আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বর্তমান বিশ্ব অর্থনীতির আকার প্রায় ৯১ লাখ ৯৮ হাজার কোটি ডলার। আগামী বছরের মধ্যে তা ১০০ লাখ কোটি ডলার ছাড়াচ্ছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক অর্থনীতি-বিষয়ক পরামর্শ সংস্থা সেন্টার ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড বিজনেস রিসার্চের (সিইবিআর) গতকাল রোববারের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।
সিইবিআরের বরাতে রয়টার্স জানায়, বর্তমান বিশ্বের শীর্ষ অর্থনীতি যুক্তরাষ্ট্রকে ২০৩০ সালের মধ্যে টপকে যেতে পারে চীন। মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান অর্থনীতির আকার ২০ লাখ ৪৯ হাজার কোটি ডলার। আর চীনের ১৩ লাখ ৪০ হাজার কোটি ডলার।
ইতিপূর্বে সিইবিআরের ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক লিগ টেবলের (ডব্লিউইএলটি) গত বছরের ডিসেম্বরের পূর্বাভাসে ২০২৮ সালে চীন যুক্তরাষ্ট্রকে টপকে যেতে পারে বলে উল্লেখ করা হয়েছিল।
ভারতের বর্তমান অর্থনীতি যে গতিতে এগোচ্ছে, তা অব্যাহত থাকলে আগামী বছরের মধ্যে তারা ফ্রান্সকে পেছনে ফেলবে। বিশ্বব্যাংকের তথ্যমতে, ফ্রান্সের বর্তমান অর্থনীতির পরিমাণ ২ লাখ ৭৮ হাজার কোটি ডলার। আর ভারতের ২ লাখ ৭২ হাজার কোটি ডলার। ফ্রান্স ও ভারত যথাক্রমে বর্তমান বিশ্বের ষষ্ঠ ও সপ্তম বৃহৎ অর্থনীতি।
সিইবিআরের প্রতিবেদন মতে, ইউরোপের শীর্ষ অর্থনীতি জার্মানি অব্যাহতভাবে ভালো করছে। ২০৩৩ সালের মধ্যে তা জাপানকে টপকে বিশ্বের তৃতীয় অর্থনীতিতে পরিণত হতে পারে। আর ২০৩৬ সালের মধ্যে শীর্ষ দশ অর্থনীতিতে প্রবেশ করতে পারে রাশিয়া।
প্রায় দুই বছর করোনার সঙ্গে লড়াইয়ের পর ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিশ্ব অর্থনীতি। তবে সম্প্রতি বিশ্বের দেশে দেশে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, চীনসহ শীর্ষ অর্থনীতিগুলোতে এ অবস্থা প্রকট। যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশের বেশি, যা প্রায় তিন দশকের সর্বোচ্চ। চীনের ৭ শতাংশের বেশি। যুক্তরাজ্যের ৪ শতাংশের বেশি যা ২০১১ সালের পর সর্বোচ্চ।
এ অবস্থায় চলতি দশকে অর্থনীতির বিকাশ মূল্যস্ফীতি কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে, অনেকটা তার ওপর নির্ভর করবে বলে মন্তব্য করেছে সিইবিআরের ডেপুটি চেয়ারম্যান ডগলাস ম্যাকউইলিয়ামস। তিনি বলেন, অর্থনীতির বিকাশ অব্যাহত রাখতে হলে মূল্যস্ফীতিকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। এ জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্টদের দূরদর্শীপূর্ণ নীতি গ্রহণ করতে হবে। ২০২২ সাল যদি সাবধানে পার করা না যায়, তবে ২০২৩-২৪ সালের মধ্যে নতুন মন্দায় পড়তে পারে বিশ্ব অর্থনীতি।
বর্তমান বিশ্ব অর্থনীতির আকার প্রায় ৯১ লাখ ৯৮ হাজার কোটি ডলার। আগামী বছরের মধ্যে তা ১০০ লাখ কোটি ডলার ছাড়াচ্ছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক অর্থনীতি-বিষয়ক পরামর্শ সংস্থা সেন্টার ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড বিজনেস রিসার্চের (সিইবিআর) গতকাল রোববারের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।
সিইবিআরের বরাতে রয়টার্স জানায়, বর্তমান বিশ্বের শীর্ষ অর্থনীতি যুক্তরাষ্ট্রকে ২০৩০ সালের মধ্যে টপকে যেতে পারে চীন। মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান অর্থনীতির আকার ২০ লাখ ৪৯ হাজার কোটি ডলার। আর চীনের ১৩ লাখ ৪০ হাজার কোটি ডলার।
ইতিপূর্বে সিইবিআরের ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক লিগ টেবলের (ডব্লিউইএলটি) গত বছরের ডিসেম্বরের পূর্বাভাসে ২০২৮ সালে চীন যুক্তরাষ্ট্রকে টপকে যেতে পারে বলে উল্লেখ করা হয়েছিল।
ভারতের বর্তমান অর্থনীতি যে গতিতে এগোচ্ছে, তা অব্যাহত থাকলে আগামী বছরের মধ্যে তারা ফ্রান্সকে পেছনে ফেলবে। বিশ্বব্যাংকের তথ্যমতে, ফ্রান্সের বর্তমান অর্থনীতির পরিমাণ ২ লাখ ৭৮ হাজার কোটি ডলার। আর ভারতের ২ লাখ ৭২ হাজার কোটি ডলার। ফ্রান্স ও ভারত যথাক্রমে বর্তমান বিশ্বের ষষ্ঠ ও সপ্তম বৃহৎ অর্থনীতি।
সিইবিআরের প্রতিবেদন মতে, ইউরোপের শীর্ষ অর্থনীতি জার্মানি অব্যাহতভাবে ভালো করছে। ২০৩৩ সালের মধ্যে তা জাপানকে টপকে বিশ্বের তৃতীয় অর্থনীতিতে পরিণত হতে পারে। আর ২০৩৬ সালের মধ্যে শীর্ষ দশ অর্থনীতিতে প্রবেশ করতে পারে রাশিয়া।
প্রায় দুই বছর করোনার সঙ্গে লড়াইয়ের পর ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিশ্ব অর্থনীতি। তবে সম্প্রতি বিশ্বের দেশে দেশে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, চীনসহ শীর্ষ অর্থনীতিগুলোতে এ অবস্থা প্রকট। যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশের বেশি, যা প্রায় তিন দশকের সর্বোচ্চ। চীনের ৭ শতাংশের বেশি। যুক্তরাজ্যের ৪ শতাংশের বেশি যা ২০১১ সালের পর সর্বোচ্চ।
এ অবস্থায় চলতি দশকে অর্থনীতির বিকাশ মূল্যস্ফীতি কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে, অনেকটা তার ওপর নির্ভর করবে বলে মন্তব্য করেছে সিইবিআরের ডেপুটি চেয়ারম্যান ডগলাস ম্যাকউইলিয়ামস। তিনি বলেন, অর্থনীতির বিকাশ অব্যাহত রাখতে হলে মূল্যস্ফীতিকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। এ জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্টদের দূরদর্শীপূর্ণ নীতি গ্রহণ করতে হবে। ২০২২ সাল যদি সাবধানে পার করা না যায়, তবে ২০২৩-২৪ সালের মধ্যে নতুন মন্দায় পড়তে পারে বিশ্ব অর্থনীতি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৫ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪