৫১৩টি। এর মধ্যে করোনা রোগীদের জন্য ছিল ২০ শয্যার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ)। তবুও করোনার ডেল্টা ধরনের সংক্রমণের সময় রোগী রাখার জায়গা পাওয়া যাচ্ছিল না। রাজশাহী বিভাগ ছাড়াও রংপুর এবং খুলনা বিভাগের রোগীরা এখানে চিকিৎসা নিতে আসতেন।
করোনার ডেল্টা ধরনের সংক্রমণের সময় প্রতিদিন করোনা ইউনিটে ১০ থেকে ২৫ জন পর্যন্ত রোগী মারা গেছেন। ধীরে ধীরে মানুষ টিকার আওতায় এলে উত্তরবঙ্গের বৃহৎ হাসপাতালটিতেও করোনা রোগীর চাপ কমতে থাকে। গত বছরের শেষের দিকে করোনা রোগী একেবারেই কমে যায়। তাই ধীরে ধীরে করোনা ইউনিটের ওয়ার্ডের সংখ্যা কমানো হয়। কিছুদিন ধরে শুধু ৩০ নম্বর ওয়ার্ডটিতেই করোনা পজিটিভ ও উপসর্গ নিয়ে আসা রোগীদের চিকিৎসা চলত। শুক্রবার সেই ওয়ার্ডটিও বন্ধ করে দেওয়া হলো।
হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বলেন, ‘ওয়ার্ডটি আমরা আপাতত বন্ধ করেছি। তবে রোগীর চাপ হয় কি না, তার জন্য আরও এক মাস অপেক্ষা করব। সেখানে অন্য কোনো রোগী এক মাস রাখব না। ওয়ার্ডটির কিছু সংস্কারও প্রয়োজন। এই সময়ের মধ্যে সেটা করে ফেলব। আর এই এক মাসে যদি দু’চারজন করোনা রোগী আসে, তাহলে তাঁদের সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে ভর্তি নেব। তখন রামেক হাসপাতালের ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে অন্য রোগী দেব। কিন্তু যদি করোনা রোগী আবার অনেক বাড়ে, তখন রামেক হাসপাতালের করোনা ইউনিট চালু হবে। আমাদের প্রস্তুতি থাকবে।’
জেলার সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের হিসাব অনুযায়ী, রাজশাহীর ৯ উপজেলা ও মহানগরে এখন পর্যন্ত ৩ লাখ ৩ হাজার ৮২৫ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছেন। সুস্থ হয়েছেন ৩ লাখ ৩ হাজার ৪৮২ জন। করোনা পজিটিভ অবস্থায় মারা গেছেন ৩৪২ জন। করোনার উপসর্গে কতজন মারা গেছেন সেই হিসাব নেই। গতকাল শনিবার জেলায় একজন করোনা পজিটিভ রোগী ছিলেন।
একসময় মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছিল রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিট। তারপর ধীরে ধীরে সংকট কেটেছে। রোগী না থাকায় ইউনিটটি আপাতত বন্ধই করে দেওয়া হয়েছে। গত শুক্রবার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এটি বন্ধ ঘোষণা করে।
গতকাল শনিবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী। তিনি বলেন, ‘এখন তো করোনা রোগী নেই। মাত্র দুই-তিনজন রোগী করোনার লক্ষণ নিয়ে ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি ছিলেন। গত বৃহস্পতিবার তাঁরাও ছাড়পত্র পেয়েছেন। ফলে ওয়ার্ডটি রোগীশূন্য হয়। তাই আমরা সেটি আপাতত বন্ধ ঘোষণা করেছি।’
করোনার সংক্রমণের শুরুতে একটি ওয়ার্ডে এই হাসপাতালে চিকিৎসা শুরু হয়েছিল। তারপর দফায় দফায় ওয়ার্ডের সংখ্যা বাড়ানো হয়। একসময় হাসপাতালের ১৪টি ওয়ার্ড নিয়ে হয় করোনা ইউনিট। এসব ওয়ার্ডে শয্যার সংখ্যা হয়েছিল সর্বোচ্চ ৫১৩টি। এর মধ্যে করোনা রোগীদের জন্য ছিল ২০ শয্যার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ)। তবুও করোনার ডেল্টা ধরনের সংক্রমণের সময় রোগী রাখার জায়গা পাওয়া যাচ্ছিল না। রাজশাহী বিভাগ ছাড়াও রংপুর এবং খুলনা বিভাগের রোগীরা এখানে চিকিৎসা নিতে আসতেন।
করোনার ডেল্টা ধরনের সংক্রমণের সময় প্রতিদিন করোনা ইউনিটে ১০ থেকে ২৫ জন পর্যন্ত রোগী মারা গেছেন। ধীরে ধীরে মানুষ টিকার আওতায় এলে উত্তরবঙ্গের বৃহৎ হাসপাতালটিতেও করোনা রোগীর চাপ কমতে থাকে। গত বছরের শেষের দিকে করোনা রোগী একেবারেই কমে যায়। তাই ধীরে ধীরে করোনা ইউনিটের ওয়ার্ডের সংখ্যা কমানো হয়। কিছুদিন ধরে শুধু ৩০ নম্বর ওয়ার্ডটিতেই করোনা পজিটিভ ও উপসর্গ নিয়ে আসা রোগীদের চিকিৎসা চলত। শুক্রবার সেই ওয়ার্ডটিও বন্ধ করে দেওয়া হলো।
হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বলেন, ‘ওয়ার্ডটি আমরা আপাতত বন্ধ করেছি। তবে রোগীর চাপ হয় কি না, তার জন্য আরও এক মাস অপেক্ষা করব। সেখানে অন্য কোনো রোগী এক মাস রাখব না। ওয়ার্ডটির কিছু সংস্কারও প্রয়োজন। এই সময়ের মধ্যে সেটা করে ফেলব। আর এই এক মাসে যদি দু’চারজন করোনা রোগী আসে, তাহলে তাঁদের সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে ভর্তি নেব। তখন রামেক হাসপাতালের ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে অন্য রোগী দেব। কিন্তু যদি করোনা রোগী আবার অনেক বাড়ে, তখন রামেক হাসপাতালের করোনা ইউনিট চালু হবে। আমাদের প্রস্তুতি থাকবে।’
জেলার সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের হিসাব অনুযায়ী, রাজশাহীর ৯ উপজেলা ও মহানগরে এখন পর্যন্ত ৩ লাখ ৩ হাজার ৮২৫ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছেন। সুস্থ হয়েছেন ৩ লাখ ৩ হাজার ৪৮২ জন। করোনা পজিটিভ অবস্থায় মারা গেছেন ৩৪২ জন। করোনার উপসর্গে কতজন মারা গেছেন সেই হিসাব নেই। গতকাল শনিবার জেলায় একজন করোনা পজিটিভ রোগী ছিলেন।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫