মোহাম্মদ উজ্জ্বল, মহম্মদপুর (মাগুরা)
সামান্য বৃষ্টিতেই হাঁটুপানি জমে খেলাধুলার অনুপযোগী হয়ে পড়ে স্টেডিয়ামটি। দেখে বোঝার উপায় নেই এটা স্টেডিয়াম, নাকি পুকুর। ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে তিন দিনের ভারী বর্ষণে তলিয়ে গেছে মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলা শহরের শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামটি। মাঠে জমেছে পানি। স্টেডিয়ামটি তলিয়ে যাওয়ার এই সমস্যা দীর্ঘদিনের।
শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম মাঠের রক্ষণাবেক্ষণে থাকা কর্তৃপক্ষের কোনো দৃষ্টি নেই এখানে। এ নিয়ে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে খেলোয়াড়, ফুটবল ও ক্রিকেট অনুরাগী মানুষের মধ্যে।
মহম্মদপুর উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত অর্থ বছরে স্টেডিয়ামটিকে খেলার উপযোগী করতে কয়েক দফা সংস্কার করা হয়েছে। চলতি বছরের জুলাই মাসে খেলোয়াড়দের দাবির মুখে মাঠের পানি সরাতে অপরিকল্পিতভাবে অস্থায়ী একটি নালা ব্যবস্থা চালু করলেও পানি নিষ্কাশন না হওয়ায় সামান্য বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয় এখানে। তবে স্থানীয় সাবেক ফুটবলারদের দাবি বারবার মাঠটি সংস্কার না করে স্থায়ীভাবে নালা ব্যবস্থা না করলে স্টেডিয়ামটি কখনোই খেলার উপযোগী হবে না। অন্যদিকে মাঠের এই দুরবস্থার জন্য সংশ্লিষ্টদের গাফিলতি ও উদাসীনতা রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
এই মাঠে ফুটবল অনুশীলন করে মহম্মদপুর উপজেলার অনেক খেলোয়াড় জাতীয় দলে খেলার সুযোগ পেয়েছেন। বিভিন্ন সময়ে আবাহনী মোহামেডানসহ বেশ কয়টি জাতীয় দলের ফুটবলারদের অংশ গ্রহণে এই মাঠে লাখো দর্শকের উপস্থিতিতে ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। যে কারণে সব সময় মহম্মদপুর কে ফুটবলে সমৃদ্ধিশালী বলা হয়। এই মাঠে অনুশীলন করে জিল্লুর রহমান লাজুক, রহমত ও রয়েল ফুটবলের জাতীয় দলে খেলার সুযোগ পেয়েছেন। এদের মধ্যে রহমত ও রয়েল কাতার বিশ্বকাপ-২০২২ ও এশিয়া কাপ ২০২৩ এর যৌথ বাছায় পর্বে এবং খেলার সুযোগ পেয়েছেন।
এ ছাড়া এ মাঠে বাংলাদেশ ফেডারেশন, স্থানীয় লীগ, স্কুল ও কলেজ পর্যায়ের উপজেলা লীগ খেলা এ মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠান এবং সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন মেলা এই মাঠে হয়ে থাকে।
খেলাধুলার প্রতি ছাত্রছাত্রীদের মনোযোগ বৃদ্ধি করতে ১৯৬৭ সালে উপজেলা সদরের আরএসকেএইস. ইনস্টিটিউশন স্থানীয় লোকজনের সহযোগীয় এই ফুটবল মাঠটি নির্মাণ করেন। পরে ২০১৭ সালে ফুটবল মাঠটিকে ১ কোট ৫৯ লাখ টাকা ব্যয়ে শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামে উন্নীত করা হয়।
সরেজমিনে গতকাল বুধবার সকালে শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম পরিদর্শনে দেখা গেছে, বিস্তীর্ণ মাঠজুড়ে পানি। সেখানে এখন রাজহাঁসের বিচরণস্থলে পরিণত হয়েছে। স্টেডিয়ামের পূর্বপাশে বালিকা বিদ্যালয়ের সীমানা, পশ্চিমে পোস্ট অফিসের সীমানা প্রাচীরে ঘেরা, দক্ষিণে বেড়িবাঁধ ও জেলা পরিষদ ডাকবাংলো, উত্তরে থানা সড়ক এবং মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সীমানা প্রাচীরে ঘেরা। মাঝখানে খেলার মাঠটির অবস্থান। বৃষ্টি নামলে মাঠের পানি বের হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। পরিকল্পিত নালা ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টি নামলেই মহম্মদপুর শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামে এ কারণে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। তবে মাঠটি সংস্কারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো উদ্যোগ না থাকায় অনুশীলনকারী খেলোয়াড়, সাবেক খেলোয়াড় ও ফুটবল প্রেমী মানুষের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
বর্তমানে মাঠের এমন অবস্থার জন্য অনুশীলন করতে না পারায় নতুন খেলোয়াড় তৈরিতে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে বলে কয়েকজন সাবেক ফুটবলার জানিয়েছেন। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় উপজেলা ক্রীড়া সংস্থাকে দায়ী করেছেন ফুটবল ও ক্রিকেট প্রেমীরা।
সাবেক খেলোয়াড় ও উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান কাবুল বলেন, ‘অযোগ্যরা ক্রীড়া সংস্থা দখল করে নেওয়ায় মাঠের দিকে কারও খেয়াল নেই।’
মহম্মদপুর খেলোয়াড় কল্যাণ সমিতির সভাপতি ঈদুল শেখ বলেন, ‘প্রায় এক বছর ধরে মাঠে পানি জমে থাকায় অনুশীলন বন্ধ রয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামটি ক্রমাগত নষ্ট হয়ে পড়ায় খেলার মান নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।’
উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্যসচিব অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান মিলন বলেন, ‘স্টেডিয়ামটি খেলাধুলার অনুপযোগী হওয়ায় জুলাই মাসে মাগুরা জেলা ক্রীড়া সংস্থার ইঞ্জিনিয়ার এসে মাঠটি পরিদর্শন করে পানি নিষ্কাশনের জন্য উপজেলা পরিষদের সহযোগিতায় অস্থায়ী নালা ব্যবস্থা করা হয় এবং সংস্কারের জন্য ২ লাখ টাকা বরাদ্দ পাওয়া গেছে। শিগগিরই কাজ শুরু করা হবে।’
উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার আহ্বায়ক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রামানন্দ পাল বলেন, ‘শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামটির দুরবস্থা আমি দেখেছি। এ বিষয়ে স্থানীয় এমপি মহোদয়ের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সামান্য বৃষ্টিতেই হাঁটুপানি জমে খেলাধুলার অনুপযোগী হয়ে পড়ে স্টেডিয়ামটি। দেখে বোঝার উপায় নেই এটা স্টেডিয়াম, নাকি পুকুর। ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে তিন দিনের ভারী বর্ষণে তলিয়ে গেছে মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলা শহরের শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামটি। মাঠে জমেছে পানি। স্টেডিয়ামটি তলিয়ে যাওয়ার এই সমস্যা দীর্ঘদিনের।
শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম মাঠের রক্ষণাবেক্ষণে থাকা কর্তৃপক্ষের কোনো দৃষ্টি নেই এখানে। এ নিয়ে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে খেলোয়াড়, ফুটবল ও ক্রিকেট অনুরাগী মানুষের মধ্যে।
মহম্মদপুর উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত অর্থ বছরে স্টেডিয়ামটিকে খেলার উপযোগী করতে কয়েক দফা সংস্কার করা হয়েছে। চলতি বছরের জুলাই মাসে খেলোয়াড়দের দাবির মুখে মাঠের পানি সরাতে অপরিকল্পিতভাবে অস্থায়ী একটি নালা ব্যবস্থা চালু করলেও পানি নিষ্কাশন না হওয়ায় সামান্য বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয় এখানে। তবে স্থানীয় সাবেক ফুটবলারদের দাবি বারবার মাঠটি সংস্কার না করে স্থায়ীভাবে নালা ব্যবস্থা না করলে স্টেডিয়ামটি কখনোই খেলার উপযোগী হবে না। অন্যদিকে মাঠের এই দুরবস্থার জন্য সংশ্লিষ্টদের গাফিলতি ও উদাসীনতা রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
এই মাঠে ফুটবল অনুশীলন করে মহম্মদপুর উপজেলার অনেক খেলোয়াড় জাতীয় দলে খেলার সুযোগ পেয়েছেন। বিভিন্ন সময়ে আবাহনী মোহামেডানসহ বেশ কয়টি জাতীয় দলের ফুটবলারদের অংশ গ্রহণে এই মাঠে লাখো দর্শকের উপস্থিতিতে ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। যে কারণে সব সময় মহম্মদপুর কে ফুটবলে সমৃদ্ধিশালী বলা হয়। এই মাঠে অনুশীলন করে জিল্লুর রহমান লাজুক, রহমত ও রয়েল ফুটবলের জাতীয় দলে খেলার সুযোগ পেয়েছেন। এদের মধ্যে রহমত ও রয়েল কাতার বিশ্বকাপ-২০২২ ও এশিয়া কাপ ২০২৩ এর যৌথ বাছায় পর্বে এবং খেলার সুযোগ পেয়েছেন।
এ ছাড়া এ মাঠে বাংলাদেশ ফেডারেশন, স্থানীয় লীগ, স্কুল ও কলেজ পর্যায়ের উপজেলা লীগ খেলা এ মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠান এবং সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন মেলা এই মাঠে হয়ে থাকে।
খেলাধুলার প্রতি ছাত্রছাত্রীদের মনোযোগ বৃদ্ধি করতে ১৯৬৭ সালে উপজেলা সদরের আরএসকেএইস. ইনস্টিটিউশন স্থানীয় লোকজনের সহযোগীয় এই ফুটবল মাঠটি নির্মাণ করেন। পরে ২০১৭ সালে ফুটবল মাঠটিকে ১ কোট ৫৯ লাখ টাকা ব্যয়ে শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামে উন্নীত করা হয়।
সরেজমিনে গতকাল বুধবার সকালে শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম পরিদর্শনে দেখা গেছে, বিস্তীর্ণ মাঠজুড়ে পানি। সেখানে এখন রাজহাঁসের বিচরণস্থলে পরিণত হয়েছে। স্টেডিয়ামের পূর্বপাশে বালিকা বিদ্যালয়ের সীমানা, পশ্চিমে পোস্ট অফিসের সীমানা প্রাচীরে ঘেরা, দক্ষিণে বেড়িবাঁধ ও জেলা পরিষদ ডাকবাংলো, উত্তরে থানা সড়ক এবং মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সীমানা প্রাচীরে ঘেরা। মাঝখানে খেলার মাঠটির অবস্থান। বৃষ্টি নামলে মাঠের পানি বের হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। পরিকল্পিত নালা ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টি নামলেই মহম্মদপুর শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামে এ কারণে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। তবে মাঠটি সংস্কারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো উদ্যোগ না থাকায় অনুশীলনকারী খেলোয়াড়, সাবেক খেলোয়াড় ও ফুটবল প্রেমী মানুষের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
বর্তমানে মাঠের এমন অবস্থার জন্য অনুশীলন করতে না পারায় নতুন খেলোয়াড় তৈরিতে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে বলে কয়েকজন সাবেক ফুটবলার জানিয়েছেন। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় উপজেলা ক্রীড়া সংস্থাকে দায়ী করেছেন ফুটবল ও ক্রিকেট প্রেমীরা।
সাবেক খেলোয়াড় ও উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান কাবুল বলেন, ‘অযোগ্যরা ক্রীড়া সংস্থা দখল করে নেওয়ায় মাঠের দিকে কারও খেয়াল নেই।’
মহম্মদপুর খেলোয়াড় কল্যাণ সমিতির সভাপতি ঈদুল শেখ বলেন, ‘প্রায় এক বছর ধরে মাঠে পানি জমে থাকায় অনুশীলন বন্ধ রয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামটি ক্রমাগত নষ্ট হয়ে পড়ায় খেলার মান নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।’
উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্যসচিব অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান মিলন বলেন, ‘স্টেডিয়ামটি খেলাধুলার অনুপযোগী হওয়ায় জুলাই মাসে মাগুরা জেলা ক্রীড়া সংস্থার ইঞ্জিনিয়ার এসে মাঠটি পরিদর্শন করে পানি নিষ্কাশনের জন্য উপজেলা পরিষদের সহযোগিতায় অস্থায়ী নালা ব্যবস্থা করা হয় এবং সংস্কারের জন্য ২ লাখ টাকা বরাদ্দ পাওয়া গেছে। শিগগিরই কাজ শুরু করা হবে।’
উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার আহ্বায়ক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রামানন্দ পাল বলেন, ‘শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামটির দুরবস্থা আমি দেখেছি। এ বিষয়ে স্থানীয় এমপি মহোদয়ের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪