কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের নিম্নাঞ্চলের লাঘাটা নদী পুনঃখননের কাজ শেষ হয়েছে। এতে বন্যা ও জলাবদ্ধতা থেকে রেহাই পেয়েছেন কৃষকেরা। তবে লাঘাটা নদীতে পতিত ছড়া ও খালের মুখে কালভার্ট না থাকায় স্থাপিত পানির পাইপ প্রবল স্রোতে ভেঙে যাচ্ছে। এতে নদীর বাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
মৌলভীবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, ২০১৯ সালের ১১ ডিসেম্বর নদীখনন শুরু হয়। ২০১৮ সালে লাঘাটা নদী খননের জন্য জরিপ কাজ শেষ হয়। নানা জটিলতায় খনন কাজ দেরিতে শুরু হয়। ১১ দশমিক ৮০০ মিটার ও ১২ দশমিক ৮৩০ মিটার মিলিয়ে ২৪ দশমিক ৬৩০ মিটার পুনঃখনন কাজ হয়েছে।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এসএএসআই অ্যান্ড ইশরাত এন্টারপ্রাইজ জয়েন ভেঞ্চার ৫ কোটি ৬৩ লাখ টাকা ব্যয়ে নিম্নাঞ্চল এলাকা এবং পতনঊষার, শমশেরনগর এলাকায় অপর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ১১ কোটি ৯৩ লাখ টাকা ব্যয়ে নদী পুনঃখনন করে।
এ এলাকার কৃষকেরা জানান, প্রতি বছর ভারী বর্ষণ, পাহাড়ি ঢল ও নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত হন কমলগঞ্জের নিম্নাঞ্চলের শমসেরনগর, পতনঊষার ও মুন্সীবাজার ইউনিয়নের কৃষকেরা। তাঁরা বোরো, আউশ, আমন, সবজি খেত হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েছেন। এ থেকে উত্তরণের জন্য পানি নিষ্কাশনে লাঘাটা নদী খনন ও সংস্কারের জন্য দীর্ঘদিন থেকে দাবি জানিয়ে আসছেন এলাকাবাসী।
এসব এলাকায় কৃষি ও মাছ চাষের মাধ্যমে একাধিক পরিবার জীবিকা নির্বাহ করে। অথচ নদীভাঙন ও পাহাড়ি ঢলে এসব এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে লাঘাটা নদী ভরাট, পলি বালি ও নানা কারণে সংকুচিত হয়ে খালে পরিণত হয়। ফলে বর্ষা মৌসুমে পানি নিষ্কাশন হতে দীর্ঘ সময় লাগে। এতে জলাবদ্ধতায় ধানি জমি ও সবজি খেত তলিয়ে যায়।
মৌলভীবাজার কৃষক সংগ্রাম সমিতির নেতা রমজান আলী বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও), জেলা প্রশাসক ও প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও সভা-সমাবেশ করেছি। লাঘাটায় পুনঃখনন হওয়ায় কৃষকদের মধ্যে স্বস্তি দেখা দিয়েছে। তবে ছড়া ও খালের মুখে কালভার্ট স্থাপন না করে অপরিকল্পিতভাবে পাইপ স্থাপন করা হয়েছে। এতে প্রতিটি পাইপ দেবে যাচ্ছে এবং বাঁধের ভাঙন শুরু হয়েছে। এসব স্থানে কালভার্ট স্থাপনের দাবি জানাই।’
এ ব্যাপারে মৌলভীবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ আক্তারুজ্জামান বলেন, গত বছর থেকে সরকারি উদ্যোগে নদীর খনন কাজ শুরু হয়। কাজ শেষ হওয়ায় এলাকার মানুষের উপকারে আসবে। তবে পাইপ দেবে যাওয়ার বিষয়টি পরিদর্শন করে পরে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের নিম্নাঞ্চলের লাঘাটা নদী পুনঃখননের কাজ শেষ হয়েছে। এতে বন্যা ও জলাবদ্ধতা থেকে রেহাই পেয়েছেন কৃষকেরা। তবে লাঘাটা নদীতে পতিত ছড়া ও খালের মুখে কালভার্ট না থাকায় স্থাপিত পানির পাইপ প্রবল স্রোতে ভেঙে যাচ্ছে। এতে নদীর বাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
মৌলভীবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, ২০১৯ সালের ১১ ডিসেম্বর নদীখনন শুরু হয়। ২০১৮ সালে লাঘাটা নদী খননের জন্য জরিপ কাজ শেষ হয়। নানা জটিলতায় খনন কাজ দেরিতে শুরু হয়। ১১ দশমিক ৮০০ মিটার ও ১২ দশমিক ৮৩০ মিটার মিলিয়ে ২৪ দশমিক ৬৩০ মিটার পুনঃখনন কাজ হয়েছে।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এসএএসআই অ্যান্ড ইশরাত এন্টারপ্রাইজ জয়েন ভেঞ্চার ৫ কোটি ৬৩ লাখ টাকা ব্যয়ে নিম্নাঞ্চল এলাকা এবং পতনঊষার, শমশেরনগর এলাকায় অপর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ১১ কোটি ৯৩ লাখ টাকা ব্যয়ে নদী পুনঃখনন করে।
এ এলাকার কৃষকেরা জানান, প্রতি বছর ভারী বর্ষণ, পাহাড়ি ঢল ও নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত হন কমলগঞ্জের নিম্নাঞ্চলের শমসেরনগর, পতনঊষার ও মুন্সীবাজার ইউনিয়নের কৃষকেরা। তাঁরা বোরো, আউশ, আমন, সবজি খেত হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েছেন। এ থেকে উত্তরণের জন্য পানি নিষ্কাশনে লাঘাটা নদী খনন ও সংস্কারের জন্য দীর্ঘদিন থেকে দাবি জানিয়ে আসছেন এলাকাবাসী।
এসব এলাকায় কৃষি ও মাছ চাষের মাধ্যমে একাধিক পরিবার জীবিকা নির্বাহ করে। অথচ নদীভাঙন ও পাহাড়ি ঢলে এসব এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে লাঘাটা নদী ভরাট, পলি বালি ও নানা কারণে সংকুচিত হয়ে খালে পরিণত হয়। ফলে বর্ষা মৌসুমে পানি নিষ্কাশন হতে দীর্ঘ সময় লাগে। এতে জলাবদ্ধতায় ধানি জমি ও সবজি খেত তলিয়ে যায়।
মৌলভীবাজার কৃষক সংগ্রাম সমিতির নেতা রমজান আলী বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও), জেলা প্রশাসক ও প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও সভা-সমাবেশ করেছি। লাঘাটায় পুনঃখনন হওয়ায় কৃষকদের মধ্যে স্বস্তি দেখা দিয়েছে। তবে ছড়া ও খালের মুখে কালভার্ট স্থাপন না করে অপরিকল্পিতভাবে পাইপ স্থাপন করা হয়েছে। এতে প্রতিটি পাইপ দেবে যাচ্ছে এবং বাঁধের ভাঙন শুরু হয়েছে। এসব স্থানে কালভার্ট স্থাপনের দাবি জানাই।’
এ ব্যাপারে মৌলভীবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ আক্তারুজ্জামান বলেন, গত বছর থেকে সরকারি উদ্যোগে নদীর খনন কাজ শুরু হয়। কাজ শেষ হওয়ায় এলাকার মানুষের উপকারে আসবে। তবে পাইপ দেবে যাওয়ার বিষয়টি পরিদর্শন করে পরে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১০ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪