মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার বালিদিয়া ইউনিয়নের বড়রিয়া এলাকার মৌশা খাল পাড়া সেতুর মাঝের অংশ ভেঙে গেছে। মাঝের অংশের বেশখানিক জায়গা ভেঙে যাওয়ায় চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে সেতুটি। এতে ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন।
গতকাল সরেজমিনে দেখা গেছে, সেতুর মাঝের অংশের মেঝে ভেঙে রড দেখা যাচ্ছে। এক পাশের রেলিংও ভেঙে পড়ে আছে। রেলিং নির্মাণের রডগুলোও চুরি হয়ে গেছে। এরপরও ঝুঁকি নিয়ে ভাঙা অংশের পাশের জায়গা দিয়ে চলাচল করছেন এলাকাবাসীরা।
এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলার বড়রিয়া, মৌশা, নিখরহাটা, ছোটকলমধরী, শ্রীপুর, কলমধরী ও গোপিনাথপুরসহ ১২টি গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ প্রতিদিন চলাচলের জন্য সেতুটি ব্যবহার করেন। কিন্তু ভাঙা হওয়ায় কোনো যানবাহন এই সেতু দিয়ে চলাচল করে না। আবার অনেক সময় ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। ফলে ভাঙা সেতু নিয়ে নানা দুর্ভোগে ভুগছেন তাঁরা। হাজারো মানুষের দুর্ভোগ লাঘবে সেতুটি দ্রুত মেরামতের দাবি জানান তাঁরা।
স্থানীয় কৃষক মো. গিয়াস ফকির, ‘ভাঙা সেতুর কারণে আমাদের কৃষিপণ্য নিয়ে যাতায়াত করতে চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়। বাজারে নেওয়ার সময় গাড়ি এদিকে আসতে চায় না। এতে আমাদের খরচও বাড়ে, কষ্টও বাড়ে। সেতুটির মেরামত হলে আমরা বেঁচে যেতাম।’
বড়রিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শামিম মাহবুব বলেন, ‘এই সেতুর জন্য হাজার হাজার মানুষ দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। বেশি সমস্যায় পড়তে হচ্ছে এলাকার কৃষক ও শিক্ষার্থীদের। বড়রিয়া গ্রামসহ আশপাশের কয়েকটি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়সহ মাদ্রাসা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ঝুঁকি নিয়ে সেতু পারা হচ্ছেন।’
বালিদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. পান্নু মোল্লা বলেন, ‘এই ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি গ্রামের শত শত মানুষ ও শিক্ষার্থী প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে ভাঙা সেতু দিয়ে চলাচল করেন। এলাকার কৃষকেরাও দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। জনসাধারণের কথা ভেবে আমি উপজেলা মাসিক সমন্বয় সভায় এই সেতু সংস্কারের বিষয়ে আলোচনা করছি।’
উপজেলা উপ-সহকারী প্রকৌশলী (এলজিইডি) মো. আব্দুস ছাত্তার জানান, ‘ভাঙা ব্রিজটি ভেঙে নতুন করে ব্রিজ তৈরির জন্য উপজেলা এলজিইডি কর্মকর্তার মাধ্যমে চাহিদাপত্র পাঠানো হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সরেজমিনে পরিদর্শন করে গেছেন। শিগগিরই কাজ শুরু হবে।’
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার বালিদিয়া ইউনিয়নের বড়রিয়া এলাকার মৌশা খাল পাড়া সেতুর মাঝের অংশ ভেঙে গেছে। মাঝের অংশের বেশখানিক জায়গা ভেঙে যাওয়ায় চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে সেতুটি। এতে ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন।
গতকাল সরেজমিনে দেখা গেছে, সেতুর মাঝের অংশের মেঝে ভেঙে রড দেখা যাচ্ছে। এক পাশের রেলিংও ভেঙে পড়ে আছে। রেলিং নির্মাণের রডগুলোও চুরি হয়ে গেছে। এরপরও ঝুঁকি নিয়ে ভাঙা অংশের পাশের জায়গা দিয়ে চলাচল করছেন এলাকাবাসীরা।
এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলার বড়রিয়া, মৌশা, নিখরহাটা, ছোটকলমধরী, শ্রীপুর, কলমধরী ও গোপিনাথপুরসহ ১২টি গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ প্রতিদিন চলাচলের জন্য সেতুটি ব্যবহার করেন। কিন্তু ভাঙা হওয়ায় কোনো যানবাহন এই সেতু দিয়ে চলাচল করে না। আবার অনেক সময় ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। ফলে ভাঙা সেতু নিয়ে নানা দুর্ভোগে ভুগছেন তাঁরা। হাজারো মানুষের দুর্ভোগ লাঘবে সেতুটি দ্রুত মেরামতের দাবি জানান তাঁরা।
স্থানীয় কৃষক মো. গিয়াস ফকির, ‘ভাঙা সেতুর কারণে আমাদের কৃষিপণ্য নিয়ে যাতায়াত করতে চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়। বাজারে নেওয়ার সময় গাড়ি এদিকে আসতে চায় না। এতে আমাদের খরচও বাড়ে, কষ্টও বাড়ে। সেতুটির মেরামত হলে আমরা বেঁচে যেতাম।’
বড়রিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শামিম মাহবুব বলেন, ‘এই সেতুর জন্য হাজার হাজার মানুষ দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। বেশি সমস্যায় পড়তে হচ্ছে এলাকার কৃষক ও শিক্ষার্থীদের। বড়রিয়া গ্রামসহ আশপাশের কয়েকটি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়সহ মাদ্রাসা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ঝুঁকি নিয়ে সেতু পারা হচ্ছেন।’
বালিদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. পান্নু মোল্লা বলেন, ‘এই ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি গ্রামের শত শত মানুষ ও শিক্ষার্থী প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে ভাঙা সেতু দিয়ে চলাচল করেন। এলাকার কৃষকেরাও দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। জনসাধারণের কথা ভেবে আমি উপজেলা মাসিক সমন্বয় সভায় এই সেতু সংস্কারের বিষয়ে আলোচনা করছি।’
উপজেলা উপ-সহকারী প্রকৌশলী (এলজিইডি) মো. আব্দুস ছাত্তার জানান, ‘ভাঙা ব্রিজটি ভেঙে নতুন করে ব্রিজ তৈরির জন্য উপজেলা এলজিইডি কর্মকর্তার মাধ্যমে চাহিদাপত্র পাঠানো হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সরেজমিনে পরিদর্শন করে গেছেন। শিগগিরই কাজ শুরু হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪