নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এবারের এশিয়া কাপ দিয়ে টি-টোয়েন্টিতে বড় একটা পরিবর্তন চেয়েছিল বাংলাদেশ। পরিবর্তন কতটা হয়েছে, সেটা অবশ্য দুই ম্যাচ দিয়ে যাচাই করা কঠিনই।গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নেওয়ায় দুই ম্যাচেই শেষ হয় বাংলাদেশের এশিয়া কাপ অভিযান। তবে নতুন শুরু আর ভয়ডরহীন ক্রিকেটের যে বার্তা দেওয়া হয়েছিল, সেটার কিছুটা প্রতিফলন দেখাতে পেরেছে সাকিব আল হাসানের দল। বিশেষ করে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টুর্নামেন্টে নিজেদের শেষ ম্যাচে।
লঙ্কানদের বিপক্ষে ব্যাটাররা জড়তা ঝেড়ে হাত খুলে খেলেছেন। তাতে বাংলাদেশ দলের পাওয়ার-প্লে কাজে লাগাতে না পারার দুর্বলতা যেমন কেটেছে, মাঝের ওভারে রানের গতি সচল থেকেছে এবং ইনিংসের শেষ দিকে ঝোড়ো সমাপ্তিও দেখা গেছে। ম্যাচ জেতাতে না পারলেও বোলার-ফিল্ডাররাও চেষ্টার কমতি রাখেননি।
এশিয়া কাপের এই ইতিবাচক ব্যাপারগুলো ধরে রাখতে পারলে বিশ্বকাপে ভালো কিছু করা সম্ভব বলে মনে করেন আবদুর রাজ্জাক। গতকাল মিরপুরে বিসিবির এই নির্বাচক বলেছেন, ‘এশিয়া কাপটা আসলেই খারাপ হয়েছে। তবে সত্যি কথা বলতে এখান থেকে ইতিবাচক অনেক কিছুই আমরা পেয়েছি। মানসিকতার ব্যাপারটা দুর্দান্ত ছিল। আমার বিশ্বাস, এভাবে খেলতে পারলে বিশ্বকাপে দারুণ কিছু হবে।’
এরই মধ্যে বিশ্বকাপ-ভাবনা শুরু করেছে বোর্ড। নতুন টেকনিক্যাল কনসালট্যান্ট শ্রীধরন শ্রীরামের অধীনে মিরপুরে বিশেষ ক্যাম্প শেষে দল ঘোষণা করা হবে। গুঞ্জন রয়েছে, এশিয়া কাপের দলে থাকা দুই ওপেনার এনামুল হক বিজয় ও মোহাম্মদ নাঈমকে ছেঁটে ফেলা হবে। দলে ফেরার পর থেকে টি-টোয়েন্টিতে ব্যর্থতার বৃত্তে বিজয়। এশিয়া কাপ দিয়ে দলে ফিরে
একই দশা নাঈমেরও।
অস্ট্রেলিয়ার কন্ডিশনের কথা মাথায় রেখে সৌম্য সরকারকে ফেরানোর কথা শোনা যাচ্ছে। রাজ্জাক অবশ্য এখানে একটু কৌশলী উত্তরই দিলেন, ‘সৌম্য সরকার কিন্তু আমাদের পুলেরই খেলোয়াড়। আমাদের যা করতে হবে, এর মধ্যে থেকেই করতে হবে। বাইরে থেকে জাতীয় দলে খেলানোর মতো আর কোনো খেলোয়াড় আছে বলে মনে হয় না। এরা সবাই পুলের মধ্যে আছে। কাউকে বাদ দিয়ে আসলে বিবেচনা করা হচ্ছে না।’ চোট ইস্যুতে এই মুহূর্তে দলের বাইরে থাকা লিটন দাস, নুরুল হাসান সোহান, হাসান মাহমুদ, ইয়াসির আলী রাব্বিদের ফেরা নিয়েও আশাবাদী রাজ্জাক, ‘আসলে চোটজনিত সমস্যা থাকলে শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। কারণ চোটে থাকা খেলোয়াড়দের নিয়ে বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে যাওয়া কঠিন। আমাদের যে চারজন খেলোয়াড় চোটে পড়ে দলের বাইরে আছে, আশা করি তারা দ্রুত সেরে উঠবে।’
এবারের এশিয়া কাপ দিয়ে টি-টোয়েন্টিতে বড় একটা পরিবর্তন চেয়েছিল বাংলাদেশ। পরিবর্তন কতটা হয়েছে, সেটা অবশ্য দুই ম্যাচ দিয়ে যাচাই করা কঠিনই।গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নেওয়ায় দুই ম্যাচেই শেষ হয় বাংলাদেশের এশিয়া কাপ অভিযান। তবে নতুন শুরু আর ভয়ডরহীন ক্রিকেটের যে বার্তা দেওয়া হয়েছিল, সেটার কিছুটা প্রতিফলন দেখাতে পেরেছে সাকিব আল হাসানের দল। বিশেষ করে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টুর্নামেন্টে নিজেদের শেষ ম্যাচে।
লঙ্কানদের বিপক্ষে ব্যাটাররা জড়তা ঝেড়ে হাত খুলে খেলেছেন। তাতে বাংলাদেশ দলের পাওয়ার-প্লে কাজে লাগাতে না পারার দুর্বলতা যেমন কেটেছে, মাঝের ওভারে রানের গতি সচল থেকেছে এবং ইনিংসের শেষ দিকে ঝোড়ো সমাপ্তিও দেখা গেছে। ম্যাচ জেতাতে না পারলেও বোলার-ফিল্ডাররাও চেষ্টার কমতি রাখেননি।
এশিয়া কাপের এই ইতিবাচক ব্যাপারগুলো ধরে রাখতে পারলে বিশ্বকাপে ভালো কিছু করা সম্ভব বলে মনে করেন আবদুর রাজ্জাক। গতকাল মিরপুরে বিসিবির এই নির্বাচক বলেছেন, ‘এশিয়া কাপটা আসলেই খারাপ হয়েছে। তবে সত্যি কথা বলতে এখান থেকে ইতিবাচক অনেক কিছুই আমরা পেয়েছি। মানসিকতার ব্যাপারটা দুর্দান্ত ছিল। আমার বিশ্বাস, এভাবে খেলতে পারলে বিশ্বকাপে দারুণ কিছু হবে।’
এরই মধ্যে বিশ্বকাপ-ভাবনা শুরু করেছে বোর্ড। নতুন টেকনিক্যাল কনসালট্যান্ট শ্রীধরন শ্রীরামের অধীনে মিরপুরে বিশেষ ক্যাম্প শেষে দল ঘোষণা করা হবে। গুঞ্জন রয়েছে, এশিয়া কাপের দলে থাকা দুই ওপেনার এনামুল হক বিজয় ও মোহাম্মদ নাঈমকে ছেঁটে ফেলা হবে। দলে ফেরার পর থেকে টি-টোয়েন্টিতে ব্যর্থতার বৃত্তে বিজয়। এশিয়া কাপ দিয়ে দলে ফিরে
একই দশা নাঈমেরও।
অস্ট্রেলিয়ার কন্ডিশনের কথা মাথায় রেখে সৌম্য সরকারকে ফেরানোর কথা শোনা যাচ্ছে। রাজ্জাক অবশ্য এখানে একটু কৌশলী উত্তরই দিলেন, ‘সৌম্য সরকার কিন্তু আমাদের পুলেরই খেলোয়াড়। আমাদের যা করতে হবে, এর মধ্যে থেকেই করতে হবে। বাইরে থেকে জাতীয় দলে খেলানোর মতো আর কোনো খেলোয়াড় আছে বলে মনে হয় না। এরা সবাই পুলের মধ্যে আছে। কাউকে বাদ দিয়ে আসলে বিবেচনা করা হচ্ছে না।’ চোট ইস্যুতে এই মুহূর্তে দলের বাইরে থাকা লিটন দাস, নুরুল হাসান সোহান, হাসান মাহমুদ, ইয়াসির আলী রাব্বিদের ফেরা নিয়েও আশাবাদী রাজ্জাক, ‘আসলে চোটজনিত সমস্যা থাকলে শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। কারণ চোটে থাকা খেলোয়াড়দের নিয়ে বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে যাওয়া কঠিন। আমাদের যে চারজন খেলোয়াড় চোটে পড়ে দলের বাইরে আছে, আশা করি তারা দ্রুত সেরে উঠবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪