জলঢাকা (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর জলঢাকা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেই নিজস্ব কোনো সনোলজিস্ট ও কার্ডিওগ্রাফার। লোকবলের অভাবে প্রতিনিয়ত বঞ্চিত হচ্ছে সেবা নিতে আসা সাধারণ মানুষ।
উপজেলার প্রায় চার লাখ মানুষ দীর্ঘদিন থেকে টেকনিশিয়ানের অভাবে এসব সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। হার্টের রোগীদের তাৎক্ষণিক ইসিজি করার প্রয়োজন হলে নেই কার্ডিওগ্রাফার। গর্ভবতী নারীদের আলট্রাসনোগ্রামের প্রয়োজন, কিন্তু সনোলজিস্টের অভাবে বাইরে থেকে চড়া দাম দিয়ে করতে হচ্ছে তাঁদের।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কথা হয় কয়েকজন রোগী ও তাঁদের স্বজনদের সঙ্গে। বুকে ব্যথা নিয়ে আসা এনামুল হক বলেন, ‘আমি এসেছি ইসিজি করতে। কিন্তু জানতে পারলাম এখানে কার্ডিওগ্রাফার নেই। তাই বাধ্য হয়ে বাইরে থেকে করতে হবে আমাকে।’ অপরদিকে অন্য আরেক রোগীর স্বজন মোতাহারা বেগম বলেন, ‘এসেছি আলট্রাসনোগ্রাফি করাতে। কিন্তু পারছি না।’
এ ছাড়া জলঢাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রয়েছে বিভিন্ন সমস্যায় জর্জরিত। ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় বর্ষাকালে হাঁটুপানিতে তলিয়ে যায় হাসপাতাল চত্বর। এতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ তৈরি হয় পুরো হাসপাতালে।
অন্যদিকে পুরোনো স্থাপনা হওয়ায় ঝুঁকিতে থাকতে হয় অফিস স্টাফসহ রোগীদের। পুরোনো আমলের ইলেকট্রিক সংযোগটি রয়েছে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায়। যেকোনো সময় শর্টসার্কিটের মাধ্যমে ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। এ ছাড়া পৃথক স্টোরেজের অভাবে প্রয়োজনীয় রুমেই রাখতে হচ্ছে জিনিসপত্র।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও প. প. কর্মকর্তা এ এইচ এম ডা. রেজওয়ানুল কবীর বলেন, ‘এক্স-রে মেশিনটি চলছে ধার করা টেকনিশিয়ান দিয়ে। এ ছাড়া আমাদের এখানে সনোলজিস্ট ও কার্ডিওগ্রাফার না থাকায় সাধারণ সেবা ব্যাহত হচ্ছে। দীর্ঘদিনের স্থাপনা পুরুষ-মহিলা ওয়ার্ডগুলো রয়েছে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায়। এ বিষয়গুলো নিয়ে কয়েক দফা চিঠি চালাচালি হয়েছে। এ ছাড়া হাসপাতালটিতে পৃথক স্টোরেজ না থাকায় গুরুত্বপূর্ণ জিনিসপত্র নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
নীলফামারীর জলঢাকা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেই নিজস্ব কোনো সনোলজিস্ট ও কার্ডিওগ্রাফার। লোকবলের অভাবে প্রতিনিয়ত বঞ্চিত হচ্ছে সেবা নিতে আসা সাধারণ মানুষ।
উপজেলার প্রায় চার লাখ মানুষ দীর্ঘদিন থেকে টেকনিশিয়ানের অভাবে এসব সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। হার্টের রোগীদের তাৎক্ষণিক ইসিজি করার প্রয়োজন হলে নেই কার্ডিওগ্রাফার। গর্ভবতী নারীদের আলট্রাসনোগ্রামের প্রয়োজন, কিন্তু সনোলজিস্টের অভাবে বাইরে থেকে চড়া দাম দিয়ে করতে হচ্ছে তাঁদের।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কথা হয় কয়েকজন রোগী ও তাঁদের স্বজনদের সঙ্গে। বুকে ব্যথা নিয়ে আসা এনামুল হক বলেন, ‘আমি এসেছি ইসিজি করতে। কিন্তু জানতে পারলাম এখানে কার্ডিওগ্রাফার নেই। তাই বাধ্য হয়ে বাইরে থেকে করতে হবে আমাকে।’ অপরদিকে অন্য আরেক রোগীর স্বজন মোতাহারা বেগম বলেন, ‘এসেছি আলট্রাসনোগ্রাফি করাতে। কিন্তু পারছি না।’
এ ছাড়া জলঢাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রয়েছে বিভিন্ন সমস্যায় জর্জরিত। ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় বর্ষাকালে হাঁটুপানিতে তলিয়ে যায় হাসপাতাল চত্বর। এতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ তৈরি হয় পুরো হাসপাতালে।
অন্যদিকে পুরোনো স্থাপনা হওয়ায় ঝুঁকিতে থাকতে হয় অফিস স্টাফসহ রোগীদের। পুরোনো আমলের ইলেকট্রিক সংযোগটি রয়েছে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায়। যেকোনো সময় শর্টসার্কিটের মাধ্যমে ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। এ ছাড়া পৃথক স্টোরেজের অভাবে প্রয়োজনীয় রুমেই রাখতে হচ্ছে জিনিসপত্র।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও প. প. কর্মকর্তা এ এইচ এম ডা. রেজওয়ানুল কবীর বলেন, ‘এক্স-রে মেশিনটি চলছে ধার করা টেকনিশিয়ান দিয়ে। এ ছাড়া আমাদের এখানে সনোলজিস্ট ও কার্ডিওগ্রাফার না থাকায় সাধারণ সেবা ব্যাহত হচ্ছে। দীর্ঘদিনের স্থাপনা পুরুষ-মহিলা ওয়ার্ডগুলো রয়েছে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায়। এ বিষয়গুলো নিয়ে কয়েক দফা চিঠি চালাচালি হয়েছে। এ ছাড়া হাসপাতালটিতে পৃথক স্টোরেজ না থাকায় গুরুত্বপূর্ণ জিনিসপত্র নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫