রাশেদ কামাল, কালিয়া (নড়াইল)
কালিয়ায় আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের নিজ দলের বিদ্রোহীরাই জয়ের জন্য শেষ মুহূর্তে কালিয়ার আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরাও বিভক্ত হয়ে পড়েছেন।
তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচনের দিন ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে প্রার্থীসহ সমর্থকদের মধ্যে শুরু হয়েছে জয় পরাজয়ের হিসাব-নিকাশ। একই সঙ্গে আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের পাশাপাশি আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থীরা কোমর বেঁধে মাঠে নেমেছেন।
উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত ১২ জন, বিএনপির স্বতন্ত্র ১ জন, ইসলামি শাসনতন্ত্র আন্দোলনের ৬ জন ও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বঞ্চিত ২১ জন বিদ্রোহী স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী মাঠে রয়েছেন। আগামী ২৮ নভেম্বরের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের নিজ দলের বিদ্রোহীদের মুখোমুখি হতে হচ্ছে বলে স্থানীয় ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে।
স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীর সঙ্গে কথা বলে জানা, আওয়ামী লীগের বিভক্তির সুযোগটি হাতছাড়া করতে চাইছে না বিএনপিসহ চারদলীয় জোটের নেতা কর্মীরা। তাঁরা আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে পরাজিত করতে বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সঙ্গে কোমর বেঁধে মাঠে নেমেছে। ফলে আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের একই দলের বিদ্রোহীদের সঙ্গে লড়াই করেই নির্বাচন পার হতে হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন পরিষদে বেশির ভাগ ইউনিয়ন পরিষদেই আওয়ামী লীগ প্রার্থীর সঙ্গে বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থীর হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে বলে পর্যবেক্ষকেরা মনে করছেন।
বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা তাঁদের জয়ের ব্যাপারে নিশ্চয়তার কথা জানান। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ২৮ নভেম্বরের নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হলে তাঁদের বিজয় নিশ্চিত বলে দাবি করেছেন।
উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, তৃতীয় ধাপের নির্বাচনে যে সব প্রার্থী নির্বাচনী লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়েছেন তাঁরা হলেন কলাবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের তালুকদার রাযিউল হাসান আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান মো. মাহামুদুল হাসান কায়েস ও মো. সোহেল তালুকদার এবং ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের মো. লিপু মুনশি।
বাঐসোনা ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের শাহ মো. ফোরকান মোল্লা ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম চুন্নু। পহরডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের নির্মল কুমার বিশ্বাস ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মাহামুদ মল্লিক। জয়নগর ইউনিয়ন পরিষদের আওয়ামী লীগের মুনশি আনোয়ার হোসেন, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী আইউব আলী ও গাজী মনিরুজ্জামান।
খাশিয়াল ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের মোছা হালিমা বেগম, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী ফরিদ আহম্মেদ শিকদার, বিএম বরতক উল্লাহ ও ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের শেখ আব্দুর রহমান।
মাউলি ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের রোজী হক, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. ফিরোজ খান, আবুল কাশেম, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে বিএনপি নেতা এসকে সাজ্জাদ হোসেন ও ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের মো. একলাছ উদ্দিন।
সালামাবাদে আওয়ামী লীগের মো. শামীম আহম্মেদ, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী মোল্লা মাহাবুর রহমান ও ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের এস এম মাহাবুবুর রহমান। ইলিয়াছাবাদে আওয়ামী লীগের মো. ফিরোজ মল্লিক, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মল্লিক মনিরুল ইসলাম ও ইসলামি শাসনতন্ত্র আন্দোলন বাংলাদেশের এস এম মাহাবুবুর রহমান।
হামিদপুর ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের পলি বেগম, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী গোলাম মহম্মাদ ও ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের মাওলানা মিকাইল হোসেন। চাচুড়ী ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের সিরাজুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী তৌরুত মোল্লা, মেলজার হোসেন, হায়দার আলী ও ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের আলী হুসাইন।
পুরুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের এস এম হারুনার রশীদ, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আমিরুল ইসলাম ও মো. জাকাতুর রহমান ও বাবরা হাচলা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের তারা মিয়া সরদার, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী মোজ্জামেল হোসেন, মো. মিরাজ মোল্লা ও আতাউর রহমান প্রার্থী হিসাবে নির্বাচনী লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন।
সব মিলিয়ে উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২১ জন ও ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের ৬ জন ও বিএনপির ১ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন।
এই নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৪০ জন সাধারণ সদস্য পদে ২৭০ জন ও সংরক্ষিত নারী আসনে ১১৮ জন প্রার্থী নির্বাচনী লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন।
কালিয়ায় আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের নিজ দলের বিদ্রোহীরাই জয়ের জন্য শেষ মুহূর্তে কালিয়ার আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরাও বিভক্ত হয়ে পড়েছেন।
তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচনের দিন ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে প্রার্থীসহ সমর্থকদের মধ্যে শুরু হয়েছে জয় পরাজয়ের হিসাব-নিকাশ। একই সঙ্গে আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের পাশাপাশি আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থীরা কোমর বেঁধে মাঠে নেমেছেন।
উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত ১২ জন, বিএনপির স্বতন্ত্র ১ জন, ইসলামি শাসনতন্ত্র আন্দোলনের ৬ জন ও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বঞ্চিত ২১ জন বিদ্রোহী স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী মাঠে রয়েছেন। আগামী ২৮ নভেম্বরের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের নিজ দলের বিদ্রোহীদের মুখোমুখি হতে হচ্ছে বলে স্থানীয় ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে।
স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীর সঙ্গে কথা বলে জানা, আওয়ামী লীগের বিভক্তির সুযোগটি হাতছাড়া করতে চাইছে না বিএনপিসহ চারদলীয় জোটের নেতা কর্মীরা। তাঁরা আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে পরাজিত করতে বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সঙ্গে কোমর বেঁধে মাঠে নেমেছে। ফলে আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের একই দলের বিদ্রোহীদের সঙ্গে লড়াই করেই নির্বাচন পার হতে হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন পরিষদে বেশির ভাগ ইউনিয়ন পরিষদেই আওয়ামী লীগ প্রার্থীর সঙ্গে বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থীর হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে বলে পর্যবেক্ষকেরা মনে করছেন।
বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা তাঁদের জয়ের ব্যাপারে নিশ্চয়তার কথা জানান। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ২৮ নভেম্বরের নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হলে তাঁদের বিজয় নিশ্চিত বলে দাবি করেছেন।
উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, তৃতীয় ধাপের নির্বাচনে যে সব প্রার্থী নির্বাচনী লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়েছেন তাঁরা হলেন কলাবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের তালুকদার রাযিউল হাসান আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান মো. মাহামুদুল হাসান কায়েস ও মো. সোহেল তালুকদার এবং ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের মো. লিপু মুনশি।
বাঐসোনা ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের শাহ মো. ফোরকান মোল্লা ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম চুন্নু। পহরডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের নির্মল কুমার বিশ্বাস ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মাহামুদ মল্লিক। জয়নগর ইউনিয়ন পরিষদের আওয়ামী লীগের মুনশি আনোয়ার হোসেন, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী আইউব আলী ও গাজী মনিরুজ্জামান।
খাশিয়াল ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের মোছা হালিমা বেগম, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী ফরিদ আহম্মেদ শিকদার, বিএম বরতক উল্লাহ ও ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের শেখ আব্দুর রহমান।
মাউলি ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের রোজী হক, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. ফিরোজ খান, আবুল কাশেম, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে বিএনপি নেতা এসকে সাজ্জাদ হোসেন ও ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের মো. একলাছ উদ্দিন।
সালামাবাদে আওয়ামী লীগের মো. শামীম আহম্মেদ, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী মোল্লা মাহাবুর রহমান ও ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের এস এম মাহাবুবুর রহমান। ইলিয়াছাবাদে আওয়ামী লীগের মো. ফিরোজ মল্লিক, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মল্লিক মনিরুল ইসলাম ও ইসলামি শাসনতন্ত্র আন্দোলন বাংলাদেশের এস এম মাহাবুবুর রহমান।
হামিদপুর ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের পলি বেগম, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী গোলাম মহম্মাদ ও ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের মাওলানা মিকাইল হোসেন। চাচুড়ী ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের সিরাজুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী তৌরুত মোল্লা, মেলজার হোসেন, হায়দার আলী ও ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের আলী হুসাইন।
পুরুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের এস এম হারুনার রশীদ, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আমিরুল ইসলাম ও মো. জাকাতুর রহমান ও বাবরা হাচলা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের তারা মিয়া সরদার, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী মোজ্জামেল হোসেন, মো. মিরাজ মোল্লা ও আতাউর রহমান প্রার্থী হিসাবে নির্বাচনী লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন।
সব মিলিয়ে উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২১ জন ও ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের ৬ জন ও বিএনপির ১ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন।
এই নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৪০ জন সাধারণ সদস্য পদে ২৭০ জন ও সংরক্ষিত নারী আসনে ১১৮ জন প্রার্থী নির্বাচনী লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪