মানিকছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে ঘন ঘন বিদ্যুৎবিভ্রাটে অতিষ্ঠ গ্রাহকেরা। বৈশাখের আগে পাহাড়ে ঝোড়ো হাওয়া বাড়ায় এই বিভ্রাট আরও বেড়েছে। এ জন্য বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনের আশপাশে গাছপালা থাকাকে দায়ী করছে বিদ্যুৎ বিভাগ।
মানিকছড়িতে গত রোববার রাত সাড়ে ১০টার পর হালকা বৃষ্টি শেষে সোমবার থেকে থেমে থেমে বাতাস বইয়েছে। এই দিন সকাল থেকে সন্ধ্যায় অন্তত অর্ধশতবার বিদ্যুৎ যাওয়া-আসা করেছে।
ভোক্তারা বলছেন, হাটহাজারী সাব-স্টেশন থেকে খাগড়াছড়ি বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনে প্রতিনিয়ত গাছ, বাঁশ কাটার অজুহাতে বিদ্যুৎবিভ্রাট মেনে নিচ্ছে গ্রাহকেরা। তার পরও সামান্য বাতাসে ঘণ্টার পর ঘণ্টা থাকে না। বিদ্যুতের এই ভেলকিবাজিতে তাঁরা অতিষ্ঠ।
এদিকে সোমবার বিদ্যুৎ লাইন ঠিক রাখতে মানিকছড়ি ও হাটহাজারী বিদ্যুৎ বিভাগের একাধিক দল মাঠে কাজ করেছে। তবে গতকাল মঙ্গলবারও সমস্যার পুরোপুরি সমাধান হয়নি।
মানিকছড়ির আবাসিক বিদ্যুৎ প্রকৌশলী মো. জিয়া উদ্দীন জানান, হাটহাজারী সাব-স্টেশন থেকে খাগড়াছড়ি ৩৩ কেভি বিদ্যুৎ লাইনের আশপাশে গাছগাছালি বেশি। ফলে সামান্য বাতাসে ডালপালা বিদ্যুৎ লাইনে স্পর্শ হলে বারবার ‘ফল্ট’ হয়।
কৃষিব্যাংকের মানিকছড়ি শাখার ব্যবস্থাপক দিলীপ কুমার দেওয়ান বলেন, ‘মানিকছড়িতে সম্প্রতি বিদ্যুৎবিভ্রাটের মাত্রা এত বেশি যে, মেনে নিতে কষ্ট হয়। একবার বিদ্যুৎ সঞ্চালন বন্ধ হলে, আর কখন আসে তার ঠিক নেই। সোমবার পুরো অফিস সময়ে টানা ৩০ মিনিটও বিদ্যুৎ সুবিধা নিতে পারিনি। এভাবে হলে ডিজিটাল কার্যক্রমে ব্যাঘাত হয়। জেনারেটর দিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাপ্তরিক কাজ চালানো ব্যয়সাপেক্ষ।’
আবাসিক বিদ্যুৎ প্রকৌশলী বলেন, ‘আমরা সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করছি ৷ বিদ্যুৎ লাইন স্বাভাবিক রাখতে। প্রকৃতির বিরূপ আচরণে আমরাও অস্বস্তিতে আছি। বাতাস কমে গেলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে।’
খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে ঘন ঘন বিদ্যুৎবিভ্রাটে অতিষ্ঠ গ্রাহকেরা। বৈশাখের আগে পাহাড়ে ঝোড়ো হাওয়া বাড়ায় এই বিভ্রাট আরও বেড়েছে। এ জন্য বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনের আশপাশে গাছপালা থাকাকে দায়ী করছে বিদ্যুৎ বিভাগ।
মানিকছড়িতে গত রোববার রাত সাড়ে ১০টার পর হালকা বৃষ্টি শেষে সোমবার থেকে থেমে থেমে বাতাস বইয়েছে। এই দিন সকাল থেকে সন্ধ্যায় অন্তত অর্ধশতবার বিদ্যুৎ যাওয়া-আসা করেছে।
ভোক্তারা বলছেন, হাটহাজারী সাব-স্টেশন থেকে খাগড়াছড়ি বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনে প্রতিনিয়ত গাছ, বাঁশ কাটার অজুহাতে বিদ্যুৎবিভ্রাট মেনে নিচ্ছে গ্রাহকেরা। তার পরও সামান্য বাতাসে ঘণ্টার পর ঘণ্টা থাকে না। বিদ্যুতের এই ভেলকিবাজিতে তাঁরা অতিষ্ঠ।
এদিকে সোমবার বিদ্যুৎ লাইন ঠিক রাখতে মানিকছড়ি ও হাটহাজারী বিদ্যুৎ বিভাগের একাধিক দল মাঠে কাজ করেছে। তবে গতকাল মঙ্গলবারও সমস্যার পুরোপুরি সমাধান হয়নি।
মানিকছড়ির আবাসিক বিদ্যুৎ প্রকৌশলী মো. জিয়া উদ্দীন জানান, হাটহাজারী সাব-স্টেশন থেকে খাগড়াছড়ি ৩৩ কেভি বিদ্যুৎ লাইনের আশপাশে গাছগাছালি বেশি। ফলে সামান্য বাতাসে ডালপালা বিদ্যুৎ লাইনে স্পর্শ হলে বারবার ‘ফল্ট’ হয়।
কৃষিব্যাংকের মানিকছড়ি শাখার ব্যবস্থাপক দিলীপ কুমার দেওয়ান বলেন, ‘মানিকছড়িতে সম্প্রতি বিদ্যুৎবিভ্রাটের মাত্রা এত বেশি যে, মেনে নিতে কষ্ট হয়। একবার বিদ্যুৎ সঞ্চালন বন্ধ হলে, আর কখন আসে তার ঠিক নেই। সোমবার পুরো অফিস সময়ে টানা ৩০ মিনিটও বিদ্যুৎ সুবিধা নিতে পারিনি। এভাবে হলে ডিজিটাল কার্যক্রমে ব্যাঘাত হয়। জেনারেটর দিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাপ্তরিক কাজ চালানো ব্যয়সাপেক্ষ।’
আবাসিক বিদ্যুৎ প্রকৌশলী বলেন, ‘আমরা সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করছি ৷ বিদ্যুৎ লাইন স্বাভাবিক রাখতে। প্রকৃতির বিরূপ আচরণে আমরাও অস্বস্তিতে আছি। বাতাস কমে গেলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে।’
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
৩ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪